নাজিম আল শমষের, ঢাকা

আড়াই বছর পর আজ নেপালে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফিরছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। নেপালের পর উজবেকিস্তানে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব খেলতে যাবে বাংলাদেশ দল। নেপালে যাওয়ার আগে আজকের পত্রিকার সঙ্গে নিজেদের প্রত্যাশার কথা জানিয়ে গেছেন বাংলাদেশ মেয়েদের ফুটবলের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন ও দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন।
প্রশ্ন: আড়াই বছর পর নারী জাতীয় দল আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফিরছে। আপনাদের প্রত্যাশা-প্রস্তুতি নিয়ে যদি বলতেন।
সাবিনা খাতুন: আমি ছাড়া দলের অধিকাংশ খেলোয়াড় বয়সভিত্তিক দল থেকে আসা। অনূর্ধ্ব-১৮,১৯ দলের মেয়েরা জাতীয় দলে ঢুকেছে। অনেক বড় চ্যালেঞ্জ অবশ্যই, প্রতিপক্ষ ইরান-জর্ডান অনেক শক্তিশালী দল। আমরা র্যাঙ্কিংয়ে অনেক পিছিয়ে। যেহেতু অনেক দিন খেলার মধ্যে নেই, আমাদের অনেক বড় চ্যালেঞ্জ এটা। আমাদের মূল লক্ষ্য প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল খেলা। পারফরম্যান্সের কথা যদি বলেন, শারীরিক দিক দিয়ে ইরান-জর্ডান অনেক শক্তিশালী। ক্যাম্পে মেয়েরা অনেক পরিশ্রম করছে। কোচরা বেশ আশাবাদী মেয়েদের নিয়ে। চার-পাঁচ বছর আগেও মেয়েদের যে ফিটনেস ছিল, অনেক উন্নতি হয়েছে। নেপালের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই নিজেদের অবস্থান বুঝতে পারব। এবারের ক্যাম্পে আসার পর প্রথম পাঁচ সপ্তাহ মাঠের অনুশীলন ছিল, জিম করেছি। তবে সবচেয়ে বেশি কাজ করেছি ফিটনেস নিয়ে।
প্রশ্ন: একটা পুরোনো সমস্যা আছে, ফিনিশিংয়ে ঘাটতি। এটা নিয়ে কতটা কাজ করেছেন আপনারা?
সাবিনা: এই কাজগুলো ব্যক্তিগতভাবে করা হয়। অনুশীলনের পর আমরা আলাদাভাবে ১৫-২০ মিনিট কাজ করি। নেপাল ম্যাচের পর আমরা সমস্যাগুলো বুঝতে পারব আশা করি।
প্রশ্ন: ২০১৪ সালের এশিয়ান গেমসের বাছাইপর্বে ১৫ গোল হজম করেছিল বাংলাদেশ। ওই দলে আপনিও ছিলেন। সেই দলের সঙ্গে বর্তমান দলটার পার্থক্য কতটা?
সাবিনা: তখন দেশে মেয়েদের ফুটবল সবে শুরু। তখন মাঠে গিয়ে আমাদের একটাই লক্ষ্য থাকত প্রতিপক্ষকে খেলতে দেব না, বল পেলেই এখানে-ওখানে মারব। এখন আমরা প্রতিপক্ষকে চ্যালেঞ্জ করতে পারি। আমরা প্রতিযোগিতামূলক খেলা খেলতে পারি। এখন যে কেউ বুঝতে পারবে যে বাংলাদেশের মেয়েরা এখন ফুটবল খেলতে পারে। খেলায় একটা সৌন্দর্য আছে। বয়সভিত্তিক ফুটবল দেখলেই বোঝা যায় যে মেয়েদের খেলার মান কতটুকু উন্নতি হয়েছে। এককথায় বলতে গেলে মেয়েরা এখন গোছানো ফুটবল খেলতে পারে।
প্রশ্ন: ইরান-জর্ডানের বিপক্ষে আপনাদের প্রত্যাশা কী থাকবে?
সাবিনা: আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলা। আমরা এবার রক্ষণাত্মক ফুটবল খেলতে চাই না।
প্রশ্ন: শুরুতে বলছিলেন দলের বেশির ভাগ ফুটবলারই বয়সভিত্তিক দলের ফুটবলার। আপনার চোখে এই ফুটবলাররা কোথায় সবচেয়ে বেশি পিছিয়ে?
সাবিনা: ভারতে লিগ খেলতে গিয়ে দেখেছি তাদের নারী ফুটবলারের অভাব নেই। আমাদের বড় সমস্যা হচ্ছে পাইপলাইন সেভাবে সমৃদ্ধ নয়। অনূর্ধ্ব-১৪ জেএফএ কাপ থেকে কিছু খেলোয়াড় উঠে আসছে, জেলা পর্যায় থেকে কেউ কেউ আসছে। ৫০-৬০ খেলোয়াড় ক্যাম্পে রেখে অনুশীলন করানো হচ্ছে। অনূর্ধ্ব-১৬ দলটা যখন পরের ধাপে চলে যাচ্ছে তখন তাদের বিকল্প তৈরি করা হচ্ছে না। পাইপলাইন যখন গুছিয়ে আনা যাবে, তখন দল এমনিতেই শক্তিশালী হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: নারী লিগ নিয়ে একটা সময় বেশ হাহাকার ছিল। আপনারা টানা দুই বছরে দুটি লিগ খেলে ফেললেন। কিন্তু এই লিগ নিয়ে অনেক সমালোচনা। কারণটা কী?
সাবিনা: বড় দলগুলোকে আসতে হবে। নেপাল-ভারতের লিগগুলোয় বিদেশি ফুটবলারদের খেলার সুযোগ আছে। বাংলাদেশের লিগ শক্তিশালী করতে হলে বিদেশিদের খেলার সুযোগ দিতে হবে। বড় দলগুলো লিগে এলে আর বিদেশিরা খেলার সুযোগ পেলে লিগ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে আশা করি।
প্রশ্ন: লিগে ১০০ গোলের কীর্তি, বসুন্ধরার হয়ে ৫০ গোলের রেকর্ড। সামনে সাবিনার লক্ষ্য কী হবে?
সাবিনা: রেকর্ডগুলো এমন এক অবস্থায় রেখে যেতে চাই যেন কেউ ভাঙতে চাইলে তাঁকে বেশ পরিশ্রম করতে হয়। আমাদের নারী ফুটবলাররা আসলে দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করে না। অনেকেই অর্ধেক পর্যন্ত এসে হাল ছেড়ে দেয়। যদি কেউ পরিকল্পনা করে যে আমার রেকর্ড ভাঙবে তাহলে হয়তো সম্ভব। কিন্তু কে করবে জানি না।
প্রশ্ন: এবারের নারী লিগে শুরুতে নিজেকে হারিয়ে খুঁজেছেন। নিজেকে ফিরে পেলেন কোন মন্ত্রে?
সাবিনা: লিগের শুরুতে বেশ হতাশার মধ্যে ছিলাম। পারিবারিক সমস্যা ছিল, আমার বাবা সৈয়দ আলী মারা যান। আমার মধ্যে একটা বিষয় সব সময় কাজ করে যে পারফরম্যান্স খারাপ হলেও হাল ছেড়ে দেব না। এভাবে ফেরার চেষ্টা করেছি। আগের ছন্দ ফিরে পেয়েছি।
প্রশ্ন: বর্তমানে নারী ফুটবলাররা আদর্শ বলতে সাবিনাকে বোঝেন। এই মানদণ্ডটা কীভাবে তৈরি হলো?
সাবিনা: দলের সবার সঙ্গেই সমানভাবে মেশার চেষ্টা করি। একটা সময় ছিল যখন এদের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারছিলাম না। সবাই তখন খুব ছোট ছিল। আমার চিন্তার সঙ্গে বাকিদের চিন্তা তেমন মিলত না। দেখা গেল একটা ভালো পাস দিলে অন্যরা সেটা বুঝত না। একসঙ্গে অনুশীলন করতে করতে এখন বোঝাপড়াটা তৈরি হয়ে গেছে। সবার সঙ্গেই এখন আমার ভালো সম্পর্ক আছে।

আড়াই বছর পর আজ নেপালে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফিরছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। নেপালের পর উজবেকিস্তানে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব খেলতে যাবে বাংলাদেশ দল। নেপালে যাওয়ার আগে আজকের পত্রিকার সঙ্গে নিজেদের প্রত্যাশার কথা জানিয়ে গেছেন বাংলাদেশ মেয়েদের ফুটবলের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন ও দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন।
প্রশ্ন: আড়াই বছর পর নারী জাতীয় দল আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফিরছে। আপনাদের প্রত্যাশা-প্রস্তুতি নিয়ে যদি বলতেন।
সাবিনা খাতুন: আমি ছাড়া দলের অধিকাংশ খেলোয়াড় বয়সভিত্তিক দল থেকে আসা। অনূর্ধ্ব-১৮,১৯ দলের মেয়েরা জাতীয় দলে ঢুকেছে। অনেক বড় চ্যালেঞ্জ অবশ্যই, প্রতিপক্ষ ইরান-জর্ডান অনেক শক্তিশালী দল। আমরা র্যাঙ্কিংয়ে অনেক পিছিয়ে। যেহেতু অনেক দিন খেলার মধ্যে নেই, আমাদের অনেক বড় চ্যালেঞ্জ এটা। আমাদের মূল লক্ষ্য প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল খেলা। পারফরম্যান্সের কথা যদি বলেন, শারীরিক দিক দিয়ে ইরান-জর্ডান অনেক শক্তিশালী। ক্যাম্পে মেয়েরা অনেক পরিশ্রম করছে। কোচরা বেশ আশাবাদী মেয়েদের নিয়ে। চার-পাঁচ বছর আগেও মেয়েদের যে ফিটনেস ছিল, অনেক উন্নতি হয়েছে। নেপালের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই নিজেদের অবস্থান বুঝতে পারব। এবারের ক্যাম্পে আসার পর প্রথম পাঁচ সপ্তাহ মাঠের অনুশীলন ছিল, জিম করেছি। তবে সবচেয়ে বেশি কাজ করেছি ফিটনেস নিয়ে।
প্রশ্ন: একটা পুরোনো সমস্যা আছে, ফিনিশিংয়ে ঘাটতি। এটা নিয়ে কতটা কাজ করেছেন আপনারা?
সাবিনা: এই কাজগুলো ব্যক্তিগতভাবে করা হয়। অনুশীলনের পর আমরা আলাদাভাবে ১৫-২০ মিনিট কাজ করি। নেপাল ম্যাচের পর আমরা সমস্যাগুলো বুঝতে পারব আশা করি।
প্রশ্ন: ২০১৪ সালের এশিয়ান গেমসের বাছাইপর্বে ১৫ গোল হজম করেছিল বাংলাদেশ। ওই দলে আপনিও ছিলেন। সেই দলের সঙ্গে বর্তমান দলটার পার্থক্য কতটা?
সাবিনা: তখন দেশে মেয়েদের ফুটবল সবে শুরু। তখন মাঠে গিয়ে আমাদের একটাই লক্ষ্য থাকত প্রতিপক্ষকে খেলতে দেব না, বল পেলেই এখানে-ওখানে মারব। এখন আমরা প্রতিপক্ষকে চ্যালেঞ্জ করতে পারি। আমরা প্রতিযোগিতামূলক খেলা খেলতে পারি। এখন যে কেউ বুঝতে পারবে যে বাংলাদেশের মেয়েরা এখন ফুটবল খেলতে পারে। খেলায় একটা সৌন্দর্য আছে। বয়সভিত্তিক ফুটবল দেখলেই বোঝা যায় যে মেয়েদের খেলার মান কতটুকু উন্নতি হয়েছে। এককথায় বলতে গেলে মেয়েরা এখন গোছানো ফুটবল খেলতে পারে।
প্রশ্ন: ইরান-জর্ডানের বিপক্ষে আপনাদের প্রত্যাশা কী থাকবে?
সাবিনা: আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলা। আমরা এবার রক্ষণাত্মক ফুটবল খেলতে চাই না।
প্রশ্ন: শুরুতে বলছিলেন দলের বেশির ভাগ ফুটবলারই বয়সভিত্তিক দলের ফুটবলার। আপনার চোখে এই ফুটবলাররা কোথায় সবচেয়ে বেশি পিছিয়ে?
সাবিনা: ভারতে লিগ খেলতে গিয়ে দেখেছি তাদের নারী ফুটবলারের অভাব নেই। আমাদের বড় সমস্যা হচ্ছে পাইপলাইন সেভাবে সমৃদ্ধ নয়। অনূর্ধ্ব-১৪ জেএফএ কাপ থেকে কিছু খেলোয়াড় উঠে আসছে, জেলা পর্যায় থেকে কেউ কেউ আসছে। ৫০-৬০ খেলোয়াড় ক্যাম্পে রেখে অনুশীলন করানো হচ্ছে। অনূর্ধ্ব-১৬ দলটা যখন পরের ধাপে চলে যাচ্ছে তখন তাদের বিকল্প তৈরি করা হচ্ছে না। পাইপলাইন যখন গুছিয়ে আনা যাবে, তখন দল এমনিতেই শক্তিশালী হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: নারী লিগ নিয়ে একটা সময় বেশ হাহাকার ছিল। আপনারা টানা দুই বছরে দুটি লিগ খেলে ফেললেন। কিন্তু এই লিগ নিয়ে অনেক সমালোচনা। কারণটা কী?
সাবিনা: বড় দলগুলোকে আসতে হবে। নেপাল-ভারতের লিগগুলোয় বিদেশি ফুটবলারদের খেলার সুযোগ আছে। বাংলাদেশের লিগ শক্তিশালী করতে হলে বিদেশিদের খেলার সুযোগ দিতে হবে। বড় দলগুলো লিগে এলে আর বিদেশিরা খেলার সুযোগ পেলে লিগ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে আশা করি।
প্রশ্ন: লিগে ১০০ গোলের কীর্তি, বসুন্ধরার হয়ে ৫০ গোলের রেকর্ড। সামনে সাবিনার লক্ষ্য কী হবে?
সাবিনা: রেকর্ডগুলো এমন এক অবস্থায় রেখে যেতে চাই যেন কেউ ভাঙতে চাইলে তাঁকে বেশ পরিশ্রম করতে হয়। আমাদের নারী ফুটবলাররা আসলে দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করে না। অনেকেই অর্ধেক পর্যন্ত এসে হাল ছেড়ে দেয়। যদি কেউ পরিকল্পনা করে যে আমার রেকর্ড ভাঙবে তাহলে হয়তো সম্ভব। কিন্তু কে করবে জানি না।
প্রশ্ন: এবারের নারী লিগে শুরুতে নিজেকে হারিয়ে খুঁজেছেন। নিজেকে ফিরে পেলেন কোন মন্ত্রে?
সাবিনা: লিগের শুরুতে বেশ হতাশার মধ্যে ছিলাম। পারিবারিক সমস্যা ছিল, আমার বাবা সৈয়দ আলী মারা যান। আমার মধ্যে একটা বিষয় সব সময় কাজ করে যে পারফরম্যান্স খারাপ হলেও হাল ছেড়ে দেব না। এভাবে ফেরার চেষ্টা করেছি। আগের ছন্দ ফিরে পেয়েছি।
প্রশ্ন: বর্তমানে নারী ফুটবলাররা আদর্শ বলতে সাবিনাকে বোঝেন। এই মানদণ্ডটা কীভাবে তৈরি হলো?
সাবিনা: দলের সবার সঙ্গেই সমানভাবে মেশার চেষ্টা করি। একটা সময় ছিল যখন এদের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারছিলাম না। সবাই তখন খুব ছোট ছিল। আমার চিন্তার সঙ্গে বাকিদের চিন্তা তেমন মিলত না। দেখা গেল একটা ভালো পাস দিলে অন্যরা সেটা বুঝত না। একসঙ্গে অনুশীলন করতে করতে এখন বোঝাপড়াটা তৈরি হয়ে গেছে। সবার সঙ্গেই এখন আমার ভালো সম্পর্ক আছে।

বৃষ্টি বাগড়া দিল কয়েকবার। তাতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে ২৭ ওভারে। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে বৃষ্টির মতো আরেকটি দৃশ্য খুব পরিচিত হয়ে উঠেছে। সেটা বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের হতাশা। এমনকি শেষ ম্যাচেও তা এড়ানো গেল না।
৮ ঘণ্টা আগে
খেলার শেষ মিনিটে পেদ্রিকে রেফারি লাল কার্ড দেখানোর সঙ্গে সঙ্গেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল দুই দলের ডাগআউট। খেলা শেষেও তর্কে জড়িয়ে পড়েন খেলোয়াড়েরা। আপনি হয়তো বলতে পারেন এ আর নতুন কি! এল ক্লাসিকো বলে কথা। মাঠের লড়াইয়ে যেখানে থাকে যুদ্ধের ভাব। থিয়েটারে রিলিজ করলেও বক্স অফিসে সহজেই হিট তকমা পেয়ে যাবে এই ম্যাচ।
৯ ঘণ্টা আগে
এক বছর পূর্তিতে আজ বাফুফে ভবনে হয়েছে বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটির পঞ্চম সভা। যেখানে আসেনি উল্লেখযোগ্য কোনো সিদ্ধান্ত। বেলা ২টায় শুরু হওয়া সভার চার ঘণ্টায় এক বছর নারী ফুটবল দলের সাফল্য ও গঠনতন্ত্রের সংশোধন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। অথচ অ্যাজেন্ডা থাকলেও বাংলাদেশ...
১০ ঘণ্টা আগে
ফুটবলে দিন শেষে ফলই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল আজ থাইল্যান্ডকে কি হারাতে পারবেন ঋতুপর্ণা-আফঈদারা? জবাবে বাটলার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন। থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ শেষ কবে জিতেছিল?
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৃষ্টি বাগড়া দিল কয়েকবার। তাতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে ২৭ ওভারে। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে বৃষ্টির মতো আরেকটি দৃশ্য খুব পরিচিত হয়ে উঠেছে। সেটা বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের হতাশা। এমনকি শেষ ম্যাচেও তা এড়ানো গেল না।
মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৯ উইকেটে ১১৯ রান করেছে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। দুই অঙ্কের ছোঁয়া পেয়েছেন মাত্র ৪ ব্যাটার। প্রথম ওভারে সুমাইয়া আক্তারকে ফিরিয়ে উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন রেনুকা সিং। আরেক ওপেনার রুবাইয়া হায়দারও (১৩) থিতু হতে পারেননি।
তিনে নেমে বড় ইনিংস খেলার সুবাস দিচ্ছিলেন শারমিন আক্তার সুপ্তা। কিন্তু দলীয় সর্বোচ্চ ৩৬ রানে ফিরতে হয় তাঁকে। সোবহানা মোস্তারি এসে আক্রমণাত্মক খেলা শুরু করেন। তাঁর ২১ বলে ৪ চারে ২৬ রানের ইনিংস থামান রাধা যাদব। এরপর তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে বাংলাদেশ। দিন শেষে অলআউট না হওয়ার স্বস্তি নিয়ে শেষ হয় ইনিংস।
ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন রাধা যাদব। দুটি উইকেট শিকার শ্রী চারানির। ডিএলএস মেথডে ভারতের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১২৬ রান। যে লক্ষ্যে ব্যাট করে ৮.৪ ওভারে বিনা উইকেটে ৫৭ রান করে ভারত।। এরপর বৃষ্টি আবার বাগড়া দলে ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়। ম্যাচ বাতিল হওয়ার আগে স্মৃতি মান্ধনা ৩৪ ও আমানজোতে কৌর ১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন।
ম্যাচ বাতিল হওয়ায় ৭ ম্যাচে ৩ পয়েন্ট নিয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করলেন নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। আর সমান ম্যাচে ৭ পয়েন্ট নিয়ে শেষ দল হিসেবে সেমিফাইনালেম উঠল ভারত। ভারতের আগে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েরা সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে।

বৃষ্টি বাগড়া দিল কয়েকবার। তাতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে ২৭ ওভারে। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে বৃষ্টির মতো আরেকটি দৃশ্য খুব পরিচিত হয়ে উঠেছে। সেটা বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের হতাশা। এমনকি শেষ ম্যাচেও তা এড়ানো গেল না।
মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৯ উইকেটে ১১৯ রান করেছে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। দুই অঙ্কের ছোঁয়া পেয়েছেন মাত্র ৪ ব্যাটার। প্রথম ওভারে সুমাইয়া আক্তারকে ফিরিয়ে উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন রেনুকা সিং। আরেক ওপেনার রুবাইয়া হায়দারও (১৩) থিতু হতে পারেননি।
তিনে নেমে বড় ইনিংস খেলার সুবাস দিচ্ছিলেন শারমিন আক্তার সুপ্তা। কিন্তু দলীয় সর্বোচ্চ ৩৬ রানে ফিরতে হয় তাঁকে। সোবহানা মোস্তারি এসে আক্রমণাত্মক খেলা শুরু করেন। তাঁর ২১ বলে ৪ চারে ২৬ রানের ইনিংস থামান রাধা যাদব। এরপর তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে বাংলাদেশ। দিন শেষে অলআউট না হওয়ার স্বস্তি নিয়ে শেষ হয় ইনিংস।
ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন রাধা যাদব। দুটি উইকেট শিকার শ্রী চারানির। ডিএলএস মেথডে ভারতের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১২৬ রান। যে লক্ষ্যে ব্যাট করে ৮.৪ ওভারে বিনা উইকেটে ৫৭ রান করে ভারত।। এরপর বৃষ্টি আবার বাগড়া দলে ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়। ম্যাচ বাতিল হওয়ার আগে স্মৃতি মান্ধনা ৩৪ ও আমানজোতে কৌর ১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন।
ম্যাচ বাতিল হওয়ায় ৭ ম্যাচে ৩ পয়েন্ট নিয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করলেন নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। আর সমান ম্যাচে ৭ পয়েন্ট নিয়ে শেষ দল হিসেবে সেমিফাইনালেম উঠল ভারত। ভারতের আগে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েরা সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে।

আড়াই বছর পর আজ নেপালে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফিরছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। নেপালের পর উজবেকিস্তানে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব খেলতে যাবে বাংলাদেশ দল।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
খেলার শেষ মিনিটে পেদ্রিকে রেফারি লাল কার্ড দেখানোর সঙ্গে সঙ্গেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল দুই দলের ডাগআউট। খেলা শেষেও তর্কে জড়িয়ে পড়েন খেলোয়াড়েরা। আপনি হয়তো বলতে পারেন এ আর নতুন কি! এল ক্লাসিকো বলে কথা। মাঠের লড়াইয়ে যেখানে থাকে যুদ্ধের ভাব। থিয়েটারে রিলিজ করলেও বক্স অফিসে সহজেই হিট তকমা পেয়ে যাবে এই ম্যাচ।
৯ ঘণ্টা আগে
এক বছর পূর্তিতে আজ বাফুফে ভবনে হয়েছে বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটির পঞ্চম সভা। যেখানে আসেনি উল্লেখযোগ্য কোনো সিদ্ধান্ত। বেলা ২টায় শুরু হওয়া সভার চার ঘণ্টায় এক বছর নারী ফুটবল দলের সাফল্য ও গঠনতন্ত্রের সংশোধন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। অথচ অ্যাজেন্ডা থাকলেও বাংলাদেশ...
১০ ঘণ্টা আগে
ফুটবলে দিন শেষে ফলই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল আজ থাইল্যান্ডকে কি হারাতে পারবেন ঋতুপর্ণা-আফঈদারা? জবাবে বাটলার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন। থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ শেষ কবে জিতেছিল?
১২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

খেলার শেষ মিনিটে পেদ্রিকে রেফারি লাল কার্ড দেখানোর সঙ্গে সঙ্গেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল দুই দলের ডাগআউট। খেলা শেষেও তর্কে জড়িয়ে পড়েন খেলোয়াড়েরা। আপনি হয়তো বলতে পারেন এ আর নতুন কি! এল ক্লাসিকো বলে কথা। মাঠের লড়াইয়ে যেখানে থাকে যুদ্ধের ভাব। থিয়েটারে রিলিজ করলেও বক্স অফিসে সহজেই হিট তকমা পেয়ে যাবে এই ম্যাচ।
তবে সেই সিনেমায় তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলবেন কেবল রিয়াল মাদ্রিদ ভক্তরাই। আজ বার্সেলোনাকে ২-১ গোলে হারিয়ে তাদের জয় উপহার দিয়েছেন এমবাপ্পে-বেলিংহামরা। তাও টানা ৪ এল ক্লাসিকো হারের পর।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটে পেনাল্টি পায় রিয়াল। কিন্তু ভিএআরে দেখা যায় লামিনে ইয়ামাল নন উল্টো ভিনিসিয়ুস জুনিয়রই ফাউল করে বসেন। ১২ মিনিটে কিলিয়ান এমবাপ্পে দারুণ এক ভলিতে কাঁপান জাল। অফসাইডের সংকেত নিয়ে এবারও বাধা হয়ে দাঁড়ায় ভিএআর।
২২ মিনিটে রিয়ালকে আর কোনোকিছুই আটকাতে পারেনি। আটকাতে পারেনি এমবাপ্পেকেও। জুড বেলিংহামের দুর্দান্ত এক থ্রু বল খুব সহজেই নিয়ন্ত্রণে নেন তিনি। সামনে যখন শুধু গোলরক্ষক ভয়চেক সেজনি। তখন এমবাপ্পে আর ভুল করতে পারেন কী করে! অসাধারণ শটে বল জালে ঠেলে সোজা চলে যান উদ্যাপনে। এল ক্লাসিকোর ইতিহাসে টানা ৪ ম্যাচে গোল করা তৃতীয় ফুটবলার তিনি।
এরপর বল বার্সার দখলে বেশি থাকলেও রিয়াল শানাচ্ছিল একের পর এক আক্রমণ। আর বার্সা ছিল রিয়ালের একটি ভুলের অপেক্ষায়। সেই ভুল করে বসেন আর্দা গুলের। বক্সের সামনে পেদ্রির কাছে বল হারান তিনি। সেখান থেকে আলেহান্দ্রো বালদে বল পেয়ে তা বাড়ান মার্কাস রাশফোর্ডকে। তাঁর কাটব্যাক থেকে সুযোগ সন্ধানী ফরোয়ার্ডের মতোই জাল খুঁজে নেন ফেরমিন লোপেস। সমতায় ফেরার স্বস্তি নিয়ে বার্সা বিরতিতে যাওয়ার সম্ভাবনা তখনো খুব একটা বেশি ছিল। রিয়াল বল পেলেই যে ছুটছিল আক্রমণের দিকে। ৪২ মিনিটে স্বাগতিকদের ফের এগিয়ে দেন বেলিংহাম। ২১ শতাব্দীতে এল ক্লাসিকোর এক ম্যাচে গোল ও অ্যাসিস্ট করা সর্বকনিষ্ঠ ফুটবরার তিনি (২২ বছর ১১৯ দিন)। ছাড়িয়ে গেছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়রকে (২২ বছর ২৬৭ দিন)।
বিরতির পর ম্যাচের ফিরে আসতে মরিয়া হয়ে ওঠে বার্সা। রিয়ালের রক্ষণ দুর্গ ভেঙে তেমন কোনো সুযোগই পাচ্ছিল না। তাদের হাইলাইন ডিফেন্সের সুযোগ নিয়ে এমবাপ্পেও বেশ কিছু পাল্টা আক্রমণে ত্রাস সৃষ্টি করেন। কিন্তু একটি সুযোগও কাজে লাগাতে পারেননি। এমনকি পেনাল্টিও না। ৬২ মিনিটে স্পটকিক থেকে তাঁর নেওয়া শট খুব সহজেই ঠেকান সেজনি। যোগ করা সময়ের নবম মিনিটে অরেলিয়ে চুয়োমেনিকে ফাউল করে পেদ্রি দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখলে ১০ জনের দলে নামে বার্সা। হতাশার সঙ্গে তাই ক্ষোভ নিয়েও মাঠ ছাড়তে হলো তাদের।
এই জয়ে ১০ ম্যাচে ২৭ পয়েন্ট নিয়ে লা লিগায় শীর্ষস্থান আরও মজবুত করল রিয়াল। ৫ পয়েন্ট দূরে থেকে দুইয়ে বার্সা।

খেলার শেষ মিনিটে পেদ্রিকে রেফারি লাল কার্ড দেখানোর সঙ্গে সঙ্গেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল দুই দলের ডাগআউট। খেলা শেষেও তর্কে জড়িয়ে পড়েন খেলোয়াড়েরা। আপনি হয়তো বলতে পারেন এ আর নতুন কি! এল ক্লাসিকো বলে কথা। মাঠের লড়াইয়ে যেখানে থাকে যুদ্ধের ভাব। থিয়েটারে রিলিজ করলেও বক্স অফিসে সহজেই হিট তকমা পেয়ে যাবে এই ম্যাচ।
তবে সেই সিনেমায় তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলবেন কেবল রিয়াল মাদ্রিদ ভক্তরাই। আজ বার্সেলোনাকে ২-১ গোলে হারিয়ে তাদের জয় উপহার দিয়েছেন এমবাপ্পে-বেলিংহামরা। তাও টানা ৪ এল ক্লাসিকো হারের পর।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটে পেনাল্টি পায় রিয়াল। কিন্তু ভিএআরে দেখা যায় লামিনে ইয়ামাল নন উল্টো ভিনিসিয়ুস জুনিয়রই ফাউল করে বসেন। ১২ মিনিটে কিলিয়ান এমবাপ্পে দারুণ এক ভলিতে কাঁপান জাল। অফসাইডের সংকেত নিয়ে এবারও বাধা হয়ে দাঁড়ায় ভিএআর।
২২ মিনিটে রিয়ালকে আর কোনোকিছুই আটকাতে পারেনি। আটকাতে পারেনি এমবাপ্পেকেও। জুড বেলিংহামের দুর্দান্ত এক থ্রু বল খুব সহজেই নিয়ন্ত্রণে নেন তিনি। সামনে যখন শুধু গোলরক্ষক ভয়চেক সেজনি। তখন এমবাপ্পে আর ভুল করতে পারেন কী করে! অসাধারণ শটে বল জালে ঠেলে সোজা চলে যান উদ্যাপনে। এল ক্লাসিকোর ইতিহাসে টানা ৪ ম্যাচে গোল করা তৃতীয় ফুটবলার তিনি।
এরপর বল বার্সার দখলে বেশি থাকলেও রিয়াল শানাচ্ছিল একের পর এক আক্রমণ। আর বার্সা ছিল রিয়ালের একটি ভুলের অপেক্ষায়। সেই ভুল করে বসেন আর্দা গুলের। বক্সের সামনে পেদ্রির কাছে বল হারান তিনি। সেখান থেকে আলেহান্দ্রো বালদে বল পেয়ে তা বাড়ান মার্কাস রাশফোর্ডকে। তাঁর কাটব্যাক থেকে সুযোগ সন্ধানী ফরোয়ার্ডের মতোই জাল খুঁজে নেন ফেরমিন লোপেস। সমতায় ফেরার স্বস্তি নিয়ে বার্সা বিরতিতে যাওয়ার সম্ভাবনা তখনো খুব একটা বেশি ছিল। রিয়াল বল পেলেই যে ছুটছিল আক্রমণের দিকে। ৪২ মিনিটে স্বাগতিকদের ফের এগিয়ে দেন বেলিংহাম। ২১ শতাব্দীতে এল ক্লাসিকোর এক ম্যাচে গোল ও অ্যাসিস্ট করা সর্বকনিষ্ঠ ফুটবরার তিনি (২২ বছর ১১৯ দিন)। ছাড়িয়ে গেছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়রকে (২২ বছর ২৬৭ দিন)।
বিরতির পর ম্যাচের ফিরে আসতে মরিয়া হয়ে ওঠে বার্সা। রিয়ালের রক্ষণ দুর্গ ভেঙে তেমন কোনো সুযোগই পাচ্ছিল না। তাদের হাইলাইন ডিফেন্সের সুযোগ নিয়ে এমবাপ্পেও বেশ কিছু পাল্টা আক্রমণে ত্রাস সৃষ্টি করেন। কিন্তু একটি সুযোগও কাজে লাগাতে পারেননি। এমনকি পেনাল্টিও না। ৬২ মিনিটে স্পটকিক থেকে তাঁর নেওয়া শট খুব সহজেই ঠেকান সেজনি। যোগ করা সময়ের নবম মিনিটে অরেলিয়ে চুয়োমেনিকে ফাউল করে পেদ্রি দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখলে ১০ জনের দলে নামে বার্সা। হতাশার সঙ্গে তাই ক্ষোভ নিয়েও মাঠ ছাড়তে হলো তাদের।
এই জয়ে ১০ ম্যাচে ২৭ পয়েন্ট নিয়ে লা লিগায় শীর্ষস্থান আরও মজবুত করল রিয়াল। ৫ পয়েন্ট দূরে থেকে দুইয়ে বার্সা।

আড়াই বছর পর আজ নেপালে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফিরছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। নেপালের পর উজবেকিস্তানে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব খেলতে যাবে বাংলাদেশ দল।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
বৃষ্টি বাগড়া দিল কয়েকবার। তাতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে ২৭ ওভারে। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে বৃষ্টির মতো আরেকটি দৃশ্য খুব পরিচিত হয়ে উঠেছে। সেটা বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের হতাশা। এমনকি শেষ ম্যাচেও তা এড়ানো গেল না।
৮ ঘণ্টা আগে
এক বছর পূর্তিতে আজ বাফুফে ভবনে হয়েছে বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটির পঞ্চম সভা। যেখানে আসেনি উল্লেখযোগ্য কোনো সিদ্ধান্ত। বেলা ২টায় শুরু হওয়া সভার চার ঘণ্টায় এক বছর নারী ফুটবল দলের সাফল্য ও গঠনতন্ত্রের সংশোধন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। অথচ অ্যাজেন্ডা থাকলেও বাংলাদেশ...
১০ ঘণ্টা আগে
ফুটবলে দিন শেষে ফলই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল আজ থাইল্যান্ডকে কি হারাতে পারবেন ঋতুপর্ণা-আফঈদারা? জবাবে বাটলার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন। থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ শেষ কবে জিতেছিল?
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এক বছর পূর্তিতে আজ বাফুফে ভবনে হয়েছে বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটির পঞ্চম সভা। যেখানে আসেনি উল্লেখযোগ্য কোনো সিদ্ধান্ত। বেলা ২টায় শুরু হওয়া সভার চার ঘণ্টায় এক বছর নারী ফুটবল দলের সাফল্য ও গঠনতন্ত্রের সংশোধন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। অথচ অ্যাজেন্ডা থাকলেও বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ও বাংলাদেশ-হংকং ম্যাচের আয়-ব্যয়ের হিসাব নিয়ে আলোচনাই হয়নি।
সভা শেষে বাফুফের মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম বাবু বলেন, ‘আজ তাবিথ আউয়ালের নেতৃত্বে বাফুফে নির্বাহী কমিটি এক বছর অতিক্রম করল। আমরা এক বছর অনেক ফুটবল কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করেছি। নারী দল সাফ চ্যাম্পিয়ন, প্রথমবারের মতো নারী দলের এশিয়া কাপের মূল পর্বে কোয়ালিফাই করেছে, ফুটসাল এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে খেলেছে, হামজা-শমিতের মতো ফুটবলার বাংলাদেশের হয়ে খেলছে, এ রকম অনেক সফলতাই আমাদের এসেছে। ব্যর্থতা থাকলে সেটা আপনারা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।’
নারী ফুটবল দল সাফ জেতার পর দেড় কোটি টাকা বোনাসের ঘোষণা দেয় বাফুফে। সেই অর্থ এখনো দেওয়া হয়নি। বাবু বলেন, ‘আজকে এটা নিয়ে আলোচনা হয়নি। আমরা সামনে আলোচনার মাধ্যমে এটা তাদের প্রদানের ব্যবস্থা করব।’
সবশেষ দুই ম্যাচে হংকংয়ের কাছে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে জিততে পারেনি পুরুষ ফুটবল দল। সেই প্রসঙ্গ কেউ তোলেননি বলে দাবি বাবুর, ‘না, আমাদের এ রকম আলোচনা হয়নি। হলে তো অবশ্যই বলতাম। জাতীয় দলের বিষয়ে কোনো কথা হয়নি। এটি জাতীয় দল কমিটির বিষয়, সভাপতি নিজেই এটার চেয়ারম্যান। এই (আয়-ব্যয়ের) বিষয়টি আলোচনায় ওঠেনি। গঠনতন্ত্র ও এক বছরের কর্মকাণ্ড নিয়ে অনেক আলোচনা হওয়ায় দুটি বিষয় আলোচনা হয়নি।’

এক বছর পূর্তিতে আজ বাফুফে ভবনে হয়েছে বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটির পঞ্চম সভা। যেখানে আসেনি উল্লেখযোগ্য কোনো সিদ্ধান্ত। বেলা ২টায় শুরু হওয়া সভার চার ঘণ্টায় এক বছর নারী ফুটবল দলের সাফল্য ও গঠনতন্ত্রের সংশোধন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। অথচ অ্যাজেন্ডা থাকলেও বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ও বাংলাদেশ-হংকং ম্যাচের আয়-ব্যয়ের হিসাব নিয়ে আলোচনাই হয়নি।
সভা শেষে বাফুফের মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম বাবু বলেন, ‘আজ তাবিথ আউয়ালের নেতৃত্বে বাফুফে নির্বাহী কমিটি এক বছর অতিক্রম করল। আমরা এক বছর অনেক ফুটবল কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করেছি। নারী দল সাফ চ্যাম্পিয়ন, প্রথমবারের মতো নারী দলের এশিয়া কাপের মূল পর্বে কোয়ালিফাই করেছে, ফুটসাল এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে খেলেছে, হামজা-শমিতের মতো ফুটবলার বাংলাদেশের হয়ে খেলছে, এ রকম অনেক সফলতাই আমাদের এসেছে। ব্যর্থতা থাকলে সেটা আপনারা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।’
নারী ফুটবল দল সাফ জেতার পর দেড় কোটি টাকা বোনাসের ঘোষণা দেয় বাফুফে। সেই অর্থ এখনো দেওয়া হয়নি। বাবু বলেন, ‘আজকে এটা নিয়ে আলোচনা হয়নি। আমরা সামনে আলোচনার মাধ্যমে এটা তাদের প্রদানের ব্যবস্থা করব।’
সবশেষ দুই ম্যাচে হংকংয়ের কাছে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে জিততে পারেনি পুরুষ ফুটবল দল। সেই প্রসঙ্গ কেউ তোলেননি বলে দাবি বাবুর, ‘না, আমাদের এ রকম আলোচনা হয়নি। হলে তো অবশ্যই বলতাম। জাতীয় দলের বিষয়ে কোনো কথা হয়নি। এটি জাতীয় দল কমিটির বিষয়, সভাপতি নিজেই এটার চেয়ারম্যান। এই (আয়-ব্যয়ের) বিষয়টি আলোচনায় ওঠেনি। গঠনতন্ত্র ও এক বছরের কর্মকাণ্ড নিয়ে অনেক আলোচনা হওয়ায় দুটি বিষয় আলোচনা হয়নি।’

আড়াই বছর পর আজ নেপালে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফিরছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। নেপালের পর উজবেকিস্তানে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব খেলতে যাবে বাংলাদেশ দল।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
বৃষ্টি বাগড়া দিল কয়েকবার। তাতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে ২৭ ওভারে। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে বৃষ্টির মতো আরেকটি দৃশ্য খুব পরিচিত হয়ে উঠেছে। সেটা বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের হতাশা। এমনকি শেষ ম্যাচেও তা এড়ানো গেল না।
৮ ঘণ্টা আগে
খেলার শেষ মিনিটে পেদ্রিকে রেফারি লাল কার্ড দেখানোর সঙ্গে সঙ্গেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল দুই দলের ডাগআউট। খেলা শেষেও তর্কে জড়িয়ে পড়েন খেলোয়াড়েরা। আপনি হয়তো বলতে পারেন এ আর নতুন কি! এল ক্লাসিকো বলে কথা। মাঠের লড়াইয়ে যেখানে থাকে যুদ্ধের ভাব। থিয়েটারে রিলিজ করলেও বক্স অফিসে সহজেই হিট তকমা পেয়ে যাবে এই ম্যাচ।
৯ ঘণ্টা আগে
ফুটবলে দিন শেষে ফলই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল আজ থাইল্যান্ডকে কি হারাতে পারবেন ঋতুপর্ণা-আফঈদারা? জবাবে বাটলার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন। থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ শেষ কবে জিতেছিল?
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফুটবলে দিন শেষে ফলই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল আজ থাইল্যান্ডকে কি হারাতে পারবেন ঋতুপর্ণা-আফঈদারা? জবাবে বাটলার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন। থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ শেষ কবে জিতেছিল?
দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে গিয়ে প্রথম ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পায়নি বাংলাদেশ। হেরেছে ৩-০ গোলে। কাল লড়াইটা তাই ঘুরে দাঁড়ানোর। ব্যাংককের চালেম ফ্রা কিয়াত স্পোর্টস সেন্টারে ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টায়।
খেলায় যেকোনো দলই জয়ের লক্ষ্য নিয়ে মাঠে। তবে প্রতিপক্ষ যখন র্যাঙ্কিংয়ে ৫১ ধাপ এগিয়ে থাকা থাইল্যান্ড। দুবার বিশ্বকাপ খেলা দলটির বিপক্ষে তখন বাটলারও খুব একটা উচ্চাশা দেখার সুযোগ পান না। আগের ম্যাচের ভুল শুধরে স্বাগতিকদের চ্যালেঞ্জে ফেলার সাহস অবশ্য তিনি করছেন। আজ বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘আমরা সিস্টেমে কিছুটা পরিবর্তন এনেছি। কিছু কিছু জায়গা ঘাটতি রয়েছে আমাদের, সেটা পূরণ করতে হবে। আগের ম্যাচে আমরা মৌলিক কিছু ভুল করেছি—যেমন প্রথম ৪৫ সেকেন্ডে গোল হজম করা এবং তা সবসময় পাহাড়সম চাপ বয়ে আনে।’
ঘরের মাঠে বাংলাদেশ সবশেষ খেলেছে গত বছরের জুনে চায়নিজ তাইপের বিপক্ষে। এরপর সবগুলো ম্যাচ শুধু দেশের বাইরে খেলেছে। বাটলারও খানিকটা আক্ষেপ ভরা কণ্ঠে বলেন, ‘খেলার মধ্যে অনেক কিছুই থাকে, যা ফলাফলে প্রভাব ফেলে। আমি কাউকে দোষ দিতে পছন্দ করি না এবং অজুহাতও দিই না। তবে দেশের বাইরে জেতার চেয়ে ঘরের মাঠে ম্যাচ জেতা অনেক সহজ।’
প্রথম ম্যাচে হারের পর ফুটবলারদের আচরণ ও মানসিকতা ক্ষুব্ধ করেছিল বাটলারকে, ‘কয়েকজনের সঙ্গে আমি আলাদাভাবে কথা বলেছি। তাদের অ্যাপ্রোচ ও মাইন্ডসেট নিয়ে আমি সন্তুষ্ট। বিশেষ করে এক-দুজন আছে, যাদের আমি সত্যিকারের ম্যাচ উইনার মনে করি এবং আগের ম্যাচে তারা তাদের সামর্থ্যটা মেলে ধরতে পারেনি।’
থাইল্যান্ডের সঙ্গে তুলনা করতে গিয়ে বাটলার বলেন, ‘আমরা থাইল্যান্ডের লেভেলে নেই। তারা খুবই ভালো দল এবং সেটা তারা দেখাবেও। তারা সম্ভবত পুরো ভিন্ন এক দল মাঠে নামাবে (আজ)। অনেক সময় বেঞ্চ দেখে দলের শক্তি বোঝা যায়। তাদের বেঞ্চ দেখে মনে হলো এখানে আরকটা দল বসে আছে। তাই আমাদের বাস্তববাদী হতে হবে।’
এই সফরের আগে থাইল্যান্ডের বিপক্ষে একটি ম্যাচই খেলেছে বাংলাদেশ। এক যুগ আগের ম্যাচে হারতে হয়েছিল ৯-০ গোলে। বাটলার বলেন, ‘যদি আমরা মানদণ্ড দাঁড় করানোর ও আরও পেশাদার হওয়ার কথা বলি, বড় কিছু কল্পনা করার আগে আমাদের সেই জায়গায় পৌঁছাতে হবে। যেখানে আমরা থাইল্যান্ডের মতো জায়গায় এসে ম্যাচ জেতার কথা ভাবতে পারি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আমরা একটা মোমেন্টাম তৈরি করছি।’

ফুটবলে দিন শেষে ফলই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল আজ থাইল্যান্ডকে কি হারাতে পারবেন ঋতুপর্ণা-আফঈদারা? জবাবে বাটলার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন। থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ শেষ কবে জিতেছিল?
দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে গিয়ে প্রথম ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পায়নি বাংলাদেশ। হেরেছে ৩-০ গোলে। কাল লড়াইটা তাই ঘুরে দাঁড়ানোর। ব্যাংককের চালেম ফ্রা কিয়াত স্পোর্টস সেন্টারে ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টায়।
খেলায় যেকোনো দলই জয়ের লক্ষ্য নিয়ে মাঠে। তবে প্রতিপক্ষ যখন র্যাঙ্কিংয়ে ৫১ ধাপ এগিয়ে থাকা থাইল্যান্ড। দুবার বিশ্বকাপ খেলা দলটির বিপক্ষে তখন বাটলারও খুব একটা উচ্চাশা দেখার সুযোগ পান না। আগের ম্যাচের ভুল শুধরে স্বাগতিকদের চ্যালেঞ্জে ফেলার সাহস অবশ্য তিনি করছেন। আজ বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘আমরা সিস্টেমে কিছুটা পরিবর্তন এনেছি। কিছু কিছু জায়গা ঘাটতি রয়েছে আমাদের, সেটা পূরণ করতে হবে। আগের ম্যাচে আমরা মৌলিক কিছু ভুল করেছি—যেমন প্রথম ৪৫ সেকেন্ডে গোল হজম করা এবং তা সবসময় পাহাড়সম চাপ বয়ে আনে।’
ঘরের মাঠে বাংলাদেশ সবশেষ খেলেছে গত বছরের জুনে চায়নিজ তাইপের বিপক্ষে। এরপর সবগুলো ম্যাচ শুধু দেশের বাইরে খেলেছে। বাটলারও খানিকটা আক্ষেপ ভরা কণ্ঠে বলেন, ‘খেলার মধ্যে অনেক কিছুই থাকে, যা ফলাফলে প্রভাব ফেলে। আমি কাউকে দোষ দিতে পছন্দ করি না এবং অজুহাতও দিই না। তবে দেশের বাইরে জেতার চেয়ে ঘরের মাঠে ম্যাচ জেতা অনেক সহজ।’
প্রথম ম্যাচে হারের পর ফুটবলারদের আচরণ ও মানসিকতা ক্ষুব্ধ করেছিল বাটলারকে, ‘কয়েকজনের সঙ্গে আমি আলাদাভাবে কথা বলেছি। তাদের অ্যাপ্রোচ ও মাইন্ডসেট নিয়ে আমি সন্তুষ্ট। বিশেষ করে এক-দুজন আছে, যাদের আমি সত্যিকারের ম্যাচ উইনার মনে করি এবং আগের ম্যাচে তারা তাদের সামর্থ্যটা মেলে ধরতে পারেনি।’
থাইল্যান্ডের সঙ্গে তুলনা করতে গিয়ে বাটলার বলেন, ‘আমরা থাইল্যান্ডের লেভেলে নেই। তারা খুবই ভালো দল এবং সেটা তারা দেখাবেও। তারা সম্ভবত পুরো ভিন্ন এক দল মাঠে নামাবে (আজ)। অনেক সময় বেঞ্চ দেখে দলের শক্তি বোঝা যায়। তাদের বেঞ্চ দেখে মনে হলো এখানে আরকটা দল বসে আছে। তাই আমাদের বাস্তববাদী হতে হবে।’
এই সফরের আগে থাইল্যান্ডের বিপক্ষে একটি ম্যাচই খেলেছে বাংলাদেশ। এক যুগ আগের ম্যাচে হারতে হয়েছিল ৯-০ গোলে। বাটলার বলেন, ‘যদি আমরা মানদণ্ড দাঁড় করানোর ও আরও পেশাদার হওয়ার কথা বলি, বড় কিছু কল্পনা করার আগে আমাদের সেই জায়গায় পৌঁছাতে হবে। যেখানে আমরা থাইল্যান্ডের মতো জায়গায় এসে ম্যাচ জেতার কথা ভাবতে পারি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আমরা একটা মোমেন্টাম তৈরি করছি।’

আড়াই বছর পর আজ নেপালে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফিরছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। নেপালের পর উজবেকিস্তানে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব খেলতে যাবে বাংলাদেশ দল।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
বৃষ্টি বাগড়া দিল কয়েকবার। তাতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে ২৭ ওভারে। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে বৃষ্টির মতো আরেকটি দৃশ্য খুব পরিচিত হয়ে উঠেছে। সেটা বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের হতাশা। এমনকি শেষ ম্যাচেও তা এড়ানো গেল না।
৮ ঘণ্টা আগে
খেলার শেষ মিনিটে পেদ্রিকে রেফারি লাল কার্ড দেখানোর সঙ্গে সঙ্গেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল দুই দলের ডাগআউট। খেলা শেষেও তর্কে জড়িয়ে পড়েন খেলোয়াড়েরা। আপনি হয়তো বলতে পারেন এ আর নতুন কি! এল ক্লাসিকো বলে কথা। মাঠের লড়াইয়ে যেখানে থাকে যুদ্ধের ভাব। থিয়েটারে রিলিজ করলেও বক্স অফিসে সহজেই হিট তকমা পেয়ে যাবে এই ম্যাচ।
৯ ঘণ্টা আগে
এক বছর পূর্তিতে আজ বাফুফে ভবনে হয়েছে বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটির পঞ্চম সভা। যেখানে আসেনি উল্লেখযোগ্য কোনো সিদ্ধান্ত। বেলা ২টায় শুরু হওয়া সভার চার ঘণ্টায় এক বছর নারী ফুটবল দলের সাফল্য ও গঠনতন্ত্রের সংশোধন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। অথচ অ্যাজেন্ডা থাকলেও বাংলাদেশ...
১০ ঘণ্টা আগে