ক্রীড়া ডেস্ক

পেশাগত ক্যারিয়ার তো বটেই। মানুষের জীবনপ্রদীপও নিভে যায় একটা সময়। কার কখন মৃত্যুর ডাক আসবে, সেটা জানেন কেবল সৃষ্টিকর্তায়। গত কদিন ধরে অসুস্থ থাকা সাবেক পাকিস্তানি আম্পায়ার খিজির হায়াত চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
লাহোরে আজ ৮৬ বছর বয়সে মারা গেছেন হায়াত। পরিবারের সূত্রে তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও সুপার। ১৯৭০-এর দশকে তিনি আম্পায়ারিং ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে খেলেছিলেন পাকিস্তান রেলওয়েজের হয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাশাপাশি ঘরোয়া ক্রিকেটে সততা ও ধারাবাহিকতার সঙ্গে আম্পায়ারিং করে অনেক সুনাম কুড়িয়েছিলেন।
আম্পায়ার হায়াতের মৃত্যুতে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) শোক প্রকাশ করেছে। হায়াতের আম্পায়ারিং পুরো বিশ্বজুড়েই প্রশংসিত হয়েছিল। তাঁর আম্পায়ারিংকে সম্মান জানিয়ে পিসিবি চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি বলেন, ‘খিজির হায়াতের অবদানের জন্য তাঁর প্রতি ক্রিকেট আম্পায়ারিং সব সময় কৃতজ্ঞ থাকবে। তাঁর লিগ্যাসি আম্পায়াররা ভবিষ্যতেও ধরে রাখবেন ও দীর্ঘদিন স্মরণে রাখবেন।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে হায়াত ৯১ ম্যাচে আম্পায়ারিং করেছেন। যার মধ্যে রয়েছে ৩৪ টেস্ট ও ৫৭ ওয়ানডে। তিনটি ওয়ানডে বিশ্বকাপেও আম্পায়ারিং করেছেন তিনি। লাহোরে ১৯৮০ সালে পাকিস্তান-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচ দিয়ে টেস্টে তাঁর আম্পায়ারিং শুরু। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সবশেষ আম্পায়ারিং করেছেন ১৯৯৬ সালে। ২৯ বছর আগে শেখুপুরায় সেই টেস্টে মুখোমুখি হয়েছিল পাকিস্তান-জিম্বাবুয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ তিনি আম্পায়ারিং করেছেন ১৯৯৬ সালের ডিসেম্বরে। শিয়ালকোটে সেবার ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছিল পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড। আম্পায়ারিং ছাড়ার পর খিজির পিসিবিতে যোগ দিয়েছিলেন। বোর্ডে তিনি জেনারেল ম্যানেজার, আম্পায়ার ও রেফারি হিসেবে কাজ করেছিলেন।

পেশাগত ক্যারিয়ার তো বটেই। মানুষের জীবনপ্রদীপও নিভে যায় একটা সময়। কার কখন মৃত্যুর ডাক আসবে, সেটা জানেন কেবল সৃষ্টিকর্তায়। গত কদিন ধরে অসুস্থ থাকা সাবেক পাকিস্তানি আম্পায়ার খিজির হায়াত চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
লাহোরে আজ ৮৬ বছর বয়সে মারা গেছেন হায়াত। পরিবারের সূত্রে তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও সুপার। ১৯৭০-এর দশকে তিনি আম্পায়ারিং ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে খেলেছিলেন পাকিস্তান রেলওয়েজের হয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাশাপাশি ঘরোয়া ক্রিকেটে সততা ও ধারাবাহিকতার সঙ্গে আম্পায়ারিং করে অনেক সুনাম কুড়িয়েছিলেন।
আম্পায়ার হায়াতের মৃত্যুতে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) শোক প্রকাশ করেছে। হায়াতের আম্পায়ারিং পুরো বিশ্বজুড়েই প্রশংসিত হয়েছিল। তাঁর আম্পায়ারিংকে সম্মান জানিয়ে পিসিবি চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি বলেন, ‘খিজির হায়াতের অবদানের জন্য তাঁর প্রতি ক্রিকেট আম্পায়ারিং সব সময় কৃতজ্ঞ থাকবে। তাঁর লিগ্যাসি আম্পায়াররা ভবিষ্যতেও ধরে রাখবেন ও দীর্ঘদিন স্মরণে রাখবেন।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে হায়াত ৯১ ম্যাচে আম্পায়ারিং করেছেন। যার মধ্যে রয়েছে ৩৪ টেস্ট ও ৫৭ ওয়ানডে। তিনটি ওয়ানডে বিশ্বকাপেও আম্পায়ারিং করেছেন তিনি। লাহোরে ১৯৮০ সালে পাকিস্তান-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচ দিয়ে টেস্টে তাঁর আম্পায়ারিং শুরু। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সবশেষ আম্পায়ারিং করেছেন ১৯৯৬ সালে। ২৯ বছর আগে শেখুপুরায় সেই টেস্টে মুখোমুখি হয়েছিল পাকিস্তান-জিম্বাবুয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ তিনি আম্পায়ারিং করেছেন ১৯৯৬ সালের ডিসেম্বরে। শিয়ালকোটে সেবার ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছিল পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড। আম্পায়ারিং ছাড়ার পর খিজির পিসিবিতে যোগ দিয়েছিলেন। বোর্ডে তিনি জেনারেল ম্যানেজার, আম্পায়ার ও রেফারি হিসেবে কাজ করেছিলেন।
ক্রীড়া ডেস্ক

পেশাগত ক্যারিয়ার তো বটেই। মানুষের জীবনপ্রদীপও নিভে যায় একটা সময়। কার কখন মৃত্যুর ডাক আসবে, সেটা জানেন কেবল সৃষ্টিকর্তায়। গত কদিন ধরে অসুস্থ থাকা সাবেক পাকিস্তানি আম্পায়ার খিজির হায়াত চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
লাহোরে আজ ৮৬ বছর বয়সে মারা গেছেন হায়াত। পরিবারের সূত্রে তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও সুপার। ১৯৭০-এর দশকে তিনি আম্পায়ারিং ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে খেলেছিলেন পাকিস্তান রেলওয়েজের হয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাশাপাশি ঘরোয়া ক্রিকেটে সততা ও ধারাবাহিকতার সঙ্গে আম্পায়ারিং করে অনেক সুনাম কুড়িয়েছিলেন।
আম্পায়ার হায়াতের মৃত্যুতে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) শোক প্রকাশ করেছে। হায়াতের আম্পায়ারিং পুরো বিশ্বজুড়েই প্রশংসিত হয়েছিল। তাঁর আম্পায়ারিংকে সম্মান জানিয়ে পিসিবি চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি বলেন, ‘খিজির হায়াতের অবদানের জন্য তাঁর প্রতি ক্রিকেট আম্পায়ারিং সব সময় কৃতজ্ঞ থাকবে। তাঁর লিগ্যাসি আম্পায়াররা ভবিষ্যতেও ধরে রাখবেন ও দীর্ঘদিন স্মরণে রাখবেন।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে হায়াত ৯১ ম্যাচে আম্পায়ারিং করেছেন। যার মধ্যে রয়েছে ৩৪ টেস্ট ও ৫৭ ওয়ানডে। তিনটি ওয়ানডে বিশ্বকাপেও আম্পায়ারিং করেছেন তিনি। লাহোরে ১৯৮০ সালে পাকিস্তান-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচ দিয়ে টেস্টে তাঁর আম্পায়ারিং শুরু। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সবশেষ আম্পায়ারিং করেছেন ১৯৯৬ সালে। ২৯ বছর আগে শেখুপুরায় সেই টেস্টে মুখোমুখি হয়েছিল পাকিস্তান-জিম্বাবুয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ তিনি আম্পায়ারিং করেছেন ১৯৯৬ সালের ডিসেম্বরে। শিয়ালকোটে সেবার ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছিল পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড। আম্পায়ারিং ছাড়ার পর খিজির পিসিবিতে যোগ দিয়েছিলেন। বোর্ডে তিনি জেনারেল ম্যানেজার, আম্পায়ার ও রেফারি হিসেবে কাজ করেছিলেন।

পেশাগত ক্যারিয়ার তো বটেই। মানুষের জীবনপ্রদীপও নিভে যায় একটা সময়। কার কখন মৃত্যুর ডাক আসবে, সেটা জানেন কেবল সৃষ্টিকর্তায়। গত কদিন ধরে অসুস্থ থাকা সাবেক পাকিস্তানি আম্পায়ার খিজির হায়াত চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
লাহোরে আজ ৮৬ বছর বয়সে মারা গেছেন হায়াত। পরিবারের সূত্রে তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও সুপার। ১৯৭০-এর দশকে তিনি আম্পায়ারিং ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে খেলেছিলেন পাকিস্তান রেলওয়েজের হয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাশাপাশি ঘরোয়া ক্রিকেটে সততা ও ধারাবাহিকতার সঙ্গে আম্পায়ারিং করে অনেক সুনাম কুড়িয়েছিলেন।
আম্পায়ার হায়াতের মৃত্যুতে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) শোক প্রকাশ করেছে। হায়াতের আম্পায়ারিং পুরো বিশ্বজুড়েই প্রশংসিত হয়েছিল। তাঁর আম্পায়ারিংকে সম্মান জানিয়ে পিসিবি চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি বলেন, ‘খিজির হায়াতের অবদানের জন্য তাঁর প্রতি ক্রিকেট আম্পায়ারিং সব সময় কৃতজ্ঞ থাকবে। তাঁর লিগ্যাসি আম্পায়াররা ভবিষ্যতেও ধরে রাখবেন ও দীর্ঘদিন স্মরণে রাখবেন।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে হায়াত ৯১ ম্যাচে আম্পায়ারিং করেছেন। যার মধ্যে রয়েছে ৩৪ টেস্ট ও ৫৭ ওয়ানডে। তিনটি ওয়ানডে বিশ্বকাপেও আম্পায়ারিং করেছেন তিনি। লাহোরে ১৯৮০ সালে পাকিস্তান-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচ দিয়ে টেস্টে তাঁর আম্পায়ারিং শুরু। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সবশেষ আম্পায়ারিং করেছেন ১৯৯৬ সালে। ২৯ বছর আগে শেখুপুরায় সেই টেস্টে মুখোমুখি হয়েছিল পাকিস্তান-জিম্বাবুয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ তিনি আম্পায়ারিং করেছেন ১৯৯৬ সালের ডিসেম্বরে। শিয়ালকোটে সেবার ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছিল পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড। আম্পায়ারিং ছাড়ার পর খিজির পিসিবিতে যোগ দিয়েছিলেন। বোর্ডে তিনি জেনারেল ম্যানেজার, আম্পায়ার ও রেফারি হিসেবে কাজ করেছিলেন।

মুশফিকময় হয়েই থাকল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট।বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নেমেছেন মুশফিকুর রহিম। সেঞ্চুরিতে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। ম্যাচ জিতে সেটা ইতিহাসটা আরও একটু সমৃদ্ধ করেছেন তিনি।
৩৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টটা পরিচিতি পেয়েছে মুশফিকের টেস্ট নামে। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট মুশফিকুর রহিম খেলতে নেমেছেন এই টেস্টেই। সেঞ্চুরি করে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টটা শুরু থেকেই মুশফিকময়। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নামা মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে ম্যাচ শুরুর আগে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
৩ ঘণ্টা আগে
আগুনের জবাব আগুনেই দেওয়া হয়েছে পার্থে সদ্য শেষ হওয়া অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে। মিচেল স্টার্কের জবাবে বেন স্টোকস, জফরা আর্চারের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ব্যাটাররা রীতিমতো চোখে শর্ষে ফুল দেখছিলেন। তবু ভক্ত-সমর্থকদের আক্ষেপ থাকাটা স্বাভাবিক।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মুশফিকময় হয়েই থাকল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট।বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নেমেছেন মুশফিকুর রহিম। সেঞ্চুরিতে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। ম্যাচ জিতে সেটা ইতিহাসটা আরও একটু সমৃদ্ধ করেছেন তিনি। বাংলাদেশের অভিজ্ঞ এই ক্রিকেটারের নাম উঠে গেছে ইনজামাম উল হক, রিকি পন্টিং, ডেভিড ওয়ার্নারদের মতো কিংবদন্তিদের পাশে।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ২১৪ বলে ১০৬ রান করেন মুশফিক। তিন অঙ্ক ছুঁয়ে টেস্ট ইতিহাসের ১১তম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্টে সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েছেন। বাংলাদেশ ২১৭ রানে ম্যাচ জেতায় মুশফিক বসেছেন কিংবদন্তি ক্রিকেটারদের পাশে। টেস্ট ইতিহাসের অষ্টম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্টে সেঞ্চুরি করে জয় পাওয়া অষ্টম ক্রিকেটার এখন তিনি। মুশফিকের আগে এই তালিকায় নাম লিখিয়েছেন গর্ডন গ্রিনিজ, ইনজামাম উল হক, রিকি পন্টিং, গ্রায়েম স্মিথ, হাশিম আমলা, জো রুট ও ডেভিড ওয়ার্নার।
আয়ারল্যান্ডের ব্যাটাররা আজ পঞ্চম দিনে যেভাবে মাটি কামড়ে ব্যাটিং করছিলেন, সেটা অনেকটা প্রাগৈতিহাসিককালের টেস্টের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। মুশফিকের শততম টেস্টে জয় কেবল সময়ের অপেক্ষা হলেও প্রতিপক্ষের শেষ ৪ উইকেট ফেলতে বাংলাদেশকে শেষ দিনে ৫৯.৩ ওভার বোলিং করতে হয়েছে। দ্বিতীয় ইনিংসে ১১৩.৩ ওভারে ২৯৭ রানে গুটিয়ে যায় আয়ারল্যান্ড। বাংলাদেশের ২১১ রানের জয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার উঠেছে মুশফিকের হাতে। প্রথম ইনিংসে ১০৬ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৩ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ৩৮ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার বলেন,‘সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ আমাকে এমন সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। এত দূর পর্যন্ত এসেছি (১০০ টেস্ট খেলেছি)। দেশের হয়ে ১০০ টেস্ট খেলাটা গর্বের মনে করছি। সতীর্থদের সঙ্গে এমন দারুণ মুহূর্ত শেয়ার করতে পেরে ভালো লাগছে।’
২০০৫ সালে লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে ১৮ বছর বয়সে টেস্টে অভিষেক হয়। বেবি ফেসের সেই মুশফিক দেখতে দেখতে ২০ বছর পার করে ফেলেছেন। আজ ১০০ টেস্ট খেলার পরও তাঁর মনে হচ্ছে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে এই ম্যাচটা তাঁর অভিষেক ম্যাচ। আইরিশদের বিপক্ষে ২১১ রানে জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে মুশফিক বলেন, ‘প্রত্যেকটা মুহূর্ত উপভোগ করেছি। মনে হচ্ছিল যেন ক্যারিয়ারের প্রথম ম্যাচ খেলছি। আরও খেলতে চাই।’
টেস্ট ইতিহাসের ১৪৮ বছরের ইতিহাসে শততম টেস্ট খেলেছেন ৮৪ ক্রিকেটার। তাঁদের মধ্যে ১১ ক্রিকেটার শততম টেস্টে সেঞ্চুরি করেছেন। সেই ১১ ক্রিকেটারের মধ্যে মাইকেল কলিন কাউড্রে, জাভেদ মিয়াঁদাদ, অ্যালেক স্টুয়ার্ট—এই ত্রয়ীই শুধু জয় পাননি। তাঁদের শততম টেস্টে সেঞ্চুরির ম্যাচগুলোতে দল ড্র করেছে।
শততম টেস্টে যাঁরা সেঞ্চুরি করেছেন, সেই ম্যাচগুলোর কী ফল
ব্যাটার ম্যাচ ফল সাল
কলিন কাউড্রে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া ড্র ১৯৬৮
জাভেদ মিয়াঁদাদ পাকিস্তান-ভারত ড্র ১৯৮৯
গর্ডন গ্রিনিজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ইংল্যান্ড ওয়েস্ট ইন্ডিজ ইনিংস ও ৩২ রানে জয়ী ১৯৯০
অ্যালেক স্টুয়ার্ট ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ড্র ২০০০
ইনজামাম উল হক পাকিস্তান-ভারত পাকিস্তান ১৬৮ রানে জয়ী ২০০৫
রিকি পন্টিং অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা অস্ট্রেলিয়া ৮ উইকেটে জয়ী ২০০৬
গ্রায়েম স্মিথ দক্ষিণ আফ্রিকা-ইংল্যান্ড দক্ষিণ আফ্রিকা ইনিংস ও ১২ রানে জয়ী ২০১২
হাশিম আমলা দক্ষিণ আফ্রিকা-শ্রীলঙ্কা দক্ষিণ আফ্রিকা ইনিংস ও ১১৮ রানে জয়ী ২০১৭
জো রুট ইংল্যান্ড-ভারত ইংল্যান্ড ২২৭ রানে জয়ী ২০২১
ডেভিড ওয়ার্নার অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা অস্ট্রেলিয়া ইনিংস ও ১৮২ রানে জয়ী ২০২২
মুশফিকুর রহিম বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড বাংলাদেশ ২০২৫

মুশফিকময় হয়েই থাকল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট।বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নেমেছেন মুশফিকুর রহিম। সেঞ্চুরিতে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। ম্যাচ জিতে সেটা ইতিহাসটা আরও একটু সমৃদ্ধ করেছেন তিনি। বাংলাদেশের অভিজ্ঞ এই ক্রিকেটারের নাম উঠে গেছে ইনজামাম উল হক, রিকি পন্টিং, ডেভিড ওয়ার্নারদের মতো কিংবদন্তিদের পাশে।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ২১৪ বলে ১০৬ রান করেন মুশফিক। তিন অঙ্ক ছুঁয়ে টেস্ট ইতিহাসের ১১তম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্টে সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েছেন। বাংলাদেশ ২১৭ রানে ম্যাচ জেতায় মুশফিক বসেছেন কিংবদন্তি ক্রিকেটারদের পাশে। টেস্ট ইতিহাসের অষ্টম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্টে সেঞ্চুরি করে জয় পাওয়া অষ্টম ক্রিকেটার এখন তিনি। মুশফিকের আগে এই তালিকায় নাম লিখিয়েছেন গর্ডন গ্রিনিজ, ইনজামাম উল হক, রিকি পন্টিং, গ্রায়েম স্মিথ, হাশিম আমলা, জো রুট ও ডেভিড ওয়ার্নার।
আয়ারল্যান্ডের ব্যাটাররা আজ পঞ্চম দিনে যেভাবে মাটি কামড়ে ব্যাটিং করছিলেন, সেটা অনেকটা প্রাগৈতিহাসিককালের টেস্টের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। মুশফিকের শততম টেস্টে জয় কেবল সময়ের অপেক্ষা হলেও প্রতিপক্ষের শেষ ৪ উইকেট ফেলতে বাংলাদেশকে শেষ দিনে ৫৯.৩ ওভার বোলিং করতে হয়েছে। দ্বিতীয় ইনিংসে ১১৩.৩ ওভারে ২৯৭ রানে গুটিয়ে যায় আয়ারল্যান্ড। বাংলাদেশের ২১১ রানের জয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার উঠেছে মুশফিকের হাতে। প্রথম ইনিংসে ১০৬ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৩ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ৩৮ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার বলেন,‘সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ আমাকে এমন সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। এত দূর পর্যন্ত এসেছি (১০০ টেস্ট খেলেছি)। দেশের হয়ে ১০০ টেস্ট খেলাটা গর্বের মনে করছি। সতীর্থদের সঙ্গে এমন দারুণ মুহূর্ত শেয়ার করতে পেরে ভালো লাগছে।’
২০০৫ সালে লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে ১৮ বছর বয়সে টেস্টে অভিষেক হয়। বেবি ফেসের সেই মুশফিক দেখতে দেখতে ২০ বছর পার করে ফেলেছেন। আজ ১০০ টেস্ট খেলার পরও তাঁর মনে হচ্ছে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে এই ম্যাচটা তাঁর অভিষেক ম্যাচ। আইরিশদের বিপক্ষে ২১১ রানে জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে মুশফিক বলেন, ‘প্রত্যেকটা মুহূর্ত উপভোগ করেছি। মনে হচ্ছিল যেন ক্যারিয়ারের প্রথম ম্যাচ খেলছি। আরও খেলতে চাই।’
টেস্ট ইতিহাসের ১৪৮ বছরের ইতিহাসে শততম টেস্ট খেলেছেন ৮৪ ক্রিকেটার। তাঁদের মধ্যে ১১ ক্রিকেটার শততম টেস্টে সেঞ্চুরি করেছেন। সেই ১১ ক্রিকেটারের মধ্যে মাইকেল কলিন কাউড্রে, জাভেদ মিয়াঁদাদ, অ্যালেক স্টুয়ার্ট—এই ত্রয়ীই শুধু জয় পাননি। তাঁদের শততম টেস্টে সেঞ্চুরির ম্যাচগুলোতে দল ড্র করেছে।
শততম টেস্টে যাঁরা সেঞ্চুরি করেছেন, সেই ম্যাচগুলোর কী ফল
ব্যাটার ম্যাচ ফল সাল
কলিন কাউড্রে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া ড্র ১৯৬৮
জাভেদ মিয়াঁদাদ পাকিস্তান-ভারত ড্র ১৯৮৯
গর্ডন গ্রিনিজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ইংল্যান্ড ওয়েস্ট ইন্ডিজ ইনিংস ও ৩২ রানে জয়ী ১৯৯০
অ্যালেক স্টুয়ার্ট ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ড্র ২০০০
ইনজামাম উল হক পাকিস্তান-ভারত পাকিস্তান ১৬৮ রানে জয়ী ২০০৫
রিকি পন্টিং অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা অস্ট্রেলিয়া ৮ উইকেটে জয়ী ২০০৬
গ্রায়েম স্মিথ দক্ষিণ আফ্রিকা-ইংল্যান্ড দক্ষিণ আফ্রিকা ইনিংস ও ১২ রানে জয়ী ২০১২
হাশিম আমলা দক্ষিণ আফ্রিকা-শ্রীলঙ্কা দক্ষিণ আফ্রিকা ইনিংস ও ১১৮ রানে জয়ী ২০১৭
জো রুট ইংল্যান্ড-ভারত ইংল্যান্ড ২২৭ রানে জয়ী ২০২১
ডেভিড ওয়ার্নার অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা অস্ট্রেলিয়া ইনিংস ও ১৮২ রানে জয়ী ২০২২
মুশফিকুর রহিম বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড বাংলাদেশ ২০২৫

পেশাগত ক্যারিয়ার তো বটেই। মানুষের জীবনপ্রদীপও নিভে যায় একটা সময়। কার কখন মৃত্যুর ডাক আসবে, সেটা জানেন কেবল সৃষ্টিকর্তায়। গত কদিন ধরে অসুস্থ থাকা সাবেক পাকিস্তানি আম্পায়ার খিজির হায়াত চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টটা পরিচিতি পেয়েছে মুশফিকের টেস্ট নামে। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট মুশফিকুর রহিম খেলতে নেমেছেন এই টেস্টেই। সেঞ্চুরি করে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টটা শুরু থেকেই মুশফিকময়। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নামা মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে ম্যাচ শুরুর আগে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
৩ ঘণ্টা আগে
আগুনের জবাব আগুনেই দেওয়া হয়েছে পার্থে সদ্য শেষ হওয়া অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে। মিচেল স্টার্কের জবাবে বেন স্টোকস, জফরা আর্চারের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ব্যাটাররা রীতিমতো চোখে শর্ষে ফুল দেখছিলেন। তবু ভক্ত-সমর্থকদের আক্ষেপ থাকাটা স্বাভাবিক।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টটা পরিচিতি পেয়েছে মুশফিকের টেস্ট নামে। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট মুশফিকুর রহিম খেলতে নেমেছেন এই টেস্টেই। সেঞ্চুরি করে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। বাকি ছিল শুধু জয়টাই। স্মরণীয় সেই জয়টা বাংলাদেশ আজ পেয়েছে পঞ্চম দিনের লাঞ্চ বিরতির পরে।
প্রথম চার দিনেই জয়ের সুবাস পাচ্ছিল বাংলাদেশ। ৫০৯ রানের লক্ষ্যে নেমে স্কোরবোর্ডে ২০০ রান তোলার আগেই ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলে আয়ারল্যান্ড। পঞ্চম দিনে বাংলাদেশ কত দ্রুত শেষ করতে পারে, সেটাই ছিল দেখার অপেক্ষা। সকাল সাড়ে ১১টায় লাঞ্চ দিলেও সেটা দেওয়া হয়েছে ১১টা ৫০ মিনিটে। কিন্তু আইরিশ ব্যাটাররা যেভাবে তাইজুল ইসলাম-মেহেদী হাসান মিরাজদের ধৈর্যের পরীক্ষা নিচ্ছিলেন, তাতে লাঞ্চেও এল না বাংলাদেশের কাঙ্ক্ষিত জয়। অবশেষে এল সেই মুহূর্ত। ২১৭ রানে জিতে আয়ারল্যান্ডকে টেস্ট সিরিজে ২-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করল বাংলাদেশ।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৬ রানে আজ পঞ্চম দিনের খেলা শুরু করে আয়ারল্যান্ড। তাইজুল-মিরাজ-হাসান মুরাদদের ঘূর্ণি জাদুতেও উইকেট ফেলা যাচ্ছিল না আইরিশদের। দিনের খেলা শুরুর পর ১৪তম ওভারে গিয়ে উইকেট পায় বাংলাদেশ। উইকেটে আঁঠার মতো লেগে থাকা অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইনকে (২১) ফিরিয়ে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন তাইজুল। ইনিংসের ৬৮তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ম্যাকব্রাইনকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন তাইজুল। রিভিউ নিলেও আম্পায়ার্স কলের কারণে আউট হয়ে যান ম্যাকব্রাইন। ৫৩ বলে ৩ চারে করেন ২১ রান। সপ্তম উইকেটে ম্যাকব্রাইন-কার্টিস কাম্ফার গড়েন ১০৫ বলে ২৬ রানের জুটি।
ম্যাকব্রাইনের বিদায়ে আয়ারল্যান্ডের স্কোর হয়ে যায় ৬৭.২ ওভারে ৭ উইকেটে ১৮৯ রান। ৯ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা জর্ডান নিল ও ক্যাম্ফার একটু হাত খুলে খেলতে থাকেন। অষ্টম উইকেটে ৮৫ বলে ৪৮ রানের জুটি গড়েন নিল-ক্যাম্ফার। ৮২তম ওভারের তৃতীয় বলে নিলকে (৩০) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মিরাজ। ৮২তম ওভারের তৃতীয় বলে নিলকে (৩০) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মিরাজ। অষ্টম উইকেটের জুটি ভাঙার পরও দেয়াল হয়ে আছেন কার্টিস কাম্ফার। নবম উইকেটে গ্যাভিন হোয়ের সঙ্গে এরই মধ্যে ২৬ রানের জুটি গড়ে ফেলেছেন ক্যাম্ফার। ৬৩ ও ১৮ রানে ব্যাটিং করছেন ক্যাম্ফার ও হোয়ে।
মিরপুরে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। মুশফিকের ঐতিহাসিক সেঞ্চুরিতে (১০৬) স্বাগতিকেরা প্রথম ইনিংসে ১৪১.১ ওভারে ৪৭৬ রানে গুটিয়ে যায়। সেঞ্চুরি পেয়েছেন লিটন দাসও। ইনিংস সর্বোচ্চ ১২৮ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। আয়ারল্যান্ডের অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইন ১০৯ রানে নিয়েছেন ৬ উইকেট। টেস্টে এটা তাঁর সেরা বোলিং।
আয়ারল্যান্ড এরপর তাদের প্রথম ইনিংসে ২৬৫ রানে গুটিয়ে গেছে। প্রতিপক্ষকে ফলোঅনে ফেলার সুযোগ থাকলেও বাংলাদেশ ফের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪ উইকেটে ২৯৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৭ রান করেন মুমিনুল হক। এই ইনিংসে মুশফিক ৫৩ রান করে অপরাজিত থাকেন। দুই ইনিংসে চারটি করে উইকেট নিয়ে টেস্টে ২৫০ উইকেট নিয়েছেন তাইজুল। টেস্টে বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৪৬ উইকেট নিয়েছেন সাকিব আল হাসান। এই তালিকায় তিন ও চারে থাকা মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক টেস্টে নিয়েছেন ২১০ ও ১০০ উইকেট।

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টটা পরিচিতি পেয়েছে মুশফিকের টেস্ট নামে। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট মুশফিকুর রহিম খেলতে নেমেছেন এই টেস্টেই। সেঞ্চুরি করে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। বাকি ছিল শুধু জয়টাই। স্মরণীয় সেই জয়টা বাংলাদেশ আজ পেয়েছে পঞ্চম দিনের লাঞ্চ বিরতির পরে।
প্রথম চার দিনেই জয়ের সুবাস পাচ্ছিল বাংলাদেশ। ৫০৯ রানের লক্ষ্যে নেমে স্কোরবোর্ডে ২০০ রান তোলার আগেই ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলে আয়ারল্যান্ড। পঞ্চম দিনে বাংলাদেশ কত দ্রুত শেষ করতে পারে, সেটাই ছিল দেখার অপেক্ষা। সকাল সাড়ে ১১টায় লাঞ্চ দিলেও সেটা দেওয়া হয়েছে ১১টা ৫০ মিনিটে। কিন্তু আইরিশ ব্যাটাররা যেভাবে তাইজুল ইসলাম-মেহেদী হাসান মিরাজদের ধৈর্যের পরীক্ষা নিচ্ছিলেন, তাতে লাঞ্চেও এল না বাংলাদেশের কাঙ্ক্ষিত জয়। অবশেষে এল সেই মুহূর্ত। ২১৭ রানে জিতে আয়ারল্যান্ডকে টেস্ট সিরিজে ২-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করল বাংলাদেশ।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৬ রানে আজ পঞ্চম দিনের খেলা শুরু করে আয়ারল্যান্ড। তাইজুল-মিরাজ-হাসান মুরাদদের ঘূর্ণি জাদুতেও উইকেট ফেলা যাচ্ছিল না আইরিশদের। দিনের খেলা শুরুর পর ১৪তম ওভারে গিয়ে উইকেট পায় বাংলাদেশ। উইকেটে আঁঠার মতো লেগে থাকা অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইনকে (২১) ফিরিয়ে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন তাইজুল। ইনিংসের ৬৮তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ম্যাকব্রাইনকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন তাইজুল। রিভিউ নিলেও আম্পায়ার্স কলের কারণে আউট হয়ে যান ম্যাকব্রাইন। ৫৩ বলে ৩ চারে করেন ২১ রান। সপ্তম উইকেটে ম্যাকব্রাইন-কার্টিস কাম্ফার গড়েন ১০৫ বলে ২৬ রানের জুটি।
ম্যাকব্রাইনের বিদায়ে আয়ারল্যান্ডের স্কোর হয়ে যায় ৬৭.২ ওভারে ৭ উইকেটে ১৮৯ রান। ৯ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা জর্ডান নিল ও ক্যাম্ফার একটু হাত খুলে খেলতে থাকেন। অষ্টম উইকেটে ৮৫ বলে ৪৮ রানের জুটি গড়েন নিল-ক্যাম্ফার। ৮২তম ওভারের তৃতীয় বলে নিলকে (৩০) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মিরাজ। ৮২তম ওভারের তৃতীয় বলে নিলকে (৩০) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মিরাজ। অষ্টম উইকেটের জুটি ভাঙার পরও দেয়াল হয়ে আছেন কার্টিস কাম্ফার। নবম উইকেটে গ্যাভিন হোয়ের সঙ্গে এরই মধ্যে ২৬ রানের জুটি গড়ে ফেলেছেন ক্যাম্ফার। ৬৩ ও ১৮ রানে ব্যাটিং করছেন ক্যাম্ফার ও হোয়ে।
মিরপুরে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। মুশফিকের ঐতিহাসিক সেঞ্চুরিতে (১০৬) স্বাগতিকেরা প্রথম ইনিংসে ১৪১.১ ওভারে ৪৭৬ রানে গুটিয়ে যায়। সেঞ্চুরি পেয়েছেন লিটন দাসও। ইনিংস সর্বোচ্চ ১২৮ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। আয়ারল্যান্ডের অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইন ১০৯ রানে নিয়েছেন ৬ উইকেট। টেস্টে এটা তাঁর সেরা বোলিং।
আয়ারল্যান্ড এরপর তাদের প্রথম ইনিংসে ২৬৫ রানে গুটিয়ে গেছে। প্রতিপক্ষকে ফলোঅনে ফেলার সুযোগ থাকলেও বাংলাদেশ ফের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪ উইকেটে ২৯৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৭ রান করেন মুমিনুল হক। এই ইনিংসে মুশফিক ৫৩ রান করে অপরাজিত থাকেন। দুই ইনিংসে চারটি করে উইকেট নিয়ে টেস্টে ২৫০ উইকেট নিয়েছেন তাইজুল। টেস্টে বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৪৬ উইকেট নিয়েছেন সাকিব আল হাসান। এই তালিকায় তিন ও চারে থাকা মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক টেস্টে নিয়েছেন ২১০ ও ১০০ উইকেট।

পেশাগত ক্যারিয়ার তো বটেই। মানুষের জীবনপ্রদীপও নিভে যায় একটা সময়। কার কখন মৃত্যুর ডাক আসবে, সেটা জানেন কেবল সৃষ্টিকর্তায়। গত কদিন ধরে অসুস্থ থাকা সাবেক পাকিস্তানি আম্পায়ার খিজির হায়াত চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
২ ঘণ্টা আগে
মুশফিকময় হয়েই থাকল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট।বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নেমেছেন মুশফিকুর রহিম। সেঞ্চুরিতে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। ম্যাচ জিতে সেটা ইতিহাসটা আরও একটু সমৃদ্ধ করেছেন তিনি।
৩৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টটা শুরু থেকেই মুশফিকময়। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নামা মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে ম্যাচ শুরুর আগে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
৩ ঘণ্টা আগে
আগুনের জবাব আগুনেই দেওয়া হয়েছে পার্থে সদ্য শেষ হওয়া অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে। মিচেল স্টার্কের জবাবে বেন স্টোকস, জফরা আর্চারের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ব্যাটাররা রীতিমতো চোখে শর্ষে ফুল দেখছিলেন। তবু ভক্ত-সমর্থকদের আক্ষেপ থাকাটা স্বাভাবিক।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টটা শুরু থেকেই মুশফিকময়। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নামা মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে ম্যাচ শুরুর আগে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। সেঞ্চুরি করে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। জয় পেতে আর মাত্র অল্প কিছুক্ষণের অপেক্ষা বাংলাদেশের।
প্রথম চার দিনেই জয়ের সুবাস পাচ্ছিল বাংলাদেশ। ৫০৯ রানের লক্ষ্যে নেমে স্কোরবোর্ডে ২০০ রান তোলার আগেই ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলে আয়ারল্যান্ড। পঞ্চম দিনে বাংলাদেশ কত দ্রুত শেষ করতে পারে, সেটাই ছিল দেখার অপেক্ষা। সকাল সাড়ে ১১টায় লাঞ্চ দিলেও সেটা দেওয়া হয়েছে ১১টা ৫০ মিনিটে। কিন্তু আইরিশ ব্যাটাররা যেভাবে তাইজুল ইসলাম-মেহেদী হাসান মিরাজদের ধৈর্যের পরীক্ষা নিচ্ছিলেন, তাতে লাঞ্চেও এল না বাংলাদেশের কাঙ্ক্ষিত জয়। দ্বিতীয় ইনিংসে ৮ উইকেটে ২৬৩ রানে পঞ্চম দিনের লাঞ্চ বিরতিতে গেল বাংলাদেশ। সফরকারীদের জিততে এখনো ২৪৬ রান করতে হবে।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৬ রানে আজ পঞ্চম দিনের খেলা শুরু করে আয়ারল্যান্ড। তাইজুল-মিরাজ-হাসান মুরাদদের ঘূর্ণি জাদুতেও উইকেট ফেলা যাচ্ছিল না আইরিশদের। দিনের খেলা শুরুর পর ১৪তম ওভারে গিয়ে উইকেট পায় বাংলাদেশ। উইকেটে আঁঠার মতো লেগে থাকা অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইনকে (২১) ফিরিয়ে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন তাইজুল। ইনিংসের ৬৮তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ম্যাকব্রাইনকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন তাইজুল। রিভিউ নিলেও আম্পায়ার্স কলের কারণে আউট হয়ে যান ম্যাকব্রাইন। ৫৩ বলে ৩ চারে করেন ২১ রান। সপ্তম উইকেটে ম্যাকব্রাইন-কার্টিস কাম্ফার গড়েন ১০৫ বলে ২৬ রানের জুটি।
ম্যাকব্রাইনের বিদায়ে আয়ারল্যান্ডের স্কোর হয়ে যায় ৬৭.২ ওভারে ৭ উইকেটে ১৮৯ রান। ৯ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা জর্ডান নিল ও ক্যাম্ফার একটু হাত খুলে খেলতে থাকেন। অষ্টম উইকেটে ৮৫ বলে ৪৮ রানের জুটি গড়েন নিল-ক্যাম্ফার। ৮২তম ওভারের তৃতীয় বলে নিলকে (৩০) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মিরাজ। অষ্টম উইকেটের জুটি ভাঙার পরও দেয়াল হয়ে আছেন কার্টিস কাম্ফার। নবম উইকেটে গ্যাভিন হোয়ের সঙ্গে এরই মধ্যে ২৬ রানের জুটি গড়ে ফেলেছেন ক্যাম্ফার। ৬৩ ও ১৮ রানে ব্যাটিং করছেন ক্যাম্ফার ও হোয়ে।

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টটা শুরু থেকেই মুশফিকময়। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নামা মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে ম্যাচ শুরুর আগে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। সেঞ্চুরি করে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। জয় পেতে আর মাত্র অল্প কিছুক্ষণের অপেক্ষা বাংলাদেশের।
প্রথম চার দিনেই জয়ের সুবাস পাচ্ছিল বাংলাদেশ। ৫০৯ রানের লক্ষ্যে নেমে স্কোরবোর্ডে ২০০ রান তোলার আগেই ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলে আয়ারল্যান্ড। পঞ্চম দিনে বাংলাদেশ কত দ্রুত শেষ করতে পারে, সেটাই ছিল দেখার অপেক্ষা। সকাল সাড়ে ১১টায় লাঞ্চ দিলেও সেটা দেওয়া হয়েছে ১১টা ৫০ মিনিটে। কিন্তু আইরিশ ব্যাটাররা যেভাবে তাইজুল ইসলাম-মেহেদী হাসান মিরাজদের ধৈর্যের পরীক্ষা নিচ্ছিলেন, তাতে লাঞ্চেও এল না বাংলাদেশের কাঙ্ক্ষিত জয়। দ্বিতীয় ইনিংসে ৮ উইকেটে ২৬৩ রানে পঞ্চম দিনের লাঞ্চ বিরতিতে গেল বাংলাদেশ। সফরকারীদের জিততে এখনো ২৪৬ রান করতে হবে।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৬ রানে আজ পঞ্চম দিনের খেলা শুরু করে আয়ারল্যান্ড। তাইজুল-মিরাজ-হাসান মুরাদদের ঘূর্ণি জাদুতেও উইকেট ফেলা যাচ্ছিল না আইরিশদের। দিনের খেলা শুরুর পর ১৪তম ওভারে গিয়ে উইকেট পায় বাংলাদেশ। উইকেটে আঁঠার মতো লেগে থাকা অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইনকে (২১) ফিরিয়ে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন তাইজুল। ইনিংসের ৬৮তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ম্যাকব্রাইনকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন তাইজুল। রিভিউ নিলেও আম্পায়ার্স কলের কারণে আউট হয়ে যান ম্যাকব্রাইন। ৫৩ বলে ৩ চারে করেন ২১ রান। সপ্তম উইকেটে ম্যাকব্রাইন-কার্টিস কাম্ফার গড়েন ১০৫ বলে ২৬ রানের জুটি।
ম্যাকব্রাইনের বিদায়ে আয়ারল্যান্ডের স্কোর হয়ে যায় ৬৭.২ ওভারে ৭ উইকেটে ১৮৯ রান। ৯ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা জর্ডান নিল ও ক্যাম্ফার একটু হাত খুলে খেলতে থাকেন। অষ্টম উইকেটে ৮৫ বলে ৪৮ রানের জুটি গড়েন নিল-ক্যাম্ফার। ৮২তম ওভারের তৃতীয় বলে নিলকে (৩০) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মিরাজ। অষ্টম উইকেটের জুটি ভাঙার পরও দেয়াল হয়ে আছেন কার্টিস কাম্ফার। নবম উইকেটে গ্যাভিন হোয়ের সঙ্গে এরই মধ্যে ২৬ রানের জুটি গড়ে ফেলেছেন ক্যাম্ফার। ৬৩ ও ১৮ রানে ব্যাটিং করছেন ক্যাম্ফার ও হোয়ে।

পেশাগত ক্যারিয়ার তো বটেই। মানুষের জীবনপ্রদীপও নিভে যায় একটা সময়। কার কখন মৃত্যুর ডাক আসবে, সেটা জানেন কেবল সৃষ্টিকর্তায়। গত কদিন ধরে অসুস্থ থাকা সাবেক পাকিস্তানি আম্পায়ার খিজির হায়াত চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
২ ঘণ্টা আগে
মুশফিকময় হয়েই থাকল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট।বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নেমেছেন মুশফিকুর রহিম। সেঞ্চুরিতে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। ম্যাচ জিতে সেটা ইতিহাসটা আরও একটু সমৃদ্ধ করেছেন তিনি।
৩৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টটা পরিচিতি পেয়েছে মুশফিকের টেস্ট নামে। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট মুশফিকুর রহিম খেলতে নেমেছেন এই টেস্টেই। সেঞ্চুরি করে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়।
১ ঘণ্টা আগে
আগুনের জবাব আগুনেই দেওয়া হয়েছে পার্থে সদ্য শেষ হওয়া অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে। মিচেল স্টার্কের জবাবে বেন স্টোকস, জফরা আর্চারের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ব্যাটাররা রীতিমতো চোখে শর্ষে ফুল দেখছিলেন। তবু ভক্ত-সমর্থকদের আক্ষেপ থাকাটা স্বাভাবিক।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আগুনের জবাব আগুনেই দেওয়া হয়েছে পার্থে সদ্য শেষ হওয়া অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে। মিচেল স্টার্কের জবাবে বেন স্টোকস, জফরা আর্চারের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ব্যাটাররা রীতিমতো চোখে শর্ষে ফুল দেখছিলেন। তবু ভক্ত-সমর্থকদের আক্ষেপ থাকাটা স্বাভাবিক। যে আগ্রহ নিয়ে পার্থের অপ্টাস স্টেডিয়ামে দর্শকেরা খেলা দেখতে এসেছেন, ব্লকবাস্টার সেই অ্যাশেজের প্রথম ম্যাচ শেষ হয়ে গেছে মাত্র দুই দিনে।
পার্থ টেস্ট মাত্র দুই দিনে শেষ হওয়ায় ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) মোটা অঙ্কের টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হচ্ছে। ক্রিকইনফোর গতকালের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, পার্থের অপ্টাস স্টেডিয়ামে অ্যাশেজের প্রথম টেস্টের প্রথম ও দ্বিতীয় দিনে খেলা দেখতে এসেছেন ৫১৫৩১ ও ৪৯৯৮৩ দর্শক। তার মানে পার্থের গ্যালারিতে বসে ১ লাখ ১ হাজার ৫১৪ দর্শক অ্যাশেজের প্রথম টেস্ট দেখেছেন। তাতে পার্থে সবচেয়ে বেশি দর্শকদের টেস্ট ম্যাচ দেখার রেকর্ড হয়ে গেছে। কিন্তু রেকর্ড দর্শকের এই ম্যাচে এখন তৃতীয় থেকে পঞ্চম দিনের টিকিট ফেরত দিতে হবে। ক্রিকইনফো জানিয়েছে, সিএর ৩০ লাখ অস্ট্রেলিয়ান ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে হচ্ছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ২৩ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। দ্রুত শেষ হয়ে যাওয়ায় তৃতীয়-চতুর্থ দিনের টিকিট রাজস্ব থেকে মোটা অঙ্কের টাকা ক্ষতিপূরণ হচ্ছে।
৬৭৩ রান, ৩২ উইকেট, ৮৪৭ বল—পরিসংখ্যানটা পার্থে দুই দিনে শেষ হওয়া অ্যাশেজের প্রথম টেস্টের। ২৭ বল না হওয়ার আগে একেকটা উইকেট পতনই বলে দেয়, বোলাররা কতটা ছড়ি ঘুরিয়েছেন এই ম্যাচে। দুই দিনে শেষ হওয়া অ্যাশেজে ৮ উইকেটের বিশাল জয় অস্ট্রেলিয়া তুলে নিয়েছে হেডের ঝোড়ো সেঞ্চুরিতে। ৮৩ বলে ১৬ চার ও ৪ ছক্কায় ১২৩ রানের ইনিংস খেলেন হেড। ২৮.২ ওভারে ২ উইকেটে ২০৫ রান করে ফেলে অজিরা। ম্যাচ শেষে হেড বলেন, ‘যাঁরা আগামীকাল আসতে পারবেন না, তাঁদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আমার ধারণা গ্যালারি দর্শকে টইটম্বুর থাকত।’
ঝোড়ো ইনিংস খেলার পরও ম্যাচসেরার পুরস্কার পাননি হেড। ১১০ রানে ১০ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন মিচেল স্টার্ক। যার মধ্যে প্রথম ইনিংসেই নিয়েছেন ৭ উইকেট। টেস্টে এই নিয়ে ম্যাচে তিন বার ১০ উইকেট নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি পেসার। গতকাল দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরুর আগেই পার্থ টেস্ট কত দিনে গড়াবে সেটা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন সিএ’র প্রধান নির্বাহী টড গ্রিনবার্গ। এসইএন রেডিওকে গ্রিনবার্গ বলেছিলেন, ‘সম্প্রচারকেরা এখানে আর্থিক সমস্যায় বেশি পড়বে। বিশেষ করে, টিকিট বিক্রি, আমাদের অংশীদারত্ব ও পৃষ্ঠপোষকদের একটা ব্যাপার তো আছেই। এই সিরিজে আর্থিক একটা বিষয় তো কাজ করেই।’
পার্থে এর আগে সবচেয়ে বেশি দর্শক টেস্ট দেখার রেকর্ড ছিল গত বছর। ভারত-অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দেখেছিলেন ৯৬৪৬৩ দর্শক। চার দিনে শেষ হওয়া টেস্ট ম্যাচ ভারত জিতেছিল ২৯৫ রানে। এক বছর পর এবার অস্ট্রেলিয়া ২ দিনেই ইংল্যান্ডকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে। তাতে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ডের মোটা অঙ্কের টাকা গচ্চা যাচ্ছে। ৪ ডিসেম্বর ব্রিসবেনের গ্যাবায় শুরু হবে অ্যাশেজের দ্বিতীয় টেস্ট।

আগুনের জবাব আগুনেই দেওয়া হয়েছে পার্থে সদ্য শেষ হওয়া অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে। মিচেল স্টার্কের জবাবে বেন স্টোকস, জফরা আর্চারের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ব্যাটাররা রীতিমতো চোখে শর্ষে ফুল দেখছিলেন। তবু ভক্ত-সমর্থকদের আক্ষেপ থাকাটা স্বাভাবিক। যে আগ্রহ নিয়ে পার্থের অপ্টাস স্টেডিয়ামে দর্শকেরা খেলা দেখতে এসেছেন, ব্লকবাস্টার সেই অ্যাশেজের প্রথম ম্যাচ শেষ হয়ে গেছে মাত্র দুই দিনে।
পার্থ টেস্ট মাত্র দুই দিনে শেষ হওয়ায় ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) মোটা অঙ্কের টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হচ্ছে। ক্রিকইনফোর গতকালের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, পার্থের অপ্টাস স্টেডিয়ামে অ্যাশেজের প্রথম টেস্টের প্রথম ও দ্বিতীয় দিনে খেলা দেখতে এসেছেন ৫১৫৩১ ও ৪৯৯৮৩ দর্শক। তার মানে পার্থের গ্যালারিতে বসে ১ লাখ ১ হাজার ৫১৪ দর্শক অ্যাশেজের প্রথম টেস্ট দেখেছেন। তাতে পার্থে সবচেয়ে বেশি দর্শকদের টেস্ট ম্যাচ দেখার রেকর্ড হয়ে গেছে। কিন্তু রেকর্ড দর্শকের এই ম্যাচে এখন তৃতীয় থেকে পঞ্চম দিনের টিকিট ফেরত দিতে হবে। ক্রিকইনফো জানিয়েছে, সিএর ৩০ লাখ অস্ট্রেলিয়ান ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে হচ্ছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ২৩ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। দ্রুত শেষ হয়ে যাওয়ায় তৃতীয়-চতুর্থ দিনের টিকিট রাজস্ব থেকে মোটা অঙ্কের টাকা ক্ষতিপূরণ হচ্ছে।
৬৭৩ রান, ৩২ উইকেট, ৮৪৭ বল—পরিসংখ্যানটা পার্থে দুই দিনে শেষ হওয়া অ্যাশেজের প্রথম টেস্টের। ২৭ বল না হওয়ার আগে একেকটা উইকেট পতনই বলে দেয়, বোলাররা কতটা ছড়ি ঘুরিয়েছেন এই ম্যাচে। দুই দিনে শেষ হওয়া অ্যাশেজে ৮ উইকেটের বিশাল জয় অস্ট্রেলিয়া তুলে নিয়েছে হেডের ঝোড়ো সেঞ্চুরিতে। ৮৩ বলে ১৬ চার ও ৪ ছক্কায় ১২৩ রানের ইনিংস খেলেন হেড। ২৮.২ ওভারে ২ উইকেটে ২০৫ রান করে ফেলে অজিরা। ম্যাচ শেষে হেড বলেন, ‘যাঁরা আগামীকাল আসতে পারবেন না, তাঁদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আমার ধারণা গ্যালারি দর্শকে টইটম্বুর থাকত।’
ঝোড়ো ইনিংস খেলার পরও ম্যাচসেরার পুরস্কার পাননি হেড। ১১০ রানে ১০ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন মিচেল স্টার্ক। যার মধ্যে প্রথম ইনিংসেই নিয়েছেন ৭ উইকেট। টেস্টে এই নিয়ে ম্যাচে তিন বার ১০ উইকেট নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি পেসার। গতকাল দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরুর আগেই পার্থ টেস্ট কত দিনে গড়াবে সেটা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন সিএ’র প্রধান নির্বাহী টড গ্রিনবার্গ। এসইএন রেডিওকে গ্রিনবার্গ বলেছিলেন, ‘সম্প্রচারকেরা এখানে আর্থিক সমস্যায় বেশি পড়বে। বিশেষ করে, টিকিট বিক্রি, আমাদের অংশীদারত্ব ও পৃষ্ঠপোষকদের একটা ব্যাপার তো আছেই। এই সিরিজে আর্থিক একটা বিষয় তো কাজ করেই।’
পার্থে এর আগে সবচেয়ে বেশি দর্শক টেস্ট দেখার রেকর্ড ছিল গত বছর। ভারত-অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দেখেছিলেন ৯৬৪৬৩ দর্শক। চার দিনে শেষ হওয়া টেস্ট ম্যাচ ভারত জিতেছিল ২৯৫ রানে। এক বছর পর এবার অস্ট্রেলিয়া ২ দিনেই ইংল্যান্ডকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে। তাতে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ডের মোটা অঙ্কের টাকা গচ্চা যাচ্ছে। ৪ ডিসেম্বর ব্রিসবেনের গ্যাবায় শুরু হবে অ্যাশেজের দ্বিতীয় টেস্ট।

পেশাগত ক্যারিয়ার তো বটেই। মানুষের জীবনপ্রদীপও নিভে যায় একটা সময়। কার কখন মৃত্যুর ডাক আসবে, সেটা জানেন কেবল সৃষ্টিকর্তায়। গত কদিন ধরে অসুস্থ থাকা সাবেক পাকিস্তানি আম্পায়ার খিজির হায়াত চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
২ ঘণ্টা আগে
মুশফিকময় হয়েই থাকল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট।বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নেমেছেন মুশফিকুর রহিম। সেঞ্চুরিতে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। ম্যাচ জিতে সেটা ইতিহাসটা আরও একটু সমৃদ্ধ করেছেন তিনি।
৩৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টটা পরিচিতি পেয়েছে মুশফিকের টেস্ট নামে। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট মুশফিকুর রহিম খেলতে নেমেছেন এই টেস্টেই। সেঞ্চুরি করে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টটা শুরু থেকেই মুশফিকময়। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নামা মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে ম্যাচ শুরুর আগে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
৩ ঘণ্টা আগে