
অর্থের ঝনঝনানি, রানের বন্যা—আইপিএলকে ‘পাখির চোখ’ করেন বিশ্বের অনেক তারকা ক্রিকেটার। হাউজফুল স্টেডিয়ামে একের পর এক ছক্কা গ্যালারিতে যখন আছড়ে পড়ে, তখন শোনা যায় দর্শকদের গর্জন। ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের ছক্কার রেকর্ডও আজ প্রায় ভাঙতে বসেছিল।
সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কে ক্যারিবীয় প্রিমিয়ার লিগে (সিপিএল) আজ বাংলাদেশ সময় ভোরে রীতিমতো হয়েছে ছক্কাবৃষ্টি। সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস প্যাটরিয়টস-গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়রর্স ম্যাচে রান হয়েছে ৪৯২। যেখানে বাউন্ডারি থেকেই এসেছে ৩৬০ রান। ছক্কা হয়েছে ৪২টি। যা ছেলেদের স্বীকৃত টি-টোয়েন্টি ম্যাচে যৌথভাবে সর্বোচ্চ।কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে এ বছরের আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্স-পাঞ্জাব কিংস ম্যাচে হয়েছে ৪২ ছক্কা।
ওয়ার্নার পার্কে আজ টস জিতে গায়ানা অধিনায়ক ইমরান তাহির যে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সেটাই যথার্থ বলে ম্যাচ শেষে প্রমাণিত হয়েছে। তিনি ব্যাটিং করতে না পারলেও সতীর্থরা তান্ডব চালিয়েছেন সেন্ট কিটস এন্ড নেভিসের বোলারদের ওপর দিয়ে। ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৬৬ রান করেছে গায়ানা। ইনিংসে হয়েছে ২৩ ছক্কা। যার মধ্যে শিমরন হেটমেয়ার ও রহমানউল্লাহ গুরবাজ মেরেছেন ১১ ও ৬ ছক্কা। ছক্কাবৃষ্টির ম্যাচে অল্পের জন্য সেঞ্চুরিটা হলো না হেটমেয়ারের। ক্যারিবীয় এই বাঁহাতি ব্যাটার ৩৯ বলে করেছেন ৯১ রান। কোনো চার নেই তাঁর ইনিংসে। ওপেনার গুরবাজ করেছেন ৩৭ বলে ৬৯ রান।
ছক্কাবৃষ্টির ম্যাচে সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস হেরে গেছে ৪০ রানে। ১৮ ওভারে দলটি অলআউট হয়েছে ২২৬ রানে। ৪২ ছক্কার পাশাপাশি ম্যাচে চার হয়েছে ২৭টি। সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস মেরেছে ১৯ ছক্কা। তাদের অধিনায়ক আন্দ্রে ফ্লেচার পাল্টা আক্রমণ করেছেন গায়ানার বোলারদের। ৩৩ বলে ৪ চার ও ৯ ছক্কায় ৮১ রান করেন তিনি। ম্যাচসেরা হয়েছেন ঝড় তোলা হেটমেয়ার।
২০২৪ সালটা যে টি-টোয়েন্টিতে ছক্কার বছর, সেটাই নতুন করে আবার মনে করাল আজকের সিপিএল ম্যাচ। ছক্কার রেকর্ডে সেরা ছয়ের মধ্যে প্রথম চারটিই এ বছরের। এই তালিকায় তিন ও চারে থাকা ম্যাচ দুটিতে হয়েছে ৩৮টি করে ছক্কা। এই দুটি ঘটেছে ২০২৪ আইপিএলে। দুই ম্যাচেই জড়িয়ে আছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের নাম।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ছক্কা
ছক্কা ম্যাচ সাল
৪২ কলকাতা-পাঞ্জাব ২০২৪
৪২ সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস-গায়ানা ২০২৪
৩৮ হায়দরাবাদ-মুম্বাই ২০২৪
৩৮ বেঙ্গালুরু-হায়দরাবাদ ২০২৪
৩৭ বালখ-কাবুল ২০১৮
৩৭ সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস-জ্যামাইকা ২০১৯
*৫ সেপ্টেম্বর,২০২৪ পর্যন্ত

অর্থের ঝনঝনানি, রানের বন্যা—আইপিএলকে ‘পাখির চোখ’ করেন বিশ্বের অনেক তারকা ক্রিকেটার। হাউজফুল স্টেডিয়ামে একের পর এক ছক্কা গ্যালারিতে যখন আছড়ে পড়ে, তখন শোনা যায় দর্শকদের গর্জন। ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের ছক্কার রেকর্ডও আজ প্রায় ভাঙতে বসেছিল।
সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কে ক্যারিবীয় প্রিমিয়ার লিগে (সিপিএল) আজ বাংলাদেশ সময় ভোরে রীতিমতো হয়েছে ছক্কাবৃষ্টি। সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস প্যাটরিয়টস-গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়রর্স ম্যাচে রান হয়েছে ৪৯২। যেখানে বাউন্ডারি থেকেই এসেছে ৩৬০ রান। ছক্কা হয়েছে ৪২টি। যা ছেলেদের স্বীকৃত টি-টোয়েন্টি ম্যাচে যৌথভাবে সর্বোচ্চ।কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে এ বছরের আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্স-পাঞ্জাব কিংস ম্যাচে হয়েছে ৪২ ছক্কা।
ওয়ার্নার পার্কে আজ টস জিতে গায়ানা অধিনায়ক ইমরান তাহির যে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সেটাই যথার্থ বলে ম্যাচ শেষে প্রমাণিত হয়েছে। তিনি ব্যাটিং করতে না পারলেও সতীর্থরা তান্ডব চালিয়েছেন সেন্ট কিটস এন্ড নেভিসের বোলারদের ওপর দিয়ে। ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৬৬ রান করেছে গায়ানা। ইনিংসে হয়েছে ২৩ ছক্কা। যার মধ্যে শিমরন হেটমেয়ার ও রহমানউল্লাহ গুরবাজ মেরেছেন ১১ ও ৬ ছক্কা। ছক্কাবৃষ্টির ম্যাচে অল্পের জন্য সেঞ্চুরিটা হলো না হেটমেয়ারের। ক্যারিবীয় এই বাঁহাতি ব্যাটার ৩৯ বলে করেছেন ৯১ রান। কোনো চার নেই তাঁর ইনিংসে। ওপেনার গুরবাজ করেছেন ৩৭ বলে ৬৯ রান।
ছক্কাবৃষ্টির ম্যাচে সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস হেরে গেছে ৪০ রানে। ১৮ ওভারে দলটি অলআউট হয়েছে ২২৬ রানে। ৪২ ছক্কার পাশাপাশি ম্যাচে চার হয়েছে ২৭টি। সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস মেরেছে ১৯ ছক্কা। তাদের অধিনায়ক আন্দ্রে ফ্লেচার পাল্টা আক্রমণ করেছেন গায়ানার বোলারদের। ৩৩ বলে ৪ চার ও ৯ ছক্কায় ৮১ রান করেন তিনি। ম্যাচসেরা হয়েছেন ঝড় তোলা হেটমেয়ার।
২০২৪ সালটা যে টি-টোয়েন্টিতে ছক্কার বছর, সেটাই নতুন করে আবার মনে করাল আজকের সিপিএল ম্যাচ। ছক্কার রেকর্ডে সেরা ছয়ের মধ্যে প্রথম চারটিই এ বছরের। এই তালিকায় তিন ও চারে থাকা ম্যাচ দুটিতে হয়েছে ৩৮টি করে ছক্কা। এই দুটি ঘটেছে ২০২৪ আইপিএলে। দুই ম্যাচেই জড়িয়ে আছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের নাম।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ছক্কা
ছক্কা ম্যাচ সাল
৪২ কলকাতা-পাঞ্জাব ২০২৪
৪২ সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস-গায়ানা ২০২৪
৩৮ হায়দরাবাদ-মুম্বাই ২০২৪
৩৮ বেঙ্গালুরু-হায়দরাবাদ ২০২৪
৩৭ বালখ-কাবুল ২০১৮
৩৭ সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস-জ্যামাইকা ২০১৯
*৫ সেপ্টেম্বর,২০২৪ পর্যন্ত

অর্থের ঝনঝনানি, রানের বন্যা—আইপিএলকে ‘পাখির চোখ’ করেন বিশ্বের অনেক তারকা ক্রিকেটার। হাউজফুল স্টেডিয়ামে একের পর এক ছক্কা গ্যালারিতে যখন আছড়ে পড়ে, তখন শোনা যায় দর্শকদের গর্জন। ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের ছক্কার রেকর্ডও আজ প্রায় ভাঙতে বসেছিল।
সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কে ক্যারিবীয় প্রিমিয়ার লিগে (সিপিএল) আজ বাংলাদেশ সময় ভোরে রীতিমতো হয়েছে ছক্কাবৃষ্টি। সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস প্যাটরিয়টস-গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়রর্স ম্যাচে রান হয়েছে ৪৯২। যেখানে বাউন্ডারি থেকেই এসেছে ৩৬০ রান। ছক্কা হয়েছে ৪২টি। যা ছেলেদের স্বীকৃত টি-টোয়েন্টি ম্যাচে যৌথভাবে সর্বোচ্চ।কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে এ বছরের আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্স-পাঞ্জাব কিংস ম্যাচে হয়েছে ৪২ ছক্কা।
ওয়ার্নার পার্কে আজ টস জিতে গায়ানা অধিনায়ক ইমরান তাহির যে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সেটাই যথার্থ বলে ম্যাচ শেষে প্রমাণিত হয়েছে। তিনি ব্যাটিং করতে না পারলেও সতীর্থরা তান্ডব চালিয়েছেন সেন্ট কিটস এন্ড নেভিসের বোলারদের ওপর দিয়ে। ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৬৬ রান করেছে গায়ানা। ইনিংসে হয়েছে ২৩ ছক্কা। যার মধ্যে শিমরন হেটমেয়ার ও রহমানউল্লাহ গুরবাজ মেরেছেন ১১ ও ৬ ছক্কা। ছক্কাবৃষ্টির ম্যাচে অল্পের জন্য সেঞ্চুরিটা হলো না হেটমেয়ারের। ক্যারিবীয় এই বাঁহাতি ব্যাটার ৩৯ বলে করেছেন ৯১ রান। কোনো চার নেই তাঁর ইনিংসে। ওপেনার গুরবাজ করেছেন ৩৭ বলে ৬৯ রান।
ছক্কাবৃষ্টির ম্যাচে সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস হেরে গেছে ৪০ রানে। ১৮ ওভারে দলটি অলআউট হয়েছে ২২৬ রানে। ৪২ ছক্কার পাশাপাশি ম্যাচে চার হয়েছে ২৭টি। সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস মেরেছে ১৯ ছক্কা। তাদের অধিনায়ক আন্দ্রে ফ্লেচার পাল্টা আক্রমণ করেছেন গায়ানার বোলারদের। ৩৩ বলে ৪ চার ও ৯ ছক্কায় ৮১ রান করেন তিনি। ম্যাচসেরা হয়েছেন ঝড় তোলা হেটমেয়ার।
২০২৪ সালটা যে টি-টোয়েন্টিতে ছক্কার বছর, সেটাই নতুন করে আবার মনে করাল আজকের সিপিএল ম্যাচ। ছক্কার রেকর্ডে সেরা ছয়ের মধ্যে প্রথম চারটিই এ বছরের। এই তালিকায় তিন ও চারে থাকা ম্যাচ দুটিতে হয়েছে ৩৮টি করে ছক্কা। এই দুটি ঘটেছে ২০২৪ আইপিএলে। দুই ম্যাচেই জড়িয়ে আছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের নাম।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ছক্কা
ছক্কা ম্যাচ সাল
৪২ কলকাতা-পাঞ্জাব ২০২৪
৪২ সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস-গায়ানা ২০২৪
৩৮ হায়দরাবাদ-মুম্বাই ২০২৪
৩৮ বেঙ্গালুরু-হায়দরাবাদ ২০২৪
৩৭ বালখ-কাবুল ২০১৮
৩৭ সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস-জ্যামাইকা ২০১৯
*৫ সেপ্টেম্বর,২০২৪ পর্যন্ত

অর্থের ঝনঝনানি, রানের বন্যা—আইপিএলকে ‘পাখির চোখ’ করেন বিশ্বের অনেক তারকা ক্রিকেটার। হাউজফুল স্টেডিয়ামে একের পর এক ছক্কা গ্যালারিতে যখন আছড়ে পড়ে, তখন শোনা যায় দর্শকদের গর্জন। ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের ছক্কার রেকর্ডও আজ প্রায় ভাঙতে বসেছিল।
সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কে ক্যারিবীয় প্রিমিয়ার লিগে (সিপিএল) আজ বাংলাদেশ সময় ভোরে রীতিমতো হয়েছে ছক্কাবৃষ্টি। সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস প্যাটরিয়টস-গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়রর্স ম্যাচে রান হয়েছে ৪৯২। যেখানে বাউন্ডারি থেকেই এসেছে ৩৬০ রান। ছক্কা হয়েছে ৪২টি। যা ছেলেদের স্বীকৃত টি-টোয়েন্টি ম্যাচে যৌথভাবে সর্বোচ্চ।কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে এ বছরের আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্স-পাঞ্জাব কিংস ম্যাচে হয়েছে ৪২ ছক্কা।
ওয়ার্নার পার্কে আজ টস জিতে গায়ানা অধিনায়ক ইমরান তাহির যে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সেটাই যথার্থ বলে ম্যাচ শেষে প্রমাণিত হয়েছে। তিনি ব্যাটিং করতে না পারলেও সতীর্থরা তান্ডব চালিয়েছেন সেন্ট কিটস এন্ড নেভিসের বোলারদের ওপর দিয়ে। ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৬৬ রান করেছে গায়ানা। ইনিংসে হয়েছে ২৩ ছক্কা। যার মধ্যে শিমরন হেটমেয়ার ও রহমানউল্লাহ গুরবাজ মেরেছেন ১১ ও ৬ ছক্কা। ছক্কাবৃষ্টির ম্যাচে অল্পের জন্য সেঞ্চুরিটা হলো না হেটমেয়ারের। ক্যারিবীয় এই বাঁহাতি ব্যাটার ৩৯ বলে করেছেন ৯১ রান। কোনো চার নেই তাঁর ইনিংসে। ওপেনার গুরবাজ করেছেন ৩৭ বলে ৬৯ রান।
ছক্কাবৃষ্টির ম্যাচে সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস হেরে গেছে ৪০ রানে। ১৮ ওভারে দলটি অলআউট হয়েছে ২২৬ রানে। ৪২ ছক্কার পাশাপাশি ম্যাচে চার হয়েছে ২৭টি। সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস মেরেছে ১৯ ছক্কা। তাদের অধিনায়ক আন্দ্রে ফ্লেচার পাল্টা আক্রমণ করেছেন গায়ানার বোলারদের। ৩৩ বলে ৪ চার ও ৯ ছক্কায় ৮১ রান করেন তিনি। ম্যাচসেরা হয়েছেন ঝড় তোলা হেটমেয়ার।
২০২৪ সালটা যে টি-টোয়েন্টিতে ছক্কার বছর, সেটাই নতুন করে আবার মনে করাল আজকের সিপিএল ম্যাচ। ছক্কার রেকর্ডে সেরা ছয়ের মধ্যে প্রথম চারটিই এ বছরের। এই তালিকায় তিন ও চারে থাকা ম্যাচ দুটিতে হয়েছে ৩৮টি করে ছক্কা। এই দুটি ঘটেছে ২০২৪ আইপিএলে। দুই ম্যাচেই জড়িয়ে আছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের নাম।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ছক্কা
ছক্কা ম্যাচ সাল
৪২ কলকাতা-পাঞ্জাব ২০২৪
৪২ সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস-গায়ানা ২০২৪
৩৮ হায়দরাবাদ-মুম্বাই ২০২৪
৩৮ বেঙ্গালুরু-হায়দরাবাদ ২০২৪
৩৭ বালখ-কাবুল ২০১৮
৩৭ সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস-জ্যামাইকা ২০১৯
*৫ সেপ্টেম্বর,২০২৪ পর্যন্ত

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
১ ঘণ্টা আগে
মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যারিবীয়রা।
মিরপুরে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবার ব্যস্ত সাদা বলের আরেক সিরিজে। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ শুরু হয়েছে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে ১৬৫ রান করেছে শাই হোপের নেতৃত্বাধীন ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেছেন অধিনায়ক হোপ।
টস জিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে রয়েসয়ে শুরু করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যে পাওয়ার প্লেতে বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের সুযোগ থাকে, সেই ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩৫ রান করে সফরকারীরা। যদিও ইনিংসের চতুর্থ ওভারে তাসকিন আহমেদকে পিটিয়ে উইন্ডিজ নেয় ১৭ রান। পাওয়ার প্লে শেষে হাত খুলে খেলতে গিয়ে উইকেট হারিয়ে বসে ক্যারিবীয়রা। নবম ওভারের দ্বিতীয় বলে রিশাদ হোসেনকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান আলিক আথানাজ (৩৪)।
৫৯ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর রান তোলার গতি কমতে থাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। তাতেই চাপে পড়ে দ্রুত আরও ২ উইকেট হারায় ক্যারিবীয়রা। ১৩তম ওভারের প্রথম ও দ্বিতীয় বলে তাসকিন নিয়েছেন ব্র্যান্ডন কিং (৩৩) ও শারফেন রাদারফোর্ডের (০) উইকেট। দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে ক্যারিবীয়দের স্কোর হয়ে যায় ১২.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৮২ রান।
দ্রুত এই ২ উইকেট হারানোর পর আর কোনো বিপদ হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। চতুর্থ উইকেটে ৪৬ বলে ৮৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন শাই হোপ ও রভম্যান পাওয়েল। তাতে অবদান আছে বাংলাদেশের পিচ্ছিল ফিল্ডিংয়েরও। ১৭তম ওভারের প্রথম বলে মোস্তাফিজকে কাট করতে যান পাওয়েল। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ঝাঁপিয়েও বল ধরতে পারেননি তানজিম হাসান সাকিব। ৭ রানে বেঁচে যাওয়া পাওয়েল ইনিংস শেষ করেছেন ৪৪ রানে। ২৮ বলের ইনিংসে ১ চার ও ৪ ছক্কা মেরেছেন। যার মধ্যে তানজিম সাকিবকে তিন ছক্কাই পাওয়েল মেরেছেন ইনিংসের শেষ ওভারের দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ বলে।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যারিবীয়রা।
মিরপুরে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবার ব্যস্ত সাদা বলের আরেক সিরিজে। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ শুরু হয়েছে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে ১৬৫ রান করেছে শাই হোপের নেতৃত্বাধীন ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেছেন অধিনায়ক হোপ।
টস জিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে রয়েসয়ে শুরু করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যে পাওয়ার প্লেতে বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের সুযোগ থাকে, সেই ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩৫ রান করে সফরকারীরা। যদিও ইনিংসের চতুর্থ ওভারে তাসকিন আহমেদকে পিটিয়ে উইন্ডিজ নেয় ১৭ রান। পাওয়ার প্লে শেষে হাত খুলে খেলতে গিয়ে উইকেট হারিয়ে বসে ক্যারিবীয়রা। নবম ওভারের দ্বিতীয় বলে রিশাদ হোসেনকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান আলিক আথানাজ (৩৪)।
৫৯ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর রান তোলার গতি কমতে থাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। তাতেই চাপে পড়ে দ্রুত আরও ২ উইকেট হারায় ক্যারিবীয়রা। ১৩তম ওভারের প্রথম ও দ্বিতীয় বলে তাসকিন নিয়েছেন ব্র্যান্ডন কিং (৩৩) ও শারফেন রাদারফোর্ডের (০) উইকেট। দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে ক্যারিবীয়দের স্কোর হয়ে যায় ১২.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৮২ রান।
দ্রুত এই ২ উইকেট হারানোর পর আর কোনো বিপদ হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। চতুর্থ উইকেটে ৪৬ বলে ৮৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন শাই হোপ ও রভম্যান পাওয়েল। তাতে অবদান আছে বাংলাদেশের পিচ্ছিল ফিল্ডিংয়েরও। ১৭তম ওভারের প্রথম বলে মোস্তাফিজকে কাট করতে যান পাওয়েল। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ঝাঁপিয়েও বল ধরতে পারেননি তানজিম হাসান সাকিব। ৭ রানে বেঁচে যাওয়া পাওয়েল ইনিংস শেষ করেছেন ৪৪ রানে। ২৮ বলের ইনিংসে ১ চার ও ৪ ছক্কা মেরেছেন। যার মধ্যে তানজিম সাকিবকে তিন ছক্কাই পাওয়েল মেরেছেন ইনিংসের শেষ ওভারের দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ বলে।

অর্থের ঝনঝনানি, রানের বন্যা—আইপিএলকে ‘পাখির চোখ’ করেন বিশ্বের অনেক তারকা ক্রিকেটার। হাউজফুল স্টেডিয়ামে একের পর এক ছক্কা গ্যালারিতে যখন আছড়ে পড়ে, তখন শোনা যায় দর্শকদের গর্জন। ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের ছক্কার রেকর্ডও আজ প্রায় ভাঙতে বসেছিল।
০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
মাঠের পারফরম্যান্স ভালো না হওয়ায় জাকেরকে নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে গত এক মাস ধরে। এশিয়া কাপের মাঝপথে নিয়মিত অধিনায়ক লিটন দাস ছিটকে যাওয়ায় বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্বভার তুলে দেওয়া হয়েছিল জাকেরের কাঁধে। কিন্তু ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’-এর ধারেকাছেও তিনি ছিলেন না। ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে না খেলে উইকেট ছুড়ে এসেছিলেন। সুপার ফোরের শেষ দুই ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের খেলা হয়নি ফাইনালেও। পরবর্তীতে আফগানিস্তানকে জাকেরের নেতৃত্বে বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছিল ৩-০ ব্যবধানে। তবে শারজায় এ মাসের শুরুতে আফগান সিরিজের তিন ম্যাচ মিলে ৫০ রানও করতে পারেননি। এদিকে লিটন সুস্থ হয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফিরেছেন অধিনায়ক হিসেবেই। অফফর্মে থাকা বাংলাদেশের এই ব্যাটার আজ চট্টগ্রামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টির একাদশেই জাকের জায়গা পাননি।
নিজেকে হারিয়ে খুঁজতে থাকা জাকেরকে নিয়ে সমালোচনার পাশাপাশি সামাজিকমাধ্যমে হতে থাকে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপও। ম্যাচের সময় চুইংগাম চিবোতে থাকেন বলে তাঁর নাম হয়ে যায় ‘চুইংগাম জাকের’। এসব কথা না হয় একপাশে সরিয়ে রাখা যাক। আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষে জাকের খেলেছেন তাঁদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজও। ওয়ানডেতেও তিনি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। আবুধাবিতে প্রথম দুই ওয়ানডে খেলে করেছেন ২৮ রান। বিশেষ করে ১১ অক্টোবর দ্বিতীয় ওয়ানডেতে তিনি (জাকের) কাভারে রশিদ খানকে ক্যাচিং অনুশীলন করিয়েছেন, সেটা দৃষ্টিকটু। আফগান বাঁহাতি স্পিনার নাঙ্গালিয়া খারোতেও কল্পনা করতে পারেননি জাকের এভাবে উইকেট ছুড়ে আসবেন। সেই ম্যাচে ১০ রানে শেষ ৫ উইকেট হারিয়ে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। ৮১ রানে জিতে আফগানরা এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করে ফেলে।
ব্যর্থতার চক্রে ঘুরপাক খেতে থাকা জাকের সেই যে বাংলাদেশ দলের একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন, সেটা বজায় থাকল ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজেও। উইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের দলে থাকলেও তিন ম্যাচ তাঁর কেটেছে ডাগআউটে। শুধু তা-ই নয়, জাকেরের পরিবারও জড়িয়ে গেছে এর মধ্যে। ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশ তৃতীয় ওয়ানডেতে ২০০ রানে হেরে আফগানদের কাছে ধবলধোলাই হওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে ব্যঙ্গাত্মক পোস্ট দিয়েছিলেন তাঁর বোন। জাকেরের বোন শাকিলা ববি ফেসবুকে তখন লিখেছিলেন, ‘চুইংগাম ছাড়া খেলতে নেমে দুই অঙ্ক পেরোতে পারিনি আমরা। হাহাহা এটাই বাস্তব।’
কারও পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ—জাকের ও লিটনকে নিয়ে অনেকে এভাবে ব্যাপারটা ভাবতে পারেন। কারণ, লিটনের অনুপস্থিতিতে জাকের অধিনায়কত্ব করেছিলেন আফগান সিরিজে। সেই লিটন এবার উইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফিরেছেন অধিনায়ক হয়েই। কিন্তু লিটনের নেতৃত্বে ফেরাই যে জাকেরের বাদ পড়ার কারণ, এমনটা নয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতে গত মাসে লিটনের নেতৃত্বে এশিয়া কাপে জাকের চার ম্যাচ খেলেছিলেন। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের এই টুর্নামেন্টে সব মিলিয়ে ৬ ম্যাচে ২৩.৬৭ গড় ও ১০৭.৫৭ স্ট্রাইকরেটে করেছিলেন ৭১ রান। টি-টোয়েন্টির সঙ্গে মানানসই স্ট্রাইকরেটে খেলতে তো পারেননি, এমনকি মারতে পারেননি একটি ছক্কাও। শুধু ২০২৫ এশিয়া কাপই নয়, ২০২৩ এশিয়ান গেমস ক্রিকেট, ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ—ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে অনুষ্ঠিত এই চার টুর্নামেন্ট ছক্কাশূন্য হিসেবে কাটিয়েছেন তিনি।

মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
মাঠের পারফরম্যান্স ভালো না হওয়ায় জাকেরকে নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে গত এক মাস ধরে। এশিয়া কাপের মাঝপথে নিয়মিত অধিনায়ক লিটন দাস ছিটকে যাওয়ায় বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্বভার তুলে দেওয়া হয়েছিল জাকেরের কাঁধে। কিন্তু ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’-এর ধারেকাছেও তিনি ছিলেন না। ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে না খেলে উইকেট ছুড়ে এসেছিলেন। সুপার ফোরের শেষ দুই ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের খেলা হয়নি ফাইনালেও। পরবর্তীতে আফগানিস্তানকে জাকেরের নেতৃত্বে বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছিল ৩-০ ব্যবধানে। তবে শারজায় এ মাসের শুরুতে আফগান সিরিজের তিন ম্যাচ মিলে ৫০ রানও করতে পারেননি। এদিকে লিটন সুস্থ হয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফিরেছেন অধিনায়ক হিসেবেই। অফফর্মে থাকা বাংলাদেশের এই ব্যাটার আজ চট্টগ্রামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টির একাদশেই জাকের জায়গা পাননি।
নিজেকে হারিয়ে খুঁজতে থাকা জাকেরকে নিয়ে সমালোচনার পাশাপাশি সামাজিকমাধ্যমে হতে থাকে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপও। ম্যাচের সময় চুইংগাম চিবোতে থাকেন বলে তাঁর নাম হয়ে যায় ‘চুইংগাম জাকের’। এসব কথা না হয় একপাশে সরিয়ে রাখা যাক। আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষে জাকের খেলেছেন তাঁদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজও। ওয়ানডেতেও তিনি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। আবুধাবিতে প্রথম দুই ওয়ানডে খেলে করেছেন ২৮ রান। বিশেষ করে ১১ অক্টোবর দ্বিতীয় ওয়ানডেতে তিনি (জাকের) কাভারে রশিদ খানকে ক্যাচিং অনুশীলন করিয়েছেন, সেটা দৃষ্টিকটু। আফগান বাঁহাতি স্পিনার নাঙ্গালিয়া খারোতেও কল্পনা করতে পারেননি জাকের এভাবে উইকেট ছুড়ে আসবেন। সেই ম্যাচে ১০ রানে শেষ ৫ উইকেট হারিয়ে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। ৮১ রানে জিতে আফগানরা এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করে ফেলে।
ব্যর্থতার চক্রে ঘুরপাক খেতে থাকা জাকের সেই যে বাংলাদেশ দলের একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন, সেটা বজায় থাকল ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজেও। উইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের দলে থাকলেও তিন ম্যাচ তাঁর কেটেছে ডাগআউটে। শুধু তা-ই নয়, জাকেরের পরিবারও জড়িয়ে গেছে এর মধ্যে। ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশ তৃতীয় ওয়ানডেতে ২০০ রানে হেরে আফগানদের কাছে ধবলধোলাই হওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে ব্যঙ্গাত্মক পোস্ট দিয়েছিলেন তাঁর বোন। জাকেরের বোন শাকিলা ববি ফেসবুকে তখন লিখেছিলেন, ‘চুইংগাম ছাড়া খেলতে নেমে দুই অঙ্ক পেরোতে পারিনি আমরা। হাহাহা এটাই বাস্তব।’
কারও পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ—জাকের ও লিটনকে নিয়ে অনেকে এভাবে ব্যাপারটা ভাবতে পারেন। কারণ, লিটনের অনুপস্থিতিতে জাকের অধিনায়কত্ব করেছিলেন আফগান সিরিজে। সেই লিটন এবার উইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফিরেছেন অধিনায়ক হয়েই। কিন্তু লিটনের নেতৃত্বে ফেরাই যে জাকেরের বাদ পড়ার কারণ, এমনটা নয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতে গত মাসে লিটনের নেতৃত্বে এশিয়া কাপে জাকের চার ম্যাচ খেলেছিলেন। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের এই টুর্নামেন্টে সব মিলিয়ে ৬ ম্যাচে ২৩.৬৭ গড় ও ১০৭.৫৭ স্ট্রাইকরেটে করেছিলেন ৭১ রান। টি-টোয়েন্টির সঙ্গে মানানসই স্ট্রাইকরেটে খেলতে তো পারেননি, এমনকি মারতে পারেননি একটি ছক্কাও। শুধু ২০২৫ এশিয়া কাপই নয়, ২০২৩ এশিয়ান গেমস ক্রিকেট, ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ—ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে অনুষ্ঠিত এই চার টুর্নামেন্ট ছক্কাশূন্য হিসেবে কাটিয়েছেন তিনি।

অর্থের ঝনঝনানি, রানের বন্যা—আইপিএলকে ‘পাখির চোখ’ করেন বিশ্বের অনেক তারকা ক্রিকেটার। হাউজফুল স্টেডিয়ামে একের পর এক ছক্কা গ্যালারিতে যখন আছড়ে পড়ে, তখন শোনা যায় দর্শকদের গর্জন। ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের ছক্কার রেকর্ডও আজ প্রায় ভাঙতে বসেছিল।
০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি করেন শামসুন্নাহার জুনিয়র।
প্রথম ম্যাচে হারের ব্যবধানটা (৩-০) অবশ্য কম ছিল। ব্যাংককের ব্যাংমদ স্টেডিয়ামে আজ সেদিনের মতো প্রথম মিনিটে গোলহজম না করলেও বাংলাদেশের রক্ষণ ছিল ছন্নছাড়া। প্রথম পাঁচ মিনিটে দুবার অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের ভুলের কারণে বিপদের মুখে পড়ার উপক্রম ঘট। থাইল্যান্ডের ফরোয়ার্ডদের সঙ্গে গতিতে পেরে উঠছিলেন না তিনি।
১২ মিনিটে এগিয়ে যায় থাইল্যান্ড। যদিও গোলটি নিয়ে বিতর্ক থাকছে। মাঝমাঠ থেকে জিরাপোর্ন মংকোলদির থ্রু বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বাংলাদেশ গোলরক্ষক রুপনা চাকমার দুই পায়ের ফাঁক দিয়ে বল জালে পাঠান সাওয়ালাক পেঙ্গনগাম। যদিও খালি চোখে দেখলে মনে হবে গোল করার আগে অফসাইডে ছিলেন থাইর অধিনায়ক।
২৩ মিনিটে হাইলাইন ডিফেন্সে বাংলাদেশের পাতা অফসাইডের ফাঁদ এড়িয়ে থাইল্যান্ডের হয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মংকোলদি। কাঞ্জনাপোর্ন সায়েনখুনের বাড়ানো লং পাসে আমলে নিতে সহজেই বাংলাদেশের দুই ডিফেন্ডার নবীরণ খাতুন ও আফঈদা খন্দকারকে পেছনে ফেরেন তিনি। তাঁকে ঠেকাতে এগিয়ে আসেন রুপনা চাকমা। মংকোলদিও বুদ্ধিদীপ্ত ফরোয়ার্ডের মতো রুপনার মাথার ওপর দিয়ে জালে পাঠান বল।
২৯ মিনিটে ব্যবধান কমায় বাংলাদেশ। মারিয়া মান্দার কর্নার থেকে শামসুন্নাহার জুনিয়রের হেড পোস্টে লেগে আশ্রয় নেয় জালে। সেই স্বস্তি ৫ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়নি। ৩৪ মিনিটে থাইল্যান্ড আবারও বাড়ায় ব্যবধান। মাঝমাঠ থেকে রিয়ানে রুশের থ্রু বলে প্রথম স্পর্শেই জালের ঠিকানা খুঁজে নেন ম্যাডিসন কাস্তিন। এবারও রুপনার মাথার ওপর দিয়ে যায় বল। অথচ ম্যাডিসনের দু পাশে ছিলেন আফঈদা ও শামসুন্নাহার সিনিয়র। তারা চার্জ করার আগেই বলে টোকা মেরে নিজের কাজ নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করেন ম্যাডিসন।
বিরতির পর আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে থাইল্যান্ড। বাংলাদেশের রক্ষণে দুর্বলতার সঙ্গে খেলোয়াড়দের ফিটনেসে ঘাটতি ছিল স্পষ্ট। ৫৪ মিনিটে থাই গোলরক্ষকের পাঠানো সরাসরি বল থেকে দলের চতুর্থ গোলটি করেন ম্যাডিসন। ৫৭ মিনিটে মংকোলদিকে বক্সের ভেতর ফেলে দিয়ে বিপদ ডেকে আনেন কোহাতি কিসকু। পেনাল্টি পেয়ে গোল করতে কোনো ভুল করেননি মংকোলদি। শেষ দিকে রুপনা দারুণ কিছু সেভ না দিলে হারের ব্যবধান আরও বাড়তে পারত।
দুটি ম্যাচে হারলেও শেখার অনেক কিছু আছে বলে জানালেন শামসুন্নাহার জুনিয়র। ম্যাচ শেষে সম্প্রচারকারীদের তিনি বলেন ‘ভালো লাগছে, কারণ আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা চেষ্টা করছি। কিন্তু তারপরও আমরা পেরে উঠতে পারেনি। আমরা যেহেতু এশিয়ান কাপে কোয়ালিফাই করেছি সেই প্রস্তুতি নিয়ে এই প্রীতি ম্যাচ দুটো খেলা, এখান থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারব কারণ থাইল্যান্ড অনেক শক্তিশালী দল। তাদের বিপক্ষে আমরা যে ভুলত্রুটিগুলো করেছি, সেখান থেকে আমাদের অনেক শেখার আছে।’

বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি করেন শামসুন্নাহার জুনিয়র।
প্রথম ম্যাচে হারের ব্যবধানটা (৩-০) অবশ্য কম ছিল। ব্যাংককের ব্যাংমদ স্টেডিয়ামে আজ সেদিনের মতো প্রথম মিনিটে গোলহজম না করলেও বাংলাদেশের রক্ষণ ছিল ছন্নছাড়া। প্রথম পাঁচ মিনিটে দুবার অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের ভুলের কারণে বিপদের মুখে পড়ার উপক্রম ঘট। থাইল্যান্ডের ফরোয়ার্ডদের সঙ্গে গতিতে পেরে উঠছিলেন না তিনি।
১২ মিনিটে এগিয়ে যায় থাইল্যান্ড। যদিও গোলটি নিয়ে বিতর্ক থাকছে। মাঝমাঠ থেকে জিরাপোর্ন মংকোলদির থ্রু বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বাংলাদেশ গোলরক্ষক রুপনা চাকমার দুই পায়ের ফাঁক দিয়ে বল জালে পাঠান সাওয়ালাক পেঙ্গনগাম। যদিও খালি চোখে দেখলে মনে হবে গোল করার আগে অফসাইডে ছিলেন থাইর অধিনায়ক।
২৩ মিনিটে হাইলাইন ডিফেন্সে বাংলাদেশের পাতা অফসাইডের ফাঁদ এড়িয়ে থাইল্যান্ডের হয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মংকোলদি। কাঞ্জনাপোর্ন সায়েনখুনের বাড়ানো লং পাসে আমলে নিতে সহজেই বাংলাদেশের দুই ডিফেন্ডার নবীরণ খাতুন ও আফঈদা খন্দকারকে পেছনে ফেরেন তিনি। তাঁকে ঠেকাতে এগিয়ে আসেন রুপনা চাকমা। মংকোলদিও বুদ্ধিদীপ্ত ফরোয়ার্ডের মতো রুপনার মাথার ওপর দিয়ে জালে পাঠান বল।
২৯ মিনিটে ব্যবধান কমায় বাংলাদেশ। মারিয়া মান্দার কর্নার থেকে শামসুন্নাহার জুনিয়রের হেড পোস্টে লেগে আশ্রয় নেয় জালে। সেই স্বস্তি ৫ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়নি। ৩৪ মিনিটে থাইল্যান্ড আবারও বাড়ায় ব্যবধান। মাঝমাঠ থেকে রিয়ানে রুশের থ্রু বলে প্রথম স্পর্শেই জালের ঠিকানা খুঁজে নেন ম্যাডিসন কাস্তিন। এবারও রুপনার মাথার ওপর দিয়ে যায় বল। অথচ ম্যাডিসনের দু পাশে ছিলেন আফঈদা ও শামসুন্নাহার সিনিয়র। তারা চার্জ করার আগেই বলে টোকা মেরে নিজের কাজ নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করেন ম্যাডিসন।
বিরতির পর আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে থাইল্যান্ড। বাংলাদেশের রক্ষণে দুর্বলতার সঙ্গে খেলোয়াড়দের ফিটনেসে ঘাটতি ছিল স্পষ্ট। ৫৪ মিনিটে থাই গোলরক্ষকের পাঠানো সরাসরি বল থেকে দলের চতুর্থ গোলটি করেন ম্যাডিসন। ৫৭ মিনিটে মংকোলদিকে বক্সের ভেতর ফেলে দিয়ে বিপদ ডেকে আনেন কোহাতি কিসকু। পেনাল্টি পেয়ে গোল করতে কোনো ভুল করেননি মংকোলদি। শেষ দিকে রুপনা দারুণ কিছু সেভ না দিলে হারের ব্যবধান আরও বাড়তে পারত।
দুটি ম্যাচে হারলেও শেখার অনেক কিছু আছে বলে জানালেন শামসুন্নাহার জুনিয়র। ম্যাচ শেষে সম্প্রচারকারীদের তিনি বলেন ‘ভালো লাগছে, কারণ আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা চেষ্টা করছি। কিন্তু তারপরও আমরা পেরে উঠতে পারেনি। আমরা যেহেতু এশিয়ান কাপে কোয়ালিফাই করেছি সেই প্রস্তুতি নিয়ে এই প্রীতি ম্যাচ দুটো খেলা, এখান থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারব কারণ থাইল্যান্ড অনেক শক্তিশালী দল। তাদের বিপক্ষে আমরা যে ভুলত্রুটিগুলো করেছি, সেখান থেকে আমাদের অনেক শেখার আছে।’

অর্থের ঝনঝনানি, রানের বন্যা—আইপিএলকে ‘পাখির চোখ’ করেন বিশ্বের অনেক তারকা ক্রিকেটার। হাউজফুল স্টেডিয়ামে একের পর এক ছক্কা গ্যালারিতে যখন আছড়ে পড়ে, তখন শোনা যায় দর্শকদের গর্জন। ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের ছক্কার রেকর্ডও আজ প্রায় ভাঙতে বসেছিল।
০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
১ ঘণ্টা আগে
মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
খুলনার জয়ের নায়ক আফিফ হোসেন ধ্রুব। পার্টটাইম বোলিংয়ে বরিশালের ব্যাটিং লাইনে ধস নামান তিনি। আগে ব্যাট করে ৩১৩ রান তোলে খুলনা। জবাব ১২৬ রানে অলআউট হয় চট্টগ্রাম। তাদের গুটিয়ে দেওয়ার পথে ৩১ রানে ৬ উইকেট নেন আফিফ। ফলোঅনে পড়ে আবার ব্যাট করতে নেমে ২২৪ রানে থামে বরিশালের ইনিংস। এ যাত্রায় ২ উইকেট নেন আফিফ। ৩৮ রানের লক্ষ্য দাঁড়ায় খুলনার সামনে। ৩ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় তারা। দুই ইনিংস মিলে ৮ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন আফিফ।
চট্টগ্রামের দেওয়া ৪৮৩ রানের বিশাল লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় দিন শেষ রাজশাহীর সংগ্রহ ৪ উইকেটে ২১৯ রান। ৬ উইকেট হাতে রেখে শেষদিনে আরও ২৬৪ রান করতে হবে পদ্মাপাড়ের দলটিকে। এই অবস্থা থেকে তাদের ম্যাচ হারের সম্ভাবনা বেশি। কিছুটা আশা বাঁচিয়ে রেখেছেন প্রিতম কুমার ও মেহরব হাসান। দুজনই ফিফটির দেখা পেয়েছেন। প্রিতম ৫৬ ও মেহরব ৫৪ রান নিয়ে চতুর্থ দিন ব্যাট করতে নামবেন।
ড্রয়ের পথে এগোচ্ছে সিলেট–ময়মনসিংহ ও ঢাকা–রংপুরের ম্যাচ। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম ইনিংসে ৪০১ রান করে নাবগত ময়মনসিংহ। জবাবে ৪৮৯ রানে থামে স্বাগতিকদের ইনিংস। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৮ রান করেছে ময়মনসিংহ। ৩০ রানে পিছিয়ে তারা। দ্বিতীয় ইনিংসে দুই দলের ২০ উইকেট হাতে থাকায় ম্যাচটিতে ফল না হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় শতভাগ। রংপুরের বিপক্ষে ৭৫ রানের লিড নিয়েছে ঢাকা। দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেট হারিয়ে ২১২ রান করেছে তারা। অতি নাটকীয় কিছু না হলে এই ম্যাচেও ফল আসবে না।

জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসরে প্রথম জয়ের সাক্ষী হলো খুলনা। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে জিয়াউর রহমানের দল। তৃতীয় দিন শেষে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছে শাহাদাত হোসেন দিপুর চট্টগ্রাম।
খুলনার জয়ের নায়ক আফিফ হোসেন ধ্রুব। পার্টটাইম বোলিংয়ে বরিশালের ব্যাটিং লাইনে ধস নামান তিনি। আগে ব্যাট করে ৩১৩ রান তোলে খুলনা। জবাব ১২৬ রানে অলআউট হয় চট্টগ্রাম। তাদের গুটিয়ে দেওয়ার পথে ৩১ রানে ৬ উইকেট নেন আফিফ। ফলোঅনে পড়ে আবার ব্যাট করতে নেমে ২২৪ রানে থামে বরিশালের ইনিংস। এ যাত্রায় ২ উইকেট নেন আফিফ। ৩৮ রানের লক্ষ্য দাঁড়ায় খুলনার সামনে। ৩ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় তারা। দুই ইনিংস মিলে ৮ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন আফিফ।
চট্টগ্রামের দেওয়া ৪৮৩ রানের বিশাল লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় দিন শেষ রাজশাহীর সংগ্রহ ৪ উইকেটে ২১৯ রান। ৬ উইকেট হাতে রেখে শেষদিনে আরও ২৬৪ রান করতে হবে পদ্মাপাড়ের দলটিকে। এই অবস্থা থেকে তাদের ম্যাচ হারের সম্ভাবনা বেশি। কিছুটা আশা বাঁচিয়ে রেখেছেন প্রিতম কুমার ও মেহরব হাসান। দুজনই ফিফটির দেখা পেয়েছেন। প্রিতম ৫৬ ও মেহরব ৫৪ রান নিয়ে চতুর্থ দিন ব্যাট করতে নামবেন।
ড্রয়ের পথে এগোচ্ছে সিলেট–ময়মনসিংহ ও ঢাকা–রংপুরের ম্যাচ। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম ইনিংসে ৪০১ রান করে নাবগত ময়মনসিংহ। জবাবে ৪৮৯ রানে থামে স্বাগতিকদের ইনিংস। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৮ রান করেছে ময়মনসিংহ। ৩০ রানে পিছিয়ে তারা। দ্বিতীয় ইনিংসে দুই দলের ২০ উইকেট হাতে থাকায় ম্যাচটিতে ফল না হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় শতভাগ। রংপুরের বিপক্ষে ৭৫ রানের লিড নিয়েছে ঢাকা। দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেট হারিয়ে ২১২ রান করেছে তারা। অতি নাটকীয় কিছু না হলে এই ম্যাচেও ফল আসবে না।

অর্থের ঝনঝনানি, রানের বন্যা—আইপিএলকে ‘পাখির চোখ’ করেন বিশ্বের অনেক তারকা ক্রিকেটার। হাউজফুল স্টেডিয়ামে একের পর এক ছক্কা গ্যালারিতে যখন আছড়ে পড়ে, তখন শোনা যায় দর্শকদের গর্জন। ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের ছক্কার রেকর্ডও আজ প্রায় ভাঙতে বসেছিল।
০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
১ ঘণ্টা আগে
মাত্র ২২ দিন আগের ঘটনা। শারজায় জাকের আলী অনিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে করেছিল ধবলধোলাই। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম বড় অর্জনই বলতে হবে এটাকে। কিন্তু এই সংস্করণে ঠিক তাঁর পরের ম্যাচে নেতৃত্ব তো দূরে থাক, একাদশ থেকেই বাদ পড়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
২ ঘণ্টা আগে