নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের বল সীমানার দড়ি স্পর্শ করার পরই শুরু হয়ে যায় আবাহনীর উদযাপন। ডাগআউট থেকে ক্রিকেটাররা উল্লাসে ফেটে পড়েন। আবাহনী কোচ হান্নান সরকারকে কাঁধে তুললেন তাঁর শিষ্যরা। ক্রিকেটারদের হাতে তখন উড়তে থাকে আবাহনীর আকাশী নীল-হলুদ পতাকা। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডানকে হারিয়ে ২৪তম ডিপিএল শিরোপা ঘরে তুলল আবাহনী।
যে জিতবে, তার হাতেই উঠবে ডিপিএল শিরোপা—মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আজ এই সমীকরণ নিয়েই খেলতে নেমেছে আবাহনী-মোহামেডান। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, তাওহিদ হৃদয়সহ একগাদা তারকা ক্রিকেটারকে পায়নি মোহামেডান। তবু মিরপুরে ২৪১ রানের মতো লক্ষ্য তো একেবারে কম নয়। সেই লক্ষ্য তাড়া করে আবাহনী পেয়ে গেল ৬ উইকেটের আয়েশি জয়। এই নিয়ে পাঁচবার ডিপিএলে হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের কীর্তি গড়ল আবাহনী। ২০২৩, ২০২৪—সবশেষ এই দুই ডিপিএলেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল আবাহনী।
২৪১ রানের লক্ষ্যে নেমে দলীয় ২ রানেই ভেঙে যায় আবাহনীর উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে আবাহনী ওপেনার শাহরিয়ার কমলকে ফেরান ইবাদত হোসেন। দ্বিতীয় উইকেটে এরপর ৫৬ রানের জুটি গড়েন পারভেজ হোসেন ইমন ও জিসান আলম। দশম ওভারের চতুর্থ বলে ইমনকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। ৩১ বলে ২৮ রান করেন ইমন।
ইমনকে হারানোর পর খেই হারাতে থাকে আবাহনী। দলের দুই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাটার জিসান আলম (৫৫) ও এসএম মেহেরব হোসেনকে (১০) ফিরিয়েছেন নাসুম আহমেদ। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা আবাহনীর স্কোর হয়ে যায় ২০.২ ওভারে ৪ উইকেটে ১০৮ রান। পঞ্চম উইকেটে মোহাম্মদ মিঠুন ও সৈকত ১৩৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন। ৪১তম ওভারের চতুর্থ বলে নাসুম আহমেদকে চার মেরে আবাহনীকে শিরোপা জয়ের আনন্দে ভাসান মোসাদ্দেক। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৮ রান করেন মোসাদ্দেক। ৬৫ বলের ইনিংসে ৬ চার ও ৫ ছক্কা মেরেছেন তিনি। আর মিঠুন ৭৯ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৬৬ রান করে অপরাজিত থাকেন।
শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আবাহনী অধিনায়ক সৈকত। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া মোহামেডান ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৪০ রানে ইনিংস শেষ করেছে। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, আরিফুল ইসলাম দুই ব্যাটারই ৫০ রান করেছেন। আরিফুল ৫৭ বলের ইনিংসে ৩ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। অধিনায়ক রনি তালুকদার ৪৭ বলে করেছেন ৪৫ রান। আবাহনীর মৃত্যুঞ্জয়, মোসাদ্দেক দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। একটি করে উইকেট পেয়েছেন এসএম মেহেরব হাসান, মাহফুজুর রহমান রাব্বি ও রিপন মন্ডল।
বিসিবির নির্বাচকের পদ ছেড়ে এবার ডিপিএলের প্রধান কোচ হয়েছেন হান্নান। দলের সমন্বয়, কৌশল খুবই সুনিপুণভাবে সামলেছেন তিনি। তাঁর মুন্সিয়ানায় শেষ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আবাহনী।
আরও পড়ুন:
শিরোপার লড়াইয়ে আবাহনীকে ২৪১ রানের লক্ষ্য দিলেন মাহমুদউল্লাহরা
মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের বল সীমানার দড়ি স্পর্শ করার পরই শুরু হয়ে যায় আবাহনীর উদযাপন। ডাগআউট থেকে ক্রিকেটাররা উল্লাসে ফেটে পড়েন। আবাহনী কোচ হান্নান সরকারকে কাঁধে তুললেন তাঁর শিষ্যরা। ক্রিকেটারদের হাতে তখন উড়তে থাকে আবাহনীর আকাশী নীল-হলুদ পতাকা। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডানকে হারিয়ে ২৪তম ডিপিএল শিরোপা ঘরে তুলল আবাহনী।
যে জিতবে, তার হাতেই উঠবে ডিপিএল শিরোপা—মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আজ এই সমীকরণ নিয়েই খেলতে নেমেছে আবাহনী-মোহামেডান। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, তাওহিদ হৃদয়সহ একগাদা তারকা ক্রিকেটারকে পায়নি মোহামেডান। তবু মিরপুরে ২৪১ রানের মতো লক্ষ্য তো একেবারে কম নয়। সেই লক্ষ্য তাড়া করে আবাহনী পেয়ে গেল ৬ উইকেটের আয়েশি জয়। এই নিয়ে পাঁচবার ডিপিএলে হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের কীর্তি গড়ল আবাহনী। ২০২৩, ২০২৪—সবশেষ এই দুই ডিপিএলেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল আবাহনী।
২৪১ রানের লক্ষ্যে নেমে দলীয় ২ রানেই ভেঙে যায় আবাহনীর উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে আবাহনী ওপেনার শাহরিয়ার কমলকে ফেরান ইবাদত হোসেন। দ্বিতীয় উইকেটে এরপর ৫৬ রানের জুটি গড়েন পারভেজ হোসেন ইমন ও জিসান আলম। দশম ওভারের চতুর্থ বলে ইমনকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। ৩১ বলে ২৮ রান করেন ইমন।
ইমনকে হারানোর পর খেই হারাতে থাকে আবাহনী। দলের দুই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাটার জিসান আলম (৫৫) ও এসএম মেহেরব হোসেনকে (১০) ফিরিয়েছেন নাসুম আহমেদ। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা আবাহনীর স্কোর হয়ে যায় ২০.২ ওভারে ৪ উইকেটে ১০৮ রান। পঞ্চম উইকেটে মোহাম্মদ মিঠুন ও সৈকত ১৩৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন। ৪১তম ওভারের চতুর্থ বলে নাসুম আহমেদকে চার মেরে আবাহনীকে শিরোপা জয়ের আনন্দে ভাসান মোসাদ্দেক। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৮ রান করেন মোসাদ্দেক। ৬৫ বলের ইনিংসে ৬ চার ও ৫ ছক্কা মেরেছেন তিনি। আর মিঠুন ৭৯ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৬৬ রান করে অপরাজিত থাকেন।
শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আবাহনী অধিনায়ক সৈকত। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া মোহামেডান ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৪০ রানে ইনিংস শেষ করেছে। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, আরিফুল ইসলাম দুই ব্যাটারই ৫০ রান করেছেন। আরিফুল ৫৭ বলের ইনিংসে ৩ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। অধিনায়ক রনি তালুকদার ৪৭ বলে করেছেন ৪৫ রান। আবাহনীর মৃত্যুঞ্জয়, মোসাদ্দেক দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। একটি করে উইকেট পেয়েছেন এসএম মেহেরব হাসান, মাহফুজুর রহমান রাব্বি ও রিপন মন্ডল।
বিসিবির নির্বাচকের পদ ছেড়ে এবার ডিপিএলের প্রধান কোচ হয়েছেন হান্নান। দলের সমন্বয়, কৌশল খুবই সুনিপুণভাবে সামলেছেন তিনি। তাঁর মুন্সিয়ানায় শেষ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আবাহনী।
আরও পড়ুন:
শিরোপার লড়াইয়ে আবাহনীকে ২৪১ রানের লক্ষ্য দিলেন মাহমুদউল্লাহরা
কিছুদিন আগেই ক্রিকেট ছেড়েছেন নিকোলাস পুরান। এবার ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন অলরাউন্ডার আন্দ্রে রাসেল। একের পর এক এভাবে ক্রিকেটারদের জাতীয় দল ছেড়ে যাওয়াকে ভালো চোখে দেখছেন না ব্রায়ান লারা। এর জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ডকেই (সিডব্লুআই) দুষছেন ক্যারিবিয়ান এই ক্রিকেট কিংবদন্তি।
১ ঘণ্টা আগেঅগোছাল ফুটবলের কারণে শুরুতে অচেনা লাগছিল বাংলাদেশকে। কোচ পিটার বাটলারও তাই একাদশে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হন ৩১ মিনিটের মধ্যে। জড়তা কাটিয়ে মেয়েরাও খুঁজে পান ছন্দ। ভুটানকে ৩-০ গোলে হারিয়ে অক্ষত রাখেন টুর্নামেন্টে অপরাজিত থাকার ধারা।
২ ঘণ্টা আগেম্যাচের শুরু থেকে অপেক্ষা বাংলাদেশ গোল কখন দেবে। কারণ আগের তিন ম্যাচেই প্রথমার্ধে গোলের দেখা পেয়ে যায় পিটার বাটলারের দল। তাও শুরুর দিকে। গোলের দেখা মিলেছে আজও। সেজন্য অপেক্ষা করতে হয় ৩৩ মিনিট। সেই এক গোলে এগিয়ে ভুটানের বিপক্ষে প্রথমার্ধ শেষ করে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেদুজনের শুরুটা হয়েছে একই বছরে। এরপর থেকে তাদের নিয়ে তুলনায় তর্কে বেঁধে যান অনেকেই। এবার সেই প্রশ্নই রাখা হয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ কিংবদন্তি ব্রায়ান লারার কাছে। শেন ওয়ার্ন নাকি মুত্তিয়া মুরালিধরণ, তাঁর চোখে কে সেরা? টেস্টে ১১৯৫৩ রান করা লারা অবশ্য ওয়ার্নকেই এগিয়ে রাখলেন। তবে এটাও মুরালির মতো...
৩ ঘণ্টা আগে