স্পেন এমন একটা দল, যাদের সব বড় আসরে গুরুত্বের সঙ্গে নিতেই হবে। আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল কিংবা ফ্রান্সের মতো বিশ্বকাপের সম্ভাব্য প্রত্যাশীদের কাতারে হয়তো স্পেনকে ফেলা যাবে না। তবে স্পেনের যে একটা শক্তিশালী দল আছে, সেটা সবশেষ ইউরো ও ন্যাশনস লিগে ঠিকই বোঝা গেছে। আমার বিশ্বাস, স্পেন এবার বেশ ইতিবাচক একটা ফলই উপহার দেবে।
তবে এটা সত্যি, এই দলকে ২০১০ বিশ্বকাপজয়ী দলের সঙ্গে তুলনা করা যাবে না। ২০১০ বিশ্বকাপের দল শুধু স্পেনেরই নয়, ফুটবল ইতিহাসেরই অন্যতম সেরা প্রজন্ম। বর্তমান দলটায় প্রতিভায় ছড়াছড়ি। তারুণ্য আর অভিজ্ঞতা মিশেলে দারুণ একটা দল। এই দল এবারের বিশ্বকাপে অবশ্যই মনে রাখার মতো খেলবে।
একজনের কথা আলাদাভাবে বলতেই হয়। কোচ লুইস এনরিকে। তিনি খেলোয়াড়দের মনে এই বিশ্বাসটা ঢুকিয়ে দিয়েছেন, তাদের যে সক্ষমতা তাতে বড় যেকোনো অর্জন খুব সহজেই সম্ভব। এনরিকে সাহসী একজন কোচ, যিনি বল নিয়ে, বল ছাড়া বহুমুখী চিন্তা একসঙ্গে করতে পারেন। নিজের ফুটবল দর্শন নিয়েও তাঁর যথেষ্ট আত্মবিশ্বাস আছে।
স্পেনের এই দলে ২০ ফুটবলার আছে, যারা প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে খেলছে। এই তরুণদের মধ্যে তিনজনকে মূল খেলোয়াড় হিসেবে ধরে নেওয়া যায়। বার্সেলোনায় তারা নিজেদের ভূমিকায় সফল। স্পেনের হয়েও তারা আলো ছড়াতে চাইবে। আনসু ফাতি লম্বা চোট কাটিয়ে খেলায় ফিরেছে। বিশ্বকাপে সে তার প্রতিভা প্রমাণ করতে চাইবে। আনসুর পাশাপাশি পেদ্রি ও গাভিকে স্পেনের ভবিষ্যৎও বলা যেতে পারে।
অন্য দল নিয়ে যদি বলতে হয়, আর্জেন্টিনার এই দলটার মাঝে আমি ভিন্ন কিছু দেখেছি। কোচ লিওনেল স্কালোনির সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করে ওর কাজের স্পৃহা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে আর্জেন্টিনার ফুটবল ফেডারেশন, যেটা কাতারে দারুণ কাজে দিতে পারে।
কাতার বিশ্বকাপে অন্যতম ফেবারিট ব্রাজিল তিতের অধীনে দারুণ একটা দল হিসেবে খেলবে। অভিজ্ঞ নেইমারের সঙ্গে আক্রমণে তরুণ ভিনিসিয়ুস, রদ্রিগো, জেসুসরা আছে। নিজের সেরা দিনে নেইমার একাই ম্যাচের ভাগ্য লিখে দিতে পারে।
স্পেন এমন একটা দল, যাদের সব বড় আসরে গুরুত্বের সঙ্গে নিতেই হবে। আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল কিংবা ফ্রান্সের মতো বিশ্বকাপের সম্ভাব্য প্রত্যাশীদের কাতারে হয়তো স্পেনকে ফেলা যাবে না। তবে স্পেনের যে একটা শক্তিশালী দল আছে, সেটা সবশেষ ইউরো ও ন্যাশনস লিগে ঠিকই বোঝা গেছে। আমার বিশ্বাস, স্পেন এবার বেশ ইতিবাচক একটা ফলই উপহার দেবে।
তবে এটা সত্যি, এই দলকে ২০১০ বিশ্বকাপজয়ী দলের সঙ্গে তুলনা করা যাবে না। ২০১০ বিশ্বকাপের দল শুধু স্পেনেরই নয়, ফুটবল ইতিহাসেরই অন্যতম সেরা প্রজন্ম। বর্তমান দলটায় প্রতিভায় ছড়াছড়ি। তারুণ্য আর অভিজ্ঞতা মিশেলে দারুণ একটা দল। এই দল এবারের বিশ্বকাপে অবশ্যই মনে রাখার মতো খেলবে।
একজনের কথা আলাদাভাবে বলতেই হয়। কোচ লুইস এনরিকে। তিনি খেলোয়াড়দের মনে এই বিশ্বাসটা ঢুকিয়ে দিয়েছেন, তাদের যে সক্ষমতা তাতে বড় যেকোনো অর্জন খুব সহজেই সম্ভব। এনরিকে সাহসী একজন কোচ, যিনি বল নিয়ে, বল ছাড়া বহুমুখী চিন্তা একসঙ্গে করতে পারেন। নিজের ফুটবল দর্শন নিয়েও তাঁর যথেষ্ট আত্মবিশ্বাস আছে।
স্পেনের এই দলে ২০ ফুটবলার আছে, যারা প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে খেলছে। এই তরুণদের মধ্যে তিনজনকে মূল খেলোয়াড় হিসেবে ধরে নেওয়া যায়। বার্সেলোনায় তারা নিজেদের ভূমিকায় সফল। স্পেনের হয়েও তারা আলো ছড়াতে চাইবে। আনসু ফাতি লম্বা চোট কাটিয়ে খেলায় ফিরেছে। বিশ্বকাপে সে তার প্রতিভা প্রমাণ করতে চাইবে। আনসুর পাশাপাশি পেদ্রি ও গাভিকে স্পেনের ভবিষ্যৎও বলা যেতে পারে।
অন্য দল নিয়ে যদি বলতে হয়, আর্জেন্টিনার এই দলটার মাঝে আমি ভিন্ন কিছু দেখেছি। কোচ লিওনেল স্কালোনির সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করে ওর কাজের স্পৃহা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে আর্জেন্টিনার ফুটবল ফেডারেশন, যেটা কাতারে দারুণ কাজে দিতে পারে।
কাতার বিশ্বকাপে অন্যতম ফেবারিট ব্রাজিল তিতের অধীনে দারুণ একটা দল হিসেবে খেলবে। অভিজ্ঞ নেইমারের সঙ্গে আক্রমণে তরুণ ভিনিসিয়ুস, রদ্রিগো, জেসুসরা আছে। নিজের সেরা দিনে নেইমার একাই ম্যাচের ভাগ্য লিখে দিতে পারে।
২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
২০ মিনিট আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
২৪ মিনিট আগেহংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে
৩০ মিনিট আগেইব্রাহিম জাদরান ও রহমানুল্লাহ গুরবাজের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিল আফগানিস্তান। মাঝের ওভারে ধাক্কা খেলেও সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সামনে ২৯৩ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি দাঁড় করিয়েছে হাশমতউল্লাহ শাহিদির দল। অর্থাৎ সিরিজ জিততে বাংলাদেশের দরকার ২৯৪ রান।
২ ঘণ্টা আগে