
লাল-সবুজ জার্সি গায়ে খেলবেন হামজা চৌধুরী—দেশের অনেক ফুটবলপ্রেমী হয়তো কল্পনার ক্যানভাসে এমন ছবিই আঁকছেন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব লেস্টার সিটিতে খেলা এই ডিফেন্ডারও বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ব্যাকুল। গত রোববার আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন এমন আশার কথা। ফোনে তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জহির উদ্দিন মিশু।
জহির উদ্দিন মিশু

প্রশ্ন: আট বছর বয়সে লেস্টার সিটিতে যোগ দিয়েছিলেন। মাঝে কয়েকটা ক্লাব ঘুরে আবার সেখানে খেলছেন। সব মিলিয়ে লেস্টারে সময়টা কেমন কাটছে?
হামজা চৌধুরী: আলহামদুলিল্লাহ, খুবই ভালো চলছে। এটা লম্বা একটা জার্নি। আমি বেশ উপভোগ করছি। মাঝে একটু চোটের সমস্যা ছিল। এখন আগের চেয়ে ভালো বোধ করছি। নিয়মিত অনুশীলনে যাচ্ছি। তবে নিজেকে তৈরি করতে কিছুটা বাড়তি শ্রম দিতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে আমি এখানে (লেস্টার সিটি) ভালোই আছি।
প্রশ্ন: ফুটবল ক্যারিয়ারের শুরুর দিকের কোন স্মৃতি আপনার বেশি মনে পড়ে?
হামজা: যতটুকু মনে পড়ে, ছোটবেলায় মা-ই প্রথম আমার হাতে ফুটবল তুলে দিয়েছিলেন। তাঁর ধারণা ছিল, এতে যদি আমার কিছুটা এনার্জি বার্ন হয়। একদিন মায়ের সঙ্গে আমি লাফবোরো বিশ্ববিদ্যালয়ে যাই। বছরখানেক সেখানে তাদের হয়ে ফুটবলও খেলি। এরপর নটিংহ্যাম ও লেস্টারে আমাকে ট্রায়াল দিতে বলা হয়। বাছাইটা ভালো হয়েছিল। কয়েক দিন পর দুটি ক্লাবই আমাকে যোগ দেওয়ার কথা বলে। একটু দ্বিধায় পড়ে যাই। এরপর ভেবেচিন্তে লেস্টারকে বেছে নিই। কারণ, ওখানে আমার কয়েকজন বন্ধু ছিল। তারা থাকায় ক্লাবটা পরিবারের মতো মনে হয়েছে। সহজে মানিয়েও নিতে পেরেছি।
প্রশ্ন: তাহলে তো বলার অপেক্ষা রাখে না, লেস্টার সিটিই আপনার সবচেয়ে প্রিয় ক্লাব।
হামজা: অবশ্যই, লেস্টার আমার প্রিয় ক্লাব। এখানে দীর্ঘদিন ধরেই আছি। তারা (সমর্থক ও ক্লাব কর্তৃপক্ষ) আমাকে ভীষণ ভালোবাসে। আমিও চাই এই ক্লাবে আরও অনেক দিন কাটিয়ে দিতে।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডে তো আরও অনেক নামীদামি ক্লাব আছে। ‘দ্য ফক্সেস’ কীভাবে আপনার এতটা পছন্দের হয়ে উঠেছে?
হামজা: আমার বয়স যখন সাত, তখন থেকেই নিয়মিত লেস্টারের ম্যাচ দেখতাম। মনে আছে, ম্যাচ শুরুর অনেক আগেই চাচার সঙ্গে আমি স্টেডিয়ামে হাজির হতাম। এমনকি ম্যাচ ছাড়াও অনুশীলন, প্রস্তুতি দেখতে যেতাম। সেই স্মৃতিগুলো এখনো আমাকে আনন্দ দেয়। কী সুন্দর ছিল দিনগুলো। তখন থেকে মনের মধ্যে লেস্টারের জন্য ভালোলাগা তৈরি হয়।
প্রশ্ন: কদিন পর নিশ্চয়ই বাংলাদেশের জার্সি গায়ে মাঠে নামবেন। এটি ভাবতেই কেমন অনুভব হয়?
হামজা: এটা (বাংলাদেশের হয়ে খেলা) দারুণ কিছু হতে যাচ্ছে। লাল-সবুজের জার্সিটা আমার পছন্দের। আমিও অপেক্ষায় আছি। বাংলাদেশের হয়ে খেলতে পারলে খুবই ভালো লাগবে। ইনশা আল্লাহ, মনে হয় দ্রুতই ইতিবাচক কোনো সংবাদ পাব। বাংলাদেশি পাসপোর্টও পেয়ে গেলাম। আমরা প্রস্তুতই আছি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের লাখো-কোটি সমর্থক আপনার অপেক্ষায়। এই যে তাঁরা আপনাকে এতটা ভালোবাসেন, তাঁদের নিয়ে কী বললেন?
হামজা: এটা সত্যি আমার জন্য দারুণ ব্যাপার। বাবাও মাঝেমধ্যে বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কতটা আমাকে পছন্দ করেন। তাঁরা আমার ম্যাচ দেখেন, উপভোগ করেন। এসব শুনলে গর্ব হয়। ইংল্যান্ডে বড় হলেও বাংলাদেশকে অনেক ভালোবাসি।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডে আপনার বেড়ে ওঠা। বাংলাদেশের ফুটবল সংস্কৃতি এবং পরিবেশের সঙ্গে যে দেশের অনেক পার্থক্য। বাংলাদেশে মানিয়ে নেওয়া কতটা চ্যালেঞ্জিং হবে?
হামজা: আসলে এটা (পরিবেশ-পরিস্থিতি) নিয়ে এখনো কিছু ভাবিনি। মনে হচ্ছে, মানিয়ে নেওয়া কঠিনই হবে। কারণ, আমি বাংলাদেশকে যতটুকু জানি, সেটা বোধ হয় পর্যাপ্ত নয়। সে জন্য আমাকে আরও প্রস্তুতি নিতে হবে। হয়তো প্রথম দিকে মানিয়ে নেওয়া অনেক বেশি কঠিন হবে। আশা করি পরে আর প্রতিবন্ধকতাগুলো থাকবে না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল ঘিরে আপনার ব্যক্তিগত কোনো আশা বা পরিকল্পনা আছে?
হামজা: এখনো জানি না আমাকে কী করতে হবে। আগে বাংলাদেশের হয়ে খেলার সুযোগ হোক, এরপর নাহয় চিন্তা করব। আপাতত তাদের হয়ে মাঠে নামার অপেক্ষায় আছি।
প্রশ্ন: কেন আপনার মনে হলো বাংলাদেশের হয়েই খেলা উচিত, সিদ্ধান্তটা কবে নিয়েছিলেন?
হামজা: বাংলাদেশের মানুষ চান, আমি সেখানে খেলি। তাঁরা আমাকে অনেক ভালোবাসেন। আমিও বাংলাদেশকে ভালোবাসি। এ কারণে সিদ্ধান্ত নিই, তাঁদের হয়ে খেলব। মা-বাবাও অপেক্ষায় আছেন। তাঁরা চান, আমি যেন বাংলাদেশের হয়ে মাঠে নামি। তাঁরা এটা (বাংলাদেশের হয়ে খেলা) দেখতে পারলে অনেক খুশি হবেন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল কি দেখার সুযোগ হয়?
হামজা: আসলে লেস্টারকে নিয়ে অনেক ব্যস্ত থাকতে হয়। ম্যাচ, অনুশীলন—এসব তো চলছেই। তবে মাঝেমধ্যে জামালদের খেলা দেখা হয়, সেটা অবশ্য খুব কম সময়।
প্রশ্ন: আপনি জেনে খুশি হবেন, সম্প্রতি বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে (সাফ) চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
হামজা: না, আমি জানি না, শুনিনি। তবে এটা দারুণ ব্যাপার! খুবই আনন্দের। তাদের (বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল) অভিনন্দন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে এলে বাংলায় কথা বলতে হতে পারে। নিশ্চয়ই ভাষাটা রপ্ত করার চেষ্টা করছেন?
হামজা: হ্যাঁ, একটু একটু পারি। আগে তেমন পারতাম না। বাবা আমাকে কিছুটা শিখিয়েছেন। মাঝেমধ্যে গুগলের সহায়তাও নিই। এভাবে বাংলা শেখার চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: আট বছর বয়সে লেস্টার সিটিতে যোগ দিয়েছিলেন। মাঝে কয়েকটা ক্লাব ঘুরে আবার সেখানে খেলছেন। সব মিলিয়ে লেস্টারে সময়টা কেমন কাটছে?
হামজা চৌধুরী: আলহামদুলিল্লাহ, খুবই ভালো চলছে। এটা লম্বা একটা জার্নি। আমি বেশ উপভোগ করছি। মাঝে একটু চোটের সমস্যা ছিল। এখন আগের চেয়ে ভালো বোধ করছি। নিয়মিত অনুশীলনে যাচ্ছি। তবে নিজেকে তৈরি করতে কিছুটা বাড়তি শ্রম দিতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে আমি এখানে (লেস্টার সিটি) ভালোই আছি।
প্রশ্ন: ফুটবল ক্যারিয়ারের শুরুর দিকের কোন স্মৃতি আপনার বেশি মনে পড়ে?
হামজা: যতটুকু মনে পড়ে, ছোটবেলায় মা-ই প্রথম আমার হাতে ফুটবল তুলে দিয়েছিলেন। তাঁর ধারণা ছিল, এতে যদি আমার কিছুটা এনার্জি বার্ন হয়। একদিন মায়ের সঙ্গে আমি লাফবোরো বিশ্ববিদ্যালয়ে যাই। বছরখানেক সেখানে তাদের হয়ে ফুটবলও খেলি। এরপর নটিংহ্যাম ও লেস্টারে আমাকে ট্রায়াল দিতে বলা হয়। বাছাইটা ভালো হয়েছিল। কয়েক দিন পর দুটি ক্লাবই আমাকে যোগ দেওয়ার কথা বলে। একটু দ্বিধায় পড়ে যাই। এরপর ভেবেচিন্তে লেস্টারকে বেছে নিই। কারণ, ওখানে আমার কয়েকজন বন্ধু ছিল। তারা থাকায় ক্লাবটা পরিবারের মতো মনে হয়েছে। সহজে মানিয়েও নিতে পেরেছি।
প্রশ্ন: তাহলে তো বলার অপেক্ষা রাখে না, লেস্টার সিটিই আপনার সবচেয়ে প্রিয় ক্লাব।
হামজা: অবশ্যই, লেস্টার আমার প্রিয় ক্লাব। এখানে দীর্ঘদিন ধরেই আছি। তারা (সমর্থক ও ক্লাব কর্তৃপক্ষ) আমাকে ভীষণ ভালোবাসে। আমিও চাই এই ক্লাবে আরও অনেক দিন কাটিয়ে দিতে।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডে তো আরও অনেক নামীদামি ক্লাব আছে। ‘দ্য ফক্সেস’ কীভাবে আপনার এতটা পছন্দের হয়ে উঠেছে?
হামজা: আমার বয়স যখন সাত, তখন থেকেই নিয়মিত লেস্টারের ম্যাচ দেখতাম। মনে আছে, ম্যাচ শুরুর অনেক আগেই চাচার সঙ্গে আমি স্টেডিয়ামে হাজির হতাম। এমনকি ম্যাচ ছাড়াও অনুশীলন, প্রস্তুতি দেখতে যেতাম। সেই স্মৃতিগুলো এখনো আমাকে আনন্দ দেয়। কী সুন্দর ছিল দিনগুলো। তখন থেকে মনের মধ্যে লেস্টারের জন্য ভালোলাগা তৈরি হয়।
প্রশ্ন: কদিন পর নিশ্চয়ই বাংলাদেশের জার্সি গায়ে মাঠে নামবেন। এটি ভাবতেই কেমন অনুভব হয়?
হামজা: এটা (বাংলাদেশের হয়ে খেলা) দারুণ কিছু হতে যাচ্ছে। লাল-সবুজের জার্সিটা আমার পছন্দের। আমিও অপেক্ষায় আছি। বাংলাদেশের হয়ে খেলতে পারলে খুবই ভালো লাগবে। ইনশা আল্লাহ, মনে হয় দ্রুতই ইতিবাচক কোনো সংবাদ পাব। বাংলাদেশি পাসপোর্টও পেয়ে গেলাম। আমরা প্রস্তুতই আছি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের লাখো-কোটি সমর্থক আপনার অপেক্ষায়। এই যে তাঁরা আপনাকে এতটা ভালোবাসেন, তাঁদের নিয়ে কী বললেন?
হামজা: এটা সত্যি আমার জন্য দারুণ ব্যাপার। বাবাও মাঝেমধ্যে বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কতটা আমাকে পছন্দ করেন। তাঁরা আমার ম্যাচ দেখেন, উপভোগ করেন। এসব শুনলে গর্ব হয়। ইংল্যান্ডে বড় হলেও বাংলাদেশকে অনেক ভালোবাসি।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডে আপনার বেড়ে ওঠা। বাংলাদেশের ফুটবল সংস্কৃতি এবং পরিবেশের সঙ্গে যে দেশের অনেক পার্থক্য। বাংলাদেশে মানিয়ে নেওয়া কতটা চ্যালেঞ্জিং হবে?
হামজা: আসলে এটা (পরিবেশ-পরিস্থিতি) নিয়ে এখনো কিছু ভাবিনি। মনে হচ্ছে, মানিয়ে নেওয়া কঠিনই হবে। কারণ, আমি বাংলাদেশকে যতটুকু জানি, সেটা বোধ হয় পর্যাপ্ত নয়। সে জন্য আমাকে আরও প্রস্তুতি নিতে হবে। হয়তো প্রথম দিকে মানিয়ে নেওয়া অনেক বেশি কঠিন হবে। আশা করি পরে আর প্রতিবন্ধকতাগুলো থাকবে না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল ঘিরে আপনার ব্যক্তিগত কোনো আশা বা পরিকল্পনা আছে?
হামজা: এখনো জানি না আমাকে কী করতে হবে। আগে বাংলাদেশের হয়ে খেলার সুযোগ হোক, এরপর নাহয় চিন্তা করব। আপাতত তাদের হয়ে মাঠে নামার অপেক্ষায় আছি।
প্রশ্ন: কেন আপনার মনে হলো বাংলাদেশের হয়েই খেলা উচিত, সিদ্ধান্তটা কবে নিয়েছিলেন?
হামজা: বাংলাদেশের মানুষ চান, আমি সেখানে খেলি। তাঁরা আমাকে অনেক ভালোবাসেন। আমিও বাংলাদেশকে ভালোবাসি। এ কারণে সিদ্ধান্ত নিই, তাঁদের হয়ে খেলব। মা-বাবাও অপেক্ষায় আছেন। তাঁরা চান, আমি যেন বাংলাদেশের হয়ে মাঠে নামি। তাঁরা এটা (বাংলাদেশের হয়ে খেলা) দেখতে পারলে অনেক খুশি হবেন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল কি দেখার সুযোগ হয়?
হামজা: আসলে লেস্টারকে নিয়ে অনেক ব্যস্ত থাকতে হয়। ম্যাচ, অনুশীলন—এসব তো চলছেই। তবে মাঝেমধ্যে জামালদের খেলা দেখা হয়, সেটা অবশ্য খুব কম সময়।
প্রশ্ন: আপনি জেনে খুশি হবেন, সম্প্রতি বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে (সাফ) চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
হামজা: না, আমি জানি না, শুনিনি। তবে এটা দারুণ ব্যাপার! খুবই আনন্দের। তাদের (বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল) অভিনন্দন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে এলে বাংলায় কথা বলতে হতে পারে। নিশ্চয়ই ভাষাটা রপ্ত করার চেষ্টা করছেন?
হামজা: হ্যাঁ, একটু একটু পারি। আগে তেমন পারতাম না। বাবা আমাকে কিছুটা শিখিয়েছেন। মাঝেমধ্যে গুগলের সহায়তাও নিই। এভাবে বাংলা শেখার চেষ্টা করছি।

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা ভালো যায়নি ভারতের। ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হারে সফরকারীরা। দল খারাপ করলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে আলো ছড়িয়েছেন রোহিত শর্মা। এবার এর পুরস্কার পেলেন এই ডানহাতি ব্যাটার।
৭ মিনিট আগে
হঠাৎ করেই ভারতীয় ক্রিকেট দলের অতীত ইতিহাস নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে সেটা মাঠের পারফরম্যান্স নিয়ে নয়। আলোচনা চলছে মাঠের বাইরে তাদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রডের পর এবার বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন গ্রেগ চ্যাপেল।
৩৩ মিনিট আগে
ঢাকায় শুধু বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলা না, ঘর বানানোরও কথা ছিল আফগানিস্তানের। দিন শেষে কোনোটাই হচ্ছে না মিয়ানমারের বাধায়। আজকের পত্রিকাকে তা নিশ্চিত করেছেন বাফুফের কমপিটিশন কমিটির চেয়ারম্যান গোলাম গাউস।
১ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ আফ্রিকার টি-টোয়েন্টি দলটা যে খুব একটা শক্তিশালী তা নয়। এই তো ১১ অক্টোবর প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে শেষ বলে জিতেছে নামিবিয়া। সেই দক্ষিণ আফ্রিকার কাছেই রাওয়ালপিন্ডিতে গত রাতে হেরে সমালোচনার মুখে পড়েছে পাকিস্তান।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা ভালো যায়নি ভারতের। ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হারে সফরকারীরা। দল খারাপ করলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে আলো ছড়িয়েছেন রোহিত শর্মা। এবার এর পুরস্কার পেলেন এই ডানহাতি ব্যাটার। প্রথমবারের মতো আইসিসি ওয়ানডে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠে এসেছেন তিনি।
আইসিসির হালনাগাতকৃত সবশেষ ওয়ানডে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে দুই ধাপ উন্নতি করেছেন রোহিত। তাঁর রেটিং পয়েন্ট ৭৮১। প্রথম দুই ওয়ানডেতে টানা হেরে অস্ট্রেলিয়ার কাছে সিরিজ হাতছাড়া করে ভারত। সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৮ রান করেন রোহিত। শুরুটা ভালো না হলেও পরের দুই ম্যাচে নিজের সেরাটা দিয়েছেন তারকা ব্যাটার।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ২ উইকেটে হেরে যায় ভারত। সে ম্যাচে ৭৩ রানের ইনিংস খেলেন রোহিত। শেষ ম্যাচে সেঞ্চুরি তুলে নেন। ১২১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে দলের ৯ উইকেটের জয়ের নায়ক বনে যান রোহিত। দ্বিতীয় উইকেটে বিরাট কোহরির সঙ্গে ১৬৮ রানের জুটি গড়েন তিনি। ম্যাচসেরার পুরস্কার উঠে তাঁর হাতে। সব মিলিয়ে সবশেষ ওয়ানডে সিরিজে রোহিতের ব্যাট থেকে আসে ২০২ রান। এমন ব্যাটিংয়েই ইতিহাস গড়ে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠে এসেছেন তিনি।
রোহিত শীর্ষে উঠায় দুই ধাপ পিছিয়ে তিনে নেমে গেছেন শুবমান গিল। তাঁর রেটিং পয়েন্ট ৭৪৫। ৭৬৪ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে যথারীতি দুই নম্বরেই আছেন ইবরাহিম জাদরান। বাবর আজমেরও কোনো উন্নতি–অবনতি হয়নি। চারে আছেন পাকিস্তানের এই তারকা ব্যাটার। এক ধাপ উন্নতি করে পাঁচে উঠে এসেছেন নিউজিল্যান্ডের ড্যারেল মিচেল।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে দিয়ে সাড়ে সাত মাস পর ভারতের জার্সিতে প্রত্যাবর্তন হয় কোহলির। প্রথম দুই ম্যাচেই ডাক মারেন সাবেক অধিনায়ক। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো এমন তিক্ত অভিজ্ঞতা হয় তাঁর। ব্যর্থতা পায়ে ঠেলে শেষ ওয়ানডেতে ৭৪ রান করেন কোহলি। এরপরও র্যাঙ্কিংয়ে অবনমন ঠেকাতে পারেননি। এক ধাপ নেমে ছয়ে আছেন তিনি।

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা ভালো যায়নি ভারতের। ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হারে সফরকারীরা। দল খারাপ করলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে আলো ছড়িয়েছেন রোহিত শর্মা। এবার এর পুরস্কার পেলেন এই ডানহাতি ব্যাটার। প্রথমবারের মতো আইসিসি ওয়ানডে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠে এসেছেন তিনি।
আইসিসির হালনাগাতকৃত সবশেষ ওয়ানডে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে দুই ধাপ উন্নতি করেছেন রোহিত। তাঁর রেটিং পয়েন্ট ৭৮১। প্রথম দুই ওয়ানডেতে টানা হেরে অস্ট্রেলিয়ার কাছে সিরিজ হাতছাড়া করে ভারত। সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৮ রান করেন রোহিত। শুরুটা ভালো না হলেও পরের দুই ম্যাচে নিজের সেরাটা দিয়েছেন তারকা ব্যাটার।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ২ উইকেটে হেরে যায় ভারত। সে ম্যাচে ৭৩ রানের ইনিংস খেলেন রোহিত। শেষ ম্যাচে সেঞ্চুরি তুলে নেন। ১২১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে দলের ৯ উইকেটের জয়ের নায়ক বনে যান রোহিত। দ্বিতীয় উইকেটে বিরাট কোহরির সঙ্গে ১৬৮ রানের জুটি গড়েন তিনি। ম্যাচসেরার পুরস্কার উঠে তাঁর হাতে। সব মিলিয়ে সবশেষ ওয়ানডে সিরিজে রোহিতের ব্যাট থেকে আসে ২০২ রান। এমন ব্যাটিংয়েই ইতিহাস গড়ে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠে এসেছেন তিনি।
রোহিত শীর্ষে উঠায় দুই ধাপ পিছিয়ে তিনে নেমে গেছেন শুবমান গিল। তাঁর রেটিং পয়েন্ট ৭৪৫। ৭৬৪ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে যথারীতি দুই নম্বরেই আছেন ইবরাহিম জাদরান। বাবর আজমেরও কোনো উন্নতি–অবনতি হয়নি। চারে আছেন পাকিস্তানের এই তারকা ব্যাটার। এক ধাপ উন্নতি করে পাঁচে উঠে এসেছেন নিউজিল্যান্ডের ড্যারেল মিচেল।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে দিয়ে সাড়ে সাত মাস পর ভারতের জার্সিতে প্রত্যাবর্তন হয় কোহলির। প্রথম দুই ম্যাচেই ডাক মারেন সাবেক অধিনায়ক। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো এমন তিক্ত অভিজ্ঞতা হয় তাঁর। ব্যর্থতা পায়ে ঠেলে শেষ ওয়ানডেতে ৭৪ রান করেন কোহলি। এরপরও র্যাঙ্কিংয়ে অবনমন ঠেকাতে পারেননি। এক ধাপ নেমে ছয়ে আছেন তিনি।

লাল-সবুজ জার্সি গায়ে খেলবেন হামজা চৌধুরী দেশের অনেক ফুটবলপ্রেমী হয়তো কল্পনার ক্যানভাসে এমন ছবিই আঁকছেন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব লেস্টার সিটিতে খেলা এই ডিফেন্ডারও বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ব্যাকুল।
০৫ নভেম্বর ২০২৪
হঠাৎ করেই ভারতীয় ক্রিকেট দলের অতীত ইতিহাস নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে সেটা মাঠের পারফরম্যান্স নিয়ে নয়। আলোচনা চলছে মাঠের বাইরে তাদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রডের পর এবার বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন গ্রেগ চ্যাপেল।
৩৩ মিনিট আগে
ঢাকায় শুধু বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলা না, ঘর বানানোরও কথা ছিল আফগানিস্তানের। দিন শেষে কোনোটাই হচ্ছে না মিয়ানমারের বাধায়। আজকের পত্রিকাকে তা নিশ্চিত করেছেন বাফুফের কমপিটিশন কমিটির চেয়ারম্যান গোলাম গাউস।
১ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ আফ্রিকার টি-টোয়েন্টি দলটা যে খুব একটা শক্তিশালী তা নয়। এই তো ১১ অক্টোবর প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে শেষ বলে জিতেছে নামিবিয়া। সেই দক্ষিণ আফ্রিকার কাছেই রাওয়ালপিন্ডিতে গত রাতে হেরে সমালোচনার মুখে পড়েছে পাকিস্তান।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

হঠাৎ করেই ভারতীয় ক্রিকেট দলের অতীত ইতিহাস নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে সেটা মাঠের পারফরম্যান্স নিয়ে নয়। আলোচনা চলছে মাঠের বাইরে তাদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রডের পর এবার বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন গ্রেগ চ্যাপেল।
চ্যাপেলের সঙ্গে ভারতীয় ক্রিকেট দলের যে বনিবনা হতো না, সেই ঘটনা কারও অজানা নয়। নিয়মনীতির ব্যাপারেও তিনি ছিলেন আপোষহীন। ২০০৫ সালে চ্যাপেল ভারতের কোচ হওয়ার পর অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলী ছয় ম্যাচ নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। যাঁর ফলে তিনি শ্রীলঙ্কা সফরে তখন যেতে পারেননি।
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) তৎকালীন সভাপতি জগমোহন ডালমিয়া তখন চ্যাপেলকে অনুরোধ করেছিলেন যাতে গাঙ্গুলীর লঙ্কা সফরের সুযোগ মেলে। কিন্তু চ্যাপেল কোনোভাবেই তখন রাজি হননি। অস্ট্রেলিয়ার সংবাদ মাধ্যম সিডনি মর্নিং হেরাল্ডে গতকাল এক আলাপচারিতায় আলোচিত এই কোচ বলেন, ‘‘ডালমিয়া ভারতের হয়ে আমার কোচিং ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে তার (গাঙ্গুলী) নিষেধাজ্ঞা কমানোর অনুরোধ করেছিলেন। তাহলে সে (গাঙ্গুলী) শ্রীলঙ্কা সফরে যেতে পারত। আমি তখন বলেছিলা, ‘না। আমি সিস্টেমের বাইরে যেতে পারব না। তাকে (গাঙ্গুলী) এর ফল ভোগ করতে হবে।’ ডালমিয়া তখন সেটা মেনে নিয়েছিলেন।’
২০০৫ সালের এপ্রিলে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে গাঙ্গুলীকে জরিমানা করেছিলেন ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রড। কিন্তু গাঙ্গুলী একই ভুল বারবার করায় ৬ ম্যাচ নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। ব্রিটিশ সংবাদ ‘দ্য টেলিগ্রাফ’কে কদিন আগে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ব্রড বলেছিলেন, ‘‘ম্যাচ শেষে ভারত তিন-চার ওভার পিছিয়ে ছিল। স্লো ওভার রেটের কারণে তাদের জরিমানা হওয়ার কথা ছিল। আমাকে ফোন করে সহানুভূতিশীল হওয়ার কথা বলা হয়েছিল। কারণ, এটা ভারত। আমি চিন্তা করে দেখলাম ঠিক আছে। তারপর কোনোভাবে আমরা কিছু অতিরিক্ত সময় বের করলাম যাতে ওভাররেট জরিমানার সীমার নিচে আনা যায়।’
ব্রড হয়তোবা ভারত-পাকিস্তান তৃতীয় ওয়ানডের কথাই বোঝাতে চেয়েছিলেন।ঠিক তার পরের ম্যাচেও একই ঘটনা ঘটেছিল বলে ‘দ্য টেলিগ্রাফ’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছিলেন আইসিসির অভিজ্ঞ এই ম্যাচ রেফারি। ব্রড বলেছিলেন, ‘‘পরের ম্যাচেও ঘটে একই ঘটনা। সৌরভ গাঙ্গুলী তখন দ্রুত খেলা শেষ করার নির্দেশ মানছিল না। ফোন করে তখন জানতে চেয়েছিলা, কী করতে পারি? তখন আমাকে বলা হয়েছিল, ‘গাঙ্গুলীকে শুধু জরিমানা করুন।’
২০০৫ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত ভারতের কোচের দায়িত্বে ছিলেন চ্যাপেল। সেই সময়ে গাঙ্গুলী, জহির খান, হরভজন সিং, বীরেন্দ্র শেবাগের মতো সিনিয়র ক্রিকেটাররা কড়া সমালোচনা করেছিলেন চ্যাপেলের কোচিং পদ্ধতি নিয়ে। ২০০৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব থেকে ভারত বিদায় নেওয়ার পর চ্যাপেলের সঙ্গে ক্রিকেটারদের সম্পর্ক আরও খারাপ হতে থাকে। ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে গাঙ্গুলীর সঙ্গেই সবচেয়ে তিক্ত সম্পর্ক ছিল চ্যাপেলের।

হঠাৎ করেই ভারতীয় ক্রিকেট দলের অতীত ইতিহাস নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে সেটা মাঠের পারফরম্যান্স নিয়ে নয়। আলোচনা চলছে মাঠের বাইরে তাদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রডের পর এবার বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন গ্রেগ চ্যাপেল।
চ্যাপেলের সঙ্গে ভারতীয় ক্রিকেট দলের যে বনিবনা হতো না, সেই ঘটনা কারও অজানা নয়। নিয়মনীতির ব্যাপারেও তিনি ছিলেন আপোষহীন। ২০০৫ সালে চ্যাপেল ভারতের কোচ হওয়ার পর অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলী ছয় ম্যাচ নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। যাঁর ফলে তিনি শ্রীলঙ্কা সফরে তখন যেতে পারেননি।
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) তৎকালীন সভাপতি জগমোহন ডালমিয়া তখন চ্যাপেলকে অনুরোধ করেছিলেন যাতে গাঙ্গুলীর লঙ্কা সফরের সুযোগ মেলে। কিন্তু চ্যাপেল কোনোভাবেই তখন রাজি হননি। অস্ট্রেলিয়ার সংবাদ মাধ্যম সিডনি মর্নিং হেরাল্ডে গতকাল এক আলাপচারিতায় আলোচিত এই কোচ বলেন, ‘‘ডালমিয়া ভারতের হয়ে আমার কোচিং ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে তার (গাঙ্গুলী) নিষেধাজ্ঞা কমানোর অনুরোধ করেছিলেন। তাহলে সে (গাঙ্গুলী) শ্রীলঙ্কা সফরে যেতে পারত। আমি তখন বলেছিলা, ‘না। আমি সিস্টেমের বাইরে যেতে পারব না। তাকে (গাঙ্গুলী) এর ফল ভোগ করতে হবে।’ ডালমিয়া তখন সেটা মেনে নিয়েছিলেন।’
২০০৫ সালের এপ্রিলে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে গাঙ্গুলীকে জরিমানা করেছিলেন ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রড। কিন্তু গাঙ্গুলী একই ভুল বারবার করায় ৬ ম্যাচ নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। ব্রিটিশ সংবাদ ‘দ্য টেলিগ্রাফ’কে কদিন আগে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ব্রড বলেছিলেন, ‘‘ম্যাচ শেষে ভারত তিন-চার ওভার পিছিয়ে ছিল। স্লো ওভার রেটের কারণে তাদের জরিমানা হওয়ার কথা ছিল। আমাকে ফোন করে সহানুভূতিশীল হওয়ার কথা বলা হয়েছিল। কারণ, এটা ভারত। আমি চিন্তা করে দেখলাম ঠিক আছে। তারপর কোনোভাবে আমরা কিছু অতিরিক্ত সময় বের করলাম যাতে ওভাররেট জরিমানার সীমার নিচে আনা যায়।’
ব্রড হয়তোবা ভারত-পাকিস্তান তৃতীয় ওয়ানডের কথাই বোঝাতে চেয়েছিলেন।ঠিক তার পরের ম্যাচেও একই ঘটনা ঘটেছিল বলে ‘দ্য টেলিগ্রাফ’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছিলেন আইসিসির অভিজ্ঞ এই ম্যাচ রেফারি। ব্রড বলেছিলেন, ‘‘পরের ম্যাচেও ঘটে একই ঘটনা। সৌরভ গাঙ্গুলী তখন দ্রুত খেলা শেষ করার নির্দেশ মানছিল না। ফোন করে তখন জানতে চেয়েছিলা, কী করতে পারি? তখন আমাকে বলা হয়েছিল, ‘গাঙ্গুলীকে শুধু জরিমানা করুন।’
২০০৫ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত ভারতের কোচের দায়িত্বে ছিলেন চ্যাপেল। সেই সময়ে গাঙ্গুলী, জহির খান, হরভজন সিং, বীরেন্দ্র শেবাগের মতো সিনিয়র ক্রিকেটাররা কড়া সমালোচনা করেছিলেন চ্যাপেলের কোচিং পদ্ধতি নিয়ে। ২০০৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব থেকে ভারত বিদায় নেওয়ার পর চ্যাপেলের সঙ্গে ক্রিকেটারদের সম্পর্ক আরও খারাপ হতে থাকে। ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে গাঙ্গুলীর সঙ্গেই সবচেয়ে তিক্ত সম্পর্ক ছিল চ্যাপেলের।

লাল-সবুজ জার্সি গায়ে খেলবেন হামজা চৌধুরী দেশের অনেক ফুটবলপ্রেমী হয়তো কল্পনার ক্যানভাসে এমন ছবিই আঁকছেন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব লেস্টার সিটিতে খেলা এই ডিফেন্ডারও বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ব্যাকুল।
০৫ নভেম্বর ২০২৪
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা ভালো যায়নি ভারতের। ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হারে সফরকারীরা। দল খারাপ করলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে আলো ছড়িয়েছেন রোহিত শর্মা। এবার এর পুরস্কার পেলেন এই ডানহাতি ব্যাটার।
৭ মিনিট আগে
ঢাকায় শুধু বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলা না, ঘর বানানোরও কথা ছিল আফগানিস্তানের। দিন শেষে কোনোটাই হচ্ছে না মিয়ানমারের বাধায়। আজকের পত্রিকাকে তা নিশ্চিত করেছেন বাফুফের কমপিটিশন কমিটির চেয়ারম্যান গোলাম গাউস।
১ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ আফ্রিকার টি-টোয়েন্টি দলটা যে খুব একটা শক্তিশালী তা নয়। এই তো ১১ অক্টোবর প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে শেষ বলে জিতেছে নামিবিয়া। সেই দক্ষিণ আফ্রিকার কাছেই রাওয়ালপিন্ডিতে গত রাতে হেরে সমালোচনার মুখে পড়েছে পাকিস্তান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় শুধু বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলা না, ঘর বানানোরও কথা ছিল আফগানিস্তানের। দিন শেষে কোনোটাই হচ্ছে না মিয়ানমারের বাধায়। আজকের পত্রিকাকে তা নিশ্চিত করেছেন বাফুফের কমপিটিশন কমিটির চেয়ারম্যান গোলাম গাউস।
এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ১৮ নভেম্বর ঘরের মাঠে ভারতের বিপক্ষে নিজেদের পঞ্চম ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। এর আগে ১৩ নভেম্বর আফগানিস্তানের বিপক্ষে একটি প্রীতি ম্যাচের আয়োজন করেছিল বাফুফে। মূলত ১৮ নভেম্বর এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ আছে আফগানিস্তানেরও। মিয়ানমারের বিপক্ষে সেই ম্যাচটি ঢাকার কিংস অ্যারেনায় খেলতে চেয়েছিল তারা। কিন্তু মিয়ানমার ঢাকায় আসতে অপারগতা জানায়। ফলে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রীতি ম্যাচটি বাধ্য হয়েই বাতিল করতে হয় আফগানিস্তান ফুটবল ফেডারেশনের (এএফএফ)।
বাফুফে অবশ্য বিকল্প খুঁজে নিয়েছে দ্রুত। আফগানিস্তান না এলেও নেপাল আসছে বলে জানালেন গাউস। তিনি বলেন, ‘মিয়ানমার রাজি না হওয়ায় ঢাকায় আসছে না আফগানিস্তানও। তবে নেপালের বিপক্ষে খেলব আমরা। কারণ, ভারত ম্যাচের আগে আমাদের একটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে হবে।’
নেপালের বিপক্ষে ম্যাচটি হবে সেই ১৩ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামেই। গত সেপ্টেম্বরে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে নেপাল সফরে গিয়েছিল বাংলাদেশ দল। কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচ গোলশূন্য ড্র হলেও দ্বিতীয় ম্যাচ মাঠে গড়ায়নি নেপালের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে।

ঢাকায় শুধু বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলা না, ঘর বানানোরও কথা ছিল আফগানিস্তানের। দিন শেষে কোনোটাই হচ্ছে না মিয়ানমারের বাধায়। আজকের পত্রিকাকে তা নিশ্চিত করেছেন বাফুফের কমপিটিশন কমিটির চেয়ারম্যান গোলাম গাউস।
এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ১৮ নভেম্বর ঘরের মাঠে ভারতের বিপক্ষে নিজেদের পঞ্চম ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। এর আগে ১৩ নভেম্বর আফগানিস্তানের বিপক্ষে একটি প্রীতি ম্যাচের আয়োজন করেছিল বাফুফে। মূলত ১৮ নভেম্বর এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ আছে আফগানিস্তানেরও। মিয়ানমারের বিপক্ষে সেই ম্যাচটি ঢাকার কিংস অ্যারেনায় খেলতে চেয়েছিল তারা। কিন্তু মিয়ানমার ঢাকায় আসতে অপারগতা জানায়। ফলে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রীতি ম্যাচটি বাধ্য হয়েই বাতিল করতে হয় আফগানিস্তান ফুটবল ফেডারেশনের (এএফএফ)।
বাফুফে অবশ্য বিকল্প খুঁজে নিয়েছে দ্রুত। আফগানিস্তান না এলেও নেপাল আসছে বলে জানালেন গাউস। তিনি বলেন, ‘মিয়ানমার রাজি না হওয়ায় ঢাকায় আসছে না আফগানিস্তানও। তবে নেপালের বিপক্ষে খেলব আমরা। কারণ, ভারত ম্যাচের আগে আমাদের একটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে হবে।’
নেপালের বিপক্ষে ম্যাচটি হবে সেই ১৩ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামেই। গত সেপ্টেম্বরে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে নেপাল সফরে গিয়েছিল বাংলাদেশ দল। কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচ গোলশূন্য ড্র হলেও দ্বিতীয় ম্যাচ মাঠে গড়ায়নি নেপালের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে।

লাল-সবুজ জার্সি গায়ে খেলবেন হামজা চৌধুরী দেশের অনেক ফুটবলপ্রেমী হয়তো কল্পনার ক্যানভাসে এমন ছবিই আঁকছেন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব লেস্টার সিটিতে খেলা এই ডিফেন্ডারও বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ব্যাকুল।
০৫ নভেম্বর ২০২৪
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা ভালো যায়নি ভারতের। ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হারে সফরকারীরা। দল খারাপ করলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে আলো ছড়িয়েছেন রোহিত শর্মা। এবার এর পুরস্কার পেলেন এই ডানহাতি ব্যাটার।
৭ মিনিট আগে
হঠাৎ করেই ভারতীয় ক্রিকেট দলের অতীত ইতিহাস নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে সেটা মাঠের পারফরম্যান্স নিয়ে নয়। আলোচনা চলছে মাঠের বাইরে তাদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রডের পর এবার বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন গ্রেগ চ্যাপেল।
৩৩ মিনিট আগে
দক্ষিণ আফ্রিকার টি-টোয়েন্টি দলটা যে খুব একটা শক্তিশালী তা নয়। এই তো ১১ অক্টোবর প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে শেষ বলে জিতেছে নামিবিয়া। সেই দক্ষিণ আফ্রিকার কাছেই রাওয়ালপিন্ডিতে গত রাতে হেরে সমালোচনার মুখে পড়েছে পাকিস্তান।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দক্ষিণ আফ্রিকার টি-টোয়েন্টি দলটা যে খুব একটা শক্তিশালী তা নয়। এই তো ১১ অক্টোবর প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে শেষ বলে জিতেছে নামিবিয়া। সেই দক্ষিণ আফ্রিকার কাছেই রাওয়ালপিন্ডিতে গত রাতে হেরে সমালোচনার মুখে পড়েছে পাকিস্তান।
রাওয়ালপিন্ডিতে গতকাল সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকার মাত্র দুই ক্রিকেটারের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৫০-এর বেশি ম্যাচ খেলার কীর্তি রয়েছে। একাদশে থাকা ক্রিকেটারদের মধ্যে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ৯৪ ম্যাচ খেলেছেন কুইন্টন ডি কক। দক্ষিণ আফ্রিকার জার্সিতে ৫১ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন লুঙ্গি এনগিদি। অধিনায়ক ডোনোভন ফেরেইরা পাকিস্তানের বিপক্ষে এই ম্যাচে দশম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। তাঁর নেতৃত্বে প্রোটিয়ারা ৫৫ রানে জিতে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল। বাজে হারের পর পাকিস্তানের কড়া সমালোচনা করেছেন মোহাম্মদ হাফিজ। নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে তিনি লিখেছেন, ‘পিন্ডি পিচের কোনো দোষ নেই। তবে পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকার খেলার মানের মধ্যে আকাশ পাতাল পার্থক্য দেখা গেছে। আন্তর্জাতিক লিগের সঙ্গে খেলা হয়েছে আন্তর্জাতিক দলের খেলা হয়েছে।’
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে আগে ফিল্ডিং নিয়েছেন পাকিস্তান অধিনায়ক সালমান আলী আঘা। আগে ব্যাটিং পেয়ে পাওয়ার প্লেতে (প্রথম ৬ ওভার) ১ উইকেটে ৭৪ রান তুলে ফেলে দক্ষিণ আফ্রিকা। এমন অবস্থায় ২০০ যেখানে সময়ের ব্যাপার, সেখানে প্রোটিয়ারা আটকে গেছে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৯৪ রানে। জয়ের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তান ১৮.১ ওভারে ১৩৯ রানে গুটিয়ে গেছে। প্রোটিয়াদের ইনিংসে ৪০-এর ওপরে দুটি জুটি (৪৪ রান ও ৪৯ রান) হলেও পাকিস্তানের সর্বোচ্চ ৩৯ রানের জুটি হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার জুটি দুটি হয়েছে টপ অর্ডারে। এদিকে পাকিস্তানের চতুর্থ উইকেটে ২১ বলে ৩৯ রানের জুটি গড়েছেন উসমান খান ও সাইম আইয়ুব। সাইম ২৮ বলে ১ চার ও ৪ ছক্কায় ৩৭ রান করলেও অনেক দেরিতে হাত খুলেছেন। প্রথম ১৯ বলে তিনি করেছিলেন ১৩ রান।
অধিনায়ক সালমানও পুরোপুরি ব্যর্থ গতকাল। ৭ বলে ২ রান করে এলবিডব্লিউ হয়ে রিভিউটাও নষ্ট করেছেন। বোলিংয়ে ১ ওভারে ১৫ রান খরচ করে পাননি কোনো উইকেট। ৫৫ রানে হারের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘আমাদের বোলিংয়ে শুরুটা ভালো হয়নি। যদিও ঘুরে দাঁড়িয়েছি। ব্যাটিংয়ে আমরা নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছি। এমন অবস্থা থেকে আমাদের দ্রুত বেরিয়ে আসতে হবে। সিঙ্গেল, ডাবলের ওপর ভিত্তি করে খেলতে হবে ও গড়তে হবে জুটি। আমাদের জুটির অভাব ছিল। জুটি গড়তে পারলে এ ধরনের রান তাড়া করে জেতা সম্ভব।’
পাকিস্তানের জার্সিতে বাবর সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি খেলেছিলেন ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সেঞ্চুরিয়নে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। রাওয়ালপিন্ডিতে গতকাল একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফিরেছেন তিনি। ফেরার ম্যাচে ২ বল খেললেও রানের খাতা খোলার আগেই আউট হয়েছেন। ফিল্ডিংয়ে ক্যাচ মিস করেছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার ৫৫ রানের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন জর্জ লিন্ডে। ২২ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় করেছেন ৩৬ রান। বোলিংয়ে ৩ ওভারে ৩১ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
এ বছর সময় খুব একটা ভালো যাচ্ছে না পাকিস্তানের। বছরের শুরুতে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি থেকে ছিটকে গেছে গ্রুপ পর্বেই। সেপ্টেম্বরে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এশিয়া কাপে রানার্সআপ হওয়ার পর ঘরের মাঠেও আশানুরূপ খেলতে পারছে না দলটি। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ ১-১ সমতায় শেষ করেছে পাকিস্তান। সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি হেরে এবার সিরিজ হারের শঙ্কায় সালমানের পাকিস্তান। । লাহোরে পরশু সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে পাকিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকা। একই মাঠে শনিবার তৃতীয় টি-টোয়েন্টি খেলবে দুই দল।

দক্ষিণ আফ্রিকার টি-টোয়েন্টি দলটা যে খুব একটা শক্তিশালী তা নয়। এই তো ১১ অক্টোবর প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে শেষ বলে জিতেছে নামিবিয়া। সেই দক্ষিণ আফ্রিকার কাছেই রাওয়ালপিন্ডিতে গত রাতে হেরে সমালোচনার মুখে পড়েছে পাকিস্তান।
রাওয়ালপিন্ডিতে গতকাল সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকার মাত্র দুই ক্রিকেটারের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৫০-এর বেশি ম্যাচ খেলার কীর্তি রয়েছে। একাদশে থাকা ক্রিকেটারদের মধ্যে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ৯৪ ম্যাচ খেলেছেন কুইন্টন ডি কক। দক্ষিণ আফ্রিকার জার্সিতে ৫১ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন লুঙ্গি এনগিদি। অধিনায়ক ডোনোভন ফেরেইরা পাকিস্তানের বিপক্ষে এই ম্যাচে দশম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। তাঁর নেতৃত্বে প্রোটিয়ারা ৫৫ রানে জিতে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল। বাজে হারের পর পাকিস্তানের কড়া সমালোচনা করেছেন মোহাম্মদ হাফিজ। নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে তিনি লিখেছেন, ‘পিন্ডি পিচের কোনো দোষ নেই। তবে পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকার খেলার মানের মধ্যে আকাশ পাতাল পার্থক্য দেখা গেছে। আন্তর্জাতিক লিগের সঙ্গে খেলা হয়েছে আন্তর্জাতিক দলের খেলা হয়েছে।’
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে আগে ফিল্ডিং নিয়েছেন পাকিস্তান অধিনায়ক সালমান আলী আঘা। আগে ব্যাটিং পেয়ে পাওয়ার প্লেতে (প্রথম ৬ ওভার) ১ উইকেটে ৭৪ রান তুলে ফেলে দক্ষিণ আফ্রিকা। এমন অবস্থায় ২০০ যেখানে সময়ের ব্যাপার, সেখানে প্রোটিয়ারা আটকে গেছে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৯৪ রানে। জয়ের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তান ১৮.১ ওভারে ১৩৯ রানে গুটিয়ে গেছে। প্রোটিয়াদের ইনিংসে ৪০-এর ওপরে দুটি জুটি (৪৪ রান ও ৪৯ রান) হলেও পাকিস্তানের সর্বোচ্চ ৩৯ রানের জুটি হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার জুটি দুটি হয়েছে টপ অর্ডারে। এদিকে পাকিস্তানের চতুর্থ উইকেটে ২১ বলে ৩৯ রানের জুটি গড়েছেন উসমান খান ও সাইম আইয়ুব। সাইম ২৮ বলে ১ চার ও ৪ ছক্কায় ৩৭ রান করলেও অনেক দেরিতে হাত খুলেছেন। প্রথম ১৯ বলে তিনি করেছিলেন ১৩ রান।
অধিনায়ক সালমানও পুরোপুরি ব্যর্থ গতকাল। ৭ বলে ২ রান করে এলবিডব্লিউ হয়ে রিভিউটাও নষ্ট করেছেন। বোলিংয়ে ১ ওভারে ১৫ রান খরচ করে পাননি কোনো উইকেট। ৫৫ রানে হারের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘আমাদের বোলিংয়ে শুরুটা ভালো হয়নি। যদিও ঘুরে দাঁড়িয়েছি। ব্যাটিংয়ে আমরা নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছি। এমন অবস্থা থেকে আমাদের দ্রুত বেরিয়ে আসতে হবে। সিঙ্গেল, ডাবলের ওপর ভিত্তি করে খেলতে হবে ও গড়তে হবে জুটি। আমাদের জুটির অভাব ছিল। জুটি গড়তে পারলে এ ধরনের রান তাড়া করে জেতা সম্ভব।’
পাকিস্তানের জার্সিতে বাবর সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি খেলেছিলেন ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সেঞ্চুরিয়নে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। রাওয়ালপিন্ডিতে গতকাল একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফিরেছেন তিনি। ফেরার ম্যাচে ২ বল খেললেও রানের খাতা খোলার আগেই আউট হয়েছেন। ফিল্ডিংয়ে ক্যাচ মিস করেছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার ৫৫ রানের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন জর্জ লিন্ডে। ২২ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় করেছেন ৩৬ রান। বোলিংয়ে ৩ ওভারে ৩১ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
এ বছর সময় খুব একটা ভালো যাচ্ছে না পাকিস্তানের। বছরের শুরুতে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি থেকে ছিটকে গেছে গ্রুপ পর্বেই। সেপ্টেম্বরে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এশিয়া কাপে রানার্সআপ হওয়ার পর ঘরের মাঠেও আশানুরূপ খেলতে পারছে না দলটি। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ ১-১ সমতায় শেষ করেছে পাকিস্তান। সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি হেরে এবার সিরিজ হারের শঙ্কায় সালমানের পাকিস্তান। । লাহোরে পরশু সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে পাকিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকা। একই মাঠে শনিবার তৃতীয় টি-টোয়েন্টি খেলবে দুই দল।

লাল-সবুজ জার্সি গায়ে খেলবেন হামজা চৌধুরী দেশের অনেক ফুটবলপ্রেমী হয়তো কল্পনার ক্যানভাসে এমন ছবিই আঁকছেন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব লেস্টার সিটিতে খেলা এই ডিফেন্ডারও বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ব্যাকুল।
০৫ নভেম্বর ২০২৪
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা ভালো যায়নি ভারতের। ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হারে সফরকারীরা। দল খারাপ করলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে আলো ছড়িয়েছেন রোহিত শর্মা। এবার এর পুরস্কার পেলেন এই ডানহাতি ব্যাটার।
৭ মিনিট আগে
হঠাৎ করেই ভারতীয় ক্রিকেট দলের অতীত ইতিহাস নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে সেটা মাঠের পারফরম্যান্স নিয়ে নয়। আলোচনা চলছে মাঠের বাইরে তাদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রডের পর এবার বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন গ্রেগ চ্যাপেল।
৩৩ মিনিট আগে
ঢাকায় শুধু বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলা না, ঘর বানানোরও কথা ছিল আফগানিস্তানের। দিন শেষে কোনোটাই হচ্ছে না মিয়ানমারের বাধায়। আজকের পত্রিকাকে তা নিশ্চিত করেছেন বাফুফের কমপিটিশন কমিটির চেয়ারম্যান গোলাম গাউস।
১ ঘণ্টা আগে