এবারের বিশ্বকাপটা দুর্দান্তভাবে শুরু করেছিল সুইডেনের মেয়েরা। টানা পাঁচ ম্যাচ জিতে পঞ্চমবারের মতো সেমিফাইনালের উঠেছিল তারা। কিন্তু টানা দ্বিতীয়বার সেমির গেরো কাটাতে পারল না সুইডিশরা।
২০০৩ সালের পর দ্বিতীয়বারের মতো ফাইনালের উঠার সুযোগ পাওয়ার ম্যাচে ২–১ গোলে হেরেছে সুইডেন। শেষ মুহূর্তের নাটকীয় জয়ে প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠেছে স্পেন। ফাইনালে উঠায় স্পেনের মেয়েরা নিশ্চয়ই এবার স্বপ্ন দেখতে পারেন জাভি হার্নান্দেজ–আন্দ্রেস ইনিয়েস্তার মতো।
২০১০ সালে প্রথমবার বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন জাভি–ইনিয়েস্তারা। এবার একই পথে আছেন স্পেনের মেয়েরাও। ফাইনালে উঠার ম্যাচে সুইডেন ছিল কঠিন প্রতিপক্ষ। নক আউট পর্বে টানা দুই ম্যাচে দুই বিশ্বচ্যাম্পিয়নকে বিদায় করে দিয়েছিল তারা। তাদেরই মুখোমুখি হয়েছিল আজ বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সেমিতে উঠা স্পেন। তাই খেলার আগে প্রতিপক্ষকে সমীহ করার কথাই জানিয়েছিলেন গতকাল সংবাদ সম্মেলনে আসা ফরোয়ার্ড হেন্নি হেরমোসো।
হেরমোসো সমীহের কথা জানালেও মাঠের খেলায় ঠিকই জিতলেন তাঁরা। প্রথমার্ধে কোনো দলই তেমন গোলের সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। ৪২ মিনিটে সুইডেন গোলের সুযোগ পেলে বক্সের ভেতর থেকে নেওয়া ফ্রিডোলিনা রোল্ফোর শট প্রতিহত করেন স্পেনের গোলরক্ষক কাতালিনা থমাস। এরপরেই গোলশূন্যে সমতায় বিরতিতে যায় দুই দল।
বিরতি শেষে ৬৯ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার দুর্দান্ত সুযোগ পেয়েছিল স্পেন। বাঁ প্রান্ত থেকে জেনিফার হারমোসো বক্সে ক্রস বাড়ান আলবা রেডোনডোর উদ্দেশ্যে। প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডার কড়া পাহারায় রাখায় সে সময় ঠিকভাবে বল গোলবারে রাখতে না পারলেও ফিরতি একটা সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। গোলমুখে রাখলেই এগিয়ে যেত তাঁরা। সতীর্থ সালমা পারাউয়েলো তাঁকে সেই সুযোগ দিলে বাইরে মেরে সুযোগ নষ্ট করেন তিনি।
তবে ১২ মিনিট পরে ঠিকই এগিয়ে যায় স্পেন। কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচের জয়ের নায়ক সালমা ৮১ মিনিটে গোল করেন। বক্সের ভেতরে কয়েকজনের জটলার মধ্যে থেকে ডান পায়ে দুর্দান্ত শটে গোল করেন তিনি। তাঁর গোলের পরই ম্যাচের নাটকীয়তা শুরু হয়। ১–০ গোলে এগিয়ে থেকে যখন স্পেন উদ্যাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছিল ঠিক তখনই তাদের স্তব্ধ করে দেন সুইডিস রেবেকা ব্লমকভিস্ট। তবে ৮৮ মিনিটে সুইডেনের সমতায় ফেরানো উল্লাস মুহূর্তেই ফিকে হয়ে যায়। ফিরতি মিনিটেই যে ওলগা কারমোনা ইতিহাস গড়া গোল করেন। তাঁর গোলেই প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে স্পেন। পরে যোগ করা ৭ মিনিটে চেষ্টা করেও গোল শোধ দিতে পারেনি সুইডেন।
এতে করে চতুর্থবারের মতো সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিতে হলো সুইডেনকে। এর আগে ১৯৯১,২০১১ ও ২০১৯ বিশ্বকাপেও একই পরিণতি হয়েছিল তাদের। আর ২০০৩ সালে ট্রফি জয়ের সুবর্ণ সুযোগ পাওয়ার ম্যাচে ২–১ গোলে জার্মানির কাছে হেরে যায় তারা।
এবারের বিশ্বকাপটা দুর্দান্তভাবে শুরু করেছিল সুইডেনের মেয়েরা। টানা পাঁচ ম্যাচ জিতে পঞ্চমবারের মতো সেমিফাইনালের উঠেছিল তারা। কিন্তু টানা দ্বিতীয়বার সেমির গেরো কাটাতে পারল না সুইডিশরা।
২০০৩ সালের পর দ্বিতীয়বারের মতো ফাইনালের উঠার সুযোগ পাওয়ার ম্যাচে ২–১ গোলে হেরেছে সুইডেন। শেষ মুহূর্তের নাটকীয় জয়ে প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠেছে স্পেন। ফাইনালে উঠায় স্পেনের মেয়েরা নিশ্চয়ই এবার স্বপ্ন দেখতে পারেন জাভি হার্নান্দেজ–আন্দ্রেস ইনিয়েস্তার মতো।
২০১০ সালে প্রথমবার বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন জাভি–ইনিয়েস্তারা। এবার একই পথে আছেন স্পেনের মেয়েরাও। ফাইনালে উঠার ম্যাচে সুইডেন ছিল কঠিন প্রতিপক্ষ। নক আউট পর্বে টানা দুই ম্যাচে দুই বিশ্বচ্যাম্পিয়নকে বিদায় করে দিয়েছিল তারা। তাদেরই মুখোমুখি হয়েছিল আজ বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সেমিতে উঠা স্পেন। তাই খেলার আগে প্রতিপক্ষকে সমীহ করার কথাই জানিয়েছিলেন গতকাল সংবাদ সম্মেলনে আসা ফরোয়ার্ড হেন্নি হেরমোসো।
হেরমোসো সমীহের কথা জানালেও মাঠের খেলায় ঠিকই জিতলেন তাঁরা। প্রথমার্ধে কোনো দলই তেমন গোলের সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। ৪২ মিনিটে সুইডেন গোলের সুযোগ পেলে বক্সের ভেতর থেকে নেওয়া ফ্রিডোলিনা রোল্ফোর শট প্রতিহত করেন স্পেনের গোলরক্ষক কাতালিনা থমাস। এরপরেই গোলশূন্যে সমতায় বিরতিতে যায় দুই দল।
বিরতি শেষে ৬৯ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার দুর্দান্ত সুযোগ পেয়েছিল স্পেন। বাঁ প্রান্ত থেকে জেনিফার হারমোসো বক্সে ক্রস বাড়ান আলবা রেডোনডোর উদ্দেশ্যে। প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডার কড়া পাহারায় রাখায় সে সময় ঠিকভাবে বল গোলবারে রাখতে না পারলেও ফিরতি একটা সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। গোলমুখে রাখলেই এগিয়ে যেত তাঁরা। সতীর্থ সালমা পারাউয়েলো তাঁকে সেই সুযোগ দিলে বাইরে মেরে সুযোগ নষ্ট করেন তিনি।
তবে ১২ মিনিট পরে ঠিকই এগিয়ে যায় স্পেন। কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচের জয়ের নায়ক সালমা ৮১ মিনিটে গোল করেন। বক্সের ভেতরে কয়েকজনের জটলার মধ্যে থেকে ডান পায়ে দুর্দান্ত শটে গোল করেন তিনি। তাঁর গোলের পরই ম্যাচের নাটকীয়তা শুরু হয়। ১–০ গোলে এগিয়ে থেকে যখন স্পেন উদ্যাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছিল ঠিক তখনই তাদের স্তব্ধ করে দেন সুইডিস রেবেকা ব্লমকভিস্ট। তবে ৮৮ মিনিটে সুইডেনের সমতায় ফেরানো উল্লাস মুহূর্তেই ফিকে হয়ে যায়। ফিরতি মিনিটেই যে ওলগা কারমোনা ইতিহাস গড়া গোল করেন। তাঁর গোলেই প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে স্পেন। পরে যোগ করা ৭ মিনিটে চেষ্টা করেও গোল শোধ দিতে পারেনি সুইডেন।
এতে করে চতুর্থবারের মতো সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিতে হলো সুইডেনকে। এর আগে ১৯৯১,২০১১ ও ২০১৯ বিশ্বকাপেও একই পরিণতি হয়েছিল তাদের। আর ২০০৩ সালে ট্রফি জয়ের সুবর্ণ সুযোগ পাওয়ার ম্যাচে ২–১ গোলে জার্মানির কাছে হেরে যায় তারা।
মেয়েদের ফিফা বিশ্বকাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন স্পেন। আজ ২০২৫ মেয়েদের ইউরোর ফাইনালও জিতলে বিশ্বের দ্বিতীয় দল হিসেবে টানা বিশ্বকাপ ও ইউরোর শিরোপা জিতবে তারা। মেয়েদের ফুটবলে বিরল এই কীর্তি আছে কেবল জার্মান মেয়েদেরই। ২০০৭ ও ২০০৯ সালে টানা এই দুটি শিরোপা জিতেছিল তারা। আজ মেয়েদের ইউরোর ফাইনালে ডিফেন্ডিং
১০ মিনিট আগেহেডিংলি ও এজবাস্টন টেস্টে রানের ফোয়ারা ছুটিয়ে কিছুটা ঝিমিয়ে পড়েছিলেন শুবমান গিল। লর্ডসে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে হাসেনি তাঁর ব্যাট। ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ডে প্রথম ইনিংসে করেন ১২ রান। ভারতের নবাগত টেস্ট অধিনায়ক হয়তো ভাবলেন, এভাবে আর কত! দলের প্রয়োজনের সময় ঠিকই জ্বলে উঠলেন তিনি।
২৩ মিনিট আগেঅস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় এখন যেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ‘সোনার হরিণ’। তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে তো উইন্ডিজকে নাজেহাল করেছে অস্ট্রেলিয়া। এবার পছন্দের ফরম্যাট টি-টোয়েন্টিতেও ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেরে উঠছে না অজিদের সঙ্গে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত চলতি সিরিজে ঘরের মাঠে ক্যারিবীয়রা সাত ম্যাচের সাতটিতেই হেরেছে
১ ঘণ্টা আগেবয়স ৩৮ বছর পেরোলেও লিওনেল মেসিকে দেখে সেটা যে বোঝার উপায় নেই। গোলের পর গোল করে চলেছেন। সতীর্থদের দিয়েও করাচ্ছেন গোল। ছন্দে থাকা এই মেসিকে আজ পেল না ইন্টার মায়ামি। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি না থাকার অভাব হাড়ে হাড়ে টের পেল মায়ামি।
২ ঘণ্টা আগে