
ঢাকা: এক বছর পিছিয়ে আজ শুরু হচ্ছে ইউরো ২০২০। ইউরোপিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে শিরোপা লড়াইয়ে রোনালদো-এমবাপ্পেরা মাঠে নামবেন। শুধু মাঠেই নয়, ডাগআউটেও সমানতালে লড়াই চলবে। জোয়াকিম লো, দিদিয়ের দেশম কিংবা ফার্নান্দো সান্তোসরাও চাইবেন নিজেদের কৌশল দিয়ে বাজিমাত করতে। দেশম ও সান্তোসের আছে নতুন ইতিহাস গড়ার সুযোগ। ফ্রান্স এবার ইউরো জিততে পারলে দেশমই হবেন একমাত্র ব্যক্তি, যিনি একই সঙ্গে খেলোয়াড় ও কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ ও ইউরো দুটোই জিতবেন। পর্তুগাল ইউরো জিতলে প্রথম কোচ হিসেবে দ্বিতীয়বার ইউরো জেতার স্বাদ পাবেন সান্তোস।
ইউরোর ৬০ বছরের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত ডাগআউটে নির্দেশকের ভূমিকায় ছিলেন ১২৮ কোচ। যাঁদের মাঝে মাত্র ১৫ কোচের সৌভাগ্য হয়েছে শিরোপা উঁচিয়ে ধরার। এবারও ২৩ কোচকে ফিরতে হবে খালি হাতে। এক নজরে ইউরোতে কোচদের পথচলা কেমন ছিল তা জেনে নেওয়া যাক।
ইউরোর ট্রফি জয়ী কোচরা
১৯৬০-গ্রেভরিল কাসালিন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)
১৯৬৪-জস ভিয়ালোঙ্গা (স্পেন)
১৯৬৮-ফেরিচ্চো ভালকারেগি (ইতালি)
১৯৭২-হেলমুট শন (পশ্চিম জার্মানী)
১৯৭৬-ভাক্লাব জেযেক (চেকো স্লোভাকিয়া)
১৯৮০-জুপ ডারওল (পশ্চিম জার্মানী)
১৯৮৪-মাইকেল হিদালগো (ফ্রান্স)
১৯৮৮-রাইনাস মাইকেল (নেদারল্যাল্ড)
১৯৯২-রিচার্ড মুলার নিয়েলসেন (ডেনমার্ক)
১৯৯৬-বার্তি ভোটস (জার্মানী)
২০০০-রজার লেমারি (ফ্রান্স)
২০০৪-ওটো রিহাগেল (গ্রিস)
২০০৮-লুইস আরাগোনস (স্পেন)
২০১২-ভিসেন্তে দেল বস্ক (স্পেন)
২০১৬-ফার্নান্দো সান্তোস (পর্তুগাল)
এখন পর্যন্ত কোনো কোচ দুবার ইউরো শিরোপা জিততে পারেননি। তবে দুজন কোচ ইউরো আর বিশ্বকাপ শিরোপা জিতেছেন
হেলমুট শন (পশ্চিম জার্মান ইউরো ১৯৭২, বিশ্বকাপ ১৯৭৪)
ভিসেন্তে দেল বস্ক (স্পেন ২০১০ বিশ্বকাপ, ইউরো ২০১২)।
একমাত্র কোচ হিসেবে দুটি ইউরো ফাইনাল
হেলমুট শন (১৯৭২, ১৯৭৬)।
খেলোয়াড় আর কোচ হিসেবে ইউরো জিতেছেন
বার্তি ভোটস। খেলোয়াড় হিসেবে ১৯৭২ ইউরো আর কোচ হিসেবে ১৯৯৬ ইউরো।
বিদেশী কোচ হিসেবে ইউরো জিতেছেন
ওতো রিহেগেল। ২০০৪ সালে গ্রিসকে ইউরো জিতিয়েছেন এই জার্মান।
সবচেয়ে বেশি বয়সী কোচ হিসেবে ইউরো জিতেছেন
লুইস অ্যারাগান। ২০০৮ ইউরোতে ৯৬ বছর ৩৩৬ দিন বয়সে স্পেনকে ইউরো জেতান এই কোচ।
সবচেয়ে কম বয়সে ইউরো জিতিয়েছেন
জস ভিয়ালোঙ্গা। ৪৪ বছর ১৯২ দিন বয়সে স্পেনকে কোচ হিসেবে ইউরো জিতিয়েছেন ভিয়ালোঙ্গা। ১৯৬৪ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নকে হারিয়ে সেবার ইউরো জিতেছিল স্পেন।
সবচেয়ে কম বয়সী কোচ হিসেবে ফাইনাল হেরেছেন
কনস্ট্যান্টিন বেসকভ। ৪৩ বছর ২১৫ দিন। ১৯৬৪ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের কোচ হয়ে স্পেনের কাছে হেরেছিলেন বেসকভ।
মূল পর্বে কোচ হিসেবে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ
জোয়াকিম লো ১৭ (জার্মানি ২০০৮,২০১২, ২০১৬)
লার্স লাগারবার্গ ১৫ (সুইডেন ২০০০,২০০৪, ২০০৮, আইসল্যান্ড ২০১৬)
বার্তি ভোটস ১১ (জার্মানি ১৯৯২,১৯৯৬)
ফার্নান্দো সান্তোস ১১ (গ্রিস ২০১২, পর্তুগাল ২০১৬)
ফাতিহ টেরিম ১১ (তুরস্ক ১৯৯৬,২০০৮, ২০১৬)
ভিসেন্তে দেল বস্ক ১০ (স্পেন ২০১২,২০১৬)
লুইস ফেলিপে স্ক্লারি ১০ (পর্তুগাল ২০০৪,২০০৮)
সবচেয়ে বেশি ফাইনাল
৪ লাস লাগারবার্গ (সুইডেন ২০০০,২০০৪, ২০০৮, আইসল্যান্ড ২০১২)
৩ জোয়াকিম লো (জার্মানি ২০০৮,২০১২, ২০১৬)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি জয়
১১ জোয়াকিম লো (জার্মানি ২০০৮,২০১২, ২০১৬)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি ড্র
৫ ফার্নাদো সান্তোস (গ্রিস ২০১২ ১ টি, পর্তুগাল ২০১৬ ৪ টি)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি পরাজয়
৭ ফাতিহ টেরিম (তুরস্ক ১৯৯৬,২০০৮, ২০১৬)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি বয়সী কোচের অংশগ্রহণ
জিওভান্নি ত্রাপাত্তোনি। ৭৩ বছর ৯৩ দিন।
মূলপর্বে সবচেয়ে কম বয়সী কোচ
স্রেস্কো কাতানেক। ৩৬ বছর ৩৩৩ দিন।
মূল পর্বে একের বেশি জাতীয় দলের কোচ ছিলেন
ডিক এডভোকেট (নেদারল্যান্ড ২০০৪, রাশিয়া ২০১২)
গান্স হিডিঙ্ক (নেদারল্যাল্ড ১৯৯৬, রাশিয়া ২০০৮)
লাস লাগারবার্গ (সুইডেন ২০০০,২০০৪, ২০০৮, আইসল্যান্ড ২০১৬)
ফার্নাদো সান্তোস (গ্রিস ২০১২, পর্তুগাল ২০১৬)
জিওভান্নি ত্রাপাত্তোনি (ইতালি ২০০৪, রিপাবলিক আয়ারল্যাল্ড ২০১২)

ঢাকা: এক বছর পিছিয়ে আজ শুরু হচ্ছে ইউরো ২০২০। ইউরোপিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে শিরোপা লড়াইয়ে রোনালদো-এমবাপ্পেরা মাঠে নামবেন। শুধু মাঠেই নয়, ডাগআউটেও সমানতালে লড়াই চলবে। জোয়াকিম লো, দিদিয়ের দেশম কিংবা ফার্নান্দো সান্তোসরাও চাইবেন নিজেদের কৌশল দিয়ে বাজিমাত করতে। দেশম ও সান্তোসের আছে নতুন ইতিহাস গড়ার সুযোগ। ফ্রান্স এবার ইউরো জিততে পারলে দেশমই হবেন একমাত্র ব্যক্তি, যিনি একই সঙ্গে খেলোয়াড় ও কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ ও ইউরো দুটোই জিতবেন। পর্তুগাল ইউরো জিতলে প্রথম কোচ হিসেবে দ্বিতীয়বার ইউরো জেতার স্বাদ পাবেন সান্তোস।
ইউরোর ৬০ বছরের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত ডাগআউটে নির্দেশকের ভূমিকায় ছিলেন ১২৮ কোচ। যাঁদের মাঝে মাত্র ১৫ কোচের সৌভাগ্য হয়েছে শিরোপা উঁচিয়ে ধরার। এবারও ২৩ কোচকে ফিরতে হবে খালি হাতে। এক নজরে ইউরোতে কোচদের পথচলা কেমন ছিল তা জেনে নেওয়া যাক।
ইউরোর ট্রফি জয়ী কোচরা
১৯৬০-গ্রেভরিল কাসালিন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)
১৯৬৪-জস ভিয়ালোঙ্গা (স্পেন)
১৯৬৮-ফেরিচ্চো ভালকারেগি (ইতালি)
১৯৭২-হেলমুট শন (পশ্চিম জার্মানী)
১৯৭৬-ভাক্লাব জেযেক (চেকো স্লোভাকিয়া)
১৯৮০-জুপ ডারওল (পশ্চিম জার্মানী)
১৯৮৪-মাইকেল হিদালগো (ফ্রান্স)
১৯৮৮-রাইনাস মাইকেল (নেদারল্যাল্ড)
১৯৯২-রিচার্ড মুলার নিয়েলসেন (ডেনমার্ক)
১৯৯৬-বার্তি ভোটস (জার্মানী)
২০০০-রজার লেমারি (ফ্রান্স)
২০০৪-ওটো রিহাগেল (গ্রিস)
২০০৮-লুইস আরাগোনস (স্পেন)
২০১২-ভিসেন্তে দেল বস্ক (স্পেন)
২০১৬-ফার্নান্দো সান্তোস (পর্তুগাল)
এখন পর্যন্ত কোনো কোচ দুবার ইউরো শিরোপা জিততে পারেননি। তবে দুজন কোচ ইউরো আর বিশ্বকাপ শিরোপা জিতেছেন
হেলমুট শন (পশ্চিম জার্মান ইউরো ১৯৭২, বিশ্বকাপ ১৯৭৪)
ভিসেন্তে দেল বস্ক (স্পেন ২০১০ বিশ্বকাপ, ইউরো ২০১২)।
একমাত্র কোচ হিসেবে দুটি ইউরো ফাইনাল
হেলমুট শন (১৯৭২, ১৯৭৬)।
খেলোয়াড় আর কোচ হিসেবে ইউরো জিতেছেন
বার্তি ভোটস। খেলোয়াড় হিসেবে ১৯৭২ ইউরো আর কোচ হিসেবে ১৯৯৬ ইউরো।
বিদেশী কোচ হিসেবে ইউরো জিতেছেন
ওতো রিহেগেল। ২০০৪ সালে গ্রিসকে ইউরো জিতিয়েছেন এই জার্মান।
সবচেয়ে বেশি বয়সী কোচ হিসেবে ইউরো জিতেছেন
লুইস অ্যারাগান। ২০০৮ ইউরোতে ৯৬ বছর ৩৩৬ দিন বয়সে স্পেনকে ইউরো জেতান এই কোচ।
সবচেয়ে কম বয়সে ইউরো জিতিয়েছেন
জস ভিয়ালোঙ্গা। ৪৪ বছর ১৯২ দিন বয়সে স্পেনকে কোচ হিসেবে ইউরো জিতিয়েছেন ভিয়ালোঙ্গা। ১৯৬৪ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নকে হারিয়ে সেবার ইউরো জিতেছিল স্পেন।
সবচেয়ে কম বয়সী কোচ হিসেবে ফাইনাল হেরেছেন
কনস্ট্যান্টিন বেসকভ। ৪৩ বছর ২১৫ দিন। ১৯৬৪ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের কোচ হয়ে স্পেনের কাছে হেরেছিলেন বেসকভ।
মূল পর্বে কোচ হিসেবে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ
জোয়াকিম লো ১৭ (জার্মানি ২০০৮,২০১২, ২০১৬)
লার্স লাগারবার্গ ১৫ (সুইডেন ২০০০,২০০৪, ২০০৮, আইসল্যান্ড ২০১৬)
বার্তি ভোটস ১১ (জার্মানি ১৯৯২,১৯৯৬)
ফার্নান্দো সান্তোস ১১ (গ্রিস ২০১২, পর্তুগাল ২০১৬)
ফাতিহ টেরিম ১১ (তুরস্ক ১৯৯৬,২০০৮, ২০১৬)
ভিসেন্তে দেল বস্ক ১০ (স্পেন ২০১২,২০১৬)
লুইস ফেলিপে স্ক্লারি ১০ (পর্তুগাল ২০০৪,২০০৮)
সবচেয়ে বেশি ফাইনাল
৪ লাস লাগারবার্গ (সুইডেন ২০০০,২০০৪, ২০০৮, আইসল্যান্ড ২০১২)
৩ জোয়াকিম লো (জার্মানি ২০০৮,২০১২, ২০১৬)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি জয়
১১ জোয়াকিম লো (জার্মানি ২০০৮,২০১২, ২০১৬)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি ড্র
৫ ফার্নাদো সান্তোস (গ্রিস ২০১২ ১ টি, পর্তুগাল ২০১৬ ৪ টি)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি পরাজয়
৭ ফাতিহ টেরিম (তুরস্ক ১৯৯৬,২০০৮, ২০১৬)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি বয়সী কোচের অংশগ্রহণ
জিওভান্নি ত্রাপাত্তোনি। ৭৩ বছর ৯৩ দিন।
মূলপর্বে সবচেয়ে কম বয়সী কোচ
স্রেস্কো কাতানেক। ৩৬ বছর ৩৩৩ দিন।
মূল পর্বে একের বেশি জাতীয় দলের কোচ ছিলেন
ডিক এডভোকেট (নেদারল্যান্ড ২০০৪, রাশিয়া ২০১২)
গান্স হিডিঙ্ক (নেদারল্যাল্ড ১৯৯৬, রাশিয়া ২০০৮)
লাস লাগারবার্গ (সুইডেন ২০০০,২০০৪, ২০০৮, আইসল্যান্ড ২০১৬)
ফার্নাদো সান্তোস (গ্রিস ২০১২, পর্তুগাল ২০১৬)
জিওভান্নি ত্রাপাত্তোনি (ইতালি ২০০৪, রিপাবলিক আয়ারল্যাল্ড ২০১২)

মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
২২ মিনিট আগে
বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
২৬ মিনিট আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
১ ঘণ্টা আগে
আফগানিস্তানের বিপক্ষে এ মাসের শুরুতে টি-টোয়েন্টি সিরিজে লিটন দাসের অনুপস্থিতিতে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন জাকের আলী অনিক। কিন্তু ঠিক তার পরের টি-টোয়েন্টিতেই একাদশে জায়গা পাননি জাকের। তাঁকে ছাড়া আজ চট্টগ্রামের ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
মাঠের পারফরম্যান্স ভালো না হওয়ায় জাকেরকে নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে গত এক মাস ধরে। এশিয়া কাপের মাঝপথে নিয়মিত অধিনায়ক লিটন দাস ছিটকে যাওয়ায় বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্বভার তুলে দেওয়া হয়েছিল জাকেরের কাঁধে। কিন্তু ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’-এর ধারেকাছেও তিনি ছিলেন না। ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে না খেলে উইকেট ছুড়ে এসেছিলেন। সুপার ফোরের শেষ দুই ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের খেলা হয়নি ফাইনালেও। পরবর্তীতে আফগানিস্তানকে জাকেরের নেতৃত্বে বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছিল ৩-০ ব্যবধানে। তবে শারজায় এ মাসের শুরুতে আফগান সিরিজের তিন ম্যাচ মিলে ৫০ রানও করতে পারেননি। এদিকে লিটন সুস্থ হয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফিরেছেন অধিনায়ক হিসেবেই। অফফর্মে থাকা বাংলাদেশের এই ব্যাটার আজ চট্টগ্রামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টির একাদশেই জাকের জায়গা পাননি।
নিজেকে হারিয়ে খুঁজতে থাকা জাকেরকে নিয়ে সমালোচনার পাশাপাশি সামাজিকমাধ্যমে হতে থাকে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপও। ম্যাচের সময় চুইংগাম চিবোতে থাকেন বলে তাঁর নাম হয়ে যায় ‘চুইংগাম জাকের’। এসব কথা না হয় একপাশে সরিয়ে রাখা যাক। আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষে জাকের খেলেছেন তাঁদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজও। ওয়ানডেতেও তিনি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। আবুধাবিতে প্রথম দুই ওয়ানডে খেলে করেছেন ২৮ রান। বিশেষ করে ১১ অক্টোবর দ্বিতীয় ওয়ানডেতে তিনি (জাকের) কাভারে রশিদ খানকে ক্যাচিং অনুশীলন করিয়েছেন, সেটা দৃষ্টিকটু। আফগান বাঁহাতি স্পিনার নাঙ্গালিয়া খারোতেও কল্পনা করতে পারেননি জাকের এভাবে উইকেট ছুড়ে আসবেন। সেই ম্যাচে ১০ রানে শেষ ৫ উইকেট হারিয়ে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। ৮১ রানে জিতে আফগানরা এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করে ফেলে।
ব্যর্থতার চক্রে ঘুরপাক খেতে থাকা জাকের সেই যে বাংলাদেশ দলের একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন, সেটা বজায় থাকল ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজেও। উইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের দলে থাকলেও তিন ম্যাচ তাঁর কেটেছে ডাগআউটে। শুধু তা-ই নয়, জাকেরের পরিবারও জড়িয়ে গেছে এর মধ্যে। ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশ তৃতীয় ওয়ানডেতে ২০০ রানে হেরে আফগানদের কাছে ধবলধোলাই হওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে ব্যঙ্গাত্মক পোস্ট দিয়েছিলেন তাঁর বোন। জাকেরের বোন শাকিলা ববি ফেসবুকে তখন লিখেছিলেন, ‘চুইংগাম ছাড়া খেলতে নেমে দুই অঙ্ক পেরোতে পারিনি আমরা। হাহাহা এটাই বাস্তব।’
কারও পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ—জাকের ও লিটনকে নিয়ে অনেকে এভাবে ব্যাপারটা ভাবতে পারেন। কারণ, লিটনের অনুপস্থিতিতে জাকের অধিনায়কত্ব করেছিলেন আফগান সিরিজে। সেই লিটন এবার উইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফিরেছেন অধিনায়ক হয়েই। কিন্তু লিটনের নেতৃত্বে ফেরাই যে জাকেরের বাদ পড়ার কারণ, এমনটা নয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতে গত মাসে লিটনের নেতৃত্বে এশিয়া কাপে জাকের চার ম্যাচ খেলেছিলেন। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের এই টুর্নামেন্টে সব মিলিয়ে ৬ ম্যাচে ২৩.৬৭ গড় ও ১০৭.৫৭ স্ট্রাইকরেটে করেছিলেন ৭১ রান। টি-টোয়েন্টির সঙ্গে মানানসই স্ট্রাইকরেটে খেলতে তো পারেননি, এমনকি মারতে পারেননি একটি ছক্কাও। শুধু ২০২৫ এশিয়া কাপই নয়, ২০২৩ এশিয়ান গেমস ক্রিকেট, ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ—ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে অনুষ্ঠিত এই চার টুর্নামেন্ট ছক্কাশূন্য হিসেবে কাটিয়েছেন তিনি।

মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
মাঠের পারফরম্যান্স ভালো না হওয়ায় জাকেরকে নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে গত এক মাস ধরে। এশিয়া কাপের মাঝপথে নিয়মিত অধিনায়ক লিটন দাস ছিটকে যাওয়ায় বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্বভার তুলে দেওয়া হয়েছিল জাকেরের কাঁধে। কিন্তু ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’-এর ধারেকাছেও তিনি ছিলেন না। ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে না খেলে উইকেট ছুড়ে এসেছিলেন। সুপার ফোরের শেষ দুই ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের খেলা হয়নি ফাইনালেও। পরবর্তীতে আফগানিস্তানকে জাকেরের নেতৃত্বে বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছিল ৩-০ ব্যবধানে। তবে শারজায় এ মাসের শুরুতে আফগান সিরিজের তিন ম্যাচ মিলে ৫০ রানও করতে পারেননি। এদিকে লিটন সুস্থ হয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফিরেছেন অধিনায়ক হিসেবেই। অফফর্মে থাকা বাংলাদেশের এই ব্যাটার আজ চট্টগ্রামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টির একাদশেই জাকের জায়গা পাননি।
নিজেকে হারিয়ে খুঁজতে থাকা জাকেরকে নিয়ে সমালোচনার পাশাপাশি সামাজিকমাধ্যমে হতে থাকে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপও। ম্যাচের সময় চুইংগাম চিবোতে থাকেন বলে তাঁর নাম হয়ে যায় ‘চুইংগাম জাকের’। এসব কথা না হয় একপাশে সরিয়ে রাখা যাক। আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষে জাকের খেলেছেন তাঁদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজও। ওয়ানডেতেও তিনি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। আবুধাবিতে প্রথম দুই ওয়ানডে খেলে করেছেন ২৮ রান। বিশেষ করে ১১ অক্টোবর দ্বিতীয় ওয়ানডেতে তিনি (জাকের) কাভারে রশিদ খানকে ক্যাচিং অনুশীলন করিয়েছেন, সেটা দৃষ্টিকটু। আফগান বাঁহাতি স্পিনার নাঙ্গালিয়া খারোতেও কল্পনা করতে পারেননি জাকের এভাবে উইকেট ছুড়ে আসবেন। সেই ম্যাচে ১০ রানে শেষ ৫ উইকেট হারিয়ে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। ৮১ রানে জিতে আফগানরা এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করে ফেলে।
ব্যর্থতার চক্রে ঘুরপাক খেতে থাকা জাকের সেই যে বাংলাদেশ দলের একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন, সেটা বজায় থাকল ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজেও। উইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের দলে থাকলেও তিন ম্যাচ তাঁর কেটেছে ডাগআউটে। শুধু তা-ই নয়, জাকেরের পরিবারও জড়িয়ে গেছে এর মধ্যে। ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশ তৃতীয় ওয়ানডেতে ২০০ রানে হেরে আফগানদের কাছে ধবলধোলাই হওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে ব্যঙ্গাত্মক পোস্ট দিয়েছিলেন তাঁর বোন। জাকেরের বোন শাকিলা ববি ফেসবুকে তখন লিখেছিলেন, ‘চুইংগাম ছাড়া খেলতে নেমে দুই অঙ্ক পেরোতে পারিনি আমরা। হাহাহা এটাই বাস্তব।’
কারও পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ—জাকের ও লিটনকে নিয়ে অনেকে এভাবে ব্যাপারটা ভাবতে পারেন। কারণ, লিটনের অনুপস্থিতিতে জাকের অধিনায়কত্ব করেছিলেন আফগান সিরিজে। সেই লিটন এবার উইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফিরেছেন অধিনায়ক হয়েই। কিন্তু লিটনের নেতৃত্বে ফেরাই যে জাকেরের বাদ পড়ার কারণ, এমনটা নয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতে গত মাসে লিটনের নেতৃত্বে এশিয়া কাপে জাকের চার ম্যাচ খেলেছিলেন। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের এই টুর্নামেন্টে সব মিলিয়ে ৬ ম্যাচে ২৩.৬৭ গড় ও ১০৭.৫৭ স্ট্রাইকরেটে করেছিলেন ৭১ রান। টি-টোয়েন্টির সঙ্গে মানানসই স্ট্রাইকরেটে খেলতে তো পারেননি, এমনকি মারতে পারেননি একটি ছক্কাও। শুধু ২০২৫ এশিয়া কাপই নয়, ২০২৩ এশিয়ান গেমস ক্রিকেট, ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ—ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে অনুষ্ঠিত এই চার টুর্নামেন্ট ছক্কাশূন্য হিসেবে কাটিয়েছেন তিনি।

এক বছর পিছিয়ে আজ থেকে ইউরো ২০২০ শুরু হচ্ছে। ইউরোপিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে শিরোপা লড়াইয়ে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো-কিলিয়ান এমবাপ্পেরা মাঠে নামবেন। শুধু মাঠেই নয়, ডাগআউটেও সমানতালে লড়াই চলবে।
১১ জুন ২০২১
বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
২৬ মিনিট আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
১ ঘণ্টা আগে
আফগানিস্তানের বিপক্ষে এ মাসের শুরুতে টি-টোয়েন্টি সিরিজে লিটন দাসের অনুপস্থিতিতে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন জাকের আলী অনিক। কিন্তু ঠিক তার পরের টি-টোয়েন্টিতেই একাদশে জায়গা পাননি জাকের। তাঁকে ছাড়া আজ চট্টগ্রামের ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি করেন শামসুন্নাহার জুনিয়র।
প্রথম ম্যাচে হারের ব্যবধানটা (৩-০) অবশ্য কম ছিল। ব্যাংককের ব্যাংমদ স্টেডিয়ামে আজ সেদিনের মতো প্রথম মিনিটে গোলহজম না করলেও বাংলাদেশের রক্ষণ ছিল ছন্নছাড়া। প্রথম পাঁচ মিনিটে দুবার অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের ভুলের কারণে বিপদের মুখে পড়ার উপক্রম ঘট। থাইল্যান্ডের ফরোয়ার্ডদের সঙ্গে গতিতে পেরে উঠছিলেন না তিনি।
১২ মিনিটে এগিয়ে যায় থাইল্যান্ড। যদিও গোলটি নিয়ে বিতর্ক থাকছে। মাঝমাঠ থেকে জিরাপোর্ন মংকোলদির থ্রু বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বাংলাদেশ গোলরক্ষক রুপনা চাকমার দুই পায়ের ফাঁক দিয়ে বল জালে পাঠান সাওয়ালাক পেঙ্গনগাম। যদিও খালি চোখে দেখলে মনে হবে গোল করার আগে অফসাইডে ছিলেন থাইর অধিনায়ক।
২৩ মিনিটে হাইলাইন ডিফেন্সে বাংলাদেশের পাতা অফসাইডের ফাঁদ এড়িয়ে থাইল্যান্ডের হয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মংকোলদি। কাঞ্জনাপোর্ন সায়েনখুনের বাড়ানো লং পাসে আমলে নিতে সহজেই বাংলাদেশের দুই ডিফেন্ডার নবীরণ খাতুন ও আফঈদা খন্দকারকে পেছনে ফেরেন তিনি। তাঁকে ঠেকাতে এগিয়ে আসেন রুপনা চাকমা। মংকোলদিও বুদ্ধিদীপ্ত ফরোয়ার্ডের মতো রুপনার মাথার ওপর দিয়ে জালে পাঠান বল।
২৯ মিনিটে ব্যবধান কমায় বাংলাদেশ। মারিয়া মান্দার কর্নার থেকে শামসুন্নাহার জুনিয়রের হেড পোস্টে লেগে আশ্রয় নেয় জালে। সেই স্বস্তি ৫ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়নি। ৩৪ মিনিটে থাইল্যান্ড আবারও বাড়ায় ব্যবধান। মাঝমাঠ থেকে রিয়ানে রুশের থ্রু বলে প্রথম স্পর্শেই জালের ঠিকানা খুঁজে নেন ম্যাডিসন কাস্তিন। এবারও রুপনার মাথার ওপর দিয়ে যায় বল। অথচ ম্যাডিসনের দু পাশে ছিলেন আফঈদা ও শামসুন্নাহার সিনিয়র। তারা চার্জ করার আগেই বলে টোকা মেরে নিজের কাজ নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করেন ম্যাডিসন।
বিরতির পর আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে থাইল্যান্ড। বাংলাদেশের রক্ষণে দুর্বলতার সঙ্গে খেলোয়াড়দের ফিটনেসে ঘাটতি ছিল স্পষ্ট। ৫৪ মিনিটে থাই গোলরক্ষকের পাঠানো সরাসরি বল থেকে দলের চতুর্থ গোলটি করেন ম্যাডিসন। ৫৭ মিনিটে মংকোলদিকে বক্সের ভেতর ফেলে দিয়ে বিপদ ডেকে আনেন কোহাতি কিসকু। পেনাল্টি পেয়ে গোল করতে কোনো ভুল করেননি মংকোলদি। শেষ দিকে রুপনা দারুণ কিছু সেভ না দিলে হারের ব্যবধান আরও বাড়তে পারত।
দুটি ম্যাচে হারলেও শেখার অনেক কিছু আছে বলে জানালেন শামসুন্নাহার জুনিয়র। ম্যাচ শেষে সম্প্রচারকারীদের তিনি বলেন ‘ভালো লাগছে, কারণ আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা চেষ্টা করছি। কিন্তু তারপরও আমরা পেরে উঠতে পারেনি। আমরা যেহেতু এশিয়ান কাপে কোয়ালিফাই করেছি সেই প্রস্তুতি নিয়ে এই প্রীতি ম্যাচ দুটো খেলা, এখান থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারব কারণ থাইল্যান্ড অনেক শক্তিশালী দল। তাদের বিপক্ষে আমরা যে ভুলত্রুটিগুলো করেছি, সেখান থেকে আমাদের অনেক শেখার আছে।’

বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি করেন শামসুন্নাহার জুনিয়র।
প্রথম ম্যাচে হারের ব্যবধানটা (৩-০) অবশ্য কম ছিল। ব্যাংককের ব্যাংমদ স্টেডিয়ামে আজ সেদিনের মতো প্রথম মিনিটে গোলহজম না করলেও বাংলাদেশের রক্ষণ ছিল ছন্নছাড়া। প্রথম পাঁচ মিনিটে দুবার অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের ভুলের কারণে বিপদের মুখে পড়ার উপক্রম ঘট। থাইল্যান্ডের ফরোয়ার্ডদের সঙ্গে গতিতে পেরে উঠছিলেন না তিনি।
১২ মিনিটে এগিয়ে যায় থাইল্যান্ড। যদিও গোলটি নিয়ে বিতর্ক থাকছে। মাঝমাঠ থেকে জিরাপোর্ন মংকোলদির থ্রু বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বাংলাদেশ গোলরক্ষক রুপনা চাকমার দুই পায়ের ফাঁক দিয়ে বল জালে পাঠান সাওয়ালাক পেঙ্গনগাম। যদিও খালি চোখে দেখলে মনে হবে গোল করার আগে অফসাইডে ছিলেন থাইর অধিনায়ক।
২৩ মিনিটে হাইলাইন ডিফেন্সে বাংলাদেশের পাতা অফসাইডের ফাঁদ এড়িয়ে থাইল্যান্ডের হয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মংকোলদি। কাঞ্জনাপোর্ন সায়েনখুনের বাড়ানো লং পাসে আমলে নিতে সহজেই বাংলাদেশের দুই ডিফেন্ডার নবীরণ খাতুন ও আফঈদা খন্দকারকে পেছনে ফেরেন তিনি। তাঁকে ঠেকাতে এগিয়ে আসেন রুপনা চাকমা। মংকোলদিও বুদ্ধিদীপ্ত ফরোয়ার্ডের মতো রুপনার মাথার ওপর দিয়ে জালে পাঠান বল।
২৯ মিনিটে ব্যবধান কমায় বাংলাদেশ। মারিয়া মান্দার কর্নার থেকে শামসুন্নাহার জুনিয়রের হেড পোস্টে লেগে আশ্রয় নেয় জালে। সেই স্বস্তি ৫ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়নি। ৩৪ মিনিটে থাইল্যান্ড আবারও বাড়ায় ব্যবধান। মাঝমাঠ থেকে রিয়ানে রুশের থ্রু বলে প্রথম স্পর্শেই জালের ঠিকানা খুঁজে নেন ম্যাডিসন কাস্তিন। এবারও রুপনার মাথার ওপর দিয়ে যায় বল। অথচ ম্যাডিসনের দু পাশে ছিলেন আফঈদা ও শামসুন্নাহার সিনিয়র। তারা চার্জ করার আগেই বলে টোকা মেরে নিজের কাজ নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করেন ম্যাডিসন।
বিরতির পর আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে থাইল্যান্ড। বাংলাদেশের রক্ষণে দুর্বলতার সঙ্গে খেলোয়াড়দের ফিটনেসে ঘাটতি ছিল স্পষ্ট। ৫৪ মিনিটে থাই গোলরক্ষকের পাঠানো সরাসরি বল থেকে দলের চতুর্থ গোলটি করেন ম্যাডিসন। ৫৭ মিনিটে মংকোলদিকে বক্সের ভেতর ফেলে দিয়ে বিপদ ডেকে আনেন কোহাতি কিসকু। পেনাল্টি পেয়ে গোল করতে কোনো ভুল করেননি মংকোলদি। শেষ দিকে রুপনা দারুণ কিছু সেভ না দিলে হারের ব্যবধান আরও বাড়তে পারত।
দুটি ম্যাচে হারলেও শেখার অনেক কিছু আছে বলে জানালেন শামসুন্নাহার জুনিয়র। ম্যাচ শেষে সম্প্রচারকারীদের তিনি বলেন ‘ভালো লাগছে, কারণ আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা চেষ্টা করছি। কিন্তু তারপরও আমরা পেরে উঠতে পারেনি। আমরা যেহেতু এশিয়ান কাপে কোয়ালিফাই করেছি সেই প্রস্তুতি নিয়ে এই প্রীতি ম্যাচ দুটো খেলা, এখান থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারব কারণ থাইল্যান্ড অনেক শক্তিশালী দল। তাদের বিপক্ষে আমরা যে ভুলত্রুটিগুলো করেছি, সেখান থেকে আমাদের অনেক শেখার আছে।’

এক বছর পিছিয়ে আজ থেকে ইউরো ২০২০ শুরু হচ্ছে। ইউরোপিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে শিরোপা লড়াইয়ে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো-কিলিয়ান এমবাপ্পেরা মাঠে নামবেন। শুধু মাঠেই নয়, ডাগআউটেও সমানতালে লড়াই চলবে।
১১ জুন ২০২১
মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
২২ মিনিট আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
১ ঘণ্টা আগে
আফগানিস্তানের বিপক্ষে এ মাসের শুরুতে টি-টোয়েন্টি সিরিজে লিটন দাসের অনুপস্থিতিতে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন জাকের আলী অনিক। কিন্তু ঠিক তার পরের টি-টোয়েন্টিতেই একাদশে জায়গা পাননি জাকের। তাঁকে ছাড়া আজ চট্টগ্রামের ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
খুলনার জয়ের নায়ক আফিফ হোসেন ধ্রুব। পার্টটাইম বোলিংয়ে বরিশালের ব্যাটিং লাইনে ধস নামান তিনি। আগে ব্যাট করে ৩১৩ রান তোলে খুলনা। জবাব ১২৬ রানে অলআউট হয় চট্টগ্রাম। তাদের গুটিয়ে দেওয়ার পথে ৩১ রানে ৬ উইকেট নেন আফিফ। ফলোঅনে পড়ে আবার ব্যাট করতে নেমে ২২৪ রানে থামে বরিশালের ইনিংস। এ যাত্রায় ২ উইকেট নেন আফিফ। ৩৮ রানের লক্ষ্য দাঁড়ায় খুলনার সামনে। ৩ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় তারা। দুই ইনিংস মিলে ৮ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন আফিফ।
চট্টগ্রামের দেওয়া ৪৮৩ রানের বিশাল লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় দিন শেষ রাজশাহীর সংগ্রহ ৪ উইকেটে ২১৯ রান। ৬ উইকেট হাতে রেখে শেষদিনে আরও ২৬৪ রান করতে হবে পদ্মাপাড়ের দলটিকে। এই অবস্থা থেকে তাদের ম্যাচ হারের সম্ভাবনা বেশি। কিছুটা আশা বাঁচিয়ে রেখেছেন প্রিতম কুমার ও মেহরব হাসান। দুজনই ফিফটির দেখা পেয়েছেন। প্রিতম ৫৬ ও মেহরব ৫৪ রান নিয়ে চতুর্থ দিন ব্যাট করতে নামবেন।
ড্রয়ের পথে এগোচ্ছে সিলেট–ময়মনসিংহ ও ঢাকা–রংপুরের ম্যাচ। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম ইনিংসে ৪০১ রান করে নাবগত ময়মনসিংহ। জবাবে ৪৮৯ রানে থামে স্বাগতিকদের ইনিংস। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৮ রান করেছে ময়মনসিংহ। ৩০ রানে পিছিয়ে তারা। দ্বিতীয় ইনিংসে দুই দলের ২০ উইকেট হাতে থাকায় ম্যাচটিতে ফল না হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় শতভাগ। রংপুরের বিপক্ষে ৭৫ রানের লিড নিয়েছে ঢাকা। দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেট হারিয়ে ২১২ রান করেছে তারা। অতি নাটকীয় কিছু না হলে এই ম্যাচেও ফল আসবে না।

জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
খুলনার জয়ের নায়ক আফিফ হোসেন ধ্রুব। পার্টটাইম বোলিংয়ে বরিশালের ব্যাটিং লাইনে ধস নামান তিনি। আগে ব্যাট করে ৩১৩ রান তোলে খুলনা। জবাব ১২৬ রানে অলআউট হয় চট্টগ্রাম। তাদের গুটিয়ে দেওয়ার পথে ৩১ রানে ৬ উইকেট নেন আফিফ। ফলোঅনে পড়ে আবার ব্যাট করতে নেমে ২২৪ রানে থামে বরিশালের ইনিংস। এ যাত্রায় ২ উইকেট নেন আফিফ। ৩৮ রানের লক্ষ্য দাঁড়ায় খুলনার সামনে। ৩ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় তারা। দুই ইনিংস মিলে ৮ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন আফিফ।
চট্টগ্রামের দেওয়া ৪৮৩ রানের বিশাল লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় দিন শেষ রাজশাহীর সংগ্রহ ৪ উইকেটে ২১৯ রান। ৬ উইকেট হাতে রেখে শেষদিনে আরও ২৬৪ রান করতে হবে পদ্মাপাড়ের দলটিকে। এই অবস্থা থেকে তাদের ম্যাচ হারের সম্ভাবনা বেশি। কিছুটা আশা বাঁচিয়ে রেখেছেন প্রিতম কুমার ও মেহরব হাসান। দুজনই ফিফটির দেখা পেয়েছেন। প্রিতম ৫৬ ও মেহরব ৫৪ রান নিয়ে চতুর্থ দিন ব্যাট করতে নামবেন।
ড্রয়ের পথে এগোচ্ছে সিলেট–ময়মনসিংহ ও ঢাকা–রংপুরের ম্যাচ। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম ইনিংসে ৪০১ রান করে নাবগত ময়মনসিংহ। জবাবে ৪৮৯ রানে থামে স্বাগতিকদের ইনিংস। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৮ রান করেছে ময়মনসিংহ। ৩০ রানে পিছিয়ে তারা। দ্বিতীয় ইনিংসে দুই দলের ২০ উইকেট হাতে থাকায় ম্যাচটিতে ফল না হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় শতভাগ। রংপুরের বিপক্ষে ৭৫ রানের লিড নিয়েছে ঢাকা। দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেট হারিয়ে ২১২ রান করেছে তারা। অতি নাটকীয় কিছু না হলে এই ম্যাচেও ফল আসবে না।

এক বছর পিছিয়ে আজ থেকে ইউরো ২০২০ শুরু হচ্ছে। ইউরোপিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে শিরোপা লড়াইয়ে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো-কিলিয়ান এমবাপ্পেরা মাঠে নামবেন। শুধু মাঠেই নয়, ডাগআউটেও সমানতালে লড়াই চলবে।
১১ জুন ২০২১
মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
২২ মিনিট আগে
বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
২৬ মিনিট আগে
আফগানিস্তানের বিপক্ষে এ মাসের শুরুতে টি-টোয়েন্টি সিরিজে লিটন দাসের অনুপস্থিতিতে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন জাকের আলী অনিক। কিন্তু ঠিক তার পরের টি-টোয়েন্টিতেই একাদশে জায়গা পাননি জাকের। তাঁকে ছাড়া আজ চট্টগ্রামের ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আফগানিস্তানের বিপক্ষে এ মাসের শুরুতে টি-টোয়েন্টি সিরিজে লিটন দাসের অনুপস্থিতিতে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন জাকের আলী অনিক। কিন্তু ঠিক তার পরের টি-টোয়েন্টিতেই একাদশে জায়গা পাননি জাকের। তাঁকে ছাড়া আজ চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি খেলতে নামছে বাংলাদেশ।
মিরপুরে ওয়ানডে সিরিজ শেষে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ এখন চট্টগ্রামে খেলবে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপ। একাদশে আছেন তিন স্পিনার খারি পিয়ের, আকিল হোসেন ও রস্টন চেজ। যাঁদের মধ্যে চেজ স্পিন বোলিং অলরাউন্ডার। পেস বোলিং আক্রমণে দুই অলরাউন্ডার শারফেন রাদারফোর্ড ও রোমারিও শেফার্ডের সঙ্গে আছেন জেইডেন সিলস। হোপ একই সঙ্গে অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষকের দায়িত্ব পালন করবেন।
হোপের মতো লিটনও একই সঙ্গে অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষকের দায়িত্ব পালন করবেন। দুই স্পিনার ও তিন পেসার নিয়ে একাদশ সাজিয়েছে বাংলাদেশ। পেস আক্রমণে আছেন মোস্তাফিজুর রহমান, তানজিম হাসান সাকিব ও তাসকিন আহমেদ। লেগস্পিনার রিশাদের সঙ্গে স্পিন বোলিং লাইনআপে আছেন বাঁহাতি স্পিনার নাসুম আহমেদ। শামীম হোসেন পাটোয়ারী ও সাইফ হাসানও খন্ডকালীন স্পিনার হিসেবে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারেন।
এবারের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে প্রতিশোধের সিরিজ। গতবার উইন্ডিজ নিজেদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছিল বাংলাদেশের কাছে। সেবার বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন লিটন। এবার তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরছেন অধিনায়ক হয়েই। বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের দ্বিতীয় ও তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ২৯ ও ৩১ অক্টোবর হবে চট্টগ্রামে।
বাংলাদেশ দল
লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, সাইফ হাসান, তাওহীদ হৃদয়, শামীম হোসেন পাটোয়ারী, নুরুল হাসান সোহান, রিশাদ হোসেন, নাসুম আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, তানজিম হাসান সাকিব, তাসকিন আহমেদ
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল
শাই হোপ (অধিনায়ক), অ্যালিক অ্যাথানেজ, রস্টন চেজ, জেসন হোল্ডার, আকিল হোসেন, ব্র্যান্ডন কিং, রভম্যান পাওয়েল, শারফেন রাদারফোর্ড, রোমারিও শেফার্ড, খ্যারি পিয়ের, জেইডেন সিলস

আফগানিস্তানের বিপক্ষে এ মাসের শুরুতে টি-টোয়েন্টি সিরিজে লিটন দাসের অনুপস্থিতিতে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন জাকের আলী অনিক। কিন্তু ঠিক তার পরের টি-টোয়েন্টিতেই একাদশে জায়গা পাননি জাকের। তাঁকে ছাড়া আজ চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি খেলতে নামছে বাংলাদেশ।
মিরপুরে ওয়ানডে সিরিজ শেষে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ এখন চট্টগ্রামে খেলবে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপ। একাদশে আছেন তিন স্পিনার খারি পিয়ের, আকিল হোসেন ও রস্টন চেজ। যাঁদের মধ্যে চেজ স্পিন বোলিং অলরাউন্ডার। পেস বোলিং আক্রমণে দুই অলরাউন্ডার শারফেন রাদারফোর্ড ও রোমারিও শেফার্ডের সঙ্গে আছেন জেইডেন সিলস। হোপ একই সঙ্গে অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষকের দায়িত্ব পালন করবেন।
হোপের মতো লিটনও একই সঙ্গে অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষকের দায়িত্ব পালন করবেন। দুই স্পিনার ও তিন পেসার নিয়ে একাদশ সাজিয়েছে বাংলাদেশ। পেস আক্রমণে আছেন মোস্তাফিজুর রহমান, তানজিম হাসান সাকিব ও তাসকিন আহমেদ। লেগস্পিনার রিশাদের সঙ্গে স্পিন বোলিং লাইনআপে আছেন বাঁহাতি স্পিনার নাসুম আহমেদ। শামীম হোসেন পাটোয়ারী ও সাইফ হাসানও খন্ডকালীন স্পিনার হিসেবে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারেন।
এবারের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে প্রতিশোধের সিরিজ। গতবার উইন্ডিজ নিজেদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছিল বাংলাদেশের কাছে। সেবার বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন লিটন। এবার তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরছেন অধিনায়ক হয়েই। বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের দ্বিতীয় ও তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ২৯ ও ৩১ অক্টোবর হবে চট্টগ্রামে।
বাংলাদেশ দল
লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, সাইফ হাসান, তাওহীদ হৃদয়, শামীম হোসেন পাটোয়ারী, নুরুল হাসান সোহান, রিশাদ হোসেন, নাসুম আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, তানজিম হাসান সাকিব, তাসকিন আহমেদ
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল
শাই হোপ (অধিনায়ক), অ্যালিক অ্যাথানেজ, রস্টন চেজ, জেসন হোল্ডার, আকিল হোসেন, ব্র্যান্ডন কিং, রভম্যান পাওয়েল, শারফেন রাদারফোর্ড, রোমারিও শেফার্ড, খ্যারি পিয়ের, জেইডেন সিলস

এক বছর পিছিয়ে আজ থেকে ইউরো ২০২০ শুরু হচ্ছে। ইউরোপিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে শিরোপা লড়াইয়ে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো-কিলিয়ান এমবাপ্পেরা মাঠে নামবেন। শুধু মাঠেই নয়, ডাগআউটেও সমানতালে লড়াই চলবে।
১১ জুন ২০২১
মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
২২ মিনিট আগে
বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
২৬ মিনিট আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
১ ঘণ্টা আগে