পেশাদারিত্ব বলে কথা। গত জুলাইয়ের শেষ দিকে বিয়ের পরিকল্পনা সাজিয়ে রেখেছিলেন মোহামেদ বুয়া তুরে। কিন্তু নিজের বিয়েতেও যেতে পারেননি সিয়েরা লিয়ন স্ট্রাইকার। পরিবর্তে তাঁর গার্লফ্রেন্ড সুয়াদ বেইদেনের সঙ্গে বিয়ের অনুষ্ঠানে পাঠালেন তাঁর ভাইকে।
পেশাদারি ফুটবলে বুয়া তুরে চাইনিজ ক্লাব হেনান সংসান লংম্যান ছেড়ে নতুন চুক্তি করেছেন মালমোর এফএফের সঙ্গে। কিন্তু সুইডিশ ক্লাবটি তাঁকে বিয়ের পিঁড়িতে বসার জন্য দেশে ফেরার অনুমতি দেয়নি। দ্রুত একসঙ্গে দুই জায়গায় যাওয়াও তাঁর পক্ষে অসম্ভব ছিল। অবশ্য তাতেও আটকায়নি ২৭ বছর বয়সী এই তারকার বিয়ে।
পরিস্থিতি এমন দাঁড়ায়, বিয়ের কার্য সম্পাদনের জন্য বুয়া তুরে পাঠান তাঁর ভাইকে। দুজনের মধ্যে রয়েছে দারুণ ভ্রাতৃত্বের বন্ধন। তাই বুয়া তুরের এই সিদ্ধান্ত। নিজের বিয়ের এমন কাহিনি সুইডিশ পত্রিকা আফেতাব্লাদেতকে জানিয়েছেন এই স্ট্রাইকার, ‘আমরা ২১ জুলাই সিয়েরা লিওনে বিয়ে করি। কিন্তু আমি বিয়েতে যেতে পারিনি। কারণ মালমো আমাকে আগেই চলে আসতে বলেছিল।’
অবশ্য এক জায়গায় বুয়া তুরের তারিফ করতেই হয়। আগেই বর সেজে নববধুর সঙ্গে বিয়ের ফটোশুট করে রাখেন তিনি। এই আফ্রিকান ফুটবলারের কথা শুনলে আশ্চর্যই হতে হয়, ‘আমরা আগেই ফটোশুট করে রেখেছিলাম। তাই মনে হবে আমি সেখানে (বিয়ের অনুষ্ঠানে) ছিলাম। তবে আমি ছিলাম না। আমার ভাই বিয়ের অনুষ্ঠানে আমার প্রতিনিধিত্ব করে।’
এখন নববধূকে কাছে পেতে অপেক্ষা করতে হচ্ছে বুয়া তুরেকে। দুজনে পরিকল্পনা করেছেন বছর শেষে ভ্রমণে যাওয়ার। সুইডিশ লিগ জিতে হানিমুনে যেতে চান তিনি, ‘আমি তাকে (বান্ধবী) সুইডেনে আনার চেষ্টা করছি। সে এখানে আমার সঙ্গে বাস করবে। প্রথমে আমরা লিগ জিতব, তারপর হানিমুনে যাব।’
পেশাদারিত্ব বলে কথা। গত জুলাইয়ের শেষ দিকে বিয়ের পরিকল্পনা সাজিয়ে রেখেছিলেন মোহামেদ বুয়া তুরে। কিন্তু নিজের বিয়েতেও যেতে পারেননি সিয়েরা লিয়ন স্ট্রাইকার। পরিবর্তে তাঁর গার্লফ্রেন্ড সুয়াদ বেইদেনের সঙ্গে বিয়ের অনুষ্ঠানে পাঠালেন তাঁর ভাইকে।
পেশাদারি ফুটবলে বুয়া তুরে চাইনিজ ক্লাব হেনান সংসান লংম্যান ছেড়ে নতুন চুক্তি করেছেন মালমোর এফএফের সঙ্গে। কিন্তু সুইডিশ ক্লাবটি তাঁকে বিয়ের পিঁড়িতে বসার জন্য দেশে ফেরার অনুমতি দেয়নি। দ্রুত একসঙ্গে দুই জায়গায় যাওয়াও তাঁর পক্ষে অসম্ভব ছিল। অবশ্য তাতেও আটকায়নি ২৭ বছর বয়সী এই তারকার বিয়ে।
পরিস্থিতি এমন দাঁড়ায়, বিয়ের কার্য সম্পাদনের জন্য বুয়া তুরে পাঠান তাঁর ভাইকে। দুজনের মধ্যে রয়েছে দারুণ ভ্রাতৃত্বের বন্ধন। তাই বুয়া তুরের এই সিদ্ধান্ত। নিজের বিয়ের এমন কাহিনি সুইডিশ পত্রিকা আফেতাব্লাদেতকে জানিয়েছেন এই স্ট্রাইকার, ‘আমরা ২১ জুলাই সিয়েরা লিওনে বিয়ে করি। কিন্তু আমি বিয়েতে যেতে পারিনি। কারণ মালমো আমাকে আগেই চলে আসতে বলেছিল।’
অবশ্য এক জায়গায় বুয়া তুরের তারিফ করতেই হয়। আগেই বর সেজে নববধুর সঙ্গে বিয়ের ফটোশুট করে রাখেন তিনি। এই আফ্রিকান ফুটবলারের কথা শুনলে আশ্চর্যই হতে হয়, ‘আমরা আগেই ফটোশুট করে রেখেছিলাম। তাই মনে হবে আমি সেখানে (বিয়ের অনুষ্ঠানে) ছিলাম। তবে আমি ছিলাম না। আমার ভাই বিয়ের অনুষ্ঠানে আমার প্রতিনিধিত্ব করে।’
এখন নববধূকে কাছে পেতে অপেক্ষা করতে হচ্ছে বুয়া তুরেকে। দুজনে পরিকল্পনা করেছেন বছর শেষে ভ্রমণে যাওয়ার। সুইডিশ লিগ জিতে হানিমুনে যেতে চান তিনি, ‘আমি তাকে (বান্ধবী) সুইডেনে আনার চেষ্টা করছি। সে এখানে আমার সঙ্গে বাস করবে। প্রথমে আমরা লিগ জিতব, তারপর হানিমুনে যাব।’
নিজের খেলাটা ঠিকঠাকই খেললেন হামজা চৌধুরী। আক্রমণ ঠেকানোর পাশাপাশি চেষ্টা করেছেন গোলের জন্যও। কিন্তু দিনশেষে ফুটবল সম্মিলিত খেলা। সেই খেলায় গতকাল পরাজিত দলেই থাকতে হয়েছে হামজাকে।
৫ ঘণ্টা আগেম্যাচের একেবারে অন্তিম মুহূর্ত। বাংলাদেশ তখন সমতা ফেরাতে মরিয়া। বল নিয়ে কাড়িকুড়ি করতে পছন্দ ফয়সাল আহমেদ ফাহিমের। সেভাবেই সিঙ্গাপুরের মিডফিল্ডার ইরফান নাজিবকে কাটিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন তিনি।বল নিয়ন্ত্রণে রেখে বক্সেও ঢুকে পড়েন এই ফরোয়ার্ড। কিন্তু তাঁকে ল্যাং মেরে বসেন নাজিব।
৬ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের হারের দিনে হেরেছে ভারতও। আজ হংকংয়ের মাঠে স্বাগতিকদের কাছে ১-০ গোলে হেরেছে তারা। এই হারের ফলে চার দলের গ্রুপ ‘সি’তে চার নম্বরে নেমে গেছে ভারত। সিঙ্গাপুরের কাছে হেরেও ভারতের ওপরে তিন নম্বরে বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় স্টেডিয়ামে এই ম্যাচটা ঘিরে গত তিন মাস ধরে মানুষের কত আগ্রহ, উন্মাদনা। কত আশা, কত স্বপ্ন যে ম্যাচ ঘিরে, সেটিতে হেরেই গেল বাংলাদেশ। সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটি দেখতে ঈদের ছুটিতেও গ্যালারিতে উপচে পড়া দর্শক। অনেক দর্শক এসেছেন ঢাকার বাইরে থেকে। উৎসবমুখর এমন পরিবেশে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের
৮ ঘণ্টা আগে