নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গ্যালারিতে ঢোকার মুখে হইচই আর জটলা। কে আগে মাঠে ঢুকবেন তা নিয়ে রীতিমতো যেন প্রতিযোগিতা। একটা সময় গ্যালারি ভরে উঠল কানায় কানায়। মাঠে ঢুকতে না পেরে হতাশ কয়েক হাজার দর্শক কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে বিরস বদনে। ঢাকার মাঠে ফুটবল দেখতে এসে ফিরতে হয়েছে খেলা না দেখেই, এ যেন অভূতপূর্ব দৃশ্য!
গত সপ্তাহেও স্বাধীনতা কাপের ফাইনালে আবাহনী-বসুন্ধরা কিংসের খেলা দেখতে কমলাপুর স্টেডিয়ামে হাজির হয়েছিলেন প্রায় ১০ হাজারের মতো দর্শক। আজকের সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল ম্যাচের দর্শক সংখ্যা ছাপিয়ে গেছে সেই ম্যাচকেও। লাল-সবুজ পতাকা হাতে কমলাপুরের উত্তর-দক্ষিণ প্রান্ত মিলিয়ে গ্যালারিতে ছিলেন ১৫ হাজারের বেশি দর্শক।
শুধু মাঠেই নয়। টি-স্পোর্টসের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আর ইউটিউব মিলে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ উপভোগ করেছেন অন্তত দুই লাখের বেশি মানুষ। টেলিভিশনে দর্শক সংখ্যাটা কত ছিল তা জানা যায়নি। এই মাধ্যমেও যে কয়েক লাখ মানুষ মারিয়া মান্ডাদের খেলা উপভোগ করেছেন তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
ম্যাচের টিকিটের ব্যবস্থা থাকলেও পূর্ব প্রান্ত ছাড়া কমলাপুর স্টেডিয়ামের বাকি গ্যালারি দর্শকদের জন্য ম্যাচের উন্মুক্ত করে দিয়েছিল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। তাতে পুরো স্টেডিয়াম ভরে উঠেছে দর্শকে। ভারতের মেয়েদের বিপক্ষে আধিপত্য ধরে রাখা বাংলাদেশের খেলা মন ভরেই উপভোগ করেছেন এই দর্শকেরা। বল ভারতের অর্ধে যেতেই মারিয়া-মনিকাদের উৎসাহ দিয়েছেন ‘বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ রবে। ভারতকে হারানোর ম্যাচে এই দর্শকেরা কাজ করেছেন দ্বাদশ খেলোয়াড় হিসেবে। ম্যাচ শেষে জয়ের আনন্দে কেউ একজন উড়িয়ে দিলেন ফানুসও!
করোনার বাধায় দুই বছর মাঠে ঢোকার অনুমতি পাননি দর্শকেরা। স্বাধীনতা কাপ দিয়ে অবশেষে মাঠে ঢোকার সুযোগ পেয়েছেন তারা। বাংলাদেশের ফুটবলকে ঘিরে বিশেষ করে ঢাকার মাঠে দর্শক বিমুখতার যে এক অভিযোগ ছিল এত দিন, এই দর্শকেরাই বুঝিয়ে দিলেন নিয়মিত সাফল্য এলে নিজেদের সমর্থন জোগাতে কার্পণ্য করবেন না তারাও।
গ্যালারিতে ঢোকার মুখে হইচই আর জটলা। কে আগে মাঠে ঢুকবেন তা নিয়ে রীতিমতো যেন প্রতিযোগিতা। একটা সময় গ্যালারি ভরে উঠল কানায় কানায়। মাঠে ঢুকতে না পেরে হতাশ কয়েক হাজার দর্শক কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে বিরস বদনে। ঢাকার মাঠে ফুটবল দেখতে এসে ফিরতে হয়েছে খেলা না দেখেই, এ যেন অভূতপূর্ব দৃশ্য!
গত সপ্তাহেও স্বাধীনতা কাপের ফাইনালে আবাহনী-বসুন্ধরা কিংসের খেলা দেখতে কমলাপুর স্টেডিয়ামে হাজির হয়েছিলেন প্রায় ১০ হাজারের মতো দর্শক। আজকের সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল ম্যাচের দর্শক সংখ্যা ছাপিয়ে গেছে সেই ম্যাচকেও। লাল-সবুজ পতাকা হাতে কমলাপুরের উত্তর-দক্ষিণ প্রান্ত মিলিয়ে গ্যালারিতে ছিলেন ১৫ হাজারের বেশি দর্শক।
শুধু মাঠেই নয়। টি-স্পোর্টসের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আর ইউটিউব মিলে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ উপভোগ করেছেন অন্তত দুই লাখের বেশি মানুষ। টেলিভিশনে দর্শক সংখ্যাটা কত ছিল তা জানা যায়নি। এই মাধ্যমেও যে কয়েক লাখ মানুষ মারিয়া মান্ডাদের খেলা উপভোগ করেছেন তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
ম্যাচের টিকিটের ব্যবস্থা থাকলেও পূর্ব প্রান্ত ছাড়া কমলাপুর স্টেডিয়ামের বাকি গ্যালারি দর্শকদের জন্য ম্যাচের উন্মুক্ত করে দিয়েছিল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। তাতে পুরো স্টেডিয়াম ভরে উঠেছে দর্শকে। ভারতের মেয়েদের বিপক্ষে আধিপত্য ধরে রাখা বাংলাদেশের খেলা মন ভরেই উপভোগ করেছেন এই দর্শকেরা। বল ভারতের অর্ধে যেতেই মারিয়া-মনিকাদের উৎসাহ দিয়েছেন ‘বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ রবে। ভারতকে হারানোর ম্যাচে এই দর্শকেরা কাজ করেছেন দ্বাদশ খেলোয়াড় হিসেবে। ম্যাচ শেষে জয়ের আনন্দে কেউ একজন উড়িয়ে দিলেন ফানুসও!
করোনার বাধায় দুই বছর মাঠে ঢোকার অনুমতি পাননি দর্শকেরা। স্বাধীনতা কাপ দিয়ে অবশেষে মাঠে ঢোকার সুযোগ পেয়েছেন তারা। বাংলাদেশের ফুটবলকে ঘিরে বিশেষ করে ঢাকার মাঠে দর্শক বিমুখতার যে এক অভিযোগ ছিল এত দিন, এই দর্শকেরাই বুঝিয়ে দিলেন নিয়মিত সাফল্য এলে নিজেদের সমর্থন জোগাতে কার্পণ্য করবেন না তারাও।
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের কাহিনি যেন শেষ হয়েও হলো না শেষ। ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লেজেন্ডসের (ডব্লিউসিএল) ম্যাচটার কথাই ধরা যাক। ম্যাচ বাতিল হলেও রেশটা এখনো রয়ে গেছে। বিভিন্ন রকম কথা শোনা যাচ্ছে ভারত-পাকিস্তানের ডব্লিউসিএলের ম্যাচটা নিয়ে।
২ ঘণ্টা আগেমিরপুরে পরশু প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। একই মাঠে আজ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নামবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হবে এই ম্যাচ। আজ জিতলেই এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ জিতবে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেসাকিব আল হাসান আবারও ব্যর্থতার চক্রে ঘুরপাক খাচ্ছেন। টি-টোয়েন্টি হোক বা টি-টেন—ইনিংস বড় করতে গিয়ে আউট হয়ে যাচ্ছেন তিনি। এবার ম্যাক্স সিক্সটি ক্যারিবিয়ান নামে টি-টেন টুর্নামেন্টে শুরু হয়েছে সাকিবের রানখরা।
৩ ঘণ্টা আগেটি-টোয়েন্টি ক্রিকেট মানেই তো চার-ছক্কার ফুলঝুরি। খেলাটা যত কম ওভারের হয়, ততই যেন সেটা ব্যাটারদের খেলা হয়ে ওঠে। আর দর্শকেরা মাঠেই আসেন রানের বন্যা দেখতে।
৩ ঘণ্টা আগে