নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন সবাইকে চমকে দিয়েছেন সাকিব আল হাসান। বাঁহাতি অফ স্পিনার সাকিব আল হাসানকে হঠাৎ করেই দেখা গেল চায়নাম্যান তথা বাঁহাতি লেগ স্পিনারের ভূমিকায়। লেগ স্পিনার সাকিবকে নিয়ে আলোচনা হয়েছে দিনভর। দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসা নাঈম হাসানকে প্রশ্ন করা হয়েছিল সাকিবের লেগ স্পিন করা নিয়ে। নাঈম অবশ্য চায়নাম্যান সাকিবকে দেখে অবাক হননি। সাকিব যে এমন কিছু করতে পারেন তা আগে থেকেই জানতেন তিনি।
৬ উইকেট নিয়ে দিনের সেরা বোলার নাঈম। তবে বোলিংয়ে সাকিবও ছিলেন দারুণ। যেখানে লেগ স্পিনের বৈচিত্র্যেও প্রতিপক্ষকে চাপে রাখেন তিনি। সাকিবের লেগ স্পিন করা নিয়ে জানতে চাইলে নাঈম বলেন, ‘অবাক হই নাই, সাকিব ভাই চেষ্টা করছিল। উনি আগেই বলেছিল।’
নাঈম অবাক না হলেও অবাক হয়েছেন লঙ্কানরা। দিন শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসে লঙ্কান অলরাউন্ডার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস বলেন, “আমরা জানি যে সাকিব দারুণ অভিজ্ঞ সেনানী। যে ডেলিভারিই হোক না কেন, সে ঠিক জায়গায় বল রাখে। আমি প্রথমবার দেখলাম তাকে দুটি রং আন ডেলিভারি করতে, বলা উচিত ‘চায়নাম্যান।’ এই দুটিতেও তার নিশানা বেশ ভালো ছিল। তার যে অভিজ্ঞতা, সেখান থেকেই সে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হচ্ছে। খুব ভালো বল করেছে সে।”
দলে নিয়মিত নন নাঈম। তবে এবার ৬ উইকেট নিয়ে দলে স্থায়ী হওয়ার আবেদনটা জোরালো করলেন তিনি। সুযোগ পাওয়া নিয়ে জানতে চাইলে নাঈম বলেন, ‘আসলে ওটা তো টিম ম্যানেজমেন্টের ব্যাপার। সুযোগ পেলে খেলাটা আমার দায়িত্ব। এখন যদি আমাকে খেলায় চেষ্টা থাকে শতভাগ ঢেলে দেওয়ার, ভালো খেলার। টিম ম্যানেজমেন্ট খেলাবে নাকি খেলাবে না এটা তো তাদের সিদ্ধান্ত।’
মাঝে চোটও ভুগিয়েছে বেশ। চোট নিয়ে জানতে চাইলে নাঈম বলেন, ‘ইনজুরির সময়টা নিজেকে প্রস্তুত করার চেষ্টা করেছি। তখন দলের সঙ্গে ছিলাম আমি, খেলার সুযোগ হয়নি। মিরাজ ভাই খুব ভালো খেলছিল। ব্যাটিং, বোলিং ভালো করছিল, ওই জন্যই সুযোগ পাইনি। চোটের সময় আমার চেষ্টা ছিল নিজেকে ধরে রাখার, অনুশীলন করে প্রস্তুতি নিয়ে রাখা, যেন যখন সুযোগ আসে তখন ভালো খেলতে পারি।’
চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন সবাইকে চমকে দিয়েছেন সাকিব আল হাসান। বাঁহাতি অফ স্পিনার সাকিব আল হাসানকে হঠাৎ করেই দেখা গেল চায়নাম্যান তথা বাঁহাতি লেগ স্পিনারের ভূমিকায়। লেগ স্পিনার সাকিবকে নিয়ে আলোচনা হয়েছে দিনভর। দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসা নাঈম হাসানকে প্রশ্ন করা হয়েছিল সাকিবের লেগ স্পিন করা নিয়ে। নাঈম অবশ্য চায়নাম্যান সাকিবকে দেখে অবাক হননি। সাকিব যে এমন কিছু করতে পারেন তা আগে থেকেই জানতেন তিনি।
৬ উইকেট নিয়ে দিনের সেরা বোলার নাঈম। তবে বোলিংয়ে সাকিবও ছিলেন দারুণ। যেখানে লেগ স্পিনের বৈচিত্র্যেও প্রতিপক্ষকে চাপে রাখেন তিনি। সাকিবের লেগ স্পিন করা নিয়ে জানতে চাইলে নাঈম বলেন, ‘অবাক হই নাই, সাকিব ভাই চেষ্টা করছিল। উনি আগেই বলেছিল।’
নাঈম অবাক না হলেও অবাক হয়েছেন লঙ্কানরা। দিন শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসে লঙ্কান অলরাউন্ডার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস বলেন, “আমরা জানি যে সাকিব দারুণ অভিজ্ঞ সেনানী। যে ডেলিভারিই হোক না কেন, সে ঠিক জায়গায় বল রাখে। আমি প্রথমবার দেখলাম তাকে দুটি রং আন ডেলিভারি করতে, বলা উচিত ‘চায়নাম্যান।’ এই দুটিতেও তার নিশানা বেশ ভালো ছিল। তার যে অভিজ্ঞতা, সেখান থেকেই সে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হচ্ছে। খুব ভালো বল করেছে সে।”
দলে নিয়মিত নন নাঈম। তবে এবার ৬ উইকেট নিয়ে দলে স্থায়ী হওয়ার আবেদনটা জোরালো করলেন তিনি। সুযোগ পাওয়া নিয়ে জানতে চাইলে নাঈম বলেন, ‘আসলে ওটা তো টিম ম্যানেজমেন্টের ব্যাপার। সুযোগ পেলে খেলাটা আমার দায়িত্ব। এখন যদি আমাকে খেলায় চেষ্টা থাকে শতভাগ ঢেলে দেওয়ার, ভালো খেলার। টিম ম্যানেজমেন্ট খেলাবে নাকি খেলাবে না এটা তো তাদের সিদ্ধান্ত।’
মাঝে চোটও ভুগিয়েছে বেশ। চোট নিয়ে জানতে চাইলে নাঈম বলেন, ‘ইনজুরির সময়টা নিজেকে প্রস্তুত করার চেষ্টা করেছি। তখন দলের সঙ্গে ছিলাম আমি, খেলার সুযোগ হয়নি। মিরাজ ভাই খুব ভালো খেলছিল। ব্যাটিং, বোলিং ভালো করছিল, ওই জন্যই সুযোগ পাইনি। চোটের সময় আমার চেষ্টা ছিল নিজেকে ধরে রাখার, অনুশীলন করে প্রস্তুতি নিয়ে রাখা, যেন যখন সুযোগ আসে তখন ভালো খেলতে পারি।’
আগামীকাল থেকে শুরু হতে যাওয়া সিরিজে কাগজে কলমে বাংলাদেশই ফেবারিট। আইসিসি টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে ৯ নম্বরে অবস্থান বাংলাদেশের। এই তালিকার তলানি তথা ১২তম অবস্থানে জিম্বাবুয়ে। তবে মাঠে লড়াই শুরুর আগে বাংলাদেশকে নিয়ে ভয় পেতে চায় না জিম্বাবুয়ে।
৩০ মিনিট আগেজিতলেই বিশ্বকাপ—এমন সমীকরণ নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জিততে পারেননি নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচেও আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে ৭ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। তাই জ্যোতিদের বিশ্বকাপ-ভাগ্য এখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের হাতে। বিকেলে শুরু হওয়া ম্যাচে থাইল্যান্ডের মেয়েদের বিপ
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট খেলছে প্রায় দুই যুগ ধরে। ২০০০ সালের নভেম্বরে ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক অভিষেকের পর প্রথম জয় পেতে সময় লেগেছিল চার বছরের বেশি। এই দীর্ঘ পথচলায় টেস্টে বাংলাদেশের প্রাপ্তি খুব একটা সমৃদ্ধ নয়। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তানের মতো বড় দলকে হারানোর কিছু সাফল্য এসেছে
২ ঘণ্টা আগেজিতলেই বিশ্বকাপ—এমন সমীকরণ নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জিততে পারেননি নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষেও একই সমীকরণ নিয়ে খেলে হেরেছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। ৭ উইকেটের হারে জ্যোতিদের বিশ্বকাপ-ভাগ্য এখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের হাতে। বিকেলে শুরু হওয়া থাই মেয়েদের বিপক্ষে
৩ ঘণ্টা আগে