ক্রীড়া ডেস্ক
চার বছরেরও বেশি সময় আগে ডিয়েগো ম্যারাডোনা চলে গেছেন না ফেরার দেশে। তবে আর্জেন্টাইন কিংবদন্তির মৃত্যুর পর থেকেই পরিবারের সদস্যেরা মনে করছেন, স্বাভাবিকভাবে হয়নি তাঁর মৃত্যু। ম্যারাডোনার মৃত্যুতে চিকিৎসাজনিত অবহেলার অভিযোগ আনা হয়েছে।
আর্জেন্টিনার রাজধানী শহর বুয়েনস এইরেসের সান ইসিদরো আদালতে ১১ মার্চ ম্যারাডোনার মৃত্যু নিয়ে বিচারকাজ শুরু হয়। আদালতে গতকাল চার পুলিশ কর্মকর্তা দাখিল করেছেন প্রমাণাদি। সেই চার পুলিশ কর্মকর্তার মধ্যে একজন লুকাস ফারিয়াস দিয়েছেন বিস্ময়কর তথ্য। আদালতে ফারিয়াস বলেন,‘সেই কক্ষে কোনো চিকিৎসার সরঞ্জাম দেখিনি। ঘরোয়া হাসপাতালের অংশ হওয়া উচিত এমন কোনো সিরাম আমি দেখিনি। ইনজেকশনের মাধ্যমে শিরায় ওষুধ দেওয়া হয়েছে। ডিয়েগো ম্যারাডোনার যে বিষয়টি সবার আগে নজর কেড়েছে সেটা হলো, তার মুখের অবস্থান এবং তলপেট। বিস্ফোরণ হওয়ার মতোই ফোলা মনে হচ্ছিল তলপেটটা। সেভাবে ম্যারাডোনাকে দেখে চমকে গিয়েছিলাম।’
ম্যারাডোনার চিকিৎসায় নিয়োজিত আটজনের মধ্যে সাতজনের বিরুদ্ধে অবহেলার অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। অভিযুক্তদের মধ্যে আছেন এক নিউরোসার্জন, এক মনোরোগবিদ, এক মনোবিজ্ঞানী, এক মেডিকেল কো-অর্ডিনেটর, এক নার্স কো-অর্ডিনেটর, এক চিকিৎসক এবং রাতের বেলার এক নার্স। দিনের বেলায় ম্যারাডোনাকে যে নার্স দেখাশোনা করতেন, তাঁর বিচার আলাদাভাবে হবে। যন্ত্রণাকাতর সময়ে ম্যারাডোনাকে ভাগ্যের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল বলে কৌঁসুলিদের অভিযোগ। দোষী সাব্যস্ত হলে ৮ থেকে ২৫ বছরের জেল হতে পারে অভিযুক্তদের। জুলাই পর্যন্ত এই মামলা চলতে পারে।
হৃদ্যন্ত্রের সমস্যা ও ফুসফুসে তরল জমা হওয়ার কারণে ২০২০ সালের ২৫ নভেম্বর মারা যান ম্যারাডোনা। মৃত্যুর ঠিক কয়েক সপ্তাহ আগে মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল তাঁর। বুয়েনস এইরেসের এক অভিজাত এলাকায় ভাড়া বাড়িতে জীবনের শেষ দিনগুলো কাটিয়েছেন তিনি। মৃত্যুর সময় আর্জেন্টাইন কিংবদন্তির বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। ১৯৮৬ বিশ্বকাপে তাঁর নেতৃত্বে বিশ্বকাপ জেতে আর্জেন্টিনা। মেক্সিকোয় অনুষ্ঠিত সেই বিশ্বকাপেই ‘হ্যান্ড অব গড’, ‘গোল অব দ্য সেঞ্চুরি’ এই দুই ঘটনা ঘটিয়েছিলেন ম্যারাডোনা।
চার বছরেরও বেশি সময় আগে ডিয়েগো ম্যারাডোনা চলে গেছেন না ফেরার দেশে। তবে আর্জেন্টাইন কিংবদন্তির মৃত্যুর পর থেকেই পরিবারের সদস্যেরা মনে করছেন, স্বাভাবিকভাবে হয়নি তাঁর মৃত্যু। ম্যারাডোনার মৃত্যুতে চিকিৎসাজনিত অবহেলার অভিযোগ আনা হয়েছে।
আর্জেন্টিনার রাজধানী শহর বুয়েনস এইরেসের সান ইসিদরো আদালতে ১১ মার্চ ম্যারাডোনার মৃত্যু নিয়ে বিচারকাজ শুরু হয়। আদালতে গতকাল চার পুলিশ কর্মকর্তা দাখিল করেছেন প্রমাণাদি। সেই চার পুলিশ কর্মকর্তার মধ্যে একজন লুকাস ফারিয়াস দিয়েছেন বিস্ময়কর তথ্য। আদালতে ফারিয়াস বলেন,‘সেই কক্ষে কোনো চিকিৎসার সরঞ্জাম দেখিনি। ঘরোয়া হাসপাতালের অংশ হওয়া উচিত এমন কোনো সিরাম আমি দেখিনি। ইনজেকশনের মাধ্যমে শিরায় ওষুধ দেওয়া হয়েছে। ডিয়েগো ম্যারাডোনার যে বিষয়টি সবার আগে নজর কেড়েছে সেটা হলো, তার মুখের অবস্থান এবং তলপেট। বিস্ফোরণ হওয়ার মতোই ফোলা মনে হচ্ছিল তলপেটটা। সেভাবে ম্যারাডোনাকে দেখে চমকে গিয়েছিলাম।’
ম্যারাডোনার চিকিৎসায় নিয়োজিত আটজনের মধ্যে সাতজনের বিরুদ্ধে অবহেলার অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। অভিযুক্তদের মধ্যে আছেন এক নিউরোসার্জন, এক মনোরোগবিদ, এক মনোবিজ্ঞানী, এক মেডিকেল কো-অর্ডিনেটর, এক নার্স কো-অর্ডিনেটর, এক চিকিৎসক এবং রাতের বেলার এক নার্স। দিনের বেলায় ম্যারাডোনাকে যে নার্স দেখাশোনা করতেন, তাঁর বিচার আলাদাভাবে হবে। যন্ত্রণাকাতর সময়ে ম্যারাডোনাকে ভাগ্যের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল বলে কৌঁসুলিদের অভিযোগ। দোষী সাব্যস্ত হলে ৮ থেকে ২৫ বছরের জেল হতে পারে অভিযুক্তদের। জুলাই পর্যন্ত এই মামলা চলতে পারে।
হৃদ্যন্ত্রের সমস্যা ও ফুসফুসে তরল জমা হওয়ার কারণে ২০২০ সালের ২৫ নভেম্বর মারা যান ম্যারাডোনা। মৃত্যুর ঠিক কয়েক সপ্তাহ আগে মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল তাঁর। বুয়েনস এইরেসের এক অভিজাত এলাকায় ভাড়া বাড়িতে জীবনের শেষ দিনগুলো কাটিয়েছেন তিনি। মৃত্যুর সময় আর্জেন্টাইন কিংবদন্তির বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। ১৯৮৬ বিশ্বকাপে তাঁর নেতৃত্বে বিশ্বকাপ জেতে আর্জেন্টিনা। মেক্সিকোয় অনুষ্ঠিত সেই বিশ্বকাপেই ‘হ্যান্ড অব গড’, ‘গোল অব দ্য সেঞ্চুরি’ এই দুই ঘটনা ঘটিয়েছিলেন ম্যারাডোনা।
দক্ষিণ আফ্রিকার সাদা বলের প্রধান কোচের চাকরি রব ওয়াল্টার ছেড়েছেন এ বছরের এপ্রিলে। দুই মাস পর তাঁর ঠিকানা বদলে গেল। এখন নিউজিল্যান্ড দলের প্রধান কোচ নিযুক্ত হয়েছেন ওয়াল্টার।
৯ মিনিট আগেব্রাজিল ফুটবল দলের পারফরম্যান্সে ধারাবাহিকতা নেই অনেক দিন ধরে। ব্যর্থতার দায়ে প্রধান কোচের পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল দরিভাল জুনিয়রকে। তাঁর পরিবর্তে প্রধান কোচের চেয়ারে বসেন কার্লো আনচেলত্তি। কিন্তু আনচেলত্তির অধীনে শুরুটা ভালো হয়নি সেলেসাওদের।
৩৫ মিনিট আগেফুটবল তাঁর রক্তে বইছে। বাবা ফান্দি আহমাদ সিঙ্গাপুরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতা। ছেলে হিসেবে তিনি হাঁটছেন বাবাকে অনুসরণ করেই। বর্তমান ফুটবলারদের মধ্যে সিঙ্গাপুরের হয়ে তাঁর চেয়ে বেশি গোল নেই আর কারও। সবশেষ মালদ্বীপের বিপক্ষে ম্যাচেও জোড়া গোল করেছেন তিনি। তাই সিঙ্গাপুর ম্যাচে বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরের
১ ঘণ্টা আগে২০২৩ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ব্যর্থতার তদন্ত রিপোর্ট সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশের পর হৈচৈ পড়ে যায়। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন প্রকাশের পরই অন্যতম আলোচিত বিষয় হয়ে দাঁড়ায় নাসুম আহমেদকে তৎকালীন প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের ‘চড়-কাণ্ডে’র ঘটনা। বিসিবির তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন এখন
১ ঘণ্টা আগে