চ্যাম্পিয়নস লিগে গতকাল রাতে রুদ্ধশ্বাস এক ম্যাচে জয় পেয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ম্যানেচেস্টার সিটির বিপক্ষে পেনাল্টিতে ৪-৩ গোলের জয়ে ১৪ তম বারের মতো মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের সেমিফাইনাল উঠেছে লস ব্ল্যাঙ্কোসরা। শেষ চার নিশ্চিত হওয়ার পর সমালোচনাকারীদের একহাত নিয়েছেন রিয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তি।
শেষ আটের লড়াইয়ে নামার আগে সিটির মাঠ ইতিহাদে রিয়ালের জেতার সম্ভাবনা নেই বলে অনেকে মন্তব্য করেছিলেন। সর্বশেষ মৌসুমে সিটির মাঠে ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছিল তারা। সঙ্গে পেপ গার্দিওলার দলের দুর্দান্ত ছন্দটাও চোখ রাঙাচ্ছিল মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের সর্বোচ্চ ১৪ বারের চ্যাম্পিয়নদের। তবে এবার একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে দেয়নি তারা। ম্যাচ শেষেই তাই আনচেলত্তি বলেছেন, ‘সবাই ভেবেছিল আমরা শেষ কিন্তু রিয়াল মাদ্রিদ কখনো মরে না।’
শেষ বাঁশি বাজার পর টানালে এমনটি বলেছিলেন আনচেলত্তি। রিয়াল আগে বহুবার এমন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে বলেই এমন আত্মবিশ্বাস ছিল ইতালিয়ান কোচের। সঙ্গে এমনটিও জানিয়েছেন যে, পেনাল্টিতে ম্যাচ গড়ানোর পরেই নাকি তিনি বুঝে গিয়েছিলেন দল সেমিতে যাবে। ৬৪ বছর বয়সী কোচ বলেছেন, ‘মাদ্রিদ বহুবার এমন জয় পেয়েছে। এটার কারণ হতে পারে ব্যাজটি (রিয়ালের লোগো)। টাইব্রেকারে ম্যাচ গড়ানোর পরই বুঝে গিয়েছিলাম আমরা সেমিফাইনালে যাচ্ছি। আন্দ্রে অবিশ্বাস্য খেলেছে।’
সিটির মাঠে জিততে হলে যেকোনো দলকে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সঙ্গে ত্যাগ স্বীকার করতে হবে সেই বিষয়টা জানিয়েছেন আনচেলত্তি। গতকাল তার দল এমনটা করতে পেরেছে জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমি সত্যিই দলের এমন লড়াই এবং ত্যাগ স্বীকারকে পছন্দ করি। এখানে জিততে হলে এটাই একমাত্র পন্থা। আপনি জয়টি ভাষায় বর্ণনা করতে পারবেন না।’
গতকাল ইতিহাদে নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময় শেষে ১-১ গোলে সমতায় থাকলে ম্যাচ পেনাল্টিতে গড়ায়। টাইব্রেকারে রিয়ালের লুকা মদরিদের বিপরীতে সিটির দুই মিডফিল্ডার বার্নার্দো সিলভা এবং মাতেও কোভাচিচ পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হলে লস ব্ল্যাঙ্কোসরা ৪-৩ ব্যবধানে জয় পায়। সেমিফাইনাল নিশ্চিত হওয়ার আগে প্রথম লেগ ৩-৩ গোলে ড্র হয়েছিল সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে।
চ্যাম্পিয়নস লিগে গতকাল রাতে রুদ্ধশ্বাস এক ম্যাচে জয় পেয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ম্যানেচেস্টার সিটির বিপক্ষে পেনাল্টিতে ৪-৩ গোলের জয়ে ১৪ তম বারের মতো মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের সেমিফাইনাল উঠেছে লস ব্ল্যাঙ্কোসরা। শেষ চার নিশ্চিত হওয়ার পর সমালোচনাকারীদের একহাত নিয়েছেন রিয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তি।
শেষ আটের লড়াইয়ে নামার আগে সিটির মাঠ ইতিহাদে রিয়ালের জেতার সম্ভাবনা নেই বলে অনেকে মন্তব্য করেছিলেন। সর্বশেষ মৌসুমে সিটির মাঠে ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছিল তারা। সঙ্গে পেপ গার্দিওলার দলের দুর্দান্ত ছন্দটাও চোখ রাঙাচ্ছিল মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের সর্বোচ্চ ১৪ বারের চ্যাম্পিয়নদের। তবে এবার একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে দেয়নি তারা। ম্যাচ শেষেই তাই আনচেলত্তি বলেছেন, ‘সবাই ভেবেছিল আমরা শেষ কিন্তু রিয়াল মাদ্রিদ কখনো মরে না।’
শেষ বাঁশি বাজার পর টানালে এমনটি বলেছিলেন আনচেলত্তি। রিয়াল আগে বহুবার এমন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে বলেই এমন আত্মবিশ্বাস ছিল ইতালিয়ান কোচের। সঙ্গে এমনটিও জানিয়েছেন যে, পেনাল্টিতে ম্যাচ গড়ানোর পরেই নাকি তিনি বুঝে গিয়েছিলেন দল সেমিতে যাবে। ৬৪ বছর বয়সী কোচ বলেছেন, ‘মাদ্রিদ বহুবার এমন জয় পেয়েছে। এটার কারণ হতে পারে ব্যাজটি (রিয়ালের লোগো)। টাইব্রেকারে ম্যাচ গড়ানোর পরই বুঝে গিয়েছিলাম আমরা সেমিফাইনালে যাচ্ছি। আন্দ্রে অবিশ্বাস্য খেলেছে।’
সিটির মাঠে জিততে হলে যেকোনো দলকে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সঙ্গে ত্যাগ স্বীকার করতে হবে সেই বিষয়টা জানিয়েছেন আনচেলত্তি। গতকাল তার দল এমনটা করতে পেরেছে জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমি সত্যিই দলের এমন লড়াই এবং ত্যাগ স্বীকারকে পছন্দ করি। এখানে জিততে হলে এটাই একমাত্র পন্থা। আপনি জয়টি ভাষায় বর্ণনা করতে পারবেন না।’
গতকাল ইতিহাদে নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময় শেষে ১-১ গোলে সমতায় থাকলে ম্যাচ পেনাল্টিতে গড়ায়। টাইব্রেকারে রিয়ালের লুকা মদরিদের বিপরীতে সিটির দুই মিডফিল্ডার বার্নার্দো সিলভা এবং মাতেও কোভাচিচ পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হলে লস ব্ল্যাঙ্কোসরা ৪-৩ ব্যবধানে জয় পায়। সেমিফাইনাল নিশ্চিত হওয়ার আগে প্রথম লেগ ৩-৩ গোলে ড্র হয়েছিল সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে।
মেঘলা আবহাওয়ার মধ্যে ঝলমলে রোদ্দুর—সিলেটে আজ শুরু হওয়া বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে প্রথম টেস্টের প্রথম সেশন ছিল এমনই। লাঞ্চ বিরতির আগে কোনো বৃষ্টি হয়নি। তবে প্রথম সেশনের খেলা শেষ হওয়ার পরই আবহাওয়ার পূর্বাভাস সত্য করে নেমেছে বৃষ্টি। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পিচ কাভারে ঢাকা রয়েছে। এই প্রতিবেদন
১৮ মিনিট আগেঘরের মাঠের চেনা কন্ডিশন হলেও বাংলাদেশের শুরুটা ভালো হয়নি জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। সিলেটে আজ শুরু হওয়া সিরিজের প্রথম টেস্টে জিম্বাবুয়ের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে চোখে সর্ষেফুল দেখতে থাকে বাংলাদেশ। স্কোরবোর্ডে ৫০ রান ওঠার আগেই দুই ওপেনারকে হারায় স্বাগতিকেরা।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ‘দুঃসময়ের বন্ধু’ তকমা জিম্বাবুয়ে পেয়ে গেছে অনেক আগেই। মাঠের পারফরম্যান্সে বাংলাদেশ যখন কোনো সুখবর দিতে পারে না, তখন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই দুঃখ ঘোচানোর সুযোগ পায় বাংলাদেশ। এবার সেই জিম্বাবুয়েই কাঁপিয়ে দিচ্ছে বাংলাদেশকে।
১ ঘণ্টা আগেবয়স মাত্র ১৪ বছর। এই ১৪ বছর বয়সে আইপিএল অভিষেকে রেকর্ড বই ওলটপালট করলেন বৈভব সূর্যবংশী। ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত এক শুরুর রাতে তাঁর দুচোখ বেয়ে পড়েছে অশ্রু।
২ ঘণ্টা আগে