ফিফা বিশ্বকাপ, দুটি কোপা আমেরিকা, ফিনালিসিমা—লিওনেল স্কালোনির অধীনে অর্জনের কিছুই আর বাকি নেই আর্জেন্টিনার। ২০২৬ বিশ্বকাপের বাছাই পর্বেও রীতিমতো উড়ছে তারা। বাংলাদেশ সময় আজ রাতে নিজেদের অষ্টম ম্যাচে কলম্বিয়ার বিপক্ষে খেলবে আলবিসেলেস্তেরা।
কলম্বিয়ার বিপক্ষে আর্জেন্টিনার ডাগআউটে দাঁড়ালেই দারুণ এক অর্জন হবে স্কালোনির। আর্জেন্টিনার কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন ৭৯তম ম্যাচের। সবচেয়ে বেশি ম্যাচে দায়িত্ব পালন করা কোচদের তালিকায় সাবেক দুই কিংবদন্তি সিজার লুইস মেনোত্তি ও কার্লোস সালভাদর বিলার্দোর পাশে বসবেন তিনি। এই তিন কোচের অধীনেই বিশ্বকাপ জেতে আর্জেন্টিনা। গিলারমো আন্তোনিও স্টেবিলের পর তালিকায় তাঁরা তিনজন আছেন যৌথভাবে দ্বিতীয়স্থানে।
১৯৭৮ সালে মেনোত্তির অধীনে প্রথম বিশ্বকাপ জেতে আর্জেন্টিনা। ১৯৭৪ সাল থেকে ১৯৮৩ পর্যন্ত দলটির প্রধান কোচের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। মেনোত্তির পরই আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের দায়িত্ব নেন বিলার্দো। দিয়েগো ম্যারাডোনার ম্যাজিকে তাঁর অধীনে ১৯৮৩ বিশ্বকাপ জিতেছিল আর্জেন্টিনা।
১৯৮৩ সালে থেকে মেনোত্তি ১৯৯০ বিশ্বকাপের পর দায়িত্ব ছাড়েন আর্জেন্টিনার। পরবর্তীতে ২০১৯ সালে থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ছিলেন আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের ডিরেক্টর ছিলেন।
তর্কসাপেক্ষে এখন পর্যন্ত আর্জেন্টিনার সবচেয়ে সফল কোচ বলা যায় স্কালোনিকে। মেনোত্তি ও বিলার্দো বিশ্বকাপ জিতলেও অন্য কোনো শিরোপা জিততে পারেননি। স্কালোনির না পাওয়ার আর কিছুই নেই। তাঁর অধীনে ৭৮ ম্যাচে ৫৬ জয়, ১৬ ম্যাচে ড্র এবং মাত্র ৬ ম্যাচে হেরেছে আর্জেন্টিনা।
সর্বোচ্চ ১২৪ ম্যাচে আর্জেন্টিনার দায়িত্ব পালন করা স্টেবিল বিশ্বকাপ জিততে পারেননি। তবে তাঁর অধীনে ৬টি কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছে আলবিসেলেস্তেরা। ১৯৩০ সালে প্রথম ফুটবল বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা ছিলেন স্টেবলি। তিনি ১৯৩৯ থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যান্ত প্রথম মেয়াদ এবং ১৯৬০ থেকে ১৯৬১ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে আর্জেন্টিনার কোচ ছিলেন।
ফিফা বিশ্বকাপ, দুটি কোপা আমেরিকা, ফিনালিসিমা—লিওনেল স্কালোনির অধীনে অর্জনের কিছুই আর বাকি নেই আর্জেন্টিনার। ২০২৬ বিশ্বকাপের বাছাই পর্বেও রীতিমতো উড়ছে তারা। বাংলাদেশ সময় আজ রাতে নিজেদের অষ্টম ম্যাচে কলম্বিয়ার বিপক্ষে খেলবে আলবিসেলেস্তেরা।
কলম্বিয়ার বিপক্ষে আর্জেন্টিনার ডাগআউটে দাঁড়ালেই দারুণ এক অর্জন হবে স্কালোনির। আর্জেন্টিনার কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন ৭৯তম ম্যাচের। সবচেয়ে বেশি ম্যাচে দায়িত্ব পালন করা কোচদের তালিকায় সাবেক দুই কিংবদন্তি সিজার লুইস মেনোত্তি ও কার্লোস সালভাদর বিলার্দোর পাশে বসবেন তিনি। এই তিন কোচের অধীনেই বিশ্বকাপ জেতে আর্জেন্টিনা। গিলারমো আন্তোনিও স্টেবিলের পর তালিকায় তাঁরা তিনজন আছেন যৌথভাবে দ্বিতীয়স্থানে।
১৯৭৮ সালে মেনোত্তির অধীনে প্রথম বিশ্বকাপ জেতে আর্জেন্টিনা। ১৯৭৪ সাল থেকে ১৯৮৩ পর্যন্ত দলটির প্রধান কোচের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। মেনোত্তির পরই আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের দায়িত্ব নেন বিলার্দো। দিয়েগো ম্যারাডোনার ম্যাজিকে তাঁর অধীনে ১৯৮৩ বিশ্বকাপ জিতেছিল আর্জেন্টিনা।
১৯৮৩ সালে থেকে মেনোত্তি ১৯৯০ বিশ্বকাপের পর দায়িত্ব ছাড়েন আর্জেন্টিনার। পরবর্তীতে ২০১৯ সালে থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ছিলেন আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের ডিরেক্টর ছিলেন।
তর্কসাপেক্ষে এখন পর্যন্ত আর্জেন্টিনার সবচেয়ে সফল কোচ বলা যায় স্কালোনিকে। মেনোত্তি ও বিলার্দো বিশ্বকাপ জিতলেও অন্য কোনো শিরোপা জিততে পারেননি। স্কালোনির না পাওয়ার আর কিছুই নেই। তাঁর অধীনে ৭৮ ম্যাচে ৫৬ জয়, ১৬ ম্যাচে ড্র এবং মাত্র ৬ ম্যাচে হেরেছে আর্জেন্টিনা।
সর্বোচ্চ ১২৪ ম্যাচে আর্জেন্টিনার দায়িত্ব পালন করা স্টেবিল বিশ্বকাপ জিততে পারেননি। তবে তাঁর অধীনে ৬টি কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছে আলবিসেলেস্তেরা। ১৯৩০ সালে প্রথম ফুটবল বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা ছিলেন স্টেবলি। তিনি ১৯৩৯ থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যান্ত প্রথম মেয়াদ এবং ১৯৬০ থেকে ১৯৬১ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে আর্জেন্টিনার কোচ ছিলেন।
দারুণ এক মৌসুম পার করছেন লামিন ইয়ামাল। নিজের পারফরম্যান্সের সঙ্গে দলকেও এনে দিচ্ছেন সাফল্য। রাতে তাঁর চোখ ধাঁধানো গোল ও অ্যাসিস্টে কাতালান ডার্বিতে স্টেডিয়ামে এস্পানিওলকে ২-০ গোলে হারিয়ে লা লিগার ২৮ তম শিরোপা ঘরে তুলল বার্সেলোনা। চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৫৩ ম্যাচে ১৭ গোল করার
৬ মিনিট আগেরুদ্ধশ্বাস প্রথম দুই ওয়ানডেতে একটি করে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দল। আজ সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে অলিখিত ফাইনালে মাঠে নামছে দল দুটি। ফুটবলেও আজ গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মাঠে নামছে চেলসি-অ্যাস্টন ভিলার মতো দলগুলো।
১ ঘণ্টা আগেখেলা হবে ৯০ মিনিট। অতিরিক্ত সময়টুকু আমলে নিলে প্রায় ১০০ মিনিটই বলা যায়। তবে বাফুফে প্রস্তুতি নিচ্ছে আটঘাট বেঁধে। শুধু একটি ম্যাচকে ঘিরে দেশের ফুটবলে এমন আয়োজনের পরিকল্পনা শেষ কবে দেখা গেছে, তা বলা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেজিতলেই শিরোপা জয়ের উদ্যাপন করার সুযোগ, এস্পানিওলের বিপক্ষে মাঠে নামার আগেই সমীকরণটা বুঝে নিয়েছে বার্সেলোনা। কিন্তু প্রতিপক্ষের মাঠে প্রথমার্ধে ছন্নছাড়া ফুটবলই খেলেছে কাতালানরা। পায়নি কোনো গোলও। শিরোপার অপেক্ষা কি তাহলে বাড়ছে? সমর্থকদের মনে যখন মলিন ছায়া—তখনই ইয়ামালের চোখ ধাঁধানো গোল।
১ ঘণ্টা আগে