নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের ১৫০তম স্থানে থাকা গাম্বিয়াকে আফ্রিকান কাপ অব নেশনসের কোয়ার্টার ফাইনালে তুলে ইতিহাস গড়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক কোচ টম সেইন্টফিট। আফ্রিকান দেশগুলোর ফুটবল ঐতিহ্য সেইন্টফিটকে সাফল্য পেতে সাহায্য করেছে বলে মনে করেন বাংলাদেশেরই আরেক সাবেক কোচ আন্দ্রেস ক্রুসিয়ানি। এই দেশের মানুষের ফুটবলের প্রতি ভালোবাসাই জাতীয় দলকে সাফল্য এনে দিতে পারে বলেও মত এই আর্জেন্টাইনের।
বাংলাদেশের কোচ হওয়ার আগে আফ্রিকান দেশ হাইতিতে কিছুদিন কাজ করেছেন ক্রুসিয়ানি। আফ্রিকানদের খেলার ধরণ আর ফুটবলের প্রতি ভালোবাসা সম্পর্কে তাই বেশ ভালো ধারণা তাঁর। সেই ধারণা থেকেই আজ সংবাদ মাধ্যমকে বললেন, ‘আমি আফ্রিকাতে কাজ করেছি। তাই তাদের সম্পর্কে জানি। বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো ফুটবলে আফ্রিকার চেয়ে ৪০ বছর পিছিয়ে। সেখানকার দলগুলো ভীষণ শক্তিশালী। আপনি কী মনে করেন ফ্রান্স বিশ্বকাপ জিতেছে? জিতিয়েছে সেখানকার আফ্রিকান ফুটবলাররা। আমি ফ্রান্সের সাফল্যকে খাটো করছি না। কিন্তু তাদের বেশিরভাগ ফুটবলার এসেছে আফ্রিকা থেকে। তারা জিনগত ভাবেই শক্তিশালী।’
ফুটবলে সাফল্য পেতে হলে তৃণমূল থেকে শুরু করে অবকাঠামোগত উন্নয়নের কোনো বিকল্প দেখছেন না ক্রুসিয়ানি, ‘ইউরোপ, আমেরিকায় যে জায়গা নিয়ে বেশি কাজ হয় তা হলো ফর্মেশন। বাচ্চাদের থেকে শুরু করে কিশোরদের-সব জায়গায় এ নিয়ে কাজ হয়। বাংলাদেশেও এ নিয়ে কাজ হওয়া উচিৎ। এটাই সাফল্যের চাবিকাঠি। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়-আমাদের বেশি বেশি স্ট্রাইকার, গোলস্কোরার লাগবে। তৃণমূলে যদি এ নিয়ে কাজ করা যায় সাফল্য আসবেই। কিন্তু এই দেশে ফুটবল আগের মতো জনপ্রিয় নয়, এটাও বড় সমস্যা। এই দেশের বিপুল জনসংখ্যা ফুটবল সমর্থনে কাজে লাগানো উচিৎ। ফেডারেশন, ক্লাব, গণমাধ্যম-সবাইকেই একসঙ্গে ফুটবলকে জনপ্রিয় করতে কাজ করতে হবে। অবকাঠামোর উন্নয়ন করতে হবে। আফ্রিকায় বাচ্চারা রাস্তা থেকে শুরু করে সবখানেই ফুটবল নিয়ে ব্যস্ত। এটাই তো পার্থক্য!’
বর্তমানে বাংলাদেশের ঘরোয়া ফুটবল দল সাইফ স্পোর্টিংয়ের কোচিংয়ের দায়িত্বে আছেন ক্রুসিয়ানি। আজ সাইফের অনুশীলন দেখতে এসেছিলেন ক্রুসিয়ানির উত্তরসূরি ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের নতুন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। উত্তরসূরিকে কী পরামর্শ দিয়েছেন ক্রুসিয়ানি? জবাবে আর্জেন্টাইনের উত্তর, ‘আমি ইতিমধ্যে তাঁকে (কাবরেরা) বলেছি দেখতে থাক। সবকিছু জানার চেষ্টা কর। বলেছি এখান থেকে ভালো কাউকে তুমি পাবেই।’
ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের ১৫০তম স্থানে থাকা গাম্বিয়াকে আফ্রিকান কাপ অব নেশনসের কোয়ার্টার ফাইনালে তুলে ইতিহাস গড়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক কোচ টম সেইন্টফিট। আফ্রিকান দেশগুলোর ফুটবল ঐতিহ্য সেইন্টফিটকে সাফল্য পেতে সাহায্য করেছে বলে মনে করেন বাংলাদেশেরই আরেক সাবেক কোচ আন্দ্রেস ক্রুসিয়ানি। এই দেশের মানুষের ফুটবলের প্রতি ভালোবাসাই জাতীয় দলকে সাফল্য এনে দিতে পারে বলেও মত এই আর্জেন্টাইনের।
বাংলাদেশের কোচ হওয়ার আগে আফ্রিকান দেশ হাইতিতে কিছুদিন কাজ করেছেন ক্রুসিয়ানি। আফ্রিকানদের খেলার ধরণ আর ফুটবলের প্রতি ভালোবাসা সম্পর্কে তাই বেশ ভালো ধারণা তাঁর। সেই ধারণা থেকেই আজ সংবাদ মাধ্যমকে বললেন, ‘আমি আফ্রিকাতে কাজ করেছি। তাই তাদের সম্পর্কে জানি। বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো ফুটবলে আফ্রিকার চেয়ে ৪০ বছর পিছিয়ে। সেখানকার দলগুলো ভীষণ শক্তিশালী। আপনি কী মনে করেন ফ্রান্স বিশ্বকাপ জিতেছে? জিতিয়েছে সেখানকার আফ্রিকান ফুটবলাররা। আমি ফ্রান্সের সাফল্যকে খাটো করছি না। কিন্তু তাদের বেশিরভাগ ফুটবলার এসেছে আফ্রিকা থেকে। তারা জিনগত ভাবেই শক্তিশালী।’
ফুটবলে সাফল্য পেতে হলে তৃণমূল থেকে শুরু করে অবকাঠামোগত উন্নয়নের কোনো বিকল্প দেখছেন না ক্রুসিয়ানি, ‘ইউরোপ, আমেরিকায় যে জায়গা নিয়ে বেশি কাজ হয় তা হলো ফর্মেশন। বাচ্চাদের থেকে শুরু করে কিশোরদের-সব জায়গায় এ নিয়ে কাজ হয়। বাংলাদেশেও এ নিয়ে কাজ হওয়া উচিৎ। এটাই সাফল্যের চাবিকাঠি। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়-আমাদের বেশি বেশি স্ট্রাইকার, গোলস্কোরার লাগবে। তৃণমূলে যদি এ নিয়ে কাজ করা যায় সাফল্য আসবেই। কিন্তু এই দেশে ফুটবল আগের মতো জনপ্রিয় নয়, এটাও বড় সমস্যা। এই দেশের বিপুল জনসংখ্যা ফুটবল সমর্থনে কাজে লাগানো উচিৎ। ফেডারেশন, ক্লাব, গণমাধ্যম-সবাইকেই একসঙ্গে ফুটবলকে জনপ্রিয় করতে কাজ করতে হবে। অবকাঠামোর উন্নয়ন করতে হবে। আফ্রিকায় বাচ্চারা রাস্তা থেকে শুরু করে সবখানেই ফুটবল নিয়ে ব্যস্ত। এটাই তো পার্থক্য!’
বর্তমানে বাংলাদেশের ঘরোয়া ফুটবল দল সাইফ স্পোর্টিংয়ের কোচিংয়ের দায়িত্বে আছেন ক্রুসিয়ানি। আজ সাইফের অনুশীলন দেখতে এসেছিলেন ক্রুসিয়ানির উত্তরসূরি ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের নতুন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। উত্তরসূরিকে কী পরামর্শ দিয়েছেন ক্রুসিয়ানি? জবাবে আর্জেন্টাইনের উত্তর, ‘আমি ইতিমধ্যে তাঁকে (কাবরেরা) বলেছি দেখতে থাক। সবকিছু জানার চেষ্টা কর। বলেছি এখান থেকে ভালো কাউকে তুমি পাবেই।’
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
৫ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
৬ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
৭ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৮ ঘণ্টা আগে