কোপা আমেরিকা ফাইনালের পর গত বছর ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার আরেকটি ‘মহারণ’ দেখার অপেক্ষায় ছিল ফুটবল বিশ্ব। মহারণ হয়েছে ঠিকই, তবে অন্যভাবে।
সাও পাওলোতে গত ৫ সেপ্টেম্বর বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের ম্যাচে নিজেদের ফুটবলশৈলী দেখাতেই নেমেছিলেন নেইমার জুনিয়র-লিওনেল মেসিরা। কিন্তু খেলা ৭ মিনিট গড়াতেই শুরু হয় মহানাটক।
বাগড়া দেন ব্রাজিলের জাতীয় স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধানের কর্তারা। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা আর্জেন্টিনার চার খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে কোয়ারেন্টিনের নিয়ম ভাঙার অভিযোগ আনেন তাঁরা। সেদিন তাঁদের আপত্তির মুখে সেখানেই বন্ধ হয়ে যায় দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর ধ্রুপদি লড়াই।
ম্যাচটি আনুষ্ঠানিকভাবে স্থগিত হয়ে যাওয়ার পর রেফারি ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ফিফার কাছে নিজেদের প্রতিবেদন দেন। দক্ষিণ আমেরিকান ফুটবল সংস্থাও (কনমেবল) ম্যাচের ভাগ্য ফিফার হাতে ছেড়ে দেয়।
সবকিছু তদন্ত ও পর্যালোচনা করে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আজ জানিয়েছে, স্থগিত হওয়া ম্যাচ নতুন করে মাঠে গড়াবে।
পণ্ড হয়ে যাওয়া ম্যাচে চার আর্জেন্টাইন খেলোয়াড় এমিলিয়ানো মার্টিনেজ, ক্রিস্টিয়ান রোমেরো, জিওভানি লো সেলসো ও এমিলিয়ানো বুয়েন্দিয়ার বিরুদ্ধে কোয়ারেন্টিন নিয়ম ভঙ্গের অভিযোগ আগেই এনেছিল ব্রাজিলের স্বাস্থ্য বিভাগ। ওই দিন তাঁদের আটকেরও উদ্যোগ নেয় তারা। এই চার ফুটবলারের প্রত্যেককে দুই ম্যাচ করে নিষিদ্ধ করেছে ফিফা।
এ ছাড়া নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ায় এবং নির্দেশনা মানতে না পারায় ব্রাজিল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনকে (সিবিএফ) ৫ লাখ সুইস ফ্রাঁ (৪ কোটি ৬৫ লাখ টাকা) জরিমানা করেছে ফিফা।
আর করোনাবিধি ভেঙে চার ফুটবলারকে মাঠে নামানোয় আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনকে (এএফএ) করা হয়েছে ২ লাখ সুইস ফ্রাঁ (১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা) জরিমানা।
এখানেই শেষ নয়। ম্যাচ স্থগিত হওয়ার শাস্তিস্বরূপ দুই দলকেই ৫০ হাজার সুইস ফ্রাঁ (৪৬ লাখ ৫২ হাজার টাকা) জরিমানা দিতে হবে।
ফিফার এমন সিদ্ধান্তকে ‘লঘু পাপে গুরু দণ্ড’ মনে করছে এএফএ। এর বিরুদ্ধে শিগগিরই আপিল করা হবে বলে জানিয়েছেন সভাপতি ক্লদিও তাপিয়ে।
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ম্যাচটি নতুন করে কবে, কোথায় হবে, সে ব্যাপারে কিছু জানায়নি ফিফা। তবে মার্চের উইন্ডোতে যে হচ্ছে না, তা একপ্রকার নিশ্চিত। কারণ আগামী মাসের শেষ সপ্তাহে দুই দলের আলাদা প্রতিপক্ষদের বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ আছে।
দক্ষিণ আমেরিকান অঞ্চলের বাছাইয়ে শীর্ষ দুইয়ে থাকা ব্রাজিল (৩৯ পয়েন্ট) ও আর্জেন্টিনা (৩৫ পয়েন্ট) অনেক আগেই কাতার বিশ্বকাপ নিশ্চিত করে ফেলেছে।
কোপা আমেরিকা ফাইনালের পর গত বছর ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার আরেকটি ‘মহারণ’ দেখার অপেক্ষায় ছিল ফুটবল বিশ্ব। মহারণ হয়েছে ঠিকই, তবে অন্যভাবে।
সাও পাওলোতে গত ৫ সেপ্টেম্বর বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের ম্যাচে নিজেদের ফুটবলশৈলী দেখাতেই নেমেছিলেন নেইমার জুনিয়র-লিওনেল মেসিরা। কিন্তু খেলা ৭ মিনিট গড়াতেই শুরু হয় মহানাটক।
বাগড়া দেন ব্রাজিলের জাতীয় স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধানের কর্তারা। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা আর্জেন্টিনার চার খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে কোয়ারেন্টিনের নিয়ম ভাঙার অভিযোগ আনেন তাঁরা। সেদিন তাঁদের আপত্তির মুখে সেখানেই বন্ধ হয়ে যায় দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর ধ্রুপদি লড়াই।
ম্যাচটি আনুষ্ঠানিকভাবে স্থগিত হয়ে যাওয়ার পর রেফারি ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ফিফার কাছে নিজেদের প্রতিবেদন দেন। দক্ষিণ আমেরিকান ফুটবল সংস্থাও (কনমেবল) ম্যাচের ভাগ্য ফিফার হাতে ছেড়ে দেয়।
সবকিছু তদন্ত ও পর্যালোচনা করে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আজ জানিয়েছে, স্থগিত হওয়া ম্যাচ নতুন করে মাঠে গড়াবে।
পণ্ড হয়ে যাওয়া ম্যাচে চার আর্জেন্টাইন খেলোয়াড় এমিলিয়ানো মার্টিনেজ, ক্রিস্টিয়ান রোমেরো, জিওভানি লো সেলসো ও এমিলিয়ানো বুয়েন্দিয়ার বিরুদ্ধে কোয়ারেন্টিন নিয়ম ভঙ্গের অভিযোগ আগেই এনেছিল ব্রাজিলের স্বাস্থ্য বিভাগ। ওই দিন তাঁদের আটকেরও উদ্যোগ নেয় তারা। এই চার ফুটবলারের প্রত্যেককে দুই ম্যাচ করে নিষিদ্ধ করেছে ফিফা।
এ ছাড়া নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ায় এবং নির্দেশনা মানতে না পারায় ব্রাজিল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনকে (সিবিএফ) ৫ লাখ সুইস ফ্রাঁ (৪ কোটি ৬৫ লাখ টাকা) জরিমানা করেছে ফিফা।
আর করোনাবিধি ভেঙে চার ফুটবলারকে মাঠে নামানোয় আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনকে (এএফএ) করা হয়েছে ২ লাখ সুইস ফ্রাঁ (১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা) জরিমানা।
এখানেই শেষ নয়। ম্যাচ স্থগিত হওয়ার শাস্তিস্বরূপ দুই দলকেই ৫০ হাজার সুইস ফ্রাঁ (৪৬ লাখ ৫২ হাজার টাকা) জরিমানা দিতে হবে।
ফিফার এমন সিদ্ধান্তকে ‘লঘু পাপে গুরু দণ্ড’ মনে করছে এএফএ। এর বিরুদ্ধে শিগগিরই আপিল করা হবে বলে জানিয়েছেন সভাপতি ক্লদিও তাপিয়ে।
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ম্যাচটি নতুন করে কবে, কোথায় হবে, সে ব্যাপারে কিছু জানায়নি ফিফা। তবে মার্চের উইন্ডোতে যে হচ্ছে না, তা একপ্রকার নিশ্চিত। কারণ আগামী মাসের শেষ সপ্তাহে দুই দলের আলাদা প্রতিপক্ষদের বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ আছে।
দক্ষিণ আমেরিকান অঞ্চলের বাছাইয়ে শীর্ষ দুইয়ে থাকা ব্রাজিল (৩৯ পয়েন্ট) ও আর্জেন্টিনা (৩৫ পয়েন্ট) অনেক আগেই কাতার বিশ্বকাপ নিশ্চিত করে ফেলেছে।
সতীর্থকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছিলেন মুর্শেদ আলী। বাংলাদেশের যেকোনো ফুটবলভক্তকে নাড়িয়ে দেবে সেই দৃশ্য। টুর্নামেন্টজুড়ে দারুণ খেললেও হেরে যেতে হলো ভাগ্য নির্ধারণের খেলায়। টাইব্রেকারে বাংলাদেশকে ৪-৩ ব্যবধানে হারিয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপা উল্লাস করে স্বাগতিক ভারত। তবে চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলেও এই
৭ মিনিট আগেতাওহীদ হৃদয়ের গত রাতে শারজায় কী হয়েছিল, সেটা তিনিই ভালো বলতে পারবেন। ক্যাচ মিস করেছেন। রান আউটের সুযোগ নষ্ট করেছেন। ফিল্ডিংয়ে এলেমোলো হৃদয়ই ছিলেন আমিরাতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের হারের প্রতিচ্ছবি।
২৬ মিনিট আগেজাকের আলী অনিকের হতাশাই বলে দিচ্ছিল, বাংলাদেশের যা সর্বনাশ হওয়ার হয়ে গেছে। কারণ, তাওহীদ হৃদয় ঠিকমতো থ্রো করতে পারেননি। জাকেরও তাই পারেননি রানআউট করতে।
১ ঘণ্টা আগেশারজায় সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ১৯১ রান করেও বাংলাদেশ হারিয়েছিল আরব আমিরাতকে। একই মাঠে গত রাতে বাংলাদেশ যখন ২০৫ রান তুলল, তখন জয়টা তো বাংলাদেশের এক রকম নিশ্চিত হওয়ারই কথা। কিন্তু মিরাকল বলেও যে একটা ব্যাপার আছে। আমিরাত ঠিক তা-ই করে দেখাল।
২ ঘণ্টা আগে