নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক আর্চারি থেকে রোমান সানার হঠাৎ অবসরে সরগরম হয়ে উঠেছিল ক্রীড়াঙ্গন। রোমান বনাম আর্চারি ফেডারেশনের পাল্টাপাল্টি কথা চালাচালিতে উঠেছিল বিতর্কের ঢেউ। সেই ফেডারেশনের কাছেই ক্ষমা চেয়ে আবারও আর্চারিতে ফিরে আসতে চান রোমান। ফেরার জন্য আর্চারি ফেডারেশনকে চিঠিও দিয়েছেন তিনি।
রোমানের চিঠি প্রাপ্তি নিশ্চিত করেছে আর্চারি ফেডারেশন। গত ২ মে ফেডারেশন বরাবর ক্ষমা চেয়ে চিঠি দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজীব উদ্দিন আহমেদ চপল। তিনি বলেন, ‘রোমান সানার চিঠি আমরা পেয়েছি। জাতীয় দলে ফেরার ইচ্ছা প্রকাশ করে সে চিঠিটি দিয়েছে। আমরা এই চিঠি সভাপতির কাছে পাঠিয়েছি। তিনি পুরো বিষয়টি দেখবেন।’
অবসরের পর তিরন্দাজদের দাবি-দাওয়া নিয়ে ফেডারেশনকে এক হাত নিয়েছিলেন রোমান। একাধিক গণমাধ্যমে আসা তাঁর সেসব বক্তব্য উসকে দিয়েছিল বিতর্কের আগুন। জবাবে পাল্টা বক্তব্য এসেছিল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদকের কাছ থেকেও। রোমানকে পাগলও বলেছিলেন রাজীব উদ্দিন।
ফেডারেশনকে পাঠানো চিঠিতে রোমান ফেডারেশন সংক্রান্ত অযাচিত মন্তব্যে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্নের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন। নিজের মন্তব্যের জন্য ভুল স্বীকার করে ফেডারেশনের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন দেশসেরা এই আর্চার। একই সঙ্গে জাতীয় দলে না খেলার সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে এসে আবার দেশের হয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সুনাম বয়ে আনার জন্য ফেডারেশনের কাছে সুযোগও চেয়েছেন।
কিন্তু ক্ষমা চাওয়ার পরও রোমানকে নিয়ে যে রাজীব উদ্দিনের ক্ষোভ কমছে না এবং দ্রুত রোমানের ক্ষমা মুক্তি ঘটবে এমন ইঙ্গিতই মিলছে সাধারণ সম্পাদকের পরবর্তী কথায়। রাজীব উদ্দিন বলেছেন, ‘সভাপতি মহোদয় চিঠি দেখবেন। এরপর তিনি প্রয়োজনবোধে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। রোমানের বিষয়ে কারও কোনো একক সিদ্ধান্ত নেই, যা হয়েছিল ফেডারেশনের নির্বাহী সভায় এবং সামনে কিছু হলেও সেটা সভার মাধ্যমেই হবে।’
গত ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক আর্চারি থেকে রোমান সানার হঠাৎ অবসরে সরগরম হয়ে উঠেছিল ক্রীড়াঙ্গন। রোমান বনাম আর্চারি ফেডারেশনের পাল্টাপাল্টি কথা চালাচালিতে উঠেছিল বিতর্কের ঢেউ। সেই ফেডারেশনের কাছেই ক্ষমা চেয়ে আবারও আর্চারিতে ফিরে আসতে চান রোমান। ফেরার জন্য আর্চারি ফেডারেশনকে চিঠিও দিয়েছেন তিনি।
রোমানের চিঠি প্রাপ্তি নিশ্চিত করেছে আর্চারি ফেডারেশন। গত ২ মে ফেডারেশন বরাবর ক্ষমা চেয়ে চিঠি দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজীব উদ্দিন আহমেদ চপল। তিনি বলেন, ‘রোমান সানার চিঠি আমরা পেয়েছি। জাতীয় দলে ফেরার ইচ্ছা প্রকাশ করে সে চিঠিটি দিয়েছে। আমরা এই চিঠি সভাপতির কাছে পাঠিয়েছি। তিনি পুরো বিষয়টি দেখবেন।’
অবসরের পর তিরন্দাজদের দাবি-দাওয়া নিয়ে ফেডারেশনকে এক হাত নিয়েছিলেন রোমান। একাধিক গণমাধ্যমে আসা তাঁর সেসব বক্তব্য উসকে দিয়েছিল বিতর্কের আগুন। জবাবে পাল্টা বক্তব্য এসেছিল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদকের কাছ থেকেও। রোমানকে পাগলও বলেছিলেন রাজীব উদ্দিন।
ফেডারেশনকে পাঠানো চিঠিতে রোমান ফেডারেশন সংক্রান্ত অযাচিত মন্তব্যে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্নের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন। নিজের মন্তব্যের জন্য ভুল স্বীকার করে ফেডারেশনের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন দেশসেরা এই আর্চার। একই সঙ্গে জাতীয় দলে না খেলার সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে এসে আবার দেশের হয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সুনাম বয়ে আনার জন্য ফেডারেশনের কাছে সুযোগও চেয়েছেন।
কিন্তু ক্ষমা চাওয়ার পরও রোমানকে নিয়ে যে রাজীব উদ্দিনের ক্ষোভ কমছে না এবং দ্রুত রোমানের ক্ষমা মুক্তি ঘটবে এমন ইঙ্গিতই মিলছে সাধারণ সম্পাদকের পরবর্তী কথায়। রাজীব উদ্দিন বলেছেন, ‘সভাপতি মহোদয় চিঠি দেখবেন। এরপর তিনি প্রয়োজনবোধে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। রোমানের বিষয়ে কারও কোনো একক সিদ্ধান্ত নেই, যা হয়েছিল ফেডারেশনের নির্বাহী সভায় এবং সামনে কিছু হলেও সেটা সভার মাধ্যমেই হবে।’
প্রতিপক্ষের সামনে গিয়ে বুনো উদ্যাপন করতে লিওনেল মেসিকে তেমন একটা দেখা যায় না বললেই চলে। খেলোয়াড়েরা তাঁদের নিজস্ব ধরনে যেভাবে উদযাপন করেন, মেসিও প্রায়ই করেন এমন কিছু। আর্জেন্টিনার এই বিশ্বজয়ী ফুটবলারকে গতকাল দেখা গেল ভিন্ন রূপে।
৩ মিনিট আগেমাত্র ৮ রানের লক্ষ্য। হাতে ১০ উইকেট। তার চেয়েও বড় কথা কখনো ম্যাচের আড়াই দিনের বেশি খেলা বাকি। অতি অস্বাভাবিক কোনো কিছু না ঘটলে কোনো দলের হারার কথা নয়। বুলাওয়ের কুইন্স স্পোর্টস ক্লাবে ঘটেওনি আশ্চর্য হওয়ার মতো কিছু। তিন দিনের মধ্যেই জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়েতে ত্রিদেশীয় সিরিজে দুর্দান্ত খেলছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গতকালের হারটা ‘দুর্ঘটনা’ হিসেবে ধরলে আজিজুল হাকিম তামিম-ইকবাল হোসেন ইমনদের টুর্নামেন্টটা কাটছে দুর্দান্ত। দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালের টিকিট কেটেছেন বাংলাদেশের যুবারা।
৩ ঘণ্টা আগেইনগে সরেনসেনের নামটা এই প্রজন্মের সাঁতারপ্রেমীদের মনে থাকার কথা নয়। ১৯৩৬ সালের বার্লিন অলিম্পিকে ডেনিশ এই সাঁতারু যখন ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন, তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১২ বছর। অলিম্পিক গেমসের সাঁতারের ২০০ মিটার ব্রেস্ট স্ট্রোকে জেতা সে ব্রোঞ্জটাই খুদে এই সাঁতারুকে অনন্য উচ্চতায় তুলে দিয়েছিল। হয়েছিলেন অলিম্পিকের
৩ ঘণ্টা আগে