নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তাসকিন আহমেদের অফ স্ট্যাম্পের অনেক বাইরে পড়া বলটা যেভাবে ইনসুইং করে লেগ স্ট্যাম্পের ওপর দিয়ে ছোঁ মেরে গেল, ওই ডেলিভারিতেই হয়তো লেখা হয়ে যায় এইডেন মার্কারামের ‘মরণ’। মার্কারাম সেই বলে এতটাই বিধ্বস্ত হয়েছিলেন, হাত থেকে ছুড়ে যায় ব্যাটও। পরের বলেই সেই অস্বস্তির মূল্য চুকালেন দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটার। আরেকটি ইনসুইংঙ্গারে খোঁচা মেরে ক্যাচ তুলে দিলেন স্লিপে।
তাসকিনের শৌর্যের সবচেয়ে বড় উদাহরণ যেন এই উইকেট। স্কোরবোর্ডে ৮৪ রান নিয়েও বাংলাদেশ পেসার যে লড়াইটা দেখালেন দিন শেষে হয়তো অনেকেরই আফসোস ঝরছিল–ইস রানটা যদি আরও একটু বড় হতো। শুধু তাসকিন নন, দুর্দান্ত বোলিং করেছেন মেহেদী হাসান, শরীফুল ইসলামরাও। কিন্তু এত কম রান করে যে দক্ষিণ আফ্রিকার মতো বড় দলের বিপক্ষে জেতা যায় না। বাংলাদেশের এবারের হার ৬ উইকেটে।
৮৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংসের শুরুটা যেন বাংলাদেশ ইনিংসের হাইলাইটস। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দুর্দান্ত বোলিং করা তাসকিন তাঁর পারফরম্যান্স ধরে রেখেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও। মার্কারামকে শূন্য রানে ফেরার আগে ২৬ বছর বয়সী পেসার প্রথম ওভারেই এলভিডব্লুর ফাঁদে ফেলেছেন রিজা হেনড্রিকসকেও। আরও একবার বাঁহাতি ব্যাটারদের বিপক্ষে কতটা ভয়ংকর সেটি দেখালেন মেহেদী হাসান। ডি কককে বোল্ড করেন এই অফ স্পিনার। তাসকিন–মেহেদী–শরীফুলদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাওয়ার প্লেতে ৩৩ রানে তিন উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ১০ ওভারের মধ্যে তাসকিন–শরীফুলদের বোলিং কোটা শেষ হওয়ার অন্য বোলাররা পারেননি টেম্ভা বাভুমা ও ফন ডার ডোসেনের সামনে আতঙ্ক হতে। জয় থেকে পাঁচ রান দূরে থাকতে ডোসেনকে ফিরলেও তাই সমস্যা হয়নি। মিলারকে সঙ্গে নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক জয়ের বাকি কাজটা সারেন।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে এবারের বিশ্বকাপের সবচেয়ে বাজে ব্যাটিং উপহার দেয় বাংলাদেশ। পুরো ইনিংসে তিনটা চার ও একটি ছক্কা। দুই অঙ্কও পেরোতে পারেননি আট ব্যাটার। এক শর ওপর স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করেছেন মাত্র একজন ব্যাটার। ৫৯ বলে কোনো রানই করতে পারেননি ব্যাটাররা। ফলাফল ১৮.২ ওভারে ৮৪ রানেই অলআউট বাংলাদেশ। ৪৫ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে একটা সময় বিশ্বকাপের সর্বনিম্ন রানের রেকর্ডটাও উঁকি দিচ্ছিল বাংলাদেশের সামনে। অবশ্য লিটন দাসের ২৪ ও মেহেদী হাসানের ২৭ রানের কল্যাণে সেই লজ্জার রেকর্ড হয়নি।
এই প্রথম টি–২০ বিশ্বকাপে সাকিব আল হাসানকে ছাড়া খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। চোটে পড়ায় বিশ্বকাপই শেষ হয়ে গেছে বাঁহাতি অলরাউন্ডারের। তাঁর জায়গায় আজ বাংলাদেশ শামীমকে খেলিয়েছে। সুপার টুয়েলভে ছন্নছাড়া বোলিং করা মোস্তাফিজকে একাদশের বাইরে রাখার সাহসও দেখিয়েছে বাংলাদেশ। বাঁহাতি পেসারের জায়গায় একাদশে ফিরেছেন নাসুম আহমেদ।
এত এত পরিবর্তন নিয়ে নামা বাংলাদেশ শুধু পারল না নিজেদের ব্যাটিংটা পরিবর্তন করতে। তাসকিনের দুর্দান্ত বোলিংয়ের দিনও তাই বাংলাদেশের ভাগ্যে লেখা থাকল–পরাজয়।
তাসকিন আহমেদের অফ স্ট্যাম্পের অনেক বাইরে পড়া বলটা যেভাবে ইনসুইং করে লেগ স্ট্যাম্পের ওপর দিয়ে ছোঁ মেরে গেল, ওই ডেলিভারিতেই হয়তো লেখা হয়ে যায় এইডেন মার্কারামের ‘মরণ’। মার্কারাম সেই বলে এতটাই বিধ্বস্ত হয়েছিলেন, হাত থেকে ছুড়ে যায় ব্যাটও। পরের বলেই সেই অস্বস্তির মূল্য চুকালেন দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটার। আরেকটি ইনসুইংঙ্গারে খোঁচা মেরে ক্যাচ তুলে দিলেন স্লিপে।
তাসকিনের শৌর্যের সবচেয়ে বড় উদাহরণ যেন এই উইকেট। স্কোরবোর্ডে ৮৪ রান নিয়েও বাংলাদেশ পেসার যে লড়াইটা দেখালেন দিন শেষে হয়তো অনেকেরই আফসোস ঝরছিল–ইস রানটা যদি আরও একটু বড় হতো। শুধু তাসকিন নন, দুর্দান্ত বোলিং করেছেন মেহেদী হাসান, শরীফুল ইসলামরাও। কিন্তু এত কম রান করে যে দক্ষিণ আফ্রিকার মতো বড় দলের বিপক্ষে জেতা যায় না। বাংলাদেশের এবারের হার ৬ উইকেটে।
৮৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংসের শুরুটা যেন বাংলাদেশ ইনিংসের হাইলাইটস। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দুর্দান্ত বোলিং করা তাসকিন তাঁর পারফরম্যান্স ধরে রেখেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও। মার্কারামকে শূন্য রানে ফেরার আগে ২৬ বছর বয়সী পেসার প্রথম ওভারেই এলভিডব্লুর ফাঁদে ফেলেছেন রিজা হেনড্রিকসকেও। আরও একবার বাঁহাতি ব্যাটারদের বিপক্ষে কতটা ভয়ংকর সেটি দেখালেন মেহেদী হাসান। ডি কককে বোল্ড করেন এই অফ স্পিনার। তাসকিন–মেহেদী–শরীফুলদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাওয়ার প্লেতে ৩৩ রানে তিন উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ১০ ওভারের মধ্যে তাসকিন–শরীফুলদের বোলিং কোটা শেষ হওয়ার অন্য বোলাররা পারেননি টেম্ভা বাভুমা ও ফন ডার ডোসেনের সামনে আতঙ্ক হতে। জয় থেকে পাঁচ রান দূরে থাকতে ডোসেনকে ফিরলেও তাই সমস্যা হয়নি। মিলারকে সঙ্গে নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক জয়ের বাকি কাজটা সারেন।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে এবারের বিশ্বকাপের সবচেয়ে বাজে ব্যাটিং উপহার দেয় বাংলাদেশ। পুরো ইনিংসে তিনটা চার ও একটি ছক্কা। দুই অঙ্কও পেরোতে পারেননি আট ব্যাটার। এক শর ওপর স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করেছেন মাত্র একজন ব্যাটার। ৫৯ বলে কোনো রানই করতে পারেননি ব্যাটাররা। ফলাফল ১৮.২ ওভারে ৮৪ রানেই অলআউট বাংলাদেশ। ৪৫ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে একটা সময় বিশ্বকাপের সর্বনিম্ন রানের রেকর্ডটাও উঁকি দিচ্ছিল বাংলাদেশের সামনে। অবশ্য লিটন দাসের ২৪ ও মেহেদী হাসানের ২৭ রানের কল্যাণে সেই লজ্জার রেকর্ড হয়নি।
এই প্রথম টি–২০ বিশ্বকাপে সাকিব আল হাসানকে ছাড়া খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। চোটে পড়ায় বিশ্বকাপই শেষ হয়ে গেছে বাঁহাতি অলরাউন্ডারের। তাঁর জায়গায় আজ বাংলাদেশ শামীমকে খেলিয়েছে। সুপার টুয়েলভে ছন্নছাড়া বোলিং করা মোস্তাফিজকে একাদশের বাইরে রাখার সাহসও দেখিয়েছে বাংলাদেশ। বাঁহাতি পেসারের জায়গায় একাদশে ফিরেছেন নাসুম আহমেদ।
এত এত পরিবর্তন নিয়ে নামা বাংলাদেশ শুধু পারল না নিজেদের ব্যাটিংটা পরিবর্তন করতে। তাসকিনের দুর্দান্ত বোলিংয়ের দিনও তাই বাংলাদেশের ভাগ্যে লেখা থাকল–পরাজয়।
নেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৪৪ মিনিট আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
১ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড় হিসেবে রিকি পন্টিং কতটা সফল, সেটা বলবে তাঁর পরিসংখ্যান। রানের পর রান করে রেকর্ড গড়েছেন। তাঁর ক্যাবিনেটেও আছে একগাদা শিরোপা। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে খেলে অসংখ্য হারা ম্যাচ জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি।
২ ঘণ্টা আগেক্যারিয়ারে বেশির ভাগ সময় নেইমার লড়াই করেছেন চোটের সঙ্গে। প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে চোটে পড়ে কত ম্যাচ তিনি মিস করেছেন, সেটার হিসেব নেই। ব্রাজিলের ফরোয়ার্ডকে এবার আক্রমণ করল করোনা।
৩ ঘণ্টা আগে