শাহরিয়ার নাফীস
বাংলাদেশ দলকে নিয়ে আমি শুরু থেকেই আশাবাদী। বাছাইপর্বে বাংলাদেশের হেঁচকি দেখে অনেকেই হয়তো আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু আমি কখনো আশা ছাড়িনি। এই ঝাঁকুনি দেখার পরও আমি বলে গেছি, বাংলাদেশ প্রত্যাবর্তন ঘটাবেই।
এটা ঠিক, বাংলাদেশ বাছাইপর্বে বেশ চাপে ছিল। তবে সেই চাপটা কিন্তু এখন অনেকটাই কেটে গেছে। আশা করি, আজ থেকে শুরু হওয়া মূল পর্বের লড়াইয়ে বাংলাদেশের পারফরম্যান্সে অনেক উন্নতির ছাপ দেখব। বাছাইপর্বে যে অস্বস্তি দেখেছি, সেটি আর দেখা যাবে না।
বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে তুলনার অঙ্ক কষতে গিয়ে একটা বিষয়ই দেখছি শুধু। শ্রীলঙ্কা বাছাইপর্বে সব ম্যাচে জিতে মূল পর্বে এসেছে। সেখানে বাংলাদেশকে কষ্ট করে বাছাইপর্বের বৈতরণি পার হতে হয়েছে। তবে আমি মনে করি, দল হিসেবে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কার চেয়ে ভালো।
শ্রীলঙ্কার স্পিন বিভাগ নিয়ে সব সময়ই কথা হয়। তবে আমি মনে করি না তাদের এখনকার স্পিন বিভাগ আমাদের চেয়ে শক্তিশালী। বরং অভিজ্ঞতায় আমাদের স্পিন বিভাগ বেশ সমৃদ্ধই। আর তাদের যে স্পিনার সাম্প্রতিককালে ভালো বোলিং করছে, সেই মাহিশ থিকসানা কিন্তু আজ বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচে খেলছে না। সেদিক দিয়ে চিন্তা করলে তারা আরও পিছিয়ে পড়েছে।
তবে একটা বিষয় বলতেই হবে। শ্রীলঙ্কার এই দলটাকে বিশ্বকাপের আগে দেখে কেউ ভাবেনি ভালো করবে। দলটা নতুন ছিল। কিন্তু তারা ভালো করেছে। তবু আজ বাংলাদেশের জয় ছাড়া আমি কিছু ভাবতে চাই না। প্রস্তুতি ম্যাচে শ্রীলঙ্কা আমাদের হারিয়েছিল। কিন্তু সেই ম্যাচে আমরা জয়ের পথেই ছিলাম। ম্যাচের অনেকটা সময়জুড়ে ভালো অবস্থানে থেকে শেষ পর্যন্ত ওদের কাছে হারতে হয়েছিল। আমার মনে হয় না, এটা তেমন একটা প্রভাব ফেলবে। উল্টো সেই হার বাংলাদেশ দলকে আজ তাতিয়ে দেবে।
ব্যাটিংয়ে আমাদের টপ অর্ডারটা ভালো করছে না, আবার ডেথ ওভারে বোলিংটা কিছুটা ছন্নছাড়া হচ্ছে বলে আলোচনা হচ্ছে। তবে আমার মনে হয়, শেষ দিকে মোস্তাফিজ উইকেট না পাওয়ার কারণেই ডেথ ওভারের বোলিং নিয়ে কথা হচ্ছে। মোস্তাফিজ দ্রুতই নিজের ছন্দে ফিরবে। তখন দেখা যাবে এই সমস্যাটা কেটে গেছে।
দল ভালো না করলে দর্শক-সমর্থকেরা অনেক কথাই বলেন। এটাই স্বাভাবিক। গত ম্যাচ শেষে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও সেটি খুব পরিষ্কার করেই বলেছেন, ‘আমরা খারাপ খেললে আমাদের গালি দিন, আমাদের আপত্তি নেই।’ একজন খেলোয়াড় হিসেবে আমি মনে করি, বাংলাদেশের দর্শক হচ্ছেন বিশ্বের সেরা দর্শক। আমি যেভাবে বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি, সব সময় বলি, ক্রিকেটার হিসেবে এক জীবনের সবচেয়ে বড় পাওনা হলো মানুষের ভালোবাসা। ভালো খেললে যেমন মাথায় তুলবে, তেমনি খারাপ খেললে দর্শক আমাকে গালি দেবেন, তাতে আমার কোনো আপত্তি নেই। আমি চিরকাল ভেবে এসেছি, দর্শকের গালি আমার জন্য উৎসাহ।
কিন্তু যখন ক্রিকেটারদের অঙ্গীকার নিয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তোলেন, স্বাভাবিকভাবেই খারাপ লাগবে। মাহমুদউল্লাহর অভিমানটা সেখানেই। প্রিয় দর্শক, খারাপ খেললে গালি দিন সমস্যা নেই, ভালো খেললে একটু পাশে থাকুন। আজ থেকে শুরু হোক সেটি।
বাংলাদেশ দলকে নিয়ে আমি শুরু থেকেই আশাবাদী। বাছাইপর্বে বাংলাদেশের হেঁচকি দেখে অনেকেই হয়তো আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু আমি কখনো আশা ছাড়িনি। এই ঝাঁকুনি দেখার পরও আমি বলে গেছি, বাংলাদেশ প্রত্যাবর্তন ঘটাবেই।
এটা ঠিক, বাংলাদেশ বাছাইপর্বে বেশ চাপে ছিল। তবে সেই চাপটা কিন্তু এখন অনেকটাই কেটে গেছে। আশা করি, আজ থেকে শুরু হওয়া মূল পর্বের লড়াইয়ে বাংলাদেশের পারফরম্যান্সে অনেক উন্নতির ছাপ দেখব। বাছাইপর্বে যে অস্বস্তি দেখেছি, সেটি আর দেখা যাবে না।
বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে তুলনার অঙ্ক কষতে গিয়ে একটা বিষয়ই দেখছি শুধু। শ্রীলঙ্কা বাছাইপর্বে সব ম্যাচে জিতে মূল পর্বে এসেছে। সেখানে বাংলাদেশকে কষ্ট করে বাছাইপর্বের বৈতরণি পার হতে হয়েছে। তবে আমি মনে করি, দল হিসেবে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কার চেয়ে ভালো।
শ্রীলঙ্কার স্পিন বিভাগ নিয়ে সব সময়ই কথা হয়। তবে আমি মনে করি না তাদের এখনকার স্পিন বিভাগ আমাদের চেয়ে শক্তিশালী। বরং অভিজ্ঞতায় আমাদের স্পিন বিভাগ বেশ সমৃদ্ধই। আর তাদের যে স্পিনার সাম্প্রতিককালে ভালো বোলিং করছে, সেই মাহিশ থিকসানা কিন্তু আজ বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচে খেলছে না। সেদিক দিয়ে চিন্তা করলে তারা আরও পিছিয়ে পড়েছে।
তবে একটা বিষয় বলতেই হবে। শ্রীলঙ্কার এই দলটাকে বিশ্বকাপের আগে দেখে কেউ ভাবেনি ভালো করবে। দলটা নতুন ছিল। কিন্তু তারা ভালো করেছে। তবু আজ বাংলাদেশের জয় ছাড়া আমি কিছু ভাবতে চাই না। প্রস্তুতি ম্যাচে শ্রীলঙ্কা আমাদের হারিয়েছিল। কিন্তু সেই ম্যাচে আমরা জয়ের পথেই ছিলাম। ম্যাচের অনেকটা সময়জুড়ে ভালো অবস্থানে থেকে শেষ পর্যন্ত ওদের কাছে হারতে হয়েছিল। আমার মনে হয় না, এটা তেমন একটা প্রভাব ফেলবে। উল্টো সেই হার বাংলাদেশ দলকে আজ তাতিয়ে দেবে।
ব্যাটিংয়ে আমাদের টপ অর্ডারটা ভালো করছে না, আবার ডেথ ওভারে বোলিংটা কিছুটা ছন্নছাড়া হচ্ছে বলে আলোচনা হচ্ছে। তবে আমার মনে হয়, শেষ দিকে মোস্তাফিজ উইকেট না পাওয়ার কারণেই ডেথ ওভারের বোলিং নিয়ে কথা হচ্ছে। মোস্তাফিজ দ্রুতই নিজের ছন্দে ফিরবে। তখন দেখা যাবে এই সমস্যাটা কেটে গেছে।
দল ভালো না করলে দর্শক-সমর্থকেরা অনেক কথাই বলেন। এটাই স্বাভাবিক। গত ম্যাচ শেষে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও সেটি খুব পরিষ্কার করেই বলেছেন, ‘আমরা খারাপ খেললে আমাদের গালি দিন, আমাদের আপত্তি নেই।’ একজন খেলোয়াড় হিসেবে আমি মনে করি, বাংলাদেশের দর্শক হচ্ছেন বিশ্বের সেরা দর্শক। আমি যেভাবে বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি, সব সময় বলি, ক্রিকেটার হিসেবে এক জীবনের সবচেয়ে বড় পাওনা হলো মানুষের ভালোবাসা। ভালো খেললে যেমন মাথায় তুলবে, তেমনি খারাপ খেললে দর্শক আমাকে গালি দেবেন, তাতে আমার কোনো আপত্তি নেই। আমি চিরকাল ভেবে এসেছি, দর্শকের গালি আমার জন্য উৎসাহ।
কিন্তু যখন ক্রিকেটারদের অঙ্গীকার নিয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তোলেন, স্বাভাবিকভাবেই খারাপ লাগবে। মাহমুদউল্লাহর অভিমানটা সেখানেই। প্রিয় দর্শক, খারাপ খেললে গালি দিন সমস্যা নেই, ভালো খেললে একটু পাশে থাকুন। আজ থেকে শুরু হোক সেটি।
তিন বছরের বেশি সময় বাংলাদেশের কোচের দায়িত্বে আছেন হাভিয়ের কাবরেরা। যদিও সাফল্যের পাল্লা খুব বেশি ভারী নয়। ৩১ ম্যাচে ডাগআউটে থেকে মাত্র ৯ ম্যাচে জয় পেয়েছেন। তাঁর কৌশল বরাবরই সমালোচনার জন্ম দেয় সমর্থকদের মধ্যে। তবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) আস্থা হারাননি তিনি।
১৯ মিনিট আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের জার্সিতে দুর্দান্ত অভিষেকের পর থেকেই প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে অনেকেরই আগ্রহ বেড়েছে। কদিন আগে অভিষেক হয়ে গেছে ইতালিপ্রবাসী ফুটবলার ফাহামিদু্ল ইসলাম। আলোচিত আরেক প্রবাসী শমিত শোম এখন বাংলাদেশের জার্সিতে ম্যাচ খেলার অপেক্ষায় আছেন।
৩৮ মিনিট আগেনরওয়ের বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে ৩-০ গোলে হেরেছিল ইতালি। আজ ইতালি নামবে ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে। বাংলাদেশ সময় রাত ১২টা ৪৫ মিনিটে বাছাইপর্বের ম্যাচে খেলতে নামবে ইতালি-মলদোভা। এক নজরে দেখে নিন টিভিতে আজ কী কী খেলা রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেএভাবেও ফিরে আসা যায়—কার্লোস আলকারাজের গত রাতের ম্যাচ দেখে অনেকের এমন কথাই মনে পড়াটা স্বাভাবিক। আর একটু হলেই ম্যাচটা যেখানে হেরে বসতেন, সেখানে জয় তো অনেক দূরের পথ। তবে নিজের ওপর ভরসা রেখে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়েছেন। ফলও পেয়েছেন হাতেনাতে।
৩ ঘণ্টা আগে