গল টেস্টে পাকিস্তানের জয়ের কোনো সম্ভাবনা ছিল না বললেই চলে। শেষদিনে গড়ানো টেস্টে ম্যাচের সম্ভাব্য ফল ছিল শ্রীলঙ্কার জয় নয়তো ড্র। শ্রীলঙ্কার জয়ের সম্ভাবনায় অবশ্য বেশি ছিল। শেষপর্যন্ত হয়েছেও তাই দিনের প্রায় অর্ধেক খেলা বাকি থাকতেই পাকিস্তানকে অল আউট করে শ্রীলঙ্কা ম্যাচ জিতেছে ২৪৬ রানের বড় ব্যবধানে। বাবর আজমের লড়াই শুধু পাকিস্তানের হারের ব্যবধানই কমিয়েছে। এই জয়ে ২ ম্যাচে টেস্ট সিরিজ ১-১ এ ড্র হলো।
জয়ের জন্য শ্রীলঙ্কা পাকিস্তানের সামনে ৫০৮ রানের পাহাড়সম লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছিল।যা টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ডের চেয়েও ৯০ রান বেশি। এই রান তাড়া করতে নেমে গতকাল ১ উইকেটে ৮৯ রান করে দিন শেষ করে পাকিস্তান।। আগের ম্যাচের পাকিস্তানের জয়ের নায়ক আবদুল্লাহ শফিক দ্বিতীয় টেস্টে সুবিধা করতে পারেননি।।প্রথম ইনিংসে রানের খাতা খোলার আগেই আউট হওয়া শফিক দ্বিতীয় ইনিংস করেছেন ১৬ রান।
আজ শেষ দিনে জয়ের জন্য পাকিস্তানের দরকার ছিল ৪১৯ রান আর শ্রীলঙ্কার ৯ উইকেট। এমন সমীকরণ নিয়ে খেলতে নেমে দিনের শুরুতে ইমাম-উল- হককে হারিয়ে ধাক্কা খায় পাকিস্তান। এরপর মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ৭৯ রানের জুটি গড়ে পাকিস্তানকে আশা দেখাচ্ছিল। কিন্তু ৩৭করা রিজওয়ান প্রভাত জয়সুরিয়ার বলে বোল্ড হলে ম্যাচের পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় শ্রীলঙ্কা।
লাঞ্চ বিরতির আগে ফাওয়াদ আলম ও আগা সালমান ফিরলে পাকিস্তানের শেষ ভরসা হয়ে উইকেট ছিলেন বাবর। কিন্তু লাঞ্চের পর সপ্তম ওভারেই জয়সুরিয়ার বলে বাবর(৮১) এলবিডব্লুর শিকার হলে পাকিস্তানের সব আশায় শেষ হয়ে যায়। শ্রীলঙ্কার জয় মনের হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। শেষ পর্যন্ত ২৬১ রানে থেমে যায় পাকিস্তান। শেষ দিকে ইয়াসির শাহর ২৭ আর নাসিম শাহ করেন ১৮ রান। ১১৭ রানে ৫ উইকেট নেন জয়সুরিয়া। এ নিয়ে টেস্টে ৬ ইনিংসে ৪ বার পাঁচের বেশি উইকেট পেলেন লঙ্কান এই বাঁহাতি স্পিনার।
গল টেস্টে পাকিস্তানের জয়ের কোনো সম্ভাবনা ছিল না বললেই চলে। শেষদিনে গড়ানো টেস্টে ম্যাচের সম্ভাব্য ফল ছিল শ্রীলঙ্কার জয় নয়তো ড্র। শ্রীলঙ্কার জয়ের সম্ভাবনায় অবশ্য বেশি ছিল। শেষপর্যন্ত হয়েছেও তাই দিনের প্রায় অর্ধেক খেলা বাকি থাকতেই পাকিস্তানকে অল আউট করে শ্রীলঙ্কা ম্যাচ জিতেছে ২৪৬ রানের বড় ব্যবধানে। বাবর আজমের লড়াই শুধু পাকিস্তানের হারের ব্যবধানই কমিয়েছে। এই জয়ে ২ ম্যাচে টেস্ট সিরিজ ১-১ এ ড্র হলো।
জয়ের জন্য শ্রীলঙ্কা পাকিস্তানের সামনে ৫০৮ রানের পাহাড়সম লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছিল।যা টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ডের চেয়েও ৯০ রান বেশি। এই রান তাড়া করতে নেমে গতকাল ১ উইকেটে ৮৯ রান করে দিন শেষ করে পাকিস্তান।। আগের ম্যাচের পাকিস্তানের জয়ের নায়ক আবদুল্লাহ শফিক দ্বিতীয় টেস্টে সুবিধা করতে পারেননি।।প্রথম ইনিংসে রানের খাতা খোলার আগেই আউট হওয়া শফিক দ্বিতীয় ইনিংস করেছেন ১৬ রান।
আজ শেষ দিনে জয়ের জন্য পাকিস্তানের দরকার ছিল ৪১৯ রান আর শ্রীলঙ্কার ৯ উইকেট। এমন সমীকরণ নিয়ে খেলতে নেমে দিনের শুরুতে ইমাম-উল- হককে হারিয়ে ধাক্কা খায় পাকিস্তান। এরপর মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ৭৯ রানের জুটি গড়ে পাকিস্তানকে আশা দেখাচ্ছিল। কিন্তু ৩৭করা রিজওয়ান প্রভাত জয়সুরিয়ার বলে বোল্ড হলে ম্যাচের পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় শ্রীলঙ্কা।
লাঞ্চ বিরতির আগে ফাওয়াদ আলম ও আগা সালমান ফিরলে পাকিস্তানের শেষ ভরসা হয়ে উইকেট ছিলেন বাবর। কিন্তু লাঞ্চের পর সপ্তম ওভারেই জয়সুরিয়ার বলে বাবর(৮১) এলবিডব্লুর শিকার হলে পাকিস্তানের সব আশায় শেষ হয়ে যায়। শ্রীলঙ্কার জয় মনের হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। শেষ পর্যন্ত ২৬১ রানে থেমে যায় পাকিস্তান। শেষ দিকে ইয়াসির শাহর ২৭ আর নাসিম শাহ করেন ১৮ রান। ১১৭ রানে ৫ উইকেট নেন জয়সুরিয়া। এ নিয়ে টেস্টে ৬ ইনিংসে ৪ বার পাঁচের বেশি উইকেট পেলেন লঙ্কান এই বাঁহাতি স্পিনার।
গত জুনে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটির দ্বিতীয়ার্ধ দেরিতে শুরু হওয়ায় শাস্তির মুখে পড়েছে বাফুফে। তাদের ১৫০০ ডলার (প্রায় দুই লাখ টাকা) জরিমানা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)।
৩ ঘণ্টা আগে১১০ রানে অলআউট হয়ে কার্যত ম্যাচের প্রথমার্ধেই ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিল পাকিস্তান। মিরপুর শেরেবাংলার উইকেটে নিজেদের মেলে ধরতে ব্যর্থ সফরকারী ব্যাটাররা। ম্যাচ হারের পর তাই সফরকারী দলের যত ক্ষোভ উইকেট নিয়ে। পাকিস্তান অধিনায়ক তো বলেই দিলেন, বাংলাদেশে এসে ভালো উইকেট আশা করা যায় না!
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ দেখতে আজ মিরপুর শেরেবাংলার গ্যালারিতে হাজির হয়েছিলেন অনেক নামীদামি ব্যক্তি। তাঁদের মধ্যে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও।
৪ ঘণ্টা আগেদুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে অল্প রানে আটকে রেখে জয়ের অর্ধেক কাজ সেরে রেখেছিলেন বোলাররা। ব্যাটাররাও নিজেদের কাজ সারলেন দারুণভাবে। পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটি আর তাওহীদ হৃদয়ের কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে ২৭ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে বড় জয় পেল বাংলাদেশ। ৯ বছর বেশি সময় পর পাকিস্তানের বিপক্ষে কুড়ি ওভারের ম্যাচ
৫ ঘণ্টা আগে