জয়ের অর্ধেক কাজটা আগেই সেরে রেখেছিল সিলেট স্ট্রাইকার্সের বোলাররা। দুর্দান্ত ঢাকাকে ১২৪ রানে আটকিয়ে। ৬ বল বাকি রেখে ৫ উইকেটের জয় পেয়েছে সিলেট। আট ম্যাচে এটি দ্বিতীয় জয় তাদের।
তবে ১২৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করা জয় পেতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে সিলেটকে। ওপেনিংয়ে পরিবর্তন এনে আজ রান তাড়া করতে নেমেছিল ছিল সিলেট। হ্যারি টেক্টরকে অবশ্য খুব বেশি সঙ্গ দিতে পারেননি ইনিংস শুরু করতে নামা সামিত প্যাটেল। দলীয় ২ রানের সময় রানের খাতা খোলার আগেই শরিফুল ইসলামের বোলিংয়ে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে পড়েন।
তিনে নেমে নাজমুল হোসেন শান্ত শুরুর ধাক্কা সামলিয়ে ওঠার চেষ্টা করলেও তাঁকে পিচে রেখে ফিরে যান আরেক ওপেনার টেক্টরও। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে একটা সময় সিলেটের স্কোর দাঁড়ায় ৫ উইকেটে ৭৪ রান। সেখান থেকে দলের জয় নিশ্চিত করেছেন দুই বিদেশি বেনি হাওয়েল-রায়ান বার্ল। তাঁর আগে ৩৩ রানে আউট হয়ে রানে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছেন এবারে বিপিএলে নিজেকে হারিয়ে খোঁজা শান্ত।
ষষ্ঠ উইকেটে ৫৫ রানের জুটি গড়ে জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন দুই অলরাউন্ডার হাওয়েল-বার্ল। ২৬ বলে ৩০ রান করেন হাওয়েল। আর ২৯ রান করে তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন জিম্বাবুইয়ান অলরাউন্ডার বার্ল। ৩০ রানের সঙ্গে ১ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন ইংল্যান্ড অলরাউন্ডার হাওয়েল। ২৭ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ঢাকার সেরা বোলার শরিফুল। বাকি দুই উইকেট লেগ স্পিনার উসমান কাদিরের।
এর আগে নামের মতো এবারের বিপিএলে আলো ছড়াতে পারছে না দুর্দান্ত ঢাকা। জয় দিয়ে শুরু করলেও পরে টানা পাঁচ ম্যাচ হেরেছে ঢাকা। আজও সিলেটের বিপক্ষে হারই দেখল। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ওভার শেষে ৮ উইকেটে ১২৪ রান সংগ্রহ করেছে ঢাকা। বরাবরের মতো আজও তাদের উদ্বোধনী জুটি ভালো করতে পারেনি। দলীয় ৪ রানের সময় সমান ৪ রান নিয়ে ড্রেসিংরুমে ফেরেন সাব্বির হোসেন।
ঢাকার ওপেনারকে রায়ান বার্লের হাতে ক্যাচ দিতে বাধ্য করেন সিলেটের নাঈম হাসান। এই অফ স্পিনার ইনিংসের চতুর্থ বলে সিলেটকে উইকেট এনে দিলেও শুরুর ধাক্কা পরে ভালোভাবে সামলে নিয়েছিলেন মোহাম্মদ নাঈম ও সাইফ হাসান।
দ্বিতীয় উইকেটে ৭৮ রানের জুটি গড়েছিলেন নাঈম-সাইফ। কিন্তু ব্যক্তিগত ৪১ রানে সাইফ আউট হলে পথ হারিয়ে বসে ঢাকা। ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে অবশ্য ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৩২ বলের ইনিংসটি সাজিয়েছিলেন তিনি। সতীর্থ বিদায়ের পর দ্রুতই ফিরে যান ৩৬ রান করা নাঈমও।
এরপর একের পর এক উইকেট হারিয়ে ২০ ওভার শেষে ১২৪ রান করতে পারে ঢাকা। প্রতিপক্ষকে অল্প রানে আটকাতে দুর্দান্ত বোলিং করেছেন রেজাউর রহমান রাজা ও সামিত প্যাটেল। ২০ রানে ৩ উইকেট নিয়ে সেরা বোলার রাজা। আর ১৯ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন ইংল্যান্ডের স্পিনার প্যাটেল। প্রতিপক্ষকে এই রানে আটকাতে হলে দুর্দান্ত ঢাকাকে দুর্দান্ত বোলিং করতে হতো। সেটা না পারায় বিপিএলের অধিনায়কত্বের অভিষেকে হারের তিক্ত স্বাদ পেলেন তাসকিন। এতে হারের ডাবল হ্যাটট্রিক হয়েছে ঢাকার। সাত ম্যাচের প্রথমটিই শুধু জিতেছিল তারা।
জয়ের অর্ধেক কাজটা আগেই সেরে রেখেছিল সিলেট স্ট্রাইকার্সের বোলাররা। দুর্দান্ত ঢাকাকে ১২৪ রানে আটকিয়ে। ৬ বল বাকি রেখে ৫ উইকেটের জয় পেয়েছে সিলেট। আট ম্যাচে এটি দ্বিতীয় জয় তাদের।
তবে ১২৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করা জয় পেতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে সিলেটকে। ওপেনিংয়ে পরিবর্তন এনে আজ রান তাড়া করতে নেমেছিল ছিল সিলেট। হ্যারি টেক্টরকে অবশ্য খুব বেশি সঙ্গ দিতে পারেননি ইনিংস শুরু করতে নামা সামিত প্যাটেল। দলীয় ২ রানের সময় রানের খাতা খোলার আগেই শরিফুল ইসলামের বোলিংয়ে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে পড়েন।
তিনে নেমে নাজমুল হোসেন শান্ত শুরুর ধাক্কা সামলিয়ে ওঠার চেষ্টা করলেও তাঁকে পিচে রেখে ফিরে যান আরেক ওপেনার টেক্টরও। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে একটা সময় সিলেটের স্কোর দাঁড়ায় ৫ উইকেটে ৭৪ রান। সেখান থেকে দলের জয় নিশ্চিত করেছেন দুই বিদেশি বেনি হাওয়েল-রায়ান বার্ল। তাঁর আগে ৩৩ রানে আউট হয়ে রানে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছেন এবারে বিপিএলে নিজেকে হারিয়ে খোঁজা শান্ত।
ষষ্ঠ উইকেটে ৫৫ রানের জুটি গড়ে জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন দুই অলরাউন্ডার হাওয়েল-বার্ল। ২৬ বলে ৩০ রান করেন হাওয়েল। আর ২৯ রান করে তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন জিম্বাবুইয়ান অলরাউন্ডার বার্ল। ৩০ রানের সঙ্গে ১ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন ইংল্যান্ড অলরাউন্ডার হাওয়েল। ২৭ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ঢাকার সেরা বোলার শরিফুল। বাকি দুই উইকেট লেগ স্পিনার উসমান কাদিরের।
এর আগে নামের মতো এবারের বিপিএলে আলো ছড়াতে পারছে না দুর্দান্ত ঢাকা। জয় দিয়ে শুরু করলেও পরে টানা পাঁচ ম্যাচ হেরেছে ঢাকা। আজও সিলেটের বিপক্ষে হারই দেখল। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ওভার শেষে ৮ উইকেটে ১২৪ রান সংগ্রহ করেছে ঢাকা। বরাবরের মতো আজও তাদের উদ্বোধনী জুটি ভালো করতে পারেনি। দলীয় ৪ রানের সময় সমান ৪ রান নিয়ে ড্রেসিংরুমে ফেরেন সাব্বির হোসেন।
ঢাকার ওপেনারকে রায়ান বার্লের হাতে ক্যাচ দিতে বাধ্য করেন সিলেটের নাঈম হাসান। এই অফ স্পিনার ইনিংসের চতুর্থ বলে সিলেটকে উইকেট এনে দিলেও শুরুর ধাক্কা পরে ভালোভাবে সামলে নিয়েছিলেন মোহাম্মদ নাঈম ও সাইফ হাসান।
দ্বিতীয় উইকেটে ৭৮ রানের জুটি গড়েছিলেন নাঈম-সাইফ। কিন্তু ব্যক্তিগত ৪১ রানে সাইফ আউট হলে পথ হারিয়ে বসে ঢাকা। ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে অবশ্য ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৩২ বলের ইনিংসটি সাজিয়েছিলেন তিনি। সতীর্থ বিদায়ের পর দ্রুতই ফিরে যান ৩৬ রান করা নাঈমও।
এরপর একের পর এক উইকেট হারিয়ে ২০ ওভার শেষে ১২৪ রান করতে পারে ঢাকা। প্রতিপক্ষকে অল্প রানে আটকাতে দুর্দান্ত বোলিং করেছেন রেজাউর রহমান রাজা ও সামিত প্যাটেল। ২০ রানে ৩ উইকেট নিয়ে সেরা বোলার রাজা। আর ১৯ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন ইংল্যান্ডের স্পিনার প্যাটেল। প্রতিপক্ষকে এই রানে আটকাতে হলে দুর্দান্ত ঢাকাকে দুর্দান্ত বোলিং করতে হতো। সেটা না পারায় বিপিএলের অধিনায়কত্বের অভিষেকে হারের তিক্ত স্বাদ পেলেন তাসকিন। এতে হারের ডাবল হ্যাটট্রিক হয়েছে ঢাকার। সাত ম্যাচের প্রথমটিই শুধু জিতেছিল তারা।
গত জুনে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটির দ্বিতীয়ার্ধ দেরিতে শুরু হওয়ায় শাস্তির মুখে পড়েছে বাফুফে। তাদের ১৫০০ ডলার (প্রায় দুই লাখ টাকা) জরিমানা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)।
৯ ঘণ্টা আগে১১০ রানে অলআউট হয়ে কার্যত ম্যাচের প্রথমার্ধেই ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিল পাকিস্তান। মিরপুর শেরেবাংলার উইকেটে নিজেদের মেলে ধরতে ব্যর্থ সফরকারী ব্যাটাররা। ম্যাচ হারের পর তাই সফরকারী দলের যত ক্ষোভ উইকেট নিয়ে। পাকিস্তান অধিনায়ক তো বলেই দিলেন, বাংলাদেশে এসে ভালো উইকেট আশা করা যায় না!
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ দেখতে আজ মিরপুর শেরেবাংলার গ্যালারিতে হাজির হয়েছিলেন অনেক নামীদামি ব্যক্তি। তাঁদের মধ্যে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও।
১০ ঘণ্টা আগেদুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে অল্প রানে আটকে রেখে জয়ের অর্ধেক কাজ সেরে রেখেছিলেন বোলাররা। ব্যাটাররাও নিজেদের কাজ সারলেন দারুণভাবে। পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটি আর তাওহীদ হৃদয়ের কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে ২৭ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে বড় জয় পেল বাংলাদেশ। ৯ বছর বেশি সময় পর পাকিস্তানের বিপক্ষে কুড়ি ওভারের ম্যাচ
১২ ঘণ্টা আগে