বাজিতে জেতার পর লাভই হওয়ার কথা বাজিকরের। লাভটা অবশ্য হয়েছিল এবি ডি ভিলিয়ার্সেরও। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ব্যাটারের তাৎক্ষণিক লাভ এখন সর্বনাশ ডেকে এনেছে তাঁর সাবেক আইপিএল দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর।
কীভাবে বেঙ্গালুরুর সর্বনাশ ডেকে এনেছেন ডি ভিলিয়ার্স সেই বিষয়টা এবার পরিষ্কার করা যাক। নিজের সাবেক ক্লাবকে নিয়ে বাজি ধরেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটার। বাজি অবশ্য কোনো টাকা-পয়সার ছিল না, ছিল জার্সি পরা নিয়ে। ওয়ানডের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ান (৩১) বাজিটা ধরেছিলেন নিউজিল্যান্ডের সাবেক অলরাউন্ডার স্কট স্টাইরিশের সঙ্গে।
গত ২৫ মে পাঞ্জাব কিংস-বেঙ্গালুরু ম্যাচে কে জিতবে তা নিয়ে বাজি ধরেছিলেন ডি ভিলিয়ার্স-স্টাইরিশ। স্বাভাবিকভাবেই ডি ভিলিয়ার্স ছিলেন নিজের সাবেক ক্লাবের পক্ষে। আর স্টাইরিশ ছিলেন পাঞ্জাব কিংসের পক্ষে। বেঙ্গালুরু জিতলে স্টাইরিশকে পরতে হবে বিরাট কোহলি-গ্লেন ম্যাক্সওয়েলদের জার্সি। আর পাঞ্জাব জিতলে ডি ভিলিয়ার্সকে পরতে হবে চেন্নাই সুপার কিংসের জার্সি। মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৫ বারের চ্যাম্পিয়নদের হয়েই খেলেছিলেন কিউই অলরাউন্ডার।
পাঞ্জাবের বিপক্ষে সেদিন বেঙ্গালুরু ৪ উইকেটের জয় পাওয়ায় শর্ত অনুযায়ী কোহলিদের জার্সি গাঁয়ে দেন স্টাইরিশ। সেদিনের পর থেকে বেঙ্গালুরুরও সর্বনাশ শুরু। ৪৮ বছর বয়সী কিউই তারকার জার্সি গাঁয়ে দেওয়ার পর থেকেই যে জয় পায় না বেঙ্গালুরু। সর্বশেষ টানা ৫ ম্যাচে হেরেছে তারা। ম্যাচের দিন তাঁর গায়ে আরসিবির জার্সি মানেই কোহলিদের হার নিশ্চিত।
সামাজিক মাধ্যমে স্টাইরিশকে তাই ‘অপয়া’ নামে ডাকছেন নেটিজেনরা। নিউজিল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার বেঙ্গালুরুর দুর্ভাগ্য হিসেবে নিজেকে স্বীকারও করেছেন। ম্যাচ হারার পর তাই ডি ভিলিয়ার্সের সিদ্ধান্তের অপেক্ষার কথা জানিয়েছেন স্টাইরিশ। সামাজিক মাধ্যমে তিনি লিখেছেন, ‘ডি ভিলিয়ার্স তোমার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।’ কারণ যত দিন দক্ষিণ আফ্রিকার কিংবদন্তি জার্সি পরতে মানা করবেন না তত দিন তাঁর গায়ে দেখা যাবে বেঙ্গালুরুর জার্সি।
প্রিয় দল বেঙ্গালুরু এভাবে হারতে থাকায় স্টাইরিশকে নিজের সিদ্ধান্তের কথাও ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছেন ডি ভিলিয়ার্স। তিনি লিখেছেন, ‘দয়া করে অচিরেই জার্সি পরা বন্ধ কর!!!!’ এবার নিশ্চয়ই স্টাইরিশও জার্সি পরা বন্ধ করবেন এবং বেঙ্গালুরুর সমর্থকেরাও হাঁফ ছেড়ে বাঁচবেন। তবে দেখার বিষয় আগামী ম্যাচে ভাগ্যদেবী বেঙ্গালুরুর ওপর সহায় হন কিনা!
বাজিতে জেতার পর লাভই হওয়ার কথা বাজিকরের। লাভটা অবশ্য হয়েছিল এবি ডি ভিলিয়ার্সেরও। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ব্যাটারের তাৎক্ষণিক লাভ এখন সর্বনাশ ডেকে এনেছে তাঁর সাবেক আইপিএল দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর।
কীভাবে বেঙ্গালুরুর সর্বনাশ ডেকে এনেছেন ডি ভিলিয়ার্স সেই বিষয়টা এবার পরিষ্কার করা যাক। নিজের সাবেক ক্লাবকে নিয়ে বাজি ধরেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটার। বাজি অবশ্য কোনো টাকা-পয়সার ছিল না, ছিল জার্সি পরা নিয়ে। ওয়ানডের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ান (৩১) বাজিটা ধরেছিলেন নিউজিল্যান্ডের সাবেক অলরাউন্ডার স্কট স্টাইরিশের সঙ্গে।
গত ২৫ মে পাঞ্জাব কিংস-বেঙ্গালুরু ম্যাচে কে জিতবে তা নিয়ে বাজি ধরেছিলেন ডি ভিলিয়ার্স-স্টাইরিশ। স্বাভাবিকভাবেই ডি ভিলিয়ার্স ছিলেন নিজের সাবেক ক্লাবের পক্ষে। আর স্টাইরিশ ছিলেন পাঞ্জাব কিংসের পক্ষে। বেঙ্গালুরু জিতলে স্টাইরিশকে পরতে হবে বিরাট কোহলি-গ্লেন ম্যাক্সওয়েলদের জার্সি। আর পাঞ্জাব জিতলে ডি ভিলিয়ার্সকে পরতে হবে চেন্নাই সুপার কিংসের জার্সি। মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৫ বারের চ্যাম্পিয়নদের হয়েই খেলেছিলেন কিউই অলরাউন্ডার।
পাঞ্জাবের বিপক্ষে সেদিন বেঙ্গালুরু ৪ উইকেটের জয় পাওয়ায় শর্ত অনুযায়ী কোহলিদের জার্সি গাঁয়ে দেন স্টাইরিশ। সেদিনের পর থেকে বেঙ্গালুরুরও সর্বনাশ শুরু। ৪৮ বছর বয়সী কিউই তারকার জার্সি গাঁয়ে দেওয়ার পর থেকেই যে জয় পায় না বেঙ্গালুরু। সর্বশেষ টানা ৫ ম্যাচে হেরেছে তারা। ম্যাচের দিন তাঁর গায়ে আরসিবির জার্সি মানেই কোহলিদের হার নিশ্চিত।
সামাজিক মাধ্যমে স্টাইরিশকে তাই ‘অপয়া’ নামে ডাকছেন নেটিজেনরা। নিউজিল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার বেঙ্গালুরুর দুর্ভাগ্য হিসেবে নিজেকে স্বীকারও করেছেন। ম্যাচ হারার পর তাই ডি ভিলিয়ার্সের সিদ্ধান্তের অপেক্ষার কথা জানিয়েছেন স্টাইরিশ। সামাজিক মাধ্যমে তিনি লিখেছেন, ‘ডি ভিলিয়ার্স তোমার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।’ কারণ যত দিন দক্ষিণ আফ্রিকার কিংবদন্তি জার্সি পরতে মানা করবেন না তত দিন তাঁর গায়ে দেখা যাবে বেঙ্গালুরুর জার্সি।
প্রিয় দল বেঙ্গালুরু এভাবে হারতে থাকায় স্টাইরিশকে নিজের সিদ্ধান্তের কথাও ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছেন ডি ভিলিয়ার্স। তিনি লিখেছেন, ‘দয়া করে অচিরেই জার্সি পরা বন্ধ কর!!!!’ এবার নিশ্চয়ই স্টাইরিশও জার্সি পরা বন্ধ করবেন এবং বেঙ্গালুরুর সমর্থকেরাও হাঁফ ছেড়ে বাঁচবেন। তবে দেখার বিষয় আগামী ম্যাচে ভাগ্যদেবী বেঙ্গালুরুর ওপর সহায় হন কিনা!
চট্টগ্রাম টেস্টে তিন দিনেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। আলাদা করে মেহেদী হাসান মিরাজই কেড়ে নিয়েছেন ম্যাচের আলো। লেজের ব্যাটারদের নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস নিয়ে গেছেন ৪৪৪ রানে। দল পায় ২১৭ রানের লিড। ৭ উইকেটে ২৯১ রান নিয়ে তৃতীয় দিন ব্যাটিং নামে আজ স্বাগতিকেরা। টেলএন্ডার ব্যাটারদের নিয়ে মিরা
১ ঘণ্টা আগেবৃষ্টির কারণে ম্যাচের পরিধি কমিয়ে নির্ধারণ হয় ২৮ ওভারে। শেষে ওভার পুরোপুরি খেলা হয়নি আলোকস্বল্পতার কারণে। কিন্তু যত ওভার হয়েছে, তাতে বাংলাদেশের জয় আটকানো গেল না। কলম্বোয় সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ডিএল মেথডে ৩৯ রানে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ যুবারা।
২ ঘণ্টা আগে২০২২ বিশ্বকাপের পর থেকেই ব্রাজিল ফুটবল দলের লেজেগোবরে অবস্থা। এই সময়ে ৩ জন কোচ পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন আসেনি পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন দলটির পারফরম্যান্সে। এবার তাই দলের জন্য হাইপ্রোফাইল কোচ নিয়োগের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রাফিনিয়াদের কোচ হিসেবে রিয়া
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে দলের প্রয়োজন মিটিয়েছেন। সেঞ্চুরির পর বোলিংয়েও মেহেদী হাসান মিরাজের ভেলকি। ৫ উইকেট নিয়ে তৃতীয় সেশনে একাই যেন ধসিয়ে দিলেন জিম্বাবুয়েকে। তাইজুল-মিরাজের সৌজন্যে তিন দিনেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় টেস্টে সফরকারীদের ইনিংস ও ১০৬ রানের বড়
৩ ঘণ্টা আগে