বাংলাদেশ-ভারত সিরিজ শুরুর সময় যত এগিয়ে আসছে, ততই আলোচনা বাড়ছে। দেশি-বিদেশি ক্রিকেটার, ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা তাঁদের মতামত জানাচ্ছেন এই দ্বিপক্ষীয় সিরিজ নিয়ে। দিনেশ কার্তিকের মতে, সিরিজে বাংলাদেশ পাত্তা পাবে না ভারতের কাছে।
ভারত সফরে যাওয়ার আগে এবার বাংলাদেশ দলের মনোবল অনেক চাঙা। কারণ কদিন আগেই পাকিস্তানকে তাদের মাঠে ২-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাই করেছে বাংলাদেশ। যেখানে এই সিরিজের আগে পাকিস্তানের বিপক্ষে একটা টেস্টও জিততে পারেনি বাংলাদেশ। এই আত্মবিশ্বাস নিয়ে নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সামনে রয়েছে ভারতে গিয়ে টেস্টে ডেডলক ভাঙার, যেখানে ১৯ সেপ্টেম্বর চেন্নাইয়ে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত প্রথম টেস্ট। এশিয়ার এই দল দুটির টেস্ট সিরিজ নিয়ে কার্তিক ক্রিকবাজে গতকাল এক অনুষ্ঠানে বলছেন, ‘পাকিস্তানে বাংলাদেশ ভালো খেলেছে। তবে আমার মনে হচ্ছে না বাংলাদেশকে হারাতে ভারতের অনেক সমস্যা হবে।’
ঘরের মাঠে ভারত সবশেষ টেস্ট সিরিজ হেরেছে ২০১২ সালে। এতেই বোঝা যাচ্ছে নিজেদের মাঠে ভারত কতটা দুর্দান্ত দল। এমনকি চেন্নাই টেস্ট সামনে রেখে ভারত যে ১৬ সদস্যের দল দিয়েছে, সেটা দেখলেও ধারণা পাওয়া যাবে। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—কোনো বিভাগেই ভারতকে পিছিয়ে রাখার সুযোগ নেই। এ কথাটা যেন কার্তিক আবার নতুন করে মনে করিয়ে দিলেন। ভারতের এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার বলেন, ‘আমি সেটা মনে করি না। ভারতের মাঠে ভারতকে হারানো বিশাল এক চ্যালেঞ্জ।’
টেস্ট সিরিজের পর বাংলাদেশ-ভারত খেলবে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। বাংলাদেশ সিরিজ শেষে ভারত খেলবে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। অস্ট্রেলিয়ার মাঠেই টেস্ট সিরিজটা খেলবে ভারত। অস্ট্রেলিয়ার উইকেট কতটা পেস-বান্ধব, সেটা তো অনেকেরই জানা। সেই সিরিজের কথা চিন্তা করে বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারত কৌশলগত পরিবর্তন আনতে পারে বলে ধারণা কার্তিকের, ‘আমার মনে হয় ভারত কিছুটা পেস-বান্ধব উইকেটে খেলতে পারে। বাংলাদেশকে হারানোর কৌশল মনে করেই তারা এটা করতে পারে। পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের প্রস্তুতির চিন্তাও আছে। আমার মতে, তারা দুই স্পিনারের (রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও রবীন্দ্র জাদেজা) পাশাপাশি তিন পেসার খেলাতে পারে।’
কার্তিকের কথা মনে পড়লে বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকেরা স্বাভাবিকভাবেই ফিরে যান ২০১৮ সালের নিদাহাস ট্রফিতে। ছয় বছর আগে কলম্বোয় সেই ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে শেষ বলে ছক্কা মেরে বাংলাদেশকে কাঁদিয়েছিলেন তিনি। সেই কার্তিক এ বছরের জানুয়ারি মাসে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেন। বর্তমানে তিনি ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজ করছেন। পুরোনো স্মৃতি হাতরেই এবার বাংলাদেশ-ভারত সিরিজ নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন কি না, সেটা কার্তিকই ভালো বলতে পারবেন। কদিন আগে সৌরভ গাঙ্গুলীও সিরিজ নিয়ে নিজের অনুমান প্রকাশ করেছিলেন, ‘মনে করি না বাংলাদেশ জিতবে, সিরিজ জিতবে ভারত।’
বাংলাদেশ-ভারত সিরিজ শুরুর সময় যত এগিয়ে আসছে, ততই আলোচনা বাড়ছে। দেশি-বিদেশি ক্রিকেটার, ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা তাঁদের মতামত জানাচ্ছেন এই দ্বিপক্ষীয় সিরিজ নিয়ে। দিনেশ কার্তিকের মতে, সিরিজে বাংলাদেশ পাত্তা পাবে না ভারতের কাছে।
ভারত সফরে যাওয়ার আগে এবার বাংলাদেশ দলের মনোবল অনেক চাঙা। কারণ কদিন আগেই পাকিস্তানকে তাদের মাঠে ২-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাই করেছে বাংলাদেশ। যেখানে এই সিরিজের আগে পাকিস্তানের বিপক্ষে একটা টেস্টও জিততে পারেনি বাংলাদেশ। এই আত্মবিশ্বাস নিয়ে নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সামনে রয়েছে ভারতে গিয়ে টেস্টে ডেডলক ভাঙার, যেখানে ১৯ সেপ্টেম্বর চেন্নাইয়ে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত প্রথম টেস্ট। এশিয়ার এই দল দুটির টেস্ট সিরিজ নিয়ে কার্তিক ক্রিকবাজে গতকাল এক অনুষ্ঠানে বলছেন, ‘পাকিস্তানে বাংলাদেশ ভালো খেলেছে। তবে আমার মনে হচ্ছে না বাংলাদেশকে হারাতে ভারতের অনেক সমস্যা হবে।’
ঘরের মাঠে ভারত সবশেষ টেস্ট সিরিজ হেরেছে ২০১২ সালে। এতেই বোঝা যাচ্ছে নিজেদের মাঠে ভারত কতটা দুর্দান্ত দল। এমনকি চেন্নাই টেস্ট সামনে রেখে ভারত যে ১৬ সদস্যের দল দিয়েছে, সেটা দেখলেও ধারণা পাওয়া যাবে। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—কোনো বিভাগেই ভারতকে পিছিয়ে রাখার সুযোগ নেই। এ কথাটা যেন কার্তিক আবার নতুন করে মনে করিয়ে দিলেন। ভারতের এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার বলেন, ‘আমি সেটা মনে করি না। ভারতের মাঠে ভারতকে হারানো বিশাল এক চ্যালেঞ্জ।’
টেস্ট সিরিজের পর বাংলাদেশ-ভারত খেলবে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। বাংলাদেশ সিরিজ শেষে ভারত খেলবে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। অস্ট্রেলিয়ার মাঠেই টেস্ট সিরিজটা খেলবে ভারত। অস্ট্রেলিয়ার উইকেট কতটা পেস-বান্ধব, সেটা তো অনেকেরই জানা। সেই সিরিজের কথা চিন্তা করে বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারত কৌশলগত পরিবর্তন আনতে পারে বলে ধারণা কার্তিকের, ‘আমার মনে হয় ভারত কিছুটা পেস-বান্ধব উইকেটে খেলতে পারে। বাংলাদেশকে হারানোর কৌশল মনে করেই তারা এটা করতে পারে। পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের প্রস্তুতির চিন্তাও আছে। আমার মতে, তারা দুই স্পিনারের (রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও রবীন্দ্র জাদেজা) পাশাপাশি তিন পেসার খেলাতে পারে।’
কার্তিকের কথা মনে পড়লে বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকেরা স্বাভাবিকভাবেই ফিরে যান ২০১৮ সালের নিদাহাস ট্রফিতে। ছয় বছর আগে কলম্বোয় সেই ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে শেষ বলে ছক্কা মেরে বাংলাদেশকে কাঁদিয়েছিলেন তিনি। সেই কার্তিক এ বছরের জানুয়ারি মাসে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেন। বর্তমানে তিনি ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজ করছেন। পুরোনো স্মৃতি হাতরেই এবার বাংলাদেশ-ভারত সিরিজ নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন কি না, সেটা কার্তিকই ভালো বলতে পারবেন। কদিন আগে সৌরভ গাঙ্গুলীও সিরিজ নিয়ে নিজের অনুমান প্রকাশ করেছিলেন, ‘মনে করি না বাংলাদেশ জিতবে, সিরিজ জিতবে ভারত।’
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
১ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে ফিফটি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
১ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৩ ঘণ্টা আগে