নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চেহারায় খুব বেশি ভাঁজ পড়েনি। পরিবর্তনটা টের পাওয়া যায় কেবল কণ্ঠস্বর শোনার পর। চলাফেরায় ধীরতা এসে। পরিবর্তনটা এসেছে আরেকটা জায়গায়।
‘আমার কোনো পরিবর্তন আসেনি। আমি সকাল-বিকেল গরুর মাংস খেয়েছি। দুপুরে স্টেক খেয়েছি, বিকেলে ল্যাম্ব চপ খেয়েছি। ছাড়ার মধ্যে শুধু ইয়েটা...(আঙুলে দেখালেন সিগারেট) ছেড়ে দিতে হয়েছে।’ তিন মাস পর নিজের প্রিয় জায়গায় ফেরার পর এমনটাই বলছিলেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন।
গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর বাফুফে ভবনেই এক অনুষ্ঠানে বুকে ব্যথা অনুভব করেন সালাউদ্দিন। পরীক্ষার পর ধরা পড়ে একাধিক ব্লক বাইপাস সার্জারি ছাড়া তখন কিছু করণীয় ছিল না। উচ্চ রক্ত চাপের কারণে বিলম্বিত হয়ে শেষ পর্যন্ত ২৮ ডিসেম্বর করা হয় সালাউদ্দিনের অস্ত্রোপচার।
অস্ত্রোপচারের পর গত ১৩ ফেব্রুয়ারি মেয়ের সঙ্গে জার্মানি গিয়েছিলেন, ফিরেছেন গতকাল। ফিরেই আজ বেলা ২টায় বাফুফে ভবনে এসেছেন। কর্মী আর সাংবাদিকদের সঙ্গে করেছেন কুশলাদি বিনিময়।
বাইপাস সার্জারির আগে খেলোয়াড়ি জীবনে কেবল হাঁটুর অস্ত্রোপচারই হয়েছে সালাউদ্দিনের। দুই অস্ত্রোপচারের মধ্যে পার্থক্য কী সেটা বোঝাতে গিয়ে বললেন, ‘সেটা ছিল নি (হাঁটুর) অস্ত্রোপচার। সেই অপারেশনের সঙ্গে হার্টের অপারেশনের কোনো সম্পর্ক নেই। সেই অপারেশনের আগে একটাই দুশ্চিন্তা ছিল যে আমি খেলতে পারব কি না। জীবন নিয়ে কোনো চিন্তা ছিল না। আর এই অপারেশনের পর মনে হচ্ছিল, আমি বাঁচতে পারব কি না।’
২০০৮ সালে বাফুফে সভাপতি হওয়ার পর কখনোই এত লম্বা সময় ফেডারেশনের বাইরে থাকতে হয়নি সালাউদ্দিনকে। নতুন এক জীবন নিয়ে ফেরার পর অনুভূতিটা জানাতে গিয়ে বাফুফে সভাপতি বললেন, ‘যখন ফুটবলে ফিরে আসি, তখন মনে হয় এটা আমার পৃথিবী। ফুটবল ভীষণভাবে আমার রক্তে মিশে।আপনারা যতই গালি আমাকে দেন, তারপরও যখন আমি এখানে ফিরে আসি, তার মানে এখানে কোনো টাকাপয়সা নেই। এটা আমার রক্তে।’
আগামী অক্টোবরে বাফুফের সভাপতি নির্বাচন। জীবন নিয়ে কঠিন এক লড়াইয়ের পরও প্রশ্ন থেকে যায়, আগামী নির্বাচনে কি আবারও লড়তে দেখা যাবে সালাউদ্দিনকে? তিনি নিজে কী ভাবছেন?
জবাবে বাফুফে সভাপতির জবাব, ‘আমি যদি ফুটবল করি, আগের মতোই করব। যদি সিদ্ধান্ত নেই করব না, তাহলে করব না। কোনো জিনিস আমি আধাআধি করব না। এমন না যে আমি সভাপতি হওয়ার দৌড়ে থাকব, কিন্তু আসব না, কাজ করব না; আমি এমনটা করব না। যা করব, করব। না করলে করব না। যে কারণে আমি ফুটবলার হয়েছি, ক্রিকেটে যাইনি। ক্রিকেটে জাতীয় দলে ডাক পেয়ে শুধু রিপোর্ট করেছি, কিন্তু যোগ দিইনি। কারণ, আমি যেটা করব—শুধু সেটাই করব।’
চেহারায় খুব বেশি ভাঁজ পড়েনি। পরিবর্তনটা টের পাওয়া যায় কেবল কণ্ঠস্বর শোনার পর। চলাফেরায় ধীরতা এসে। পরিবর্তনটা এসেছে আরেকটা জায়গায়।
‘আমার কোনো পরিবর্তন আসেনি। আমি সকাল-বিকেল গরুর মাংস খেয়েছি। দুপুরে স্টেক খেয়েছি, বিকেলে ল্যাম্ব চপ খেয়েছি। ছাড়ার মধ্যে শুধু ইয়েটা...(আঙুলে দেখালেন সিগারেট) ছেড়ে দিতে হয়েছে।’ তিন মাস পর নিজের প্রিয় জায়গায় ফেরার পর এমনটাই বলছিলেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন।
গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর বাফুফে ভবনেই এক অনুষ্ঠানে বুকে ব্যথা অনুভব করেন সালাউদ্দিন। পরীক্ষার পর ধরা পড়ে একাধিক ব্লক বাইপাস সার্জারি ছাড়া তখন কিছু করণীয় ছিল না। উচ্চ রক্ত চাপের কারণে বিলম্বিত হয়ে শেষ পর্যন্ত ২৮ ডিসেম্বর করা হয় সালাউদ্দিনের অস্ত্রোপচার।
অস্ত্রোপচারের পর গত ১৩ ফেব্রুয়ারি মেয়ের সঙ্গে জার্মানি গিয়েছিলেন, ফিরেছেন গতকাল। ফিরেই আজ বেলা ২টায় বাফুফে ভবনে এসেছেন। কর্মী আর সাংবাদিকদের সঙ্গে করেছেন কুশলাদি বিনিময়।
বাইপাস সার্জারির আগে খেলোয়াড়ি জীবনে কেবল হাঁটুর অস্ত্রোপচারই হয়েছে সালাউদ্দিনের। দুই অস্ত্রোপচারের মধ্যে পার্থক্য কী সেটা বোঝাতে গিয়ে বললেন, ‘সেটা ছিল নি (হাঁটুর) অস্ত্রোপচার। সেই অপারেশনের সঙ্গে হার্টের অপারেশনের কোনো সম্পর্ক নেই। সেই অপারেশনের আগে একটাই দুশ্চিন্তা ছিল যে আমি খেলতে পারব কি না। জীবন নিয়ে কোনো চিন্তা ছিল না। আর এই অপারেশনের পর মনে হচ্ছিল, আমি বাঁচতে পারব কি না।’
২০০৮ সালে বাফুফে সভাপতি হওয়ার পর কখনোই এত লম্বা সময় ফেডারেশনের বাইরে থাকতে হয়নি সালাউদ্দিনকে। নতুন এক জীবন নিয়ে ফেরার পর অনুভূতিটা জানাতে গিয়ে বাফুফে সভাপতি বললেন, ‘যখন ফুটবলে ফিরে আসি, তখন মনে হয় এটা আমার পৃথিবী। ফুটবল ভীষণভাবে আমার রক্তে মিশে।আপনারা যতই গালি আমাকে দেন, তারপরও যখন আমি এখানে ফিরে আসি, তার মানে এখানে কোনো টাকাপয়সা নেই। এটা আমার রক্তে।’
আগামী অক্টোবরে বাফুফের সভাপতি নির্বাচন। জীবন নিয়ে কঠিন এক লড়াইয়ের পরও প্রশ্ন থেকে যায়, আগামী নির্বাচনে কি আবারও লড়তে দেখা যাবে সালাউদ্দিনকে? তিনি নিজে কী ভাবছেন?
জবাবে বাফুফে সভাপতির জবাব, ‘আমি যদি ফুটবল করি, আগের মতোই করব। যদি সিদ্ধান্ত নেই করব না, তাহলে করব না। কোনো জিনিস আমি আধাআধি করব না। এমন না যে আমি সভাপতি হওয়ার দৌড়ে থাকব, কিন্তু আসব না, কাজ করব না; আমি এমনটা করব না। যা করব, করব। না করলে করব না। যে কারণে আমি ফুটবলার হয়েছি, ক্রিকেটে যাইনি। ক্রিকেটে জাতীয় দলে ডাক পেয়ে শুধু রিপোর্ট করেছি, কিন্তু যোগ দিইনি। কারণ, আমি যেটা করব—শুধু সেটাই করব।’
প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে উন্মাদনার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছেই। বিশেষ করে হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর অনেক প্রবাসী ফুটবলার এখন আলোচনায়। কানাডা প্রবাসী সমিত সোমের পাশাপাশি এবার কিউবা মিচেলকে খেলানোর চেষ্টায় রয়েছে বাফুফে।
৬ ঘণ্টা আগেআগামীকাল (২০ এপ্রিল) সিলেটে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্ট। সিরিজের সম্প্রচার স্বত্ব নিয়ে বেশ ভোগান্তির মধ্যে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে এ ভোগান্তির অবসান ঘটিয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের ম্যাচ সরাসরি দেখানোর
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ১৫ সদস্যের বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছে। আগামীকাল ঢাকা থেকে কলম্বোর উদ্দেশে রওনা দেবেন যুবারা। সফরে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ছয় ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন দল।
৬ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার পর থেকে আগ্রহ বেড়েছে ফুটবল নিয়ে। প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে অন্যরকম উন্মাদনা কাজ করছে সমর্থকদের। হামজার প্রভাব শুধু ফুটবলেই নয় পড়েছে অন্যান্য খেলাতেও। দেশের বাইরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের বাংলাদেশের হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নিতে সকল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে