নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্পর্কের শুরুটা ২০০২ সালে। ২০০৫ সালে এক মৌসুম ব্রাদার্স ইউনিয়নে কাটিয়ে আবারও ফিরেছিলেন সেই পুরোনো ভালোবাসার আবাহনীতেই। প্রিয় ক্লাবের সঙ্গে ১৮ বছরের সম্পর্কের মধ্যে থেকেই ফুটবলকে বিদায় বললেন প্রাণতোষ কুমার দাস।
১৯৯৪ সালে বিমান কাপ অনূর্ধ্ব-১৪ ফুটবল টুর্নামেন্ট দিয়ে শুরু হয়েছিল ফুটবলে পথচলা। খেলেছেন খুলনা জেলা, ভিক্টোরিয়া, মোহামেডানের জার্সিতে। তবে ক্যারিয়ারের প্রায় পুরোটা কেটেছে আবাহনীর হয়েই। ২০০৯ আর ২০১১ মৌসুমে ছিলেন আবাহনীর অধিনায়ক। ২০০৮ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত খেলেছেন জাতীয় দলের হয়ে।
দেশের ফুটবলের অতীতের দিনগুলোতে বড় খেলোয়াড়দের ফুলেল সংবর্ধনায় বিদায় জানানো ছিল এক ঐতিহ্য। বর্তমানে নীরবেই ফুটবল থেকে সরে যান অনেক ফুটবলার। কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে আজ অবশ্য স্মরণীয় এক বিদায়ী অনুষ্ঠান পেয়েছেন প্রাণতোষ। বসুন্ধরা কিংসের বিপক্ষে স্বাধীনতা কাপের ফাইনালের আগে আবাহনীর সব ফুটবলার গায়ে চাপালেন প্রাণতোষের ‘৮’ নম্বর জার্সি। গলায় ফুলের মালা জড়িয়ে নিলেন সংবর্ধনা। তবে আসল উপহারটা পেয়েছেন সতীর্থের কাছ থেকেই।
বসুন্ধরা কিংসকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ৩১ বছর পর আজ দ্বিতীয় স্বাধীনতা কাপ জিতেছে আবাহনী। ম্যাচের ট্রফিটা উৎসর্গ করা হয়েছে প্রাণতোষকেই। দলের শিরোপা খরা কাটানো জয়ে শেষটায় উচ্ছ্বাসে ভাসলেন সদ্য সাবেক হয়ে যাওয়া এই মিডফিল্ডার, ‘এমন জয় আসলেই আমার জন্য সৌভাগ্যের। এভাবে কারও বিদায় হয় কি না আমি আগে দেখিনি। নিজের ফুটবল ক্যারিয়ারটা খুব উপভোগ করেছি। ক্যারিয়ারে একটাই আক্ষেপ ছিল স্বাধীনতা কাপ। শেষদিনে এসে স্বাধীনতা কাপের শিরোপা ছুঁয়ে দেখার সৌভাগ্য হলো।’
ফুটবল ছাড়লেও আবাহনীতেই জড়িয়ে থাকবেন প্রাণতোষ। কোচিংয়ে ‘সি’ লাইসেন্স করেছেন। ‘বি’ লাইসেন্সও করার ইচ্ছা। লাইসেন্স হয়ে গেলে হয়তো ভবিষ্যতে আবাহনীর ডাগআউটে আবারও দেখা যাবে ঘরের ছেলে প্রাণতোষকে।
সম্পর্কের শুরুটা ২০০২ সালে। ২০০৫ সালে এক মৌসুম ব্রাদার্স ইউনিয়নে কাটিয়ে আবারও ফিরেছিলেন সেই পুরোনো ভালোবাসার আবাহনীতেই। প্রিয় ক্লাবের সঙ্গে ১৮ বছরের সম্পর্কের মধ্যে থেকেই ফুটবলকে বিদায় বললেন প্রাণতোষ কুমার দাস।
১৯৯৪ সালে বিমান কাপ অনূর্ধ্ব-১৪ ফুটবল টুর্নামেন্ট দিয়ে শুরু হয়েছিল ফুটবলে পথচলা। খেলেছেন খুলনা জেলা, ভিক্টোরিয়া, মোহামেডানের জার্সিতে। তবে ক্যারিয়ারের প্রায় পুরোটা কেটেছে আবাহনীর হয়েই। ২০০৯ আর ২০১১ মৌসুমে ছিলেন আবাহনীর অধিনায়ক। ২০০৮ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত খেলেছেন জাতীয় দলের হয়ে।
দেশের ফুটবলের অতীতের দিনগুলোতে বড় খেলোয়াড়দের ফুলেল সংবর্ধনায় বিদায় জানানো ছিল এক ঐতিহ্য। বর্তমানে নীরবেই ফুটবল থেকে সরে যান অনেক ফুটবলার। কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে আজ অবশ্য স্মরণীয় এক বিদায়ী অনুষ্ঠান পেয়েছেন প্রাণতোষ। বসুন্ধরা কিংসের বিপক্ষে স্বাধীনতা কাপের ফাইনালের আগে আবাহনীর সব ফুটবলার গায়ে চাপালেন প্রাণতোষের ‘৮’ নম্বর জার্সি। গলায় ফুলের মালা জড়িয়ে নিলেন সংবর্ধনা। তবে আসল উপহারটা পেয়েছেন সতীর্থের কাছ থেকেই।
বসুন্ধরা কিংসকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ৩১ বছর পর আজ দ্বিতীয় স্বাধীনতা কাপ জিতেছে আবাহনী। ম্যাচের ট্রফিটা উৎসর্গ করা হয়েছে প্রাণতোষকেই। দলের শিরোপা খরা কাটানো জয়ে শেষটায় উচ্ছ্বাসে ভাসলেন সদ্য সাবেক হয়ে যাওয়া এই মিডফিল্ডার, ‘এমন জয় আসলেই আমার জন্য সৌভাগ্যের। এভাবে কারও বিদায় হয় কি না আমি আগে দেখিনি। নিজের ফুটবল ক্যারিয়ারটা খুব উপভোগ করেছি। ক্যারিয়ারে একটাই আক্ষেপ ছিল স্বাধীনতা কাপ। শেষদিনে এসে স্বাধীনতা কাপের শিরোপা ছুঁয়ে দেখার সৌভাগ্য হলো।’
ফুটবল ছাড়লেও আবাহনীতেই জড়িয়ে থাকবেন প্রাণতোষ। কোচিংয়ে ‘সি’ লাইসেন্স করেছেন। ‘বি’ লাইসেন্সও করার ইচ্ছা। লাইসেন্স হয়ে গেলে হয়তো ভবিষ্যতে আবাহনীর ডাগআউটে আবারও দেখা যাবে ঘরের ছেলে প্রাণতোষকে।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
১২ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
১৪ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
১৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
১৭ ঘণ্টা আগে