নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিপিএলে টানা তিন ম্যাচে জয়ের ধারা ধরে রেখেছে ফরচুন বরিশাল। সাকিব আল হাসানের ব্যাটে-বলে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে ভর করে টেবিলের শীর্ষস্থান দখল করল ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ১৪ রানে হারিয়ে জয়ের হ্যাটট্রিক করল সাকিব-মুজিবরা। যদিও শেষ দিকে দারুণ লড়াইয়ের আভাস দেন মেহেদি হাসান মিরাজ ও শরীফুল ইসলাম। কিন্তু তাদের থামিয়ে ম্যাচ নিজেদের করে নিয়েছে বরিশাল।
আজ চট্টগ্রাম পর্বের শেষ ম্যাচে বরিশালের দেওয়া ১৫১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে ব্যাটিংয়ে নেমে চট্টগ্রাম থামে ১৩৯ রানে। তাতে বরিশাল উঠে যায় পয়েন্ট তালিকার চূড়ায়। ব্যাটিংয়ে ৩১ বলে ৫০ রানের পর বোলিংয়ে ২৩ রানে ৩ উইকেট শিকার করে ম্যাচসেরা সাকিব।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা বরিশালকে প্রথম ১১ ওভার পর্যন্ত বেশ চাপে রেখেছিল চট্টগ্রাম। শুরুতেই শরীফুলের শিকার হন মুনিম শাহরিয়ার। তৃতীয় বলেই তাঁকে ফেরান এই পেসার। উইকেটের আচরণ বুঝে তিন অফ স্পিনারকেই ‘লেলিয়ে দেন’ নাঈম ইসলাম। বরিশালের পরের তিন ব্যাটারই যে বাঁহাতি-ক্রিস গেইল, নাজমুল হোসেন শান্ত আর সাকিব। তাতে বেশ ফলও মিলেছে। এই সময়ে বরিশালের রানের চাকা প্রায় অচলই হয়ে পড়ে।
বড় চাপে পড়ার পর দলকে টেনে তোলেন সাকিব। অফ স্পিনাররা বোলিং প্রান্ত থেকে সরতেই চড়াও হন সাকিব। সঙ্গী হিসেবে পান তৌহিদ হৃদয়কে। চতুর্থ উইকেটে দুজনে চার-ছক্কায় বাড়াতে থাকেন রানের চাকা।
গড়েন ৩৩ বলে ৫৫ রানের জুটিও। দলীয় ১৩০ রানে হৃদয় ২২ রান করে বিদায় নিলে আবার চাপে পড়ে বরিশাল। দীর্ঘক্ষণের সঙ্গীকে হারিয়ে বেশিক্ষণ উইকেটে থাকতে পারেননি সাকিবও। তবে তার আগেই ৩১ বলে ৫০ রানের ইনিংস হয়ে গেছে সাকিবের।
এর পরের গল্পটা শুধুই মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর। আরেকটু হলে আরও এক হ্যাটট্রিকের মালিক হয়ে যেতে পারতেন এই বাঁহাতি তরুণ পেসার। ১৯ তম ওভারে ৩ উইকেট নিলেন বটে, কিন্তু সেটি যে হলো চার বলে। হ্যাটট্রিক না হলেও মৃত্যুঞ্জয় আরও একটি দুর্দান্ত বোলিং ফিগার উপহার দিলেন। সবমিলিয়ে মৃত্যুঞ্জয় বোলিংয়ের সুযোগ পেয়েছেন দুই ওভার। তাতেই চার উইকেট তুলে নিয়ে বরিশালের শেষের ঝড় তোলার আশাটা তো থামিয়ে দেন এই পেসারই। ১৬৫-১৭০ রানের স্বপ্ন দেখা বরিশালকে তাই ১৪৯ রানেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়।
লক্ষ্য তাড়ায় শুরুতেই উইল জ্যাকসকে হারায় চট্টগ্রাম। তবে দ্বিতীয় উইকেটে আফিফ-শামীম হোসেন থাকায় মুজিবুরের সঙ্গে অনিয়মিত অফ স্পিনার গেইল-হৃদয়কেও বল তুলে দেন বরিশালের অধিনায়ক। তাতে রান আটকে রাখা গেলেও জুটিটা ভাঙা যাচ্ছিল না। ১১তম ওভারে এসেই সাকিব ভাঙেন এই ৭০ রানের জুটি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারালেও শেষের দিকে জয়ের আভাস দেন মিরাজ-শরীফুল। তবে তাঁদের থামিয়ে দিয়ে ম্যাচ নিজেদের করে নেয় বরিশাল।
বিপিএলে টানা তিন ম্যাচে জয়ের ধারা ধরে রেখেছে ফরচুন বরিশাল। সাকিব আল হাসানের ব্যাটে-বলে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে ভর করে টেবিলের শীর্ষস্থান দখল করল ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ১৪ রানে হারিয়ে জয়ের হ্যাটট্রিক করল সাকিব-মুজিবরা। যদিও শেষ দিকে দারুণ লড়াইয়ের আভাস দেন মেহেদি হাসান মিরাজ ও শরীফুল ইসলাম। কিন্তু তাদের থামিয়ে ম্যাচ নিজেদের করে নিয়েছে বরিশাল।
আজ চট্টগ্রাম পর্বের শেষ ম্যাচে বরিশালের দেওয়া ১৫১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে ব্যাটিংয়ে নেমে চট্টগ্রাম থামে ১৩৯ রানে। তাতে বরিশাল উঠে যায় পয়েন্ট তালিকার চূড়ায়। ব্যাটিংয়ে ৩১ বলে ৫০ রানের পর বোলিংয়ে ২৩ রানে ৩ উইকেট শিকার করে ম্যাচসেরা সাকিব।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা বরিশালকে প্রথম ১১ ওভার পর্যন্ত বেশ চাপে রেখেছিল চট্টগ্রাম। শুরুতেই শরীফুলের শিকার হন মুনিম শাহরিয়ার। তৃতীয় বলেই তাঁকে ফেরান এই পেসার। উইকেটের আচরণ বুঝে তিন অফ স্পিনারকেই ‘লেলিয়ে দেন’ নাঈম ইসলাম। বরিশালের পরের তিন ব্যাটারই যে বাঁহাতি-ক্রিস গেইল, নাজমুল হোসেন শান্ত আর সাকিব। তাতে বেশ ফলও মিলেছে। এই সময়ে বরিশালের রানের চাকা প্রায় অচলই হয়ে পড়ে।
বড় চাপে পড়ার পর দলকে টেনে তোলেন সাকিব। অফ স্পিনাররা বোলিং প্রান্ত থেকে সরতেই চড়াও হন সাকিব। সঙ্গী হিসেবে পান তৌহিদ হৃদয়কে। চতুর্থ উইকেটে দুজনে চার-ছক্কায় বাড়াতে থাকেন রানের চাকা।
গড়েন ৩৩ বলে ৫৫ রানের জুটিও। দলীয় ১৩০ রানে হৃদয় ২২ রান করে বিদায় নিলে আবার চাপে পড়ে বরিশাল। দীর্ঘক্ষণের সঙ্গীকে হারিয়ে বেশিক্ষণ উইকেটে থাকতে পারেননি সাকিবও। তবে তার আগেই ৩১ বলে ৫০ রানের ইনিংস হয়ে গেছে সাকিবের।
এর পরের গল্পটা শুধুই মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর। আরেকটু হলে আরও এক হ্যাটট্রিকের মালিক হয়ে যেতে পারতেন এই বাঁহাতি তরুণ পেসার। ১৯ তম ওভারে ৩ উইকেট নিলেন বটে, কিন্তু সেটি যে হলো চার বলে। হ্যাটট্রিক না হলেও মৃত্যুঞ্জয় আরও একটি দুর্দান্ত বোলিং ফিগার উপহার দিলেন। সবমিলিয়ে মৃত্যুঞ্জয় বোলিংয়ের সুযোগ পেয়েছেন দুই ওভার। তাতেই চার উইকেট তুলে নিয়ে বরিশালের শেষের ঝড় তোলার আশাটা তো থামিয়ে দেন এই পেসারই। ১৬৫-১৭০ রানের স্বপ্ন দেখা বরিশালকে তাই ১৪৯ রানেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়।
লক্ষ্য তাড়ায় শুরুতেই উইল জ্যাকসকে হারায় চট্টগ্রাম। তবে দ্বিতীয় উইকেটে আফিফ-শামীম হোসেন থাকায় মুজিবুরের সঙ্গে অনিয়মিত অফ স্পিনার গেইল-হৃদয়কেও বল তুলে দেন বরিশালের অধিনায়ক। তাতে রান আটকে রাখা গেলেও জুটিটা ভাঙা যাচ্ছিল না। ১১তম ওভারে এসেই সাকিব ভাঙেন এই ৭০ রানের জুটি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারালেও শেষের দিকে জয়ের আভাস দেন মিরাজ-শরীফুল। তবে তাঁদের থামিয়ে দিয়ে ম্যাচ নিজেদের করে নেয় বরিশাল।
স্বাগত পানীয় দিয়ে শুরু। কয়েক পদের মিষ্টান্ন দিয়ে শেষ। এর মাঝে কী ছিল না আজ বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) নৈশভোজে!
৬ ঘণ্টা আগেঅবশেষে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) মেঘ কাটতে শুরু করেছে। আগামীকাল ঢাকায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এসিসির এজিএম বয়কট করছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)—এমনই সংবাদ প্রকাশ হয়েছিল ভারতের সংবাদমাধ্যমে। ঢাকার সভা বর্জনে ভারতকে অনুসরণ করছিল শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তানের মতো
৭ ঘণ্টা আগেএক ম্যাচ বাকি থাকতেই পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। মাসখানেক আগে এই বাংলাদেশকে ঘরের মাঠে ধবলধোলাই করেছিল পাকিস্তান। তারা নিজেরাই এখন ধবলধোলাইয়ের মুখে; যা মানতে পারছেন না দলটির সাবেক পেসার শোয়েব আখতার। পাকিস্তানকে ধুয়ে দেওয়ার পাশাপাশি করলেন বাংলাদেশের...
৮ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের প্রস্তুতি নিতে বাহরাইনের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। ১৬ ও ২২ আগস্ট হবে ম্যাচ দুটি। আজ জাতীয় দল কমিটির সভায় নেওয়া হয়েছে এই সিদ্ধান্ত। তবে অনূর্ধ্ব-২৩ দলের কোচ কে হবেন, সে ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
১০ ঘণ্টা আগে