মুজিব উর রহমান আউট হওয়ার পরও সুযোগ ছিল আফগানিস্তানের। সমীকরণ ছিল ধনঞ্জয়ার ডি সিলভার পরের তিন বলে ছয় রান লাগবে। তখন আফগানিস্তানের রান দাঁড়াত ২৯৫। সে ক্ষেত্রে নেট রান রেটে শ্রীলঙ্কাকে ছাড়িয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশের সঙ্গী হতে পারত আফগানরা।
কিন্তু অবাক করা ব্যাপার হলেও, মুখোমুখি প্রথম দুই বলেই ডিফেন্স করলেন ফজলহক ফারুকি। এর মধ্যে প্রথমটি ফুল টস। তৃতীয় বলে তো আউটই। এখানে জানিয়ে রাখা ভালো অপর প্রান্তে আগের ওভারে তিন চার মারা রশিদ খান। চাইলেই কি রশিদকে সিঙ্গেল নিয়ে স্ট্রাইক দিতে পারতেন না ফারুকি? নাকি তাঁরা সমীকরণটাই জানতেন না? টিভি ধারাভাষ্যকাররা বারবার বলে যাচ্ছিলেন, আফগানিস্তান কি এই সমীকরণ জানে না?
যে যাই হোক, ভাগ্যের নির্মম পরিহাস আর যেটাই হোক, অবিশ্বাস্য জমিয়ে তোলা ম্যাচটা হেরে সুপার ফোরে ওঠা হলো না আফগানদের। আফগানিস্তানের সামনে শ্রীলঙ্কা লক্ষ্য দিয়েছিল ২৯২ রান। এই রান ৩৭.১ ওভারের মধ্যে তাড়া করতে হতো আফগানিস্তানকে। কিন্তু ৩৭.১ ওভারে যখন মুজিব আউট হলেন তখন আফগানিস্তানের রান ২৮৯। সুযোগটা তৈরি হয় তখনই। পরের তিন বলে একটা ছক্কা হলেই শ্রীলঙ্কাকে রান রেটে ছাড়িয়ে যেতে পারত আফগানিস্তান।
এখন উল্টো ২ রানের জয়ে সুপার ফোর নিশ্চিত করেছে শ্রীলঙ্কা। শ্রীলঙ্কার চাপের মুহূর্ত মূলত শুরু হয় আফগানিস্তানের চতুর্থ উইকেট জুটি থেকে। রহমত শাহ ও মোহাম্মদ নবি মিলে এই জুটি থেকে ৭১ রান যোগ করেন। রহমত ৪০ রানে আউট হন। শ্রীলঙ্কাকে ভয় ধরিয়ে দেওয়া ইনিংসটা খেলেন মূলত নবি। টি-টোয়েন্টি স্টাইলে ৩২ বলে ৬৫ রান করে আউট হন তিনি। তাঁর ইনিংসে ছিল ৬ চার ও ৫ ছক্কার মার।
নবির আউটের পরও রানের গতি সচল রাখেন হাশমতউল্লাহ শহীদি ও করিম জানাত। হাশমতউল্লাহ ৫৯ ও জানাত ২২ রানে আউট হন। এরপর নাজিবউল্লাহ জাদরান ও রশিদ খানের জুটিতে জয়ের খুব কাছে চলে যায় আফগানিস্তান। কিন্তু অতিরিক্ত হিসেবে ফিল্ডিং করতে নামা দুশান হেমান্থার দুর্দান্ত এক ক্যাচের শিকার হয়ে ২৩ রানে আউট হন নাজিবউল্লাহ। এরপরও ম্যাচে প্রাণ জিইয়ে রাখার জন্য রশিদ বড় কৃতিত্ব পাবেন। ৩৬তম ওভারে তিন চারে দলীয় স্কোর ২৮৯ রানে নিয়ে যান তিনি। কিন্তু ৩৭তম ওভারে দুই উইকেট পড়ে ম্যাচটা হেরে যাওয়ার দৃশ্য কি না রশিদ দেখলেন নন স্ট্রাইক প্রান্ত থেকে।
মুজিব উর রহমান আউট হওয়ার পরও সুযোগ ছিল আফগানিস্তানের। সমীকরণ ছিল ধনঞ্জয়ার ডি সিলভার পরের তিন বলে ছয় রান লাগবে। তখন আফগানিস্তানের রান দাঁড়াত ২৯৫। সে ক্ষেত্রে নেট রান রেটে শ্রীলঙ্কাকে ছাড়িয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশের সঙ্গী হতে পারত আফগানরা।
কিন্তু অবাক করা ব্যাপার হলেও, মুখোমুখি প্রথম দুই বলেই ডিফেন্স করলেন ফজলহক ফারুকি। এর মধ্যে প্রথমটি ফুল টস। তৃতীয় বলে তো আউটই। এখানে জানিয়ে রাখা ভালো অপর প্রান্তে আগের ওভারে তিন চার মারা রশিদ খান। চাইলেই কি রশিদকে সিঙ্গেল নিয়ে স্ট্রাইক দিতে পারতেন না ফারুকি? নাকি তাঁরা সমীকরণটাই জানতেন না? টিভি ধারাভাষ্যকাররা বারবার বলে যাচ্ছিলেন, আফগানিস্তান কি এই সমীকরণ জানে না?
যে যাই হোক, ভাগ্যের নির্মম পরিহাস আর যেটাই হোক, অবিশ্বাস্য জমিয়ে তোলা ম্যাচটা হেরে সুপার ফোরে ওঠা হলো না আফগানদের। আফগানিস্তানের সামনে শ্রীলঙ্কা লক্ষ্য দিয়েছিল ২৯২ রান। এই রান ৩৭.১ ওভারের মধ্যে তাড়া করতে হতো আফগানিস্তানকে। কিন্তু ৩৭.১ ওভারে যখন মুজিব আউট হলেন তখন আফগানিস্তানের রান ২৮৯। সুযোগটা তৈরি হয় তখনই। পরের তিন বলে একটা ছক্কা হলেই শ্রীলঙ্কাকে রান রেটে ছাড়িয়ে যেতে পারত আফগানিস্তান।
এখন উল্টো ২ রানের জয়ে সুপার ফোর নিশ্চিত করেছে শ্রীলঙ্কা। শ্রীলঙ্কার চাপের মুহূর্ত মূলত শুরু হয় আফগানিস্তানের চতুর্থ উইকেট জুটি থেকে। রহমত শাহ ও মোহাম্মদ নবি মিলে এই জুটি থেকে ৭১ রান যোগ করেন। রহমত ৪০ রানে আউট হন। শ্রীলঙ্কাকে ভয় ধরিয়ে দেওয়া ইনিংসটা খেলেন মূলত নবি। টি-টোয়েন্টি স্টাইলে ৩২ বলে ৬৫ রান করে আউট হন তিনি। তাঁর ইনিংসে ছিল ৬ চার ও ৫ ছক্কার মার।
নবির আউটের পরও রানের গতি সচল রাখেন হাশমতউল্লাহ শহীদি ও করিম জানাত। হাশমতউল্লাহ ৫৯ ও জানাত ২২ রানে আউট হন। এরপর নাজিবউল্লাহ জাদরান ও রশিদ খানের জুটিতে জয়ের খুব কাছে চলে যায় আফগানিস্তান। কিন্তু অতিরিক্ত হিসেবে ফিল্ডিং করতে নামা দুশান হেমান্থার দুর্দান্ত এক ক্যাচের শিকার হয়ে ২৩ রানে আউট হন নাজিবউল্লাহ। এরপরও ম্যাচে প্রাণ জিইয়ে রাখার জন্য রশিদ বড় কৃতিত্ব পাবেন। ৩৬তম ওভারে তিন চারে দলীয় স্কোর ২৮৯ রানে নিয়ে যান তিনি। কিন্তু ৩৭তম ওভারে দুই উইকেট পড়ে ম্যাচটা হেরে যাওয়ার দৃশ্য কি না রশিদ দেখলেন নন স্ট্রাইক প্রান্ত থেকে।
বেশ নাটকীয়তার পর এশিয়া কাপের সূচি চূড়ান্ত হয়। তবে এই টুর্নামেন্ট নিয়ে এখনো শেষ হয়নি জটিলতা। এবার খেলা সম্প্রচার নিয়ে পাকিস্তানের ওপর চাপ তৈরি হয়েছে। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের ওপর চাপ তৈরি করেছে প্রতিযোগিতার সম্প্রচারকারী সংস্থা সনি স্পোর্টস নেটওয়ার্ক। এশিয়া কাপ সম্প্রচার করবে চ্যানেলটি।
১ ঘণ্টা আগেইন্টার মায়ামির সঙ্গে লিওনেল মেসির চুক্তিটা এই বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত। গুঞ্জন আছে, ২০২৮ পর্যন্ত নতুন চুক্তি করবেন তিনি। আবার এটাও শোনা যাচ্ছে নতুন ক্লাবে যেতে পারেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। তবে মায়ামি কোচ হাভিয়ের মাসচেরানো প্রত্যাশা মেসি কোথাও যাবেন না।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ব অ্যাকুয়াটিকস চ্যাম্পিয়শিপে টাইমিংয়ে উন্নতির লক্ষ্য নিয়ে পুলে নামেন বাংলাদেশি সাঁতারুরা। অ্যানি আক্তার মেয়েদের ১০০ মিটার ফ্রি স্ট্রাইলে ক্যারিয়ারসেরা টাইমিং করলেও আজ হতাশ করেন ৫০ মিটার ফ্রিস্টাইলে।
৪ ঘণ্টা আগেফরাসি প্রসিকিউটররা প্যারিস সেন্ট-জার্মেইয়ের তারকা ফুটবলার আশরাফ হাকিমির বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে বিচার শুরু করার আহ্বান জানিয়েছেন। ২০২৩ সালে এক নারী তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন। তবে মরক্কোর এই ডিফেন্ডার অভিযোগটি অস্বীকার করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগে