মাদ্রিদ ডার্বিতে গোলবন্যা যেন এখন বেশ সাধারণ ব্যাপার হয়ে গেছে। রিয়াদের আল আওয়াল পার্ক থেকে মাদ্রিদের মেট্রোপলিটানো স্টেডিয়াম—দুটি ভিন্ন ম্যাচে আট দিনের ব্যবধানে মুখোমুখি হয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ ও আতলেতিকো মাদ্রিদ। দুই ম্যাচেই গড়ে গোল হয়েছে সাতটি।
১০ জানুয়ারি স্প্যানিশ সুপার কাপের সেমিফাইনালে ৮ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। রিয়াল করেছিল ৫ গোল এবং আতলেতিকো ৩ গোল করেছিল। সেই ম্যাচের পর গত রাতে কোপা দেল রের শেষ ষোলোতে আবারও মুখোমুখি মাদ্রিদের দুই নগর প্রতিদ্বন্দ্বী। মেট্রোপলিটানো স্টেডিয়ামে এবার ৬ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচে আতলেতিকো জিতল ৪-২ গোলে।
কোপা দেল রের শেষ ষোলোর ম্যাচে গত রাতে দুই মাদ্রিদের লড়াইটা হয়েছে সমানে সমানে। বল দখলের দিক থেকে অবশ্য কিঞ্চিৎ এগিয়ে ছিল রিয়াল। ৬০ শতাংশ বল দখলে রেখে প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর ৭টি শট ছিল কার্লো আনচেলত্তির রিয়ালের। অন্যদিকে আতলেতিকো বল দখলে রেখেছিল ৪০ শতাংশ। তবে প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর তাদের শট ছিল ১২ টি। ৬ গোলের ম্যাচে প্রথমার্ধে যে ২ গোল হয়েছিল, সে দুটিই করে আতলেতিকো, যার মধ্যে একটি ছিল আত্মঘাতী। ৩৯ মিনিটে রদ্রিগো দি পলের ক্রস চলে যায় রিয়াল ডিফেন্ডার আন্তনিও রুডিগারের কাছে। রুডিগারের ভুলের সুযোগে দুর্দান্ত ১ গোল করেন আতলেতিকো মিডফিল্ডার স্যামুয়েল লিনো। ঠিক ছয় মিনিট পর আতলেতিকো গোলরক্ষক জান ওবলাকের আত্মঘাতী গোলে সমতায় ফেরে রিয়াল।
প্রথমার্ধ ১-১ গোলে শেষ হওয়ার পর দ্বিতীয়ার্ধে খুব অল্প সময়ে এগিয়ে যায় আতলেতিকো। ৫৭ মিনিটে রিয়ালের রক্ষণদুর্গ ভেদ করে গোল করেন আতলেতিকো স্ট্রাইকার আলভারো মোরাতা। এরপর দুই দলই আক্রমণ-প্রতি আক্রমণে খেলতে থাকে। যেখানে ৭৬ মিনিটে রদ্রিগো রিয়ালকে ফেরায় সমতায় ফিরিয়েছিলেনই। তবে গোলবারে লেগে তা ফেরত চলে আসে। এরপর ৮১ মিনিটে তৃতীয় গোল করার সুযোগ এসেছিল আতলেতিকোর কাছে। রিয়াল গোলরক্ষক আন্দ্রিই লুনিন তা দারুণভাবে সেভ করেছেন। ঠিক তার পরের মিনিটেই সমতায় ফেরে রিয়াল। ৮২ মিনিটে জুড বেলিংহামের অ্যাসিস্টে দারুণ গোল করেন হোসেলু। ৯০ মিনিটের খেলা শেষ হয় ২-২ গোলে। যেখানে নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত ২ মিনিটের সময় লিনোর বদলি হিসেবে মাঠে নামেন রদ্রিগো রিকুয়েলমে।
নির্ধারিত ৯০ মিনিটের পর ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। এই সময়ে আরও এক খেলোয়াড় পরিবর্তন করে আতলেতিকো। ৯৮ মিনিটে মোরাতার বদলি হিসেবে নামেন মেম্ফিস ডিপে। অতিরিক্ত সময়েই ২ গোল করে আতলেতিকো। ১০০ মিনিটে দুর্দান্ত এক গোল করেন আঁতোয়া গ্রিজমান। এরপর অতিরিক্ত সময়ের শেষ দিকে দুই বদলি ফুটবলারের জুটিতে গোল করেছে আতলেতিকো। ১১৯ মিনিটে ডিপাইর অ্যাসিস্টে গোল করেন রিকুয়েলমে। শেষ পর্যন্ত ৪-২ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আতলেতিকো।
অন্যদিকে কোপা দেল রের শেষ ষোলোর আরেক ম্যাচে সহজ জয় পেয়েছে বার্সেলোনা। রেইনা সোফিয়ায় ইউনিয়নিস্তাসকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে বার্সেলোনা। ৪৫,৬৯ ও ৭৩ মিনিটে বার্সার গোল তিনটি করেন ফেরান তোরেস, জুলস কুন্দে ও আলেহান্দ্রো বলডে। ৩১ মিনিটে প্রথম গোল অবশ্য করেন ইউনিয়নিস্তানের আলভারো গোমেজ।
মাদ্রিদ ডার্বিতে গোলবন্যা যেন এখন বেশ সাধারণ ব্যাপার হয়ে গেছে। রিয়াদের আল আওয়াল পার্ক থেকে মাদ্রিদের মেট্রোপলিটানো স্টেডিয়াম—দুটি ভিন্ন ম্যাচে আট দিনের ব্যবধানে মুখোমুখি হয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ ও আতলেতিকো মাদ্রিদ। দুই ম্যাচেই গড়ে গোল হয়েছে সাতটি।
১০ জানুয়ারি স্প্যানিশ সুপার কাপের সেমিফাইনালে ৮ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। রিয়াল করেছিল ৫ গোল এবং আতলেতিকো ৩ গোল করেছিল। সেই ম্যাচের পর গত রাতে কোপা দেল রের শেষ ষোলোতে আবারও মুখোমুখি মাদ্রিদের দুই নগর প্রতিদ্বন্দ্বী। মেট্রোপলিটানো স্টেডিয়ামে এবার ৬ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচে আতলেতিকো জিতল ৪-২ গোলে।
কোপা দেল রের শেষ ষোলোর ম্যাচে গত রাতে দুই মাদ্রিদের লড়াইটা হয়েছে সমানে সমানে। বল দখলের দিক থেকে অবশ্য কিঞ্চিৎ এগিয়ে ছিল রিয়াল। ৬০ শতাংশ বল দখলে রেখে প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর ৭টি শট ছিল কার্লো আনচেলত্তির রিয়ালের। অন্যদিকে আতলেতিকো বল দখলে রেখেছিল ৪০ শতাংশ। তবে প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর তাদের শট ছিল ১২ টি। ৬ গোলের ম্যাচে প্রথমার্ধে যে ২ গোল হয়েছিল, সে দুটিই করে আতলেতিকো, যার মধ্যে একটি ছিল আত্মঘাতী। ৩৯ মিনিটে রদ্রিগো দি পলের ক্রস চলে যায় রিয়াল ডিফেন্ডার আন্তনিও রুডিগারের কাছে। রুডিগারের ভুলের সুযোগে দুর্দান্ত ১ গোল করেন আতলেতিকো মিডফিল্ডার স্যামুয়েল লিনো। ঠিক ছয় মিনিট পর আতলেতিকো গোলরক্ষক জান ওবলাকের আত্মঘাতী গোলে সমতায় ফেরে রিয়াল।
প্রথমার্ধ ১-১ গোলে শেষ হওয়ার পর দ্বিতীয়ার্ধে খুব অল্প সময়ে এগিয়ে যায় আতলেতিকো। ৫৭ মিনিটে রিয়ালের রক্ষণদুর্গ ভেদ করে গোল করেন আতলেতিকো স্ট্রাইকার আলভারো মোরাতা। এরপর দুই দলই আক্রমণ-প্রতি আক্রমণে খেলতে থাকে। যেখানে ৭৬ মিনিটে রদ্রিগো রিয়ালকে ফেরায় সমতায় ফিরিয়েছিলেনই। তবে গোলবারে লেগে তা ফেরত চলে আসে। এরপর ৮১ মিনিটে তৃতীয় গোল করার সুযোগ এসেছিল আতলেতিকোর কাছে। রিয়াল গোলরক্ষক আন্দ্রিই লুনিন তা দারুণভাবে সেভ করেছেন। ঠিক তার পরের মিনিটেই সমতায় ফেরে রিয়াল। ৮২ মিনিটে জুড বেলিংহামের অ্যাসিস্টে দারুণ গোল করেন হোসেলু। ৯০ মিনিটের খেলা শেষ হয় ২-২ গোলে। যেখানে নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত ২ মিনিটের সময় লিনোর বদলি হিসেবে মাঠে নামেন রদ্রিগো রিকুয়েলমে।
নির্ধারিত ৯০ মিনিটের পর ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। এই সময়ে আরও এক খেলোয়াড় পরিবর্তন করে আতলেতিকো। ৯৮ মিনিটে মোরাতার বদলি হিসেবে নামেন মেম্ফিস ডিপে। অতিরিক্ত সময়েই ২ গোল করে আতলেতিকো। ১০০ মিনিটে দুর্দান্ত এক গোল করেন আঁতোয়া গ্রিজমান। এরপর অতিরিক্ত সময়ের শেষ দিকে দুই বদলি ফুটবলারের জুটিতে গোল করেছে আতলেতিকো। ১১৯ মিনিটে ডিপাইর অ্যাসিস্টে গোল করেন রিকুয়েলমে। শেষ পর্যন্ত ৪-২ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আতলেতিকো।
অন্যদিকে কোপা দেল রের শেষ ষোলোর আরেক ম্যাচে সহজ জয় পেয়েছে বার্সেলোনা। রেইনা সোফিয়ায় ইউনিয়নিস্তাসকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে বার্সেলোনা। ৪৫,৬৯ ও ৭৩ মিনিটে বার্সার গোল তিনটি করেন ফেরান তোরেস, জুলস কুন্দে ও আলেহান্দ্রো বলডে। ৩১ মিনিটে প্রথম গোল অবশ্য করেন ইউনিয়নিস্তানের আলভারো গোমেজ।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
৮ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
৯ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
১২ ঘণ্টা আগে