পাকিস্তানের অভিনেত্রী সানা জাভেদকে বিয়ে করার ঘোষণা দিয়েই আলোচনা–সমালোচনায় ছিলেন শোয়েব মালিক। সেটার রেশ শেষ হতে না হতেই আবার পাকিস্তানি ব্যাটারের বিরুদ্ধে ‘ফিক্সিংয়ের’ অভিযোগ ওঠে। খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে এক ওভারে তিনটি নো বল দেওয়ায় তাঁর বোলিং নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়।
এই সন্দেহ করেছিলেন খোদ বরিশাল ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিক মিজানুর রহমান। গতকাল মালিকের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেওয়ার পর পাকিস্তানি ব্যাটারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বেসরকারি এক টেলিভিশনে ফিক্সিংয়ের অভিযোগ তুলেছিলেন মিজানুর। কিন্তু আজ বরিশালের স্বীকৃত ফেসবুক পেজে এক ভিডিও বার্তায় নিজের কথার সুর পাল্টেছেন তিনি।
স্পিনার হয়েও এক ওভারে তিনটি নো বল করা নিয়ে শোয়েব মালিকের বিপক্ষে ফিক্সিংয়ের যে গুঞ্জন, ভিডিও বার্তায় তার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন মিজানুর। বলেছেন, ‘শেষ কিছুদিন শোয়েব মালিককে নিয়ে অনেক কথা বলতে শুনেছি। আমি এটার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। শোয়েব মালিক একজন ভালো খেলোয়াড় এবং সে তার সর্বোচ্চটাই আমাদের দিয়েছেন। এটা নিয়ে আমরা আর আলোচনা না করি।’
অথচ, একদিন আগেই মালিকের তিনটি নো বল তদন্তের দাবি করেন মিজানুর। তিনি বেসরকারি চ্যানেলটিকে বলেছিলেন, ‘এটা (আকসুর তদন্ত) করা উচিত। যদি করে খুব ভালো হয়। মানে এক ওভারে তিনটা নো বল করবে অফ স্পিনার। এটা আসলে অস্বাভাবিক। এটার কারণেই আমরা ম্যাচ হেরেছি।’
সেই ঘটনার জেরেই নাকি মালিকের সঙ্গে চুক্তি শেষ করেছে বরিশাল এমনটি শোনা যাচ্ছে। অবশ্য মালিককে ছেড়ে দেওয়ার সময় ফ্র্যাঞ্চাইজি জানিয়েছিল, পারিবারিক কারণে এবারের বিপিএলে আর ফেরা হচ্ছে না মালিকের। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের বিপক্ষে তৃতীয় ম্যাচ খেলেই দুবাইয়ে গিয়েছিলেন পাকিস্তানি অলরাউন্ডার। পরে সেখান থেকে আর ফিরে না আসার কথা জানিয়েছেন তিনি।
যাঁকে নিয়ে ফিক্সিংয়ের অভিযোগ উঠেছে সেই মালিক পুরোপুরি বিষয়টি ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছেন। সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘স্পষ্ট করে বলতে চাই এসব ভিত্তিহীন গুজব। প্রত্যেকের উচিত তথ্যকে বিশ্বাস করা এবং ছড়িয়ে দেওয়ার আগে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে যাচাই করা। মিথ্যা তথ্য সুনাম নষ্ট করতে পারে এবং অপ্রয়োজনীয় বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে।’
পাকিস্তানের অভিনেত্রী সানা জাভেদকে বিয়ে করার ঘোষণা দিয়েই আলোচনা–সমালোচনায় ছিলেন শোয়েব মালিক। সেটার রেশ শেষ হতে না হতেই আবার পাকিস্তানি ব্যাটারের বিরুদ্ধে ‘ফিক্সিংয়ের’ অভিযোগ ওঠে। খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে এক ওভারে তিনটি নো বল দেওয়ায় তাঁর বোলিং নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়।
এই সন্দেহ করেছিলেন খোদ বরিশাল ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিক মিজানুর রহমান। গতকাল মালিকের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেওয়ার পর পাকিস্তানি ব্যাটারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বেসরকারি এক টেলিভিশনে ফিক্সিংয়ের অভিযোগ তুলেছিলেন মিজানুর। কিন্তু আজ বরিশালের স্বীকৃত ফেসবুক পেজে এক ভিডিও বার্তায় নিজের কথার সুর পাল্টেছেন তিনি।
স্পিনার হয়েও এক ওভারে তিনটি নো বল করা নিয়ে শোয়েব মালিকের বিপক্ষে ফিক্সিংয়ের যে গুঞ্জন, ভিডিও বার্তায় তার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন মিজানুর। বলেছেন, ‘শেষ কিছুদিন শোয়েব মালিককে নিয়ে অনেক কথা বলতে শুনেছি। আমি এটার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। শোয়েব মালিক একজন ভালো খেলোয়াড় এবং সে তার সর্বোচ্চটাই আমাদের দিয়েছেন। এটা নিয়ে আমরা আর আলোচনা না করি।’
অথচ, একদিন আগেই মালিকের তিনটি নো বল তদন্তের দাবি করেন মিজানুর। তিনি বেসরকারি চ্যানেলটিকে বলেছিলেন, ‘এটা (আকসুর তদন্ত) করা উচিত। যদি করে খুব ভালো হয়। মানে এক ওভারে তিনটা নো বল করবে অফ স্পিনার। এটা আসলে অস্বাভাবিক। এটার কারণেই আমরা ম্যাচ হেরেছি।’
সেই ঘটনার জেরেই নাকি মালিকের সঙ্গে চুক্তি শেষ করেছে বরিশাল এমনটি শোনা যাচ্ছে। অবশ্য মালিককে ছেড়ে দেওয়ার সময় ফ্র্যাঞ্চাইজি জানিয়েছিল, পারিবারিক কারণে এবারের বিপিএলে আর ফেরা হচ্ছে না মালিকের। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের বিপক্ষে তৃতীয় ম্যাচ খেলেই দুবাইয়ে গিয়েছিলেন পাকিস্তানি অলরাউন্ডার। পরে সেখান থেকে আর ফিরে না আসার কথা জানিয়েছেন তিনি।
যাঁকে নিয়ে ফিক্সিংয়ের অভিযোগ উঠেছে সেই মালিক পুরোপুরি বিষয়টি ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছেন। সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘স্পষ্ট করে বলতে চাই এসব ভিত্তিহীন গুজব। প্রত্যেকের উচিত তথ্যকে বিশ্বাস করা এবং ছড়িয়ে দেওয়ার আগে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে যাচাই করা। মিথ্যা তথ্য সুনাম নষ্ট করতে পারে এবং অপ্রয়োজনীয় বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে।’
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
১২ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
১৩ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১৪ ঘণ্টা আগে