নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কয়েক সপ্তাহ ধরেই গুঞ্জন ছড়িয়েছে, সরকারের মধ্যে বিসিবি সভাপতির পদ থেকে ফারুক আহমেদকে সরানোর চিন্তা-ভাবনা চলছে। গতকাল তাঁকে নাকি ক্রীড়া উপদেষ্টা পদত্যাগ করার কথা বলেছেন বলেও খবর ছড়িয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে আজ সকালে আজকের পত্রিকাকে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘পদত্যাগ করতে বলেনি। আমাকে চালিয়ে যেতে বলা হয়েছে। পদত্যাগের কথা বলা হয়নি। যাঁর যাঁর মতো লিখছেন, লিখতে থাকুন।’
পদত্যাগ করতে বলেনি দাবি করলেও সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব চালিয়ে যাওয়া এখন যথেষ্ট কঠিন হয়ে উঠেছে ফারুকের। বিশেষ করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে ফারুকের পথ আরও কঠিন হয়ে গেছে। বিসিবির বোর্ড পরিচালন পর্ষদের বেশির ভাগ সদস্যই তাঁকে ‘প্রতিপক্ষ’ হিসেবে বিবেচনা করেছেন গত কয়েক মাসের কর্মকাণ্ডে। এই ভিন্নমতের কারণে বোর্ডে অচলাবস্থা বাড়ছে।
ফারুককে সরিয়ে বিসিবি সভাপতির পদে বসানোর বিষয়ে আইসিসিতে কর্মরত আমিনুল ইসলাম বুলবুলের নাম ইতিমধ্যে আলোচনা হতে শুরু করেছে। বর্তমানে তিনি পারিবারিক কারণে ঢাকায় অবস্থান করছেন। আজকের পত্রিকাকে বুলবুল বলেছেন, ‘কোনো পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে যোগাযোগ হয়নি। এটা নিয়ে কিছু বলতেও চাইছি না।’ তিনি অস্ট্রেলিয়া থেকে ঢাকায় এসেছেন মূলত জরুরি কিছু পারিবারিক কাজে। তাঁর দেশে আসার পরিকল্পনা হুট করে নয়, বরং বেশ আগে থেকেই।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট দেশের রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে বিসিবিতে নতুন নেতৃত্ব আসে। ফারুক তখন এনএসসির কাউন্সিলর হিসেবে বিসিবির পরিচালক হন, ২১ আগস্ট পরিচালকদের ভোটে সভাপতি নির্বাচিত হন। যেহেতু তিনি এনএসসির কোটায় এসেছেন, তাই সরকারের হস্তক্ষেপের সুযোগ এখানেই বেশি থাকে। যদি ফারুক নির্বাচিত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করতেন, তাহলে মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে সরানো এত সহজ হতো না। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। সাম্প্রতিক বিতর্ক এবং ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে দূরত্ব তাঁর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত করে তুলেছে।
তবে এ ধরনের পরিবর্তন হলে ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসির নিষেধাজ্ঞায় পড়ার আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ের সরকারি হস্তক্ষেপের কারণে সাময়িক নিষেধাজ্ঞার পড়েছিল। বিসিবির গঠনতন্ত্রে অন্তর্বর্তীকালীন কাউকে সভাপতি করার স্পষ্ট বিধান না থাকার কারণে জটিলতা আরও বাড়ছে।
আরও পড়ুন:
কয়েক সপ্তাহ ধরেই গুঞ্জন ছড়িয়েছে, সরকারের মধ্যে বিসিবি সভাপতির পদ থেকে ফারুক আহমেদকে সরানোর চিন্তা-ভাবনা চলছে। গতকাল তাঁকে নাকি ক্রীড়া উপদেষ্টা পদত্যাগ করার কথা বলেছেন বলেও খবর ছড়িয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে আজ সকালে আজকের পত্রিকাকে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘পদত্যাগ করতে বলেনি। আমাকে চালিয়ে যেতে বলা হয়েছে। পদত্যাগের কথা বলা হয়নি। যাঁর যাঁর মতো লিখছেন, লিখতে থাকুন।’
পদত্যাগ করতে বলেনি দাবি করলেও সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব চালিয়ে যাওয়া এখন যথেষ্ট কঠিন হয়ে উঠেছে ফারুকের। বিশেষ করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে ফারুকের পথ আরও কঠিন হয়ে গেছে। বিসিবির বোর্ড পরিচালন পর্ষদের বেশির ভাগ সদস্যই তাঁকে ‘প্রতিপক্ষ’ হিসেবে বিবেচনা করেছেন গত কয়েক মাসের কর্মকাণ্ডে। এই ভিন্নমতের কারণে বোর্ডে অচলাবস্থা বাড়ছে।
ফারুককে সরিয়ে বিসিবি সভাপতির পদে বসানোর বিষয়ে আইসিসিতে কর্মরত আমিনুল ইসলাম বুলবুলের নাম ইতিমধ্যে আলোচনা হতে শুরু করেছে। বর্তমানে তিনি পারিবারিক কারণে ঢাকায় অবস্থান করছেন। আজকের পত্রিকাকে বুলবুল বলেছেন, ‘কোনো পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে যোগাযোগ হয়নি। এটা নিয়ে কিছু বলতেও চাইছি না।’ তিনি অস্ট্রেলিয়া থেকে ঢাকায় এসেছেন মূলত জরুরি কিছু পারিবারিক কাজে। তাঁর দেশে আসার পরিকল্পনা হুট করে নয়, বরং বেশ আগে থেকেই।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট দেশের রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে বিসিবিতে নতুন নেতৃত্ব আসে। ফারুক তখন এনএসসির কাউন্সিলর হিসেবে বিসিবির পরিচালক হন, ২১ আগস্ট পরিচালকদের ভোটে সভাপতি নির্বাচিত হন। যেহেতু তিনি এনএসসির কোটায় এসেছেন, তাই সরকারের হস্তক্ষেপের সুযোগ এখানেই বেশি থাকে। যদি ফারুক নির্বাচিত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করতেন, তাহলে মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে সরানো এত সহজ হতো না। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। সাম্প্রতিক বিতর্ক এবং ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে দূরত্ব তাঁর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত করে তুলেছে।
তবে এ ধরনের পরিবর্তন হলে ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসির নিষেধাজ্ঞায় পড়ার আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ের সরকারি হস্তক্ষেপের কারণে সাময়িক নিষেধাজ্ঞার পড়েছিল। বিসিবির গঠনতন্ত্রে অন্তর্বর্তীকালীন কাউকে সভাপতি করার স্পষ্ট বিধান না থাকার কারণে জটিলতা আরও বাড়ছে।
আরও পড়ুন:
গত জুনে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটির দ্বিতীয়ার্ধ দেরিতে শুরু হওয়ায় শাস্তির মুখে পড়েছে বাফুফে। তাদের ১৫০০ ডলার (প্রায় দুই লাখ টাকা) জরিমানা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)।
৬ ঘণ্টা আগে১১০ রানে অলআউট হয়ে কার্যত ম্যাচের প্রথমার্ধেই ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিল পাকিস্তান। মিরপুর শেরেবাংলার উইকেটে নিজেদের মেলে ধরতে ব্যর্থ সফরকারী ব্যাটাররা। ম্যাচ হারের পর তাই সফরকারী দলের যত ক্ষোভ উইকেট নিয়ে। পাকিস্তান অধিনায়ক তো বলেই দিলেন, বাংলাদেশে এসে ভালো উইকেট আশা করা যায় না!
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ দেখতে আজ মিরপুর শেরেবাংলার গ্যালারিতে হাজির হয়েছিলেন অনেক নামীদামি ব্যক্তি। তাঁদের মধ্যে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও।
৭ ঘণ্টা আগেদুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে অল্প রানে আটকে রেখে জয়ের অর্ধেক কাজ সেরে রেখেছিলেন বোলাররা। ব্যাটাররাও নিজেদের কাজ সারলেন দারুণভাবে। পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটি আর তাওহীদ হৃদয়ের কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে ২৭ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে বড় জয় পেল বাংলাদেশ। ৯ বছর বেশি সময় পর পাকিস্তানের বিপক্ষে কুড়ি ওভারের ম্যাচ
৮ ঘণ্টা আগে