অস্ট্রেলিয়ান ওপেন
ক্রীড়া ডেস্ক
কঠিন লড়াইয়ের পর প্রথম সেটের ফল নির্ধারণ হলো। কিন্তু দ্বিতীয় সেটে আর গেলেন না নোভাক জোকোভিচ, তার আগেই সরে দাঁড়ালেন। বাঁ পায়ের চোটে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের সেমিফাইনালে প্রথম সেটে হেরেই বিদায় জানালেন ২৪ বারের গ্র্যান্ড স্লামজয়ী। রড লেভার অ্যারেনায় প্রায় দেড় ঘণ্টা লড়াইয়ের পর শেষ হয় প্রথম সেট। টাই-ব্রেকারে ৬-৭ (৫-৭) গেমে জেতেন জার্মান তারকা আলেক্সান্দার জভেরেভই।
জভেরেভের প্রথমবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে ফাইনাল উঠেছেন। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার ও আমেরিকান বেন শেলটনের মধ্যে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে যিনি জিতবেন, তাঁর সঙ্গে ফাইনালে দেখা হবে জভেরেভের।
রড লেভার অ্যারেনার রাজা জোকোভিচের এমন বিদায় ভক্তদের জন্য কিছুটা পীড়াদায়কও বটে। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে পুরুষ এককে ১০ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন সার্বিয়ান তারকা। এ নিয়ে দ্বিতীয়বার চোটে পড়ে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন তিনি। ২০০৯ সালে অ্যান্ডি রডিকের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে সরে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি।
এগিয়ে থেকেও পায়ের সমস্যার কারণে শেষ পর্যন্ত টাই-ব্রেকে গড়ায় প্রথম সেট। সেখানেই ৫-৭ স্কোরে জেতে জভেরেভ। ফাইনালে উঠে উচ্ছ্বসিত জভেরেভের দেখিয়েছেন জোকোর প্রতি শ্রদ্ধা। ম্যাচশেষে বললেন, ‘একদিকে আমি অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালে পৌঁছে খুশি। অন্যদিকে, একদম সৎভাবে বলছি, নোভাকের চেয়ে বেশি কাউকে আমি শ্রদ্ধা করি না। যখনই আমি কোনো সমস্যায় পড়েছি, আমি তাকে মেসেজ করেছি। মানসিকভাবে যখন লড়াই করেছি, তখনো তার পরামর্শ পেয়েছি। সে সব সময়ই সাহায্য করেছে। সে এই টুর্নামেন্টটি ১০ বার জিতেছে এবং তার প্রতি অসীম শ্রদ্ধা জানাই।’
রোমাঞ্চকর ম্যাচ দেখতে এসে দর্শকেরাও হতাশ হয়েছেন। তবে জভেরেভের চোটে পড়া খেলোয়াড়কে দুয়ো দিতে বারণ করলেন, ‘প্রথমেই আমি বলতে চাই, দয়া করে, চোট পেয়ে কেউ ম্যাচ থেকে সরে গেলে তাকে দুয়ো দিও না। আমি জানি, সবাই টিকিট কিনেছে এবং একটি দুর্দান্ত পাঁচ সেটের ম্যাচ দেখতে চায়। কিন্তু আপনারা বুঝতে হবে, গত ২০ বছরে নোভাক জোকোভিচ টেনিসে সবকিছু উজাড় করে দিয়েছেন। তিনি এই টুর্নামেন্ট তল পেটের পেশিতে টান পাওয়া চোট এবং হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট নিয়ে জিতেছেন। যদি সে ম্যাচ চালিয়ে যেতে না পারে, এর মানে সে সত্যিই আর খেলতে পারছে না।’
কঠিন লড়াইয়ের পর প্রথম সেটের ফল নির্ধারণ হলো। কিন্তু দ্বিতীয় সেটে আর গেলেন না নোভাক জোকোভিচ, তার আগেই সরে দাঁড়ালেন। বাঁ পায়ের চোটে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের সেমিফাইনালে প্রথম সেটে হেরেই বিদায় জানালেন ২৪ বারের গ্র্যান্ড স্লামজয়ী। রড লেভার অ্যারেনায় প্রায় দেড় ঘণ্টা লড়াইয়ের পর শেষ হয় প্রথম সেট। টাই-ব্রেকারে ৬-৭ (৫-৭) গেমে জেতেন জার্মান তারকা আলেক্সান্দার জভেরেভই।
জভেরেভের প্রথমবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে ফাইনাল উঠেছেন। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার ও আমেরিকান বেন শেলটনের মধ্যে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে যিনি জিতবেন, তাঁর সঙ্গে ফাইনালে দেখা হবে জভেরেভের।
রড লেভার অ্যারেনার রাজা জোকোভিচের এমন বিদায় ভক্তদের জন্য কিছুটা পীড়াদায়কও বটে। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে পুরুষ এককে ১০ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন সার্বিয়ান তারকা। এ নিয়ে দ্বিতীয়বার চোটে পড়ে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন তিনি। ২০০৯ সালে অ্যান্ডি রডিকের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে সরে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি।
এগিয়ে থেকেও পায়ের সমস্যার কারণে শেষ পর্যন্ত টাই-ব্রেকে গড়ায় প্রথম সেট। সেখানেই ৫-৭ স্কোরে জেতে জভেরেভ। ফাইনালে উঠে উচ্ছ্বসিত জভেরেভের দেখিয়েছেন জোকোর প্রতি শ্রদ্ধা। ম্যাচশেষে বললেন, ‘একদিকে আমি অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালে পৌঁছে খুশি। অন্যদিকে, একদম সৎভাবে বলছি, নোভাকের চেয়ে বেশি কাউকে আমি শ্রদ্ধা করি না। যখনই আমি কোনো সমস্যায় পড়েছি, আমি তাকে মেসেজ করেছি। মানসিকভাবে যখন লড়াই করেছি, তখনো তার পরামর্শ পেয়েছি। সে সব সময়ই সাহায্য করেছে। সে এই টুর্নামেন্টটি ১০ বার জিতেছে এবং তার প্রতি অসীম শ্রদ্ধা জানাই।’
রোমাঞ্চকর ম্যাচ দেখতে এসে দর্শকেরাও হতাশ হয়েছেন। তবে জভেরেভের চোটে পড়া খেলোয়াড়কে দুয়ো দিতে বারণ করলেন, ‘প্রথমেই আমি বলতে চাই, দয়া করে, চোট পেয়ে কেউ ম্যাচ থেকে সরে গেলে তাকে দুয়ো দিও না। আমি জানি, সবাই টিকিট কিনেছে এবং একটি দুর্দান্ত পাঁচ সেটের ম্যাচ দেখতে চায়। কিন্তু আপনারা বুঝতে হবে, গত ২০ বছরে নোভাক জোকোভিচ টেনিসে সবকিছু উজাড় করে দিয়েছেন। তিনি এই টুর্নামেন্ট তল পেটের পেশিতে টান পাওয়া চোট এবং হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট নিয়ে জিতেছেন। যদি সে ম্যাচ চালিয়ে যেতে না পারে, এর মানে সে সত্যিই আর খেলতে পারছে না।’
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৪ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
৫ ঘণ্টা আগে