কোনো একটা ঘটনা ঘটবে আর সুনীল গাভাস্কার চুপ করে থাকবেন, তা অনেকটাই অসম্ভব। পান থেকে চুন খসলেই তাঁর মুখ থেকে ঝরতে থাকে বাণী। ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ শুরু হতে না হতেই তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বোর্ডের অর্থনৈতিক অবস্থার বিষয়কে সামনে এনেছেন।
ডারবানের কিংসমিডে গতকাল বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হওয়ার কথা ছিল ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম টি-টোয়েন্টি। খেলা তো দূরে থাক, ম্যাচের টস হওয়ার মতো অবস্থাও ছিল না শুরুতে। ম্যাচের শুরু থেকেই চলছিল বৃষ্টির লুকোচুরি খেলা। একপর্যায়ে বৃষ্টি যখন থামার নামই নিচ্ছিল না, বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৫৫ মিনিটে ম্যাচ বাতিল ঘোষণা করেন ম্যাচ অফিশিয়ালরা। অন্যদিকে আগামী বছরের জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। বিশ্বকাপের যখন ৬ মাসও বাকি নেই, ভারত-দক্ষিণ চলতি টি-টোয়েন্টি সিরিজ তাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। চলতি সিরিজে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা খেলবে তিন ম্যাচ। এরপর জানুয়ারিতে ভারত ঘরের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেলবে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। তারপর আইপিএলে ভারতীয় ক্রিকেটারদের চলে যাবে দুই মাসেরও বেশি সময়।
দক্ষিণ আফ্রিকা-ভারত প্রথম টি-টোয়েন্টি পরিত্যক্ত হওয়ায় তাই ক্ষোভ ঝেরেছেন গাভাস্কার। গাভাস্কার এখানে দুই বোর্ডের টাকা-পয়সার ব্যাপার নিয়েও যেন একটু তুলনা করেছেন। আইসিসির প্রস্তাবিত ২০২৪-২৭ বাণিজ্যিক মডেলে ভারত প্রতিবছর পাবে ২৫০০ কোটি টাকারও বেশি। এই চক্রে ২৮৪ কোটি টাকা প্রতিবছর পাবে দক্ষিণ আফ্রিকা। স্টার স্পোর্টসকে ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বলেন, ‘মাঠ যদি ঢাকা না থাকে এবং বৃষ্টি যদি না থামে, তাহলে আপনি জানেন আগামী ১ ঘণ্টায় খেলা শুরু হবে না। হঠাৎ করে আবার বৃষ্টি শুরু হয়েছে। তাই তাদের আর খেলা শুরু হয়নি। সব ক্রিকেট বোর্ডেরই অনেক টাকা-পয়সা রয়েছে। যদি তারা (দক্ষিণ আফ্রিকা বোর্ড) বলে যে তাদের টাকা-পয়সা নেই, তাহলে তারা মিথ্যে বলছে। বিসিসিআইয়ের মতো অত টাকা-পয়সা হয়তো তাদের নেই। সেটা মেনে নিচ্ছি। তবে সব বোর্ডেরই পুরো মাঠ ঢেকে রাখার মতো কাভার কেনার সামর্থ্য রয়েছে।’
২০১৩ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়ের পর ১০ বছরে আইসিসি ইভেন্টে কোনো শিরোপা জিততে পারেনি ভারত। ২০১৪ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত ৯ বার আইসিসি ইভেন্টের নক আউট পর্বে খেলে প্রত্যেকবারই হেরেছে ভারতীয় ক্রিকেট দল। যার মধ্যে ৫ বার হয়েছে রানার্সআপ ও ৪ বার সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছে। এমনকি আইপিএল আসার পর একবারও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিততে পারেনি ভারত। ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী ভারত এই সংস্করণের বিশ্বকাপে ২০১৪ তে হয়েছে রানার্সআপ। ২০১৬, ২০২২ দুই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমি থেকেই বিদায় ঘণ্টা বেজে গেছে ভারতীয়দের।
কোনো একটা ঘটনা ঘটবে আর সুনীল গাভাস্কার চুপ করে থাকবেন, তা অনেকটাই অসম্ভব। পান থেকে চুন খসলেই তাঁর মুখ থেকে ঝরতে থাকে বাণী। ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ শুরু হতে না হতেই তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বোর্ডের অর্থনৈতিক অবস্থার বিষয়কে সামনে এনেছেন।
ডারবানের কিংসমিডে গতকাল বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হওয়ার কথা ছিল ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম টি-টোয়েন্টি। খেলা তো দূরে থাক, ম্যাচের টস হওয়ার মতো অবস্থাও ছিল না শুরুতে। ম্যাচের শুরু থেকেই চলছিল বৃষ্টির লুকোচুরি খেলা। একপর্যায়ে বৃষ্টি যখন থামার নামই নিচ্ছিল না, বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৫৫ মিনিটে ম্যাচ বাতিল ঘোষণা করেন ম্যাচ অফিশিয়ালরা। অন্যদিকে আগামী বছরের জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। বিশ্বকাপের যখন ৬ মাসও বাকি নেই, ভারত-দক্ষিণ চলতি টি-টোয়েন্টি সিরিজ তাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। চলতি সিরিজে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা খেলবে তিন ম্যাচ। এরপর জানুয়ারিতে ভারত ঘরের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেলবে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। তারপর আইপিএলে ভারতীয় ক্রিকেটারদের চলে যাবে দুই মাসেরও বেশি সময়।
দক্ষিণ আফ্রিকা-ভারত প্রথম টি-টোয়েন্টি পরিত্যক্ত হওয়ায় তাই ক্ষোভ ঝেরেছেন গাভাস্কার। গাভাস্কার এখানে দুই বোর্ডের টাকা-পয়সার ব্যাপার নিয়েও যেন একটু তুলনা করেছেন। আইসিসির প্রস্তাবিত ২০২৪-২৭ বাণিজ্যিক মডেলে ভারত প্রতিবছর পাবে ২৫০০ কোটি টাকারও বেশি। এই চক্রে ২৮৪ কোটি টাকা প্রতিবছর পাবে দক্ষিণ আফ্রিকা। স্টার স্পোর্টসকে ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বলেন, ‘মাঠ যদি ঢাকা না থাকে এবং বৃষ্টি যদি না থামে, তাহলে আপনি জানেন আগামী ১ ঘণ্টায় খেলা শুরু হবে না। হঠাৎ করে আবার বৃষ্টি শুরু হয়েছে। তাই তাদের আর খেলা শুরু হয়নি। সব ক্রিকেট বোর্ডেরই অনেক টাকা-পয়সা রয়েছে। যদি তারা (দক্ষিণ আফ্রিকা বোর্ড) বলে যে তাদের টাকা-পয়সা নেই, তাহলে তারা মিথ্যে বলছে। বিসিসিআইয়ের মতো অত টাকা-পয়সা হয়তো তাদের নেই। সেটা মেনে নিচ্ছি। তবে সব বোর্ডেরই পুরো মাঠ ঢেকে রাখার মতো কাভার কেনার সামর্থ্য রয়েছে।’
২০১৩ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়ের পর ১০ বছরে আইসিসি ইভেন্টে কোনো শিরোপা জিততে পারেনি ভারত। ২০১৪ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত ৯ বার আইসিসি ইভেন্টের নক আউট পর্বে খেলে প্রত্যেকবারই হেরেছে ভারতীয় ক্রিকেট দল। যার মধ্যে ৫ বার হয়েছে রানার্সআপ ও ৪ বার সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছে। এমনকি আইপিএল আসার পর একবারও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিততে পারেনি ভারত। ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী ভারত এই সংস্করণের বিশ্বকাপে ২০১৪ তে হয়েছে রানার্সআপ। ২০১৬, ২০২২ দুই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমি থেকেই বিদায় ঘণ্টা বেজে গেছে ভারতীয়দের।
টেস্ট ক্রিকেটে বিদায় বলার তিন মাসও পূর্ণ হয়নি রোহিত শর্মার। খেলোয়াড় হিসেবে এবার তাই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের দলে নেই রোহিত। কিন্তু যে ভারতের হয়ে ২০০৭ সাল থেকে খেলছেন, সেই দলের (ভারত) টানে এবার লন্ডনের ওভালে এসেছেন রোহিত।
৩ মিনিট আগেলন্ডনের ওভালে টেস্টে চতুর্থ ইনিংসে সর্বোচ্চ ২৬৩ রান করে জয়ের কীর্তি ইংল্যান্ডের। ১৯০২ সালে সেই ম্যাচে ইংল্যান্ডের প্রতিপক্ষ ছিল অস্ট্রেলিয়া। ইংলিশদের সামনে এবার নিজেদেরই ১২৩ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভাঙার হাতছানি। ওভালে সিরিজের পঞ্চম টেস্টে ইংল্যান্ডের সামনে ৩৭৪ রানের লক্ষ্য নির্ধারণ করে দিয়েছে ভারত।
৪০ মিনিট আগেভারত সেমিফাইনালে না খেলায় পাকিস্তান সরাসরি উঠে যায় ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লিজেন্ডসের (ডব্লিউসিএল) ফাইনালে। কিন্তু শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে পাকিস্তান বিন্দুমাত্র পাত্তা পায়নি। এবি ডি ভিলিয়ার্সের ঝোড়ো সেঞ্চুরিতেই পাকিস্তান চ্যাম্পিয়নস হয়ে যায় স্তব্ধ। একতরফা ফাইনালের পর রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন সুরেশ রা
১ ঘণ্টা আগেসভাপতির দায়িত্ব নিয়ে আমিনুল ইসলাম বুলবুল ঘোষণা দিয়েছিলেন, তাঁর প্রথম লক্ষ্য হলো, দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দেওয়া। আর ক্রিকেট বিকেন্দ্রীকরণের প্রথম শর্ত, দেশব্যাপী ভালো মানের কোচিং ছড়িয়ে দেওয়া। সেই লক্ষ্যে বিসিবি এখন জোর দিয়েছে গেম এডুকেশনে।
২ ঘণ্টা আগে