নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নবম আসর মাঠে গড়াবে আগামীকাল থেকে। বিপিএলের মান নিয়ে গতকাল প্রশ্ন তুলেছিলেন সাকিব আল হাসান। এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের অনেক জায়গায় পরিবর্তনের প্রয়োজন মনে করছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। এ জন্য বিপিএল গভর্নিং বডি, ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর মালিক ও মিডিয়াকে এগিয়ে আসতে হবে জানালেন বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক।
বিপিএলে নানা অসংগতি, ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) এর থেকে সুশৃঙ্খল—সাকিবের এমন মন্তব্য নিয়ে মাশরাফি বলেছেন, ‘ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকে। আমরা ক্যারিয়ারের একদম ছোট থেকেই দেখে এসেছি, ঢাকা লিগকে খেলোয়াড়েরা অনেক গুরুত্ব দেয়। বিপিএল তো একটা সংস্থার, সাজানোর ব্যাপার থেকে। পঞ্জিকাবর্ষ ঠিক করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিপিএল ক্যালেন্ডারে কখন শুরু হবে, এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এর ভেতরে খেলোয়াড় আসা-যাওয়া, পঞ্জিকাবর্ষ ঠিক করলে হয় কী, বিভিন্ন দেশের খেলোয়াড়েরা জানে কোথায় পাওনা বেশি থাকে এবং তাদের জন্য সুবিধাজনক হবে। এখন পিএসএল, আরব আমিরাত লিগ, দক্ষিণ আফ্রিকান লিগের সঙ্গে একই সময়ে বিপিএল হচ্ছে, এটা একটা ঝামেলা।’
বিপিএলের স্পনসরশিপ ও মালিকানাকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন মাশরাফি, ‘বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জটা আরেকটা জায়গায় আছে, সেটা হচ্ছে—স্পনসরশিপ এবং মালিকানা। এই একটা জায়গায় বিশাল শূন্যস্থান থেকে যায়। অন্যান্য দেশের ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো সুযোগ-সুবিধা পায় বোর্ড থেকে। লাভ ভাগাভাগিতে দুই পক্ষ লাভবান হয়। এখানে সেটা যেহেতু হয় না, তখন আসলে ফ্র্যাঞ্চাইজিদের জন্য একটা চ্যালেঞ্জ থাকে যে, স্পন্সরশিপ থেকে সে অর্থটা বের করে আনা। এখানে একটা শূন্যস্থান থেকেই যায়। আরেকটু সুশৃঙ্খল করতে পারলে ভালোই হয়।’
বিপিএলের মতো একটা টুর্নামেন্ট আয়োজনের জন্য যে পরিমাণ বাজার মূল্য (মার্কেট ভ্যালু) থাকা প্রয়োজন তা নেই মনে করছেন মাশরাফি। সাবেক অধিনায়ক বলেছেন, ‘সত্যি বলতে, বাংলাদেশে ওই পরিমাণ বাজার মূল্যও নেই। এ ধরনের টুর্নামেন্টের জন্য যে পরিমাণ বাজার মূল্য থাকার প্রয়োজন—আমার কাছে মনে হয় যে, একপর্যায়ে জোর করে আসা হয় বা আনা হয়। বাজার মূল্য থাকলে হয়তো আসার ব্যাপার থাকত।’
আইপিএলে হোম গ্যালারির আয় ফিফটি-ফিফটি ভাগ হয়। এটাতে ফ্র্যাঞ্চাইজি এবং আয়োজক সবাই লাভবান হয়। এ রকম কিছু হলো আরেকটু জমজমাট হতো বলে আশাবাদী মাশরাফি, ‘আইপিএলে গ্যালারির টাকা ফিফটি-ফিফটি ভাগ হয়। এ রকম অনেক কিছু বিষয় আছে। এগুলো করলে হয় তো আরেকটু জমজমাট হতো। কিন্তু এই টুর্নামেন্টটা গুরুত্বপূর্ণ।’
সাকিব বলেছিলেন বিপিএলের মার্কেট ভ্যালু নেই। তবে মাশরাফি সেটা বিশ্বাস করেন না। ১৮-২০ কোটি মানুষের দেশে খুবই জনপ্রিয় খেলা ক্রিকেট। ভালো আয়োজনের জন্য সদিচ্ছার অভাবের কথা বলেছেন তিনি। এ ব্যাপারে মাশরাফি বলেছেন, ‘আমি তো এটা বললাম, কাজ না করলে তো বোঝা যাবে না। এটা তো দীর্ঘ সময়ের একটা কাজের ব্যাপার। বাজার মূল্য কতটুকু, আপনার দলের কাছে স্পনসরশিপ কতটুকু আসতে চাচ্ছে, এগুলোতে দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার। একটা দল যখন জানে যে, আমি এই দলটার মালিক, আমি পরবর্তী ১০ বছর বা ৭ বছর এটার মালিক, তখন সে ২ বছর লস (ক্ষতি) করতে পারে। ঠিক আছে, আমি আমার দলকে নিয়ে কাজ করব, মার্কেটে প্রোমোট করব শৃঙ্খল উপায়ে। তখন কিন্তু ২ বছরে লাভের জায়গায় সে চলে যাবে।’
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নবম আসর মাঠে গড়াবে আগামীকাল থেকে। বিপিএলের মান নিয়ে গতকাল প্রশ্ন তুলেছিলেন সাকিব আল হাসান। এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের অনেক জায়গায় পরিবর্তনের প্রয়োজন মনে করছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। এ জন্য বিপিএল গভর্নিং বডি, ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর মালিক ও মিডিয়াকে এগিয়ে আসতে হবে জানালেন বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক।
বিপিএলে নানা অসংগতি, ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) এর থেকে সুশৃঙ্খল—সাকিবের এমন মন্তব্য নিয়ে মাশরাফি বলেছেন, ‘ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকে। আমরা ক্যারিয়ারের একদম ছোট থেকেই দেখে এসেছি, ঢাকা লিগকে খেলোয়াড়েরা অনেক গুরুত্ব দেয়। বিপিএল তো একটা সংস্থার, সাজানোর ব্যাপার থেকে। পঞ্জিকাবর্ষ ঠিক করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিপিএল ক্যালেন্ডারে কখন শুরু হবে, এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এর ভেতরে খেলোয়াড় আসা-যাওয়া, পঞ্জিকাবর্ষ ঠিক করলে হয় কী, বিভিন্ন দেশের খেলোয়াড়েরা জানে কোথায় পাওনা বেশি থাকে এবং তাদের জন্য সুবিধাজনক হবে। এখন পিএসএল, আরব আমিরাত লিগ, দক্ষিণ আফ্রিকান লিগের সঙ্গে একই সময়ে বিপিএল হচ্ছে, এটা একটা ঝামেলা।’
বিপিএলের স্পনসরশিপ ও মালিকানাকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন মাশরাফি, ‘বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জটা আরেকটা জায়গায় আছে, সেটা হচ্ছে—স্পনসরশিপ এবং মালিকানা। এই একটা জায়গায় বিশাল শূন্যস্থান থেকে যায়। অন্যান্য দেশের ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো সুযোগ-সুবিধা পায় বোর্ড থেকে। লাভ ভাগাভাগিতে দুই পক্ষ লাভবান হয়। এখানে সেটা যেহেতু হয় না, তখন আসলে ফ্র্যাঞ্চাইজিদের জন্য একটা চ্যালেঞ্জ থাকে যে, স্পন্সরশিপ থেকে সে অর্থটা বের করে আনা। এখানে একটা শূন্যস্থান থেকেই যায়। আরেকটু সুশৃঙ্খল করতে পারলে ভালোই হয়।’
বিপিএলের মতো একটা টুর্নামেন্ট আয়োজনের জন্য যে পরিমাণ বাজার মূল্য (মার্কেট ভ্যালু) থাকা প্রয়োজন তা নেই মনে করছেন মাশরাফি। সাবেক অধিনায়ক বলেছেন, ‘সত্যি বলতে, বাংলাদেশে ওই পরিমাণ বাজার মূল্যও নেই। এ ধরনের টুর্নামেন্টের জন্য যে পরিমাণ বাজার মূল্য থাকার প্রয়োজন—আমার কাছে মনে হয় যে, একপর্যায়ে জোর করে আসা হয় বা আনা হয়। বাজার মূল্য থাকলে হয়তো আসার ব্যাপার থাকত।’
আইপিএলে হোম গ্যালারির আয় ফিফটি-ফিফটি ভাগ হয়। এটাতে ফ্র্যাঞ্চাইজি এবং আয়োজক সবাই লাভবান হয়। এ রকম কিছু হলো আরেকটু জমজমাট হতো বলে আশাবাদী মাশরাফি, ‘আইপিএলে গ্যালারির টাকা ফিফটি-ফিফটি ভাগ হয়। এ রকম অনেক কিছু বিষয় আছে। এগুলো করলে হয় তো আরেকটু জমজমাট হতো। কিন্তু এই টুর্নামেন্টটা গুরুত্বপূর্ণ।’
সাকিব বলেছিলেন বিপিএলের মার্কেট ভ্যালু নেই। তবে মাশরাফি সেটা বিশ্বাস করেন না। ১৮-২০ কোটি মানুষের দেশে খুবই জনপ্রিয় খেলা ক্রিকেট। ভালো আয়োজনের জন্য সদিচ্ছার অভাবের কথা বলেছেন তিনি। এ ব্যাপারে মাশরাফি বলেছেন, ‘আমি তো এটা বললাম, কাজ না করলে তো বোঝা যাবে না। এটা তো দীর্ঘ সময়ের একটা কাজের ব্যাপার। বাজার মূল্য কতটুকু, আপনার দলের কাছে স্পনসরশিপ কতটুকু আসতে চাচ্ছে, এগুলোতে দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার। একটা দল যখন জানে যে, আমি এই দলটার মালিক, আমি পরবর্তী ১০ বছর বা ৭ বছর এটার মালিক, তখন সে ২ বছর লস (ক্ষতি) করতে পারে। ঠিক আছে, আমি আমার দলকে নিয়ে কাজ করব, মার্কেটে প্রোমোট করব শৃঙ্খল উপায়ে। তখন কিন্তু ২ বছরে লাভের জায়গায় সে চলে যাবে।’
প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে উন্মাদনার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছেই। বিশেষ করে হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর অনেক প্রবাসী ফুটবলার এখন আলোচনায়। কানাডা প্রবাসী সমিত সোমের পাশাপাশি এবার কিউবা মিচেলকে খেলানোর চেষ্টায় রয়েছে বাফুফে।
৯ ঘণ্টা আগেআগামীকাল (২০ এপ্রিল) সিলেটে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্ট। সিরিজের সম্প্রচার স্বত্ব নিয়ে বেশ ভোগান্তির মধ্যে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে এ ভোগান্তির অবসান ঘটিয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের ম্যাচ সরাসরি দেখানোর
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ১৫ সদস্যের বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছে। আগামীকাল ঢাকা থেকে কলম্বোর উদ্দেশে রওনা দেবেন যুবারা। সফরে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ছয় ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন দল।
১০ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার পর থেকে আগ্রহ বেড়েছে ফুটবল নিয়ে। প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে অন্যরকম উন্মাদনা কাজ করছে সমর্থকদের। হামজার প্রভাব শুধু ফুটবলেই নয় পড়েছে অন্যান্য খেলাতেও। দেশের বাইরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের বাংলাদেশের হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নিতে সকল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে