ক্রীড়া ডেস্ক
প্রথম ম্যাচে ১৯১ রান করেই জিতেছিল বাংলাদেশ। আরব আমিরাতের বিপক্ষে পরের ম্যাচে হারলেও বাংলাদেশ দল দু শ ছাড়িয়ে তুলেছিল ২০৫ রান। সিরিজ জিততে সিরিজের অলিখিত ফাইনালে যখন আরও বড় স্কোরের দরকার, তখনই ব্যাটিংয়ে সেই পুরোনো ভূত। ব্যাটিং লাইনের হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়া। ওপেনিংয়ে তানজিদ হাসান তামিম ৪০ রান করলেও এক পর্যায়ে বাংলাদেশ ৫৭ রানে হারিয়ে ফেলে ৫ উইকেট। তবে শেষ দিকে জাকের আলী ও হাসান মাহমুদের ব্যাটিং দৃঢ়তায় বাংলাদেশ দেড় শও ছাড়িয়ে ৯ উইকেটে তোলে ১৬২ রান।
আগের দুই ম্যাচের মতো এদিনও টসে হেরেছে বাংলাদেশ। ব্যতিক্রম ওই একটা জায়গায়, আরব আমিরাতের বোলারদের সামনে এদিন সেভাবে দাঁড়াতেই পারেননি বাংলাদেশের ব্যাটাররা। আর এর কৃতিত্ব যতটা না আমিরাতের বোলারদের, তার চেয়ে বেশি দায় সফরকারী ব্যাটারদের দায়িত্বজ্ঞানহীন ব্যাটারদের!
প্রথম ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান পারভেজ হোসেন ইমন এদিন ফিরেছেন কোনো রান না করেই। প্রথম ওভারের ৬ বলে ফেস করে ১০ রান তুলেছিলেন তানজিদ। পরের ওভারের প্রথম বলেই আউট ইমন। স্পিনার ধ্রুব পরাশকে তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন লং অফে।
প্রথম ম্যাচে ১০ রানে প্রথম উইকেট হারিয়েও দু শর কাছাকাছি রান তুলেছিল দল। সে হিসেবে তখনো ভাবা যায়নি এতটা খারাপ করবে বাংলাদেশ। কিন্তু ইমনকে হারানোর ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই দলের বিপদ বাড়িয়ে সাঝঘরে ফেরেন অধিনায়ক লিটন দাস। বলের মেরিট বুঝে না প্যাডল সুইপ খেলার মাশুল দিয়েছেন তিনি। হায়দার আলির অফ স্টাম্পের বাইরের বলে এ শট খেলতে গিয়ে হয়েছেন এলবিডব্লিউ। লিটনের রান তখন ১৪, বাংলাদেশের ৩১।
হায়দারের ওই ওভারেই দলের বিপদ বাড়িয়ে ব্যক্তিগত রানের খাতা না খুলে ফিরে যান তাওহীদ হৃদয় (০)। এরপর মেহেদী হাসানও (২) বিদায় নিলে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৪৯।
দলের এই বিপদের মধ্যেও এক প্রান্ত ধরে রেখে রানের চাকা সচল রেখেছিলেন ওপেনার তানজিদ। মাঝখানে দুই বলে টানা দুটি ছক্কা মারেন তিনি। পরাশের করা সেই ওভারে আসে ১৬ রানও। কিন্তু ইনিংসের সপ্তম ওভারে ব্যক্তিগত ৪০ রান করে ফিরে যান তানজিদ। আকিফ রাজার বলে বোল্ড হয়ে। ৪ চার ও চার ছক্কায় ১৮ বলে ৪০ রান করেন তিনি। স্ট্রাইকরেটা ২২২.২২।
তানজিমের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ৫৭ /৫। এরপর একটা শঙ্কা ভর করে মনে—বাংলাদেশের দলীয় সেঞ্চুরি হবে তো! শেষ পর্যন্ত সেটি হয়েছে, বাংলাদেশ তুলেছে ১৬২ রান। আর সেটা সম্ভব হয়েছে জাকের আলী ও দশ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা হাসান মাহমুদের কল্যাণে। স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়েও জাকের বুক চিতিয়ে লড়াই করেছেন, ১ টি চার ও ৩টি ছয়ে ৩৩ বলে করেছেন ৪১ রান। আর হাসান মাহমুদ ৩টি চারে ১৫ বলে করেছেন অপরাজিত ২৬। শেষ উইকেট জুটিতে হাসান ও শরীফুল (১৬*) ১২ বলে যোগ করেন ৩৪ রান। শেষ পাঁচ ওভারে আসে ৬৪ রান।
বাংলাদেশ ইনিংসের সংক্ষিপ্ত স্কোর না দিয়ে ইনিংসটাকে সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করা যায় এভাবে—দুই অঙ্কের রান করেছেন: তানজিদ, লিটন, জাকের, হাসান ও শরীফুল, কোনো রান করেননি: ইমন, হৃদয় ও রিশাদ, বাকি ব্যাটাররা দুই অঙ্ক ছোঁয়ার আগেই আউট! ৩ উইকেট নিয়েছেন হায়দার, ২টি করে মাতিউল্লাহ ও সাগির।
প্রথম ম্যাচে ১৯১ রান করেই জিতেছিল বাংলাদেশ। আরব আমিরাতের বিপক্ষে পরের ম্যাচে হারলেও বাংলাদেশ দল দু শ ছাড়িয়ে তুলেছিল ২০৫ রান। সিরিজ জিততে সিরিজের অলিখিত ফাইনালে যখন আরও বড় স্কোরের দরকার, তখনই ব্যাটিংয়ে সেই পুরোনো ভূত। ব্যাটিং লাইনের হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়া। ওপেনিংয়ে তানজিদ হাসান তামিম ৪০ রান করলেও এক পর্যায়ে বাংলাদেশ ৫৭ রানে হারিয়ে ফেলে ৫ উইকেট। তবে শেষ দিকে জাকের আলী ও হাসান মাহমুদের ব্যাটিং দৃঢ়তায় বাংলাদেশ দেড় শও ছাড়িয়ে ৯ উইকেটে তোলে ১৬২ রান।
আগের দুই ম্যাচের মতো এদিনও টসে হেরেছে বাংলাদেশ। ব্যতিক্রম ওই একটা জায়গায়, আরব আমিরাতের বোলারদের সামনে এদিন সেভাবে দাঁড়াতেই পারেননি বাংলাদেশের ব্যাটাররা। আর এর কৃতিত্ব যতটা না আমিরাতের বোলারদের, তার চেয়ে বেশি দায় সফরকারী ব্যাটারদের দায়িত্বজ্ঞানহীন ব্যাটারদের!
প্রথম ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান পারভেজ হোসেন ইমন এদিন ফিরেছেন কোনো রান না করেই। প্রথম ওভারের ৬ বলে ফেস করে ১০ রান তুলেছিলেন তানজিদ। পরের ওভারের প্রথম বলেই আউট ইমন। স্পিনার ধ্রুব পরাশকে তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন লং অফে।
প্রথম ম্যাচে ১০ রানে প্রথম উইকেট হারিয়েও দু শর কাছাকাছি রান তুলেছিল দল। সে হিসেবে তখনো ভাবা যায়নি এতটা খারাপ করবে বাংলাদেশ। কিন্তু ইমনকে হারানোর ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই দলের বিপদ বাড়িয়ে সাঝঘরে ফেরেন অধিনায়ক লিটন দাস। বলের মেরিট বুঝে না প্যাডল সুইপ খেলার মাশুল দিয়েছেন তিনি। হায়দার আলির অফ স্টাম্পের বাইরের বলে এ শট খেলতে গিয়ে হয়েছেন এলবিডব্লিউ। লিটনের রান তখন ১৪, বাংলাদেশের ৩১।
হায়দারের ওই ওভারেই দলের বিপদ বাড়িয়ে ব্যক্তিগত রানের খাতা না খুলে ফিরে যান তাওহীদ হৃদয় (০)। এরপর মেহেদী হাসানও (২) বিদায় নিলে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৪৯।
দলের এই বিপদের মধ্যেও এক প্রান্ত ধরে রেখে রানের চাকা সচল রেখেছিলেন ওপেনার তানজিদ। মাঝখানে দুই বলে টানা দুটি ছক্কা মারেন তিনি। পরাশের করা সেই ওভারে আসে ১৬ রানও। কিন্তু ইনিংসের সপ্তম ওভারে ব্যক্তিগত ৪০ রান করে ফিরে যান তানজিদ। আকিফ রাজার বলে বোল্ড হয়ে। ৪ চার ও চার ছক্কায় ১৮ বলে ৪০ রান করেন তিনি। স্ট্রাইকরেটা ২২২.২২।
তানজিমের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ৫৭ /৫। এরপর একটা শঙ্কা ভর করে মনে—বাংলাদেশের দলীয় সেঞ্চুরি হবে তো! শেষ পর্যন্ত সেটি হয়েছে, বাংলাদেশ তুলেছে ১৬২ রান। আর সেটা সম্ভব হয়েছে জাকের আলী ও দশ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা হাসান মাহমুদের কল্যাণে। স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়েও জাকের বুক চিতিয়ে লড়াই করেছেন, ১ টি চার ও ৩টি ছয়ে ৩৩ বলে করেছেন ৪১ রান। আর হাসান মাহমুদ ৩টি চারে ১৫ বলে করেছেন অপরাজিত ২৬। শেষ উইকেট জুটিতে হাসান ও শরীফুল (১৬*) ১২ বলে যোগ করেন ৩৪ রান। শেষ পাঁচ ওভারে আসে ৬৪ রান।
বাংলাদেশ ইনিংসের সংক্ষিপ্ত স্কোর না দিয়ে ইনিংসটাকে সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করা যায় এভাবে—দুই অঙ্কের রান করেছেন: তানজিদ, লিটন, জাকের, হাসান ও শরীফুল, কোনো রান করেননি: ইমন, হৃদয় ও রিশাদ, বাকি ব্যাটাররা দুই অঙ্ক ছোঁয়ার আগেই আউট! ৩ উইকেট নিয়েছেন হায়দার, ২টি করে মাতিউল্লাহ ও সাগির।
ঘরের মাঠে অভিষেকেই হামজা চৌধুরী পেয়েছেন গোলের দেখা। গতকাল জাতীয় স্টেডিয়ামে ভুটানের বিপক্ষে প্রথমার্ধের ৪৫ মিনিট খেলেছেন তিনি। তবু খেলায় তাঁর প্রভাবই বেশি ছিল। এটা যেমন মানছেন বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরা, তেমনি মানছেন ভুটানের কোচ আতসুশি নাকামুরাও।
১০ মিনিট আগেভুটানকে ২-০ গোলে হারিয়ে গতকাল প্রস্তুতি সেরেছে বাংলাদেশ। তবে খুব যে আত্মতুষ্টিতে ভোগার সুযোগ নেই, সেটা জামাল ভূঁইয়া-হামজা চৌধুরীদের জানিয়ে দিল সিঙ্গাপুর। এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে লড়াইয়ের আগে নিজেদের দারুণভাবে ঝালিয়ে নিল তারা। ঘরের মাঠে আজ মালদ্বীপকে ৩-১ হারিয়েছে দলটি।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপে নিজেদের জায়গা আগেই পাকা করে রেখেছে আর্জেন্টিনা। তবে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাকি রয়েছে এখনো চার রাউন্ড। কাল বাংলাদেশ সময় সকাল ৭টায় চিলির মুখোমুখি বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। চিলির জাতীয় স্টেডিয়ামে হবে ম্যাচটি। এই ম্যাচ দিয়েই ৭ মাস পর জাতীয় দলের জার্সিতে দেখা যেতে পারে লিওনেল মেসিকে। যদিও শুরুর একাদশ
৩ ঘণ্টা আগেম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগে একবার গ্রেপ্তার হয়েছিলেন সচিত্র সেনানায়েকে। শ্রীলঙ্কার এই ক্রিকেটার তখন জামিনও পেয়েছিলেন। এমন ঘটনার দুই বছর না যেতেই পুরোনো অভিযোগে অভিযুক্ত হলেন সেনানায়েকে।
৪ ঘণ্টা আগে