ক্রীড়া ডেস্ক
৯৭ রানের মামুলি লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যে ভারত ব্যাট করতে নামলে দেখার ছিল একটাই—কত দ্রুত ম্যাচ জেতে। তবে ১০ ওভারের আগেই যাঁরা ভারতের জয়ের আশা করেছিলেন, তাঁদের হতাশ হতে হয়েছে। এক শর নিচে থাকা আইরিশদের স্কোর তাড়া করতে ২ উইকেট খুইয়ে ফেলা ভারতকে খেলতে হয়েছে ১২ ওভার ২ বল। ৪৬ বল হাতে রেখে ভারত জিতেছে ৮ উইকেটে।
নিউইয়র্কের নাসাউ কান্ট্রি ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পিচে ছিল অসমান বাউন্স। আউটফিল্ডও ছিল যথেষ্ট মন্থর। অভিজ্ঞ ভারতীয় ব্যাটাররা সেটাকে প্রকাশ্যে না আসতে দিয়ে ম্যাচ জিতলেও রানের জন্য লড়াই করতে হয়েছে আইরিশদের। যে মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৭৭ রানে অলআউট হয়ে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কা, সেই মাঠে আইরিশরা অলআউট ৯৬ রানে।
ছোট লক্ষ্য তাড়ায় ওপেনিংয়ে এসে এক প্রান্ত আগলে রেখে খেলেছেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। ৪টি চার ও ৩টি ছয়ে ৩৭ বলে তিনি ৫২ রান করলে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি ভারতকে। অবশ্য উইকেটে রোহিতের থিতু হওয়ার আগেই ৫ বলে ১ রান করে ফিরে যান সবশেষ আইপিএলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক বিরাট কোহলি। ভালো করতে পারেননি আইপিএলের আরেক সফল ব্যাটার সূর্য কুমার যাদবও। তবে তাঁর বিদায়ের আগে দলীয় ৭৬ রানে কাঁধের চোট নিয়ে মাঠ ছাড়েন রোহিত। এরপর সূর্য কুমার ২ রান করে আউট হলেও সেটা ম্যাচের ফলাফলে কোনো প্রভাব ফেলেনি। ঋষভ পন্ত ৩৬ রানে অপরাজিত থেকে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন।
এর আগে ভারতীয় পেসারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের মুখে শুরু থেকেই উইকেটে হারাতে থাকে তারা। প্রথম ৬ ওভারে তুলতে পারে ২ উইকেটে মাত্র ২৬ রান; যা বিশ্বকাপের কোনো ম্যাচের পাওয়ার-প্লেতে এটাই আইরিশদের সর্বনিম্ন স্কোর। শুরুতে আর্শদীপ সিং আর মোহাম্মদ সিরাজ যে চাপে রেখেছিলেন আইরিশদের, সেই চাপ জসপ্রীত বুমরা-হার্দিক পান্ডিয়ারাও ধরে রাখলে ৯৬ রানে অলআউট আয়ারল্যান্ড। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটি আইরিশদের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। ভারতের বিপক্ষে তাদের সর্বনিম্ন ইনিংসটি ছিল ৭০ রানের, ২০১৮ সালে ডাবলিনে।
বলতে গেলে কোনো আইরিশ ব্যাটারই ভারতীয় বোলারদের সামনে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারেননি। ৫০ রানে ৮ উইকেট খুইয়ে ফেলা আয়ারল্যান্ড ইনিংসে সর্বোচ্চ ২৬ রান করেন গ্যারেথ ডেলানি। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মধ্যেও তিনি ব্যাট করেছেন যান্ত্রিক ক্রিকেটারের মতো। ২টি চার ও ২টি জয়ে সাজানো ইনিংসটিতে তিনি বল খেলেছেন মাত্র ১৪ টি। স্ট্রাইকরেট—১৮৫.৭১।
ডেলানিকে বাদ দিলে আইরিশ ইনিংসে রানের দুই অঙ্ক ছুঁয়েছেন আর তিনজন—লোরকান টাকার (১০), কার্টিস ক্যাম্ফার (১২) ও জশ লিটন (১৪)। বল হাতে সবচেয়ে সফল হার্দিক পান্ডিয়া। ২৭ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন আর্শদীপ ও জসপ্রীত বুমরা।
৯৭ রানের মামুলি লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যে ভারত ব্যাট করতে নামলে দেখার ছিল একটাই—কত দ্রুত ম্যাচ জেতে। তবে ১০ ওভারের আগেই যাঁরা ভারতের জয়ের আশা করেছিলেন, তাঁদের হতাশ হতে হয়েছে। এক শর নিচে থাকা আইরিশদের স্কোর তাড়া করতে ২ উইকেট খুইয়ে ফেলা ভারতকে খেলতে হয়েছে ১২ ওভার ২ বল। ৪৬ বল হাতে রেখে ভারত জিতেছে ৮ উইকেটে।
নিউইয়র্কের নাসাউ কান্ট্রি ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পিচে ছিল অসমান বাউন্স। আউটফিল্ডও ছিল যথেষ্ট মন্থর। অভিজ্ঞ ভারতীয় ব্যাটাররা সেটাকে প্রকাশ্যে না আসতে দিয়ে ম্যাচ জিতলেও রানের জন্য লড়াই করতে হয়েছে আইরিশদের। যে মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৭৭ রানে অলআউট হয়ে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কা, সেই মাঠে আইরিশরা অলআউট ৯৬ রানে।
ছোট লক্ষ্য তাড়ায় ওপেনিংয়ে এসে এক প্রান্ত আগলে রেখে খেলেছেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। ৪টি চার ও ৩টি ছয়ে ৩৭ বলে তিনি ৫২ রান করলে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি ভারতকে। অবশ্য উইকেটে রোহিতের থিতু হওয়ার আগেই ৫ বলে ১ রান করে ফিরে যান সবশেষ আইপিএলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক বিরাট কোহলি। ভালো করতে পারেননি আইপিএলের আরেক সফল ব্যাটার সূর্য কুমার যাদবও। তবে তাঁর বিদায়ের আগে দলীয় ৭৬ রানে কাঁধের চোট নিয়ে মাঠ ছাড়েন রোহিত। এরপর সূর্য কুমার ২ রান করে আউট হলেও সেটা ম্যাচের ফলাফলে কোনো প্রভাব ফেলেনি। ঋষভ পন্ত ৩৬ রানে অপরাজিত থেকে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন।
এর আগে ভারতীয় পেসারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের মুখে শুরু থেকেই উইকেটে হারাতে থাকে তারা। প্রথম ৬ ওভারে তুলতে পারে ২ উইকেটে মাত্র ২৬ রান; যা বিশ্বকাপের কোনো ম্যাচের পাওয়ার-প্লেতে এটাই আইরিশদের সর্বনিম্ন স্কোর। শুরুতে আর্শদীপ সিং আর মোহাম্মদ সিরাজ যে চাপে রেখেছিলেন আইরিশদের, সেই চাপ জসপ্রীত বুমরা-হার্দিক পান্ডিয়ারাও ধরে রাখলে ৯৬ রানে অলআউট আয়ারল্যান্ড। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটি আইরিশদের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। ভারতের বিপক্ষে তাদের সর্বনিম্ন ইনিংসটি ছিল ৭০ রানের, ২০১৮ সালে ডাবলিনে।
বলতে গেলে কোনো আইরিশ ব্যাটারই ভারতীয় বোলারদের সামনে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারেননি। ৫০ রানে ৮ উইকেট খুইয়ে ফেলা আয়ারল্যান্ড ইনিংসে সর্বোচ্চ ২৬ রান করেন গ্যারেথ ডেলানি। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মধ্যেও তিনি ব্যাট করেছেন যান্ত্রিক ক্রিকেটারের মতো। ২টি চার ও ২টি জয়ে সাজানো ইনিংসটিতে তিনি বল খেলেছেন মাত্র ১৪ টি। স্ট্রাইকরেট—১৮৫.৭১।
ডেলানিকে বাদ দিলে আইরিশ ইনিংসে রানের দুই অঙ্ক ছুঁয়েছেন আর তিনজন—লোরকান টাকার (১০), কার্টিস ক্যাম্ফার (১২) ও জশ লিটন (১৪)। বল হাতে সবচেয়ে সফল হার্দিক পান্ডিয়া। ২৭ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন আর্শদীপ ও জসপ্রীত বুমরা।
বিপিএলের প্লে-অফ ঘিরে রংপুর রাইডার্স, খুলনা টাইগার্স এবং ফরচুন বরিশাল— তিন দলই ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ে নিজেদের দলকে শক্তিশালী করতে বিদেশি ক্রিকেটারদের দলে ভিড়িয়েছে। তবে জেমস ভিন্স, টিম ডেভিড এবং আন্দ্রে রাসেলের মতো তারকাদের নিয়ে গড়া রংপুর রাইডার্সের পারফর্ম করতে ব্যর্থ হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেদুই দলের ব্যাটিংয়ের শুরুটা হয়েছিল দুরকমের। ২৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে চিটাগং কিংসের দুঃস্বপ্নের শুরু। আর ফরচুন বরিশালের দুর্দান্ত শুরু—প্রথম উইকেট পড়ার আগেই ওপেনিং জুটি ৫৫ রান। বিপিএলের প্রথম কোয়ালিফায়ারে ভালো শুরু করা ফরচুন বরিশালই হেসেছে জয়ের হাসি। ১৬ বল হাতে রেখে চিটাগং কিংসকে ৯ উইকেটে হারিয়ে...
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) দেশের ক্রিকেটে স্বচ্ছতা ও নৈতিকতা বজায় রাখতে এবং ফিক্সিংসহ দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রম আরও কার্যকর করতে তিন সদস্যের একটি স্বাধীন অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছে।
২ ঘণ্টা আগেপারফরম্যান্সে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার বর্ষসেরা পুরস্কার ‘অ্যালান বোর্ডার’ মেডেল জিতেছেন ট্রাভিস হেড। মেয়েদের বিভাগে বর্ষসেরা ‘বেলিন্ডা ক্লার্ক’ পুরস্কার জিতেছেন অ্যানাবেল সাদারল্যান্ড। দুজনই প্রথমবারের মতো এ পুরস্কার জিতেছেন।
৪ ঘণ্টা আগে