
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে গত পরশু সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে এসেছিলেন ইবাদত হোসেন। ইনিংস বিরতিতে তাঁর সঙ্গে যখন প্রেসিডেন্ট বক্সে দেখা, সেখানে ছিলেন ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুসও। জালাল ইবাদতকে বলেছিলেন, ‘তুমি আমাদের স্ট্রাইক বোলার ছিলে। এশিয়া কাপ-বিশ্বকাপে তোমাকে অনেক মিস করেছি।’ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে-সাকিব আল হাসানও কয়েকবার ইবাদতের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছেন। অ্যালান ডোনাল্ডের ‘সিলেটের রকেট’ এখন ব্যস্ত পুনর্বাসন প্রক্রিয়া নিয়ে। পরশু ইবাদতের হালহকিকত শুনলেন রানা আব্বাস।
প্রশ্ন: আপনার পুনর্বাসনপ্রক্রিয়া কোন পর্যায়ে আছে?
ইবাদত হোসেন: পুনর্বাসনের তৃতীয় পর্যায়ে আছি। আমার পায়ে ৭০ শতাংশ স্ট্রেংথ বিল্ডআপ হয়েছে। আগামীকাল (গতকাল) থেকে আমার রানিং শুরু হবে ইনশা আল্লাহ।
প্রশ্ন: তারপর?
ইবাদত: দৌড়ানো শুরু মানে জগিংটা শুরু করব। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমার দৌড়ানোর তীব্রতা ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ হলে শর্ট রানআপে বোলিং শুরু করব। এটা করতে যত দিন সময় লাগে। আশা করছি যে চার-পাঁচ সপ্তাহ।
প্রশ্ন: জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে কি আপনাকে পাওয়ার আশা করতে পারে বাংলাদেশ?
ইবাদত: এটা বলা মুশকিল। আমি যদি বলি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলব আর যদি খেলতে না পারি, তাহলে অনেকে বলবে যে, না আমি পুনর্বাসনের কাজ করিনি বা ভালো হয়নি (পুনর্বাসনের কাজ)। আমার প্রত্যাশা ও লক্ষ্য আছে। যদি এর ভেতরে ফিরতে পারি, তো আলহামদুলিল্লাহ। তবে আমার চেষ্টা থাকবে।
প্রশ্ন: একটু আগে ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধানের সঙ্গে যে কথা হচ্ছিল আপনার, যখন সেরা সময়, তখনই ছিটকে গেলেন। এটা আপনার ক্যারিয়ার বা জীবনের সবচেয়ে বড় ধাক্কা বলা যায়?
ইবাদত: হ্যাঁ, অবশ্যই। দেখুন, বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে সাকিব ভাইও ফোন করেছেন। আমিও অনেক মিস করেছি দলকে। বাংলাদেশ দলও আমাকে মিস করেছে। এটা আমার কাছে অনেক বড় পাওয়া। এই পর্যায়ে আসতে আমার অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে। সেই পরিশ্রমের ফলেই হয়তো সবাই আমাকে (মিস করেছে)….এমন একটা সময় আমি চোটে পড়েছি, যে সময় বাংলাদেশ দলের বেশি দরকার ছিল। সবই আল্লাহর ইচ্ছা। আমার চেষ্টার কোনো ত্রুটি নেই। চোট থেকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফিরব ইনশা আল্লাহ।
প্রশ্ন: কঠিন এই সময়ে দলের সবার কাছ থেকে কেমন সমর্থন পেয়েছেন?
ইবাদত: সবাই... আলহামদুলিল্লাহ ভালোই। আমাদের ফাস্ট বোলিং যে গ্রুপ আছে, সেখানে প্রতিদিনই সবাই সবার আপডেট দিচ্ছে। সবাই সবার প্রশংসা করছে। দল থেকে সবাই হাথুরুসিংহে, নিক পোথাস ও দলের সবাই আমার খুব খোঁজখবর নিয়েছেন।
প্রশ্ন: আপনাদের এ বছর অনেকগুলো টেস্ট। আপনি চোটে পড়ে বাইরে। তাসকিন আহমেদেরও সমস্যা রয়েছে, টেস্ট খেলতে পারবেন না। মোস্তাফিজুর রহমান তো অনেক আগে থেকেই নেই। শীর্ষ তিন ফাস্ট বোলার নেই টেস্টে। তবু আপনি কতটা আশাবাদী বর্তমান ফাস্ট বোলিং আক্রমণ নিয়ে?
ইবাদত: অবশ্যই, দেখুন, আমার কাছে যেটা মনে হয় তাসকিনের ওপর দিয়ে অনেক চাপ গেছে। ওর কাঁধের কিছু সমস্যা আছে। আমিও এ মুহূর্তে চোটে পড়ে আছি। আমার দেখার মধ্যে খালেদ আহমেদ, শরীফুল, হাসান মাহমুদ আছে। আমি খুবই আশাবাদী যে যে সুযোগ পাক না কেন, যতটুকু পারে সবাই ভালো করার চেষ্টা করবে ইনশা আল্লাহ।
প্রশ্ন: কঠিন সময়ে নিজেকে অনুপ্রাণিত করেন কীভাবে?
ইবাদত: ওই সময়টা সত্যি বলতে আগে কখনো চোটে পড়িনি। চোটে পড়ার পর মানসিকভাবে... আল্লাহর কাছে দোয়া করেছি। নামাজ পড়েছি। এখন আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো।
প্রশ্ন: আপনার সবচেয়ে বড় শিক্ষা কী এ সময়টাতে?
ইবাদত: পুনর্বাসন জিনিসটা অনেক কষ্টের। কেউ যদি পুনর্বাসনের কাজ না করে, সে বুঝতে পারবে না। এটাই আর কী, ওই সময়ে খুবই খারাপ লাগে যে, খেলোয়াড় হিসেবে খেলতে পারছি না। সবাই খেলছে। নিজের মধ্যে অনেক কষ্ট লাগে। সেই কষ্টটা যখন আসে, তখন অন্যদিকে মন ঘুরিয়ে ফেলি।
প্রশ্ন: আপনি মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের নায়ক ছিলেন। আবার সিলেটে নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে যখন বাংলাদেশ টেস্ট জিতল, তখন আপনার মনের অবস্থা কেমন ছিল?
ইবাদত: ওরা দেশে এসেছে। সেখানে যদি আমি খেলতে পারতাম, জিততে পারতাম, আরেকটু ভালো লাগত। তো মিস করছি। ইনশা আল্লাহ যত তাড়াতাড়ি সুস্থ হব, দলে ফিরব।
প্রশ্ন: সিলেটে দল আছে এখন। দেখা তো হয়েছে সবার সঙ্গেই। সবাই কী বলে?
ইবাদত: সবাই খোঁজখবর নিল, কতটুকু এগোলাম, পুনর্বাসন কীভাবে চলছে, কবে দৌড়ানো শুরু করব।
প্রশ্ন: অ্যালান ডোনাল্ড আপনাকে বিশেষ একটা তকমা দিয়েছিলেন। আবারও বলতে হচ্ছে, সিলেটের রকেট কবে উড়তে দেখবে বাংলাদেশ?
ইবাদত: যত তাড়াতাড়ি সম্ভব। আমার তো মন বলে চেষ্টার কোনো ত্রুটি নেই। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফিরব ইনশা আল্লাহ।
প্রশ্ন: চোট থেকে ফেরার পর আরেকটা চ্যালেঞ্জে পড়তে হয় ফাস্ট বোলারদের। ছন্দ ফিরে পেতে অনেকের সময় লাগে। ছন্দ ফিরে পেতে আপনি কতটা আত্মবিশ্বাসী?
ইবাদত: এ জন্যই তো বিশ্বের সেরা সার্জনকে (ইংল্যান্ডে) দিয়ে অস্ত্রোপচার করানো, যাতে আবার আগের ছন্দে ফিরে আসি। সেটা নির্ভর করে কতটুকু শক্তিশালী হয়ে আমি বোলিং করছি। ইনশা আল্লাহ যদি সুস্থ হয়ে যাই, তাহলে ছন্দে ফিরতে বেশি সময় লাগবে না।

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে গত পরশু সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে এসেছিলেন ইবাদত হোসেন। ইনিংস বিরতিতে তাঁর সঙ্গে যখন প্রেসিডেন্ট বক্সে দেখা, সেখানে ছিলেন ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুসও। জালাল ইবাদতকে বলেছিলেন, ‘তুমি আমাদের স্ট্রাইক বোলার ছিলে। এশিয়া কাপ-বিশ্বকাপে তোমাকে অনেক মিস করেছি।’ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে-সাকিব আল হাসানও কয়েকবার ইবাদতের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছেন। অ্যালান ডোনাল্ডের ‘সিলেটের রকেট’ এখন ব্যস্ত পুনর্বাসন প্রক্রিয়া নিয়ে। পরশু ইবাদতের হালহকিকত শুনলেন রানা আব্বাস।
প্রশ্ন: আপনার পুনর্বাসনপ্রক্রিয়া কোন পর্যায়ে আছে?
ইবাদত হোসেন: পুনর্বাসনের তৃতীয় পর্যায়ে আছি। আমার পায়ে ৭০ শতাংশ স্ট্রেংথ বিল্ডআপ হয়েছে। আগামীকাল (গতকাল) থেকে আমার রানিং শুরু হবে ইনশা আল্লাহ।
প্রশ্ন: তারপর?
ইবাদত: দৌড়ানো শুরু মানে জগিংটা শুরু করব। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমার দৌড়ানোর তীব্রতা ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ হলে শর্ট রানআপে বোলিং শুরু করব। এটা করতে যত দিন সময় লাগে। আশা করছি যে চার-পাঁচ সপ্তাহ।
প্রশ্ন: জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে কি আপনাকে পাওয়ার আশা করতে পারে বাংলাদেশ?
ইবাদত: এটা বলা মুশকিল। আমি যদি বলি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলব আর যদি খেলতে না পারি, তাহলে অনেকে বলবে যে, না আমি পুনর্বাসনের কাজ করিনি বা ভালো হয়নি (পুনর্বাসনের কাজ)। আমার প্রত্যাশা ও লক্ষ্য আছে। যদি এর ভেতরে ফিরতে পারি, তো আলহামদুলিল্লাহ। তবে আমার চেষ্টা থাকবে।
প্রশ্ন: একটু আগে ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধানের সঙ্গে যে কথা হচ্ছিল আপনার, যখন সেরা সময়, তখনই ছিটকে গেলেন। এটা আপনার ক্যারিয়ার বা জীবনের সবচেয়ে বড় ধাক্কা বলা যায়?
ইবাদত: হ্যাঁ, অবশ্যই। দেখুন, বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে সাকিব ভাইও ফোন করেছেন। আমিও অনেক মিস করেছি দলকে। বাংলাদেশ দলও আমাকে মিস করেছে। এটা আমার কাছে অনেক বড় পাওয়া। এই পর্যায়ে আসতে আমার অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে। সেই পরিশ্রমের ফলেই হয়তো সবাই আমাকে (মিস করেছে)….এমন একটা সময় আমি চোটে পড়েছি, যে সময় বাংলাদেশ দলের বেশি দরকার ছিল। সবই আল্লাহর ইচ্ছা। আমার চেষ্টার কোনো ত্রুটি নেই। চোট থেকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফিরব ইনশা আল্লাহ।
প্রশ্ন: কঠিন এই সময়ে দলের সবার কাছ থেকে কেমন সমর্থন পেয়েছেন?
ইবাদত: সবাই... আলহামদুলিল্লাহ ভালোই। আমাদের ফাস্ট বোলিং যে গ্রুপ আছে, সেখানে প্রতিদিনই সবাই সবার আপডেট দিচ্ছে। সবাই সবার প্রশংসা করছে। দল থেকে সবাই হাথুরুসিংহে, নিক পোথাস ও দলের সবাই আমার খুব খোঁজখবর নিয়েছেন।
প্রশ্ন: আপনাদের এ বছর অনেকগুলো টেস্ট। আপনি চোটে পড়ে বাইরে। তাসকিন আহমেদেরও সমস্যা রয়েছে, টেস্ট খেলতে পারবেন না। মোস্তাফিজুর রহমান তো অনেক আগে থেকেই নেই। শীর্ষ তিন ফাস্ট বোলার নেই টেস্টে। তবু আপনি কতটা আশাবাদী বর্তমান ফাস্ট বোলিং আক্রমণ নিয়ে?
ইবাদত: অবশ্যই, দেখুন, আমার কাছে যেটা মনে হয় তাসকিনের ওপর দিয়ে অনেক চাপ গেছে। ওর কাঁধের কিছু সমস্যা আছে। আমিও এ মুহূর্তে চোটে পড়ে আছি। আমার দেখার মধ্যে খালেদ আহমেদ, শরীফুল, হাসান মাহমুদ আছে। আমি খুবই আশাবাদী যে যে সুযোগ পাক না কেন, যতটুকু পারে সবাই ভালো করার চেষ্টা করবে ইনশা আল্লাহ।
প্রশ্ন: কঠিন সময়ে নিজেকে অনুপ্রাণিত করেন কীভাবে?
ইবাদত: ওই সময়টা সত্যি বলতে আগে কখনো চোটে পড়িনি। চোটে পড়ার পর মানসিকভাবে... আল্লাহর কাছে দোয়া করেছি। নামাজ পড়েছি। এখন আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো।
প্রশ্ন: আপনার সবচেয়ে বড় শিক্ষা কী এ সময়টাতে?
ইবাদত: পুনর্বাসন জিনিসটা অনেক কষ্টের। কেউ যদি পুনর্বাসনের কাজ না করে, সে বুঝতে পারবে না। এটাই আর কী, ওই সময়ে খুবই খারাপ লাগে যে, খেলোয়াড় হিসেবে খেলতে পারছি না। সবাই খেলছে। নিজের মধ্যে অনেক কষ্ট লাগে। সেই কষ্টটা যখন আসে, তখন অন্যদিকে মন ঘুরিয়ে ফেলি।
প্রশ্ন: আপনি মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের নায়ক ছিলেন। আবার সিলেটে নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে যখন বাংলাদেশ টেস্ট জিতল, তখন আপনার মনের অবস্থা কেমন ছিল?
ইবাদত: ওরা দেশে এসেছে। সেখানে যদি আমি খেলতে পারতাম, জিততে পারতাম, আরেকটু ভালো লাগত। তো মিস করছি। ইনশা আল্লাহ যত তাড়াতাড়ি সুস্থ হব, দলে ফিরব।
প্রশ্ন: সিলেটে দল আছে এখন। দেখা তো হয়েছে সবার সঙ্গেই। সবাই কী বলে?
ইবাদত: সবাই খোঁজখবর নিল, কতটুকু এগোলাম, পুনর্বাসন কীভাবে চলছে, কবে দৌড়ানো শুরু করব।
প্রশ্ন: অ্যালান ডোনাল্ড আপনাকে বিশেষ একটা তকমা দিয়েছিলেন। আবারও বলতে হচ্ছে, সিলেটের রকেট কবে উড়তে দেখবে বাংলাদেশ?
ইবাদত: যত তাড়াতাড়ি সম্ভব। আমার তো মন বলে চেষ্টার কোনো ত্রুটি নেই। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফিরব ইনশা আল্লাহ।
প্রশ্ন: চোট থেকে ফেরার পর আরেকটা চ্যালেঞ্জে পড়তে হয় ফাস্ট বোলারদের। ছন্দ ফিরে পেতে অনেকের সময় লাগে। ছন্দ ফিরে পেতে আপনি কতটা আত্মবিশ্বাসী?
ইবাদত: এ জন্যই তো বিশ্বের সেরা সার্জনকে (ইংল্যান্ডে) দিয়ে অস্ত্রোপচার করানো, যাতে আবার আগের ছন্দে ফিরে আসি। সেটা নির্ভর করে কতটুকু শক্তিশালী হয়ে আমি বোলিং করছি। ইনশা আল্লাহ যদি সুস্থ হয়ে যাই, তাহলে ছন্দে ফিরতে বেশি সময় লাগবে না।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
২৩ মিনিট আগে
মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যারিবীয়রা।
মিরপুরে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবার ব্যস্ত সাদা বলের আরেক সিরিজে। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ শুরু হয়েছে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে ১৬৫ রান করেছে শাই হোপের নেতৃত্বাধীন ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যারিবীয়রা।
মিরপুরে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবার ব্যস্ত সাদা বলের আরেক সিরিজে। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ শুরু হয়েছে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে ১৬৫ রান করেছে শাই হোপের নেতৃত্বাধীন ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে গত পরশু সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে এসেছিলেন ইবাদত হোসেন। ইনিংস বিরতিতে তাঁর সঙ্গে যখন প্রেসিডেন্ট বক্সে দেখা, সেখানে ছিলেন ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুসও। জালাল ইবাদতকে বলেছিলেন, ‘তুমি আমাদের স্ট্রাইক বোলার ছিলে। এশিয়া কাপ-
০৬ মার্চ ২০২৪
মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
মাঠের পারফরম্যান্স ভালো না হওয়ায় জাকেরকে নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে গত এক মাস ধরে। এশিয়া কাপের মাঝপথে নিয়মিত অধিনায়ক লিটন দাস ছিটকে যাওয়ায় বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্বভার তুলে দেওয়া হয়েছিল জাকেরের কাঁধে। কিন্তু ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’-এর ধারেকাছেও তিনি ছিলেন না। ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে না খেলে উইকেট ছুড়ে এসেছিলেন। সুপার ফোরের শেষ দুই ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের খেলা হয়নি ফাইনালেও। পরবর্তীতে আফগানিস্তানকে জাকেরের নেতৃত্বে বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছিল ৩-০ ব্যবধানে। তবে শারজায় এ মাসের শুরুতে আফগান সিরিজের তিন ম্যাচ মিলে ৫০ রানও করতে পারেননি। এদিকে লিটন সুস্থ হয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফিরেছেন অধিনায়ক হিসেবেই। অফফর্মে থাকা বাংলাদেশের এই ব্যাটার আজ চট্টগ্রামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টির একাদশেই জাকের জায়গা পাননি।
নিজেকে হারিয়ে খুঁজতে থাকা জাকেরকে নিয়ে সমালোচনার পাশাপাশি সামাজিকমাধ্যমে হতে থাকে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপও। ম্যাচের সময় চুইংগাম চিবোতে থাকেন বলে তাঁর নাম হয়ে যায় ‘চুইংগাম জাকের’। এসব কথা না হয় একপাশে সরিয়ে রাখা যাক। আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষে জাকের খেলেছেন তাঁদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজও। ওয়ানডেতেও তিনি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। আবুধাবিতে প্রথম দুই ওয়ানডে খেলে করেছেন ২৮ রান। বিশেষ করে ১১ অক্টোবর দ্বিতীয় ওয়ানডেতে তিনি (জাকের) কাভারে রশিদ খানকে ক্যাচিং অনুশীলন করিয়েছেন, সেটা দৃষ্টিকটু। আফগান বাঁহাতি স্পিনার নাঙ্গালিয়া খারোতেও কল্পনা করতে পারেননি জাকের এভাবে উইকেট ছুড়ে আসবেন। সেই ম্যাচে ১০ রানে শেষ ৫ উইকেট হারিয়ে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। ৮১ রানে জিতে আফগানরা এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করে ফেলে।
ব্যর্থতার চক্রে ঘুরপাক খেতে থাকা জাকের সেই যে বাংলাদেশ দলের একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন, সেটা বজায় থাকল ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজেও। উইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের দলে থাকলেও তিন ম্যাচ তাঁর কেটেছে ডাগআউটে। শুধু তা-ই নয়, জাকেরের পরিবারও জড়িয়ে গেছে এর মধ্যে। ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশ তৃতীয় ওয়ানডেতে ২০০ রানে হেরে আফগানদের কাছে ধবলধোলাই হওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে ব্যঙ্গাত্মক পোস্ট দিয়েছিলেন তাঁর বোন। জাকেরের বোন শাকিলা ববি ফেসবুকে তখন লিখেছিলেন, ‘চুইংগাম ছাড়া খেলতে নেমে দুই অঙ্ক পেরোতে পারিনি আমরা। হাহাহা এটাই বাস্তব।’
কারও পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ—জাকের ও লিটনকে নিয়ে অনেকে এভাবে ব্যাপারটা ভাবতে পারেন। কারণ, লিটনের অনুপস্থিতিতে জাকের অধিনায়কত্ব করেছিলেন আফগান সিরিজে। সেই লিটন এবার উইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফিরেছেন অধিনায়ক হয়েই। কিন্তু লিটনের নেতৃত্বে ফেরাই যে জাকেরের বাদ পড়ার কারণ, এমনটা নয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতে গত মাসে লিটনের নেতৃত্বে এশিয়া কাপে জাকের চার ম্যাচ খেলেছিলেন। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের এই টুর্নামেন্টে সব মিলিয়ে ৬ ম্যাচে ২৩.৬৭ গড় ও ১০৭.৫৭ স্ট্রাইকরেটে করেছিলেন ৭১ রান। টি-টোয়েন্টির সঙ্গে মানানসই স্ট্রাইকরেটে খেলতে তো পারেননি, এমনকি মারতে পারেননি একটি ছক্কাও। শুধু ২০২৫ এশিয়া কাপই নয়, ২০২৩ এশিয়ান গেমস ক্রিকেট, ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ—ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে অনুষ্ঠিত এই চার টুর্নামেন্ট ছক্কাশূন্য হিসেবে কাটিয়েছেন তিনি।

মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
মাঠের পারফরম্যান্স ভালো না হওয়ায় জাকেরকে নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে গত এক মাস ধরে। এশিয়া কাপের মাঝপথে নিয়মিত অধিনায়ক লিটন দাস ছিটকে যাওয়ায় বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্বভার তুলে দেওয়া হয়েছিল জাকেরের কাঁধে। কিন্তু ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’-এর ধারেকাছেও তিনি ছিলেন না। ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে না খেলে উইকেট ছুড়ে এসেছিলেন। সুপার ফোরের শেষ দুই ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের খেলা হয়নি ফাইনালেও। পরবর্তীতে আফগানিস্তানকে জাকেরের নেতৃত্বে বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছিল ৩-০ ব্যবধানে। তবে শারজায় এ মাসের শুরুতে আফগান সিরিজের তিন ম্যাচ মিলে ৫০ রানও করতে পারেননি। এদিকে লিটন সুস্থ হয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফিরেছেন অধিনায়ক হিসেবেই। অফফর্মে থাকা বাংলাদেশের এই ব্যাটার আজ চট্টগ্রামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টির একাদশেই জাকের জায়গা পাননি।
নিজেকে হারিয়ে খুঁজতে থাকা জাকেরকে নিয়ে সমালোচনার পাশাপাশি সামাজিকমাধ্যমে হতে থাকে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপও। ম্যাচের সময় চুইংগাম চিবোতে থাকেন বলে তাঁর নাম হয়ে যায় ‘চুইংগাম জাকের’। এসব কথা না হয় একপাশে সরিয়ে রাখা যাক। আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষে জাকের খেলেছেন তাঁদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজও। ওয়ানডেতেও তিনি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। আবুধাবিতে প্রথম দুই ওয়ানডে খেলে করেছেন ২৮ রান। বিশেষ করে ১১ অক্টোবর দ্বিতীয় ওয়ানডেতে তিনি (জাকের) কাভারে রশিদ খানকে ক্যাচিং অনুশীলন করিয়েছেন, সেটা দৃষ্টিকটু। আফগান বাঁহাতি স্পিনার নাঙ্গালিয়া খারোতেও কল্পনা করতে পারেননি জাকের এভাবে উইকেট ছুড়ে আসবেন। সেই ম্যাচে ১০ রানে শেষ ৫ উইকেট হারিয়ে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। ৮১ রানে জিতে আফগানরা এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করে ফেলে।
ব্যর্থতার চক্রে ঘুরপাক খেতে থাকা জাকের সেই যে বাংলাদেশ দলের একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন, সেটা বজায় থাকল ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজেও। উইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের দলে থাকলেও তিন ম্যাচ তাঁর কেটেছে ডাগআউটে। শুধু তা-ই নয়, জাকেরের পরিবারও জড়িয়ে গেছে এর মধ্যে। ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশ তৃতীয় ওয়ানডেতে ২০০ রানে হেরে আফগানদের কাছে ধবলধোলাই হওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে ব্যঙ্গাত্মক পোস্ট দিয়েছিলেন তাঁর বোন। জাকেরের বোন শাকিলা ববি ফেসবুকে তখন লিখেছিলেন, ‘চুইংগাম ছাড়া খেলতে নেমে দুই অঙ্ক পেরোতে পারিনি আমরা। হাহাহা এটাই বাস্তব।’
কারও পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ—জাকের ও লিটনকে নিয়ে অনেকে এভাবে ব্যাপারটা ভাবতে পারেন। কারণ, লিটনের অনুপস্থিতিতে জাকের অধিনায়কত্ব করেছিলেন আফগান সিরিজে। সেই লিটন এবার উইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফিরেছেন অধিনায়ক হয়েই। কিন্তু লিটনের নেতৃত্বে ফেরাই যে জাকেরের বাদ পড়ার কারণ, এমনটা নয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতে গত মাসে লিটনের নেতৃত্বে এশিয়া কাপে জাকের চার ম্যাচ খেলেছিলেন। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের এই টুর্নামেন্টে সব মিলিয়ে ৬ ম্যাচে ২৩.৬৭ গড় ও ১০৭.৫৭ স্ট্রাইকরেটে করেছিলেন ৭১ রান। টি-টোয়েন্টির সঙ্গে মানানসই স্ট্রাইকরেটে খেলতে তো পারেননি, এমনকি মারতে পারেননি একটি ছক্কাও। শুধু ২০২৫ এশিয়া কাপই নয়, ২০২৩ এশিয়ান গেমস ক্রিকেট, ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ—ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে অনুষ্ঠিত এই চার টুর্নামেন্ট ছক্কাশূন্য হিসেবে কাটিয়েছেন তিনি।

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে গত পরশু সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে এসেছিলেন ইবাদত হোসেন। ইনিংস বিরতিতে তাঁর সঙ্গে যখন প্রেসিডেন্ট বক্সে দেখা, সেখানে ছিলেন ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুসও। জালাল ইবাদতকে বলেছিলেন, ‘তুমি আমাদের স্ট্রাইক বোলার ছিলে। এশিয়া কাপ-
০৬ মার্চ ২০২৪
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
২৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি করেন শামসুন্নাহার জুনিয়র।
প্রথম ম্যাচে হারের ব্যবধানটা (৩-০) অবশ্য কম ছিল। ব্যাংককের ব্যাংমদ স্টেডিয়ামে আজ সেদিনের মতো প্রথম মিনিটে গোলহজম না করলেও বাংলাদেশের রক্ষণ ছিল ছন্নছাড়া। প্রথম পাঁচ মিনিটে দুবার অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের ভুলের কারণে বিপদের মুখে পড়ার উপক্রম ঘট। থাইল্যান্ডের ফরোয়ার্ডদের সঙ্গে গতিতে পেরে উঠছিলেন না তিনি।
১২ মিনিটে এগিয়ে যায় থাইল্যান্ড। যদিও গোলটি নিয়ে বিতর্ক থাকছে। মাঝমাঠ থেকে জিরাপোর্ন মংকোলদির থ্রু বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বাংলাদেশ গোলরক্ষক রুপনা চাকমার দুই পায়ের ফাঁক দিয়ে বল জালে পাঠান সাওয়ালাক পেঙ্গনগাম। যদিও খালি চোখে দেখলে মনে হবে গোল করার আগে অফসাইডে ছিলেন থাইর অধিনায়ক।
২৩ মিনিটে হাইলাইন ডিফেন্সে বাংলাদেশের পাতা অফসাইডের ফাঁদ এড়িয়ে থাইল্যান্ডের হয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মংকোলদি। কাঞ্জনাপোর্ন সায়েনখুনের বাড়ানো লং পাসে আমলে নিতে সহজেই বাংলাদেশের দুই ডিফেন্ডার নবীরণ খাতুন ও আফঈদা খন্দকারকে পেছনে ফেরেন তিনি। তাঁকে ঠেকাতে এগিয়ে আসেন রুপনা চাকমা। মংকোলদিও বুদ্ধিদীপ্ত ফরোয়ার্ডের মতো রুপনার মাথার ওপর দিয়ে জালে পাঠান বল।
২৯ মিনিটে ব্যবধান কমায় বাংলাদেশ। মারিয়া মান্দার কর্নার থেকে শামসুন্নাহার জুনিয়রের হেড পোস্টে লেগে আশ্রয় নেয় জালে। সেই স্বস্তি ৫ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়নি। ৩৪ মিনিটে থাইল্যান্ড আবারও বাড়ায় ব্যবধান। মাঝমাঠ থেকে রিয়ানে রুশের থ্রু বলে প্রথম স্পর্শেই জালের ঠিকানা খুঁজে নেন ম্যাডিসন কাস্তিন। এবারও রুপনার মাথার ওপর দিয়ে যায় বল। অথচ ম্যাডিসনের দু পাশে ছিলেন আফঈদা ও শামসুন্নাহার সিনিয়র। তারা চার্জ করার আগেই বলে টোকা মেরে নিজের কাজ নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করেন ম্যাডিসন।
বিরতির পর আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে থাইল্যান্ড। বাংলাদেশের রক্ষণে দুর্বলতার সঙ্গে খেলোয়াড়দের ফিটনেসে ঘাটতি ছিল স্পষ্ট। ৫৪ মিনিটে থাই গোলরক্ষকের পাঠানো সরাসরি বল থেকে দলের চতুর্থ গোলটি করেন ম্যাডিসন। ৫৭ মিনিটে মংকোলদিকে বক্সের ভেতর ফেলে দিয়ে বিপদ ডেকে আনেন কোহাতি কিসকু। পেনাল্টি পেয়ে গোল করতে কোনো ভুল করেননি মংকোলদি। শেষ দিকে রুপনা দারুণ কিছু সেভ না দিলে হারের ব্যবধান আরও বাড়তে পারত।
দুটি ম্যাচে হারলেও শেখার অনেক কিছু আছে বলে জানালেন শামসুন্নাহার জুনিয়র। ম্যাচ শেষে সম্প্রচারকারীদের তিনি বলেন ‘ভালো লাগছে, কারণ আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা চেষ্টা করছি। কিন্তু তারপরও আমরা পেরে উঠতে পারেনি। আমরা যেহেতু এশিয়ান কাপে কোয়ালিফাই করেছি সেই প্রস্তুতি নিয়ে এই প্রীতি ম্যাচ দুটো খেলা, এখান থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারব কারণ থাইল্যান্ড অনেক শক্তিশালী দল। তাদের বিপক্ষে আমরা যে ভুলত্রুটিগুলো করেছি, সেখান থেকে আমাদের অনেক শেখার আছে।’

বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি করেন শামসুন্নাহার জুনিয়র।
প্রথম ম্যাচে হারের ব্যবধানটা (৩-০) অবশ্য কম ছিল। ব্যাংককের ব্যাংমদ স্টেডিয়ামে আজ সেদিনের মতো প্রথম মিনিটে গোলহজম না করলেও বাংলাদেশের রক্ষণ ছিল ছন্নছাড়া। প্রথম পাঁচ মিনিটে দুবার অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের ভুলের কারণে বিপদের মুখে পড়ার উপক্রম ঘট। থাইল্যান্ডের ফরোয়ার্ডদের সঙ্গে গতিতে পেরে উঠছিলেন না তিনি।
১২ মিনিটে এগিয়ে যায় থাইল্যান্ড। যদিও গোলটি নিয়ে বিতর্ক থাকছে। মাঝমাঠ থেকে জিরাপোর্ন মংকোলদির থ্রু বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বাংলাদেশ গোলরক্ষক রুপনা চাকমার দুই পায়ের ফাঁক দিয়ে বল জালে পাঠান সাওয়ালাক পেঙ্গনগাম। যদিও খালি চোখে দেখলে মনে হবে গোল করার আগে অফসাইডে ছিলেন থাইর অধিনায়ক।
২৩ মিনিটে হাইলাইন ডিফেন্সে বাংলাদেশের পাতা অফসাইডের ফাঁদ এড়িয়ে থাইল্যান্ডের হয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মংকোলদি। কাঞ্জনাপোর্ন সায়েনখুনের বাড়ানো লং পাসে আমলে নিতে সহজেই বাংলাদেশের দুই ডিফেন্ডার নবীরণ খাতুন ও আফঈদা খন্দকারকে পেছনে ফেরেন তিনি। তাঁকে ঠেকাতে এগিয়ে আসেন রুপনা চাকমা। মংকোলদিও বুদ্ধিদীপ্ত ফরোয়ার্ডের মতো রুপনার মাথার ওপর দিয়ে জালে পাঠান বল।
২৯ মিনিটে ব্যবধান কমায় বাংলাদেশ। মারিয়া মান্দার কর্নার থেকে শামসুন্নাহার জুনিয়রের হেড পোস্টে লেগে আশ্রয় নেয় জালে। সেই স্বস্তি ৫ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়নি। ৩৪ মিনিটে থাইল্যান্ড আবারও বাড়ায় ব্যবধান। মাঝমাঠ থেকে রিয়ানে রুশের থ্রু বলে প্রথম স্পর্শেই জালের ঠিকানা খুঁজে নেন ম্যাডিসন কাস্তিন। এবারও রুপনার মাথার ওপর দিয়ে যায় বল। অথচ ম্যাডিসনের দু পাশে ছিলেন আফঈদা ও শামসুন্নাহার সিনিয়র। তারা চার্জ করার আগেই বলে টোকা মেরে নিজের কাজ নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করেন ম্যাডিসন।
বিরতির পর আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে থাইল্যান্ড। বাংলাদেশের রক্ষণে দুর্বলতার সঙ্গে খেলোয়াড়দের ফিটনেসে ঘাটতি ছিল স্পষ্ট। ৫৪ মিনিটে থাই গোলরক্ষকের পাঠানো সরাসরি বল থেকে দলের চতুর্থ গোলটি করেন ম্যাডিসন। ৫৭ মিনিটে মংকোলদিকে বক্সের ভেতর ফেলে দিয়ে বিপদ ডেকে আনেন কোহাতি কিসকু। পেনাল্টি পেয়ে গোল করতে কোনো ভুল করেননি মংকোলদি। শেষ দিকে রুপনা দারুণ কিছু সেভ না দিলে হারের ব্যবধান আরও বাড়তে পারত।
দুটি ম্যাচে হারলেও শেখার অনেক কিছু আছে বলে জানালেন শামসুন্নাহার জুনিয়র। ম্যাচ শেষে সম্প্রচারকারীদের তিনি বলেন ‘ভালো লাগছে, কারণ আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা চেষ্টা করছি। কিন্তু তারপরও আমরা পেরে উঠতে পারেনি। আমরা যেহেতু এশিয়ান কাপে কোয়ালিফাই করেছি সেই প্রস্তুতি নিয়ে এই প্রীতি ম্যাচ দুটো খেলা, এখান থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারব কারণ থাইল্যান্ড অনেক শক্তিশালী দল। তাদের বিপক্ষে আমরা যে ভুলত্রুটিগুলো করেছি, সেখান থেকে আমাদের অনেক শেখার আছে।’

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে গত পরশু সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে এসেছিলেন ইবাদত হোসেন। ইনিংস বিরতিতে তাঁর সঙ্গে যখন প্রেসিডেন্ট বক্সে দেখা, সেখানে ছিলেন ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুসও। জালাল ইবাদতকে বলেছিলেন, ‘তুমি আমাদের স্ট্রাইক বোলার ছিলে। এশিয়া কাপ-
০৬ মার্চ ২০২৪
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
২৩ মিনিট আগে
মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
খুলনার জয়ের নায়ক আফিফ হোসেন ধ্রুব। পার্টটাইম বোলিংয়ে বরিশালের ব্যাটিং লাইনে ধস নামান তিনি। আগে ব্যাট করে ৩১৩ রান তোলে খুলনা। জবাব ১২৬ রানে অলআউট হয় চট্টগ্রাম। তাদের গুটিয়ে দেওয়ার পথে ৩১ রানে ৬ উইকেট নেন আফিফ। ফলোঅনে পড়ে আবার ব্যাট করতে নেমে ২২৪ রানে থামে বরিশালের ইনিংস। এ যাত্রায় ২ উইকেট নেন আফিফ। ৩৮ রানের লক্ষ্য দাঁড়ায় খুলনার সামনে। ৩ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় তারা। দুই ইনিংস মিলে ৮ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন আফিফ।
চট্টগ্রামের দেওয়া ৪৮৩ রানের বিশাল লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় দিন শেষ রাজশাহীর সংগ্রহ ৪ উইকেটে ২১৯ রান। ৬ উইকেট হাতে রেখে শেষদিনে আরও ২৬৪ রান করতে হবে পদ্মাপাড়ের দলটিকে। এই অবস্থা থেকে তাদের ম্যাচ হারের সম্ভাবনা বেশি। কিছুটা আশা বাঁচিয়ে রেখেছেন প্রিতম কুমার ও মেহরব হাসান। দুজনই ফিফটির দেখা পেয়েছেন। প্রিতম ৫৬ ও মেহরব ৫৪ রান নিয়ে চতুর্থ দিন ব্যাট করতে নামবেন।
ড্রয়ের পথে এগোচ্ছে সিলেট–ময়মনসিংহ ও ঢাকা–রংপুরের ম্যাচ। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম ইনিংসে ৪০১ রান করে নাবগত ময়মনসিংহ। জবাবে ৪৮৯ রানে থামে স্বাগতিকদের ইনিংস। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৮ রান করেছে ময়মনসিংহ। ৩০ রানে পিছিয়ে তারা। দ্বিতীয় ইনিংসে দুই দলের ২০ উইকেট হাতে থাকায় ম্যাচটিতে ফল না হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় শতভাগ। রংপুরের বিপক্ষে ৭৫ রানের লিড নিয়েছে ঢাকা। দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেট হারিয়ে ২১২ রান করেছে তারা। অতি নাটকীয় কিছু না হলে এই ম্যাচেও ফল আসবে না।

জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
খুলনার জয়ের নায়ক আফিফ হোসেন ধ্রুব। পার্টটাইম বোলিংয়ে বরিশালের ব্যাটিং লাইনে ধস নামান তিনি। আগে ব্যাট করে ৩১৩ রান তোলে খুলনা। জবাব ১২৬ রানে অলআউট হয় চট্টগ্রাম। তাদের গুটিয়ে দেওয়ার পথে ৩১ রানে ৬ উইকেট নেন আফিফ। ফলোঅনে পড়ে আবার ব্যাট করতে নেমে ২২৪ রানে থামে বরিশালের ইনিংস। এ যাত্রায় ২ উইকেট নেন আফিফ। ৩৮ রানের লক্ষ্য দাঁড়ায় খুলনার সামনে। ৩ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় তারা। দুই ইনিংস মিলে ৮ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন আফিফ।
চট্টগ্রামের দেওয়া ৪৮৩ রানের বিশাল লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় দিন শেষ রাজশাহীর সংগ্রহ ৪ উইকেটে ২১৯ রান। ৬ উইকেট হাতে রেখে শেষদিনে আরও ২৬৪ রান করতে হবে পদ্মাপাড়ের দলটিকে। এই অবস্থা থেকে তাদের ম্যাচ হারের সম্ভাবনা বেশি। কিছুটা আশা বাঁচিয়ে রেখেছেন প্রিতম কুমার ও মেহরব হাসান। দুজনই ফিফটির দেখা পেয়েছেন। প্রিতম ৫৬ ও মেহরব ৫৪ রান নিয়ে চতুর্থ দিন ব্যাট করতে নামবেন।
ড্রয়ের পথে এগোচ্ছে সিলেট–ময়মনসিংহ ও ঢাকা–রংপুরের ম্যাচ। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম ইনিংসে ৪০১ রান করে নাবগত ময়মনসিংহ। জবাবে ৪৮৯ রানে থামে স্বাগতিকদের ইনিংস। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৮ রান করেছে ময়মনসিংহ। ৩০ রানে পিছিয়ে তারা। দ্বিতীয় ইনিংসে দুই দলের ২০ উইকেট হাতে থাকায় ম্যাচটিতে ফল না হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় শতভাগ। রংপুরের বিপক্ষে ৭৫ রানের লিড নিয়েছে ঢাকা। দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেট হারিয়ে ২১২ রান করেছে তারা। অতি নাটকীয় কিছু না হলে এই ম্যাচেও ফল আসবে না।

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে গত পরশু সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে এসেছিলেন ইবাদত হোসেন। ইনিংস বিরতিতে তাঁর সঙ্গে যখন প্রেসিডেন্ট বক্সে দেখা, সেখানে ছিলেন ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুসও। জালাল ইবাদতকে বলেছিলেন, ‘তুমি আমাদের স্ট্রাইক বোলার ছিলে। এশিয়া কাপ-
০৬ মার্চ ২০২৪
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
২৩ মিনিট আগে
মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
১ ঘণ্টা আগে