ক্রীড়া ডেস্ক
আগে ব্যাটিং করে আগের দুই ম্যাচে হেসেখেলে জিতেছে পাকিস্তান। গতকাল পরে ব্যাটিং করেও সহজ জয় তুলে নিয়ে তারা ধবলধোলাই করেছে বাংলাদেশকে। বাংলাদেশের দেওয়া ১৯৭ রানের লক্ষ্য মোহাম্মদ হারিসের সেঞ্চুরির সুবাদে ১৬ বল এবং ৭ উইকেট হাতে রেখে জিতে যায় পাকিস্তান।
১৯৬ রানের স্কোর গড়ার পর জয়ের জন্য দরকার ছিল ভালো বোলিং। সেই ‘ভালো বোলিং’টাই করতে পারেনি বাংলাদেশ। বোলিংয়ে শুরুটা অবশ্য আশাজাগানিয়াই হয়েছিল। ফর্মে থাকা ওপেনার সাহিবজাদা ফারহানকে (১) প্রথম ওভারেই ফিরিয়ে দিয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। উজ্জীবিত হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ শিবির। কিন্তু এরপর সফরকারী বোলার-ফিল্ডারদের হতাশ করে সিয়াম আইয়ুব ও মোহাম্মদ হারিস ৫৩ বলে গড়েন ৯২ রানের জুটি। ইনিংসে দশম ওভারে তানজিদ হাসান সাকিব সিয়াম আইয়ুবকে ফিরিয়ে দিলে ভাঙে এই জুটি। ফিফটি থেকে ৫ রান দূরে আইয়ুব আউট হয়ে গেলেও মোহাম্মদ হারিস ২৫ বলে ফিফটি ছুঁয়ে ব্যাট করতে থাকেন।
হারিসের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়েই প্রয়োজনীয় রানরেটের চেয়ে বেশি রান তুলতে থাকে পাকিস্তান। ১৩তম ওভারে মিরাজ ১৩ বলে ২৬ রান করা হাসান নওয়াজকেও তুলে নিলেও কক্ষচ্যুত করা যায়নি পাকিস্তানকে। দলকে লক্ষ্যচ্যুত হতে দেননি হারিস। ২৩২.৬০ স্ট্রাইকরেটে করেছেন অপরাজিত ১০৭ রান। আগা সালমানের (১৫*) সঙ্গে নিয়ে হারিস চতুর্থ উইকেটে ২৭ বলে ৬০ রান তুললে ১৭.২ ওভারেই জিতে যায় পাকিস্তান (১৯৭/৩)।
এর আগে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টসে হেরে আগে ব্যাট করে ৬ উইকেটে ১৯৬ রান তোলে বাংলাদেশ। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি পাকিস্তানের বিপক্ষে এটাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর। আগের সর্বোচ্চ ছিল ১৭৫। ২০১২ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাল্লেকেলেতে এই রান পাকিস্তানের বিপক্ষে তুলেছিল বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের রেকর্ড স্কোর গড়ার পথে অবদান ওপেনিং জুটির। প্রথম দুই ম্যাচের একটিতে ওপেনিংয়ে জুটিতে এসেছিল ১৪ ও ৪৪ রান। কাল সিরিজের শেষ শেষ টি-টোয়েন্টিতে জ্বলে উঠলেন দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমন। ৬৪ বল খেলে গড়লেন ১১০ রানের জুটি। তাতেই সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে ১৬৪ ও ১৪৪ করা বাংলাদেশ গতকাল তোলে ১৯৬ রান।
দলের রেকর্ড এই স্কোরে বড় অবদান আমিরাত সিরিজে সেঞ্চুরি করা পারভেজ হোসেন ইমনের। ৬টি চার ও ৩টি ছয়ে ২৭ বলে ফিফটি ছুঁয়ে ইমন আউট হয়েছেন ৬৬ রান করে। তাঁর ৩৪টি বলের ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ১৯৪.১১।
ইনিংসের ১১তম ওভারে ফাহিম আশরাফের বলে ৩২ বলে ৪৪ রান করে তানজিম আউট হয়ে গেলে ভাঙে ওপেনিং জুটি। পরের ওভারেই শাদাব খানের বলে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে ৩৪ বলে ৪ ছক্কা ও ৭ চারে ৬৬ রান করা ইমনও ফিরে যান।
দুই ওপেনার আউট হয়ে গেলে কমে আসে রানের গতি। তিনে নামা লিটন দাস ও চারে নামা তাওহীদ হৃদয় চেষ্টা চালিয়ে যান, কিন্তু শুরুতে ছন্দ আর ধরে রাখা যায়নি। হৃদয় অবশ্য ২৫ বলে ৩৮ রান করে আউট হয়ে যান।
১৫তম ওভারে দল তুলে ফেলে ১৫০ রান। ১৬তম ওভারে বোলিংয়ে এসে আব্বাস আফ্রিদি মিতব্যয়ী ওভার করেন। সেটাই ছিল বাউন্ডারিবিহীন প্রথম ওভার। এরপর লিটনও (২২) ফেরেন হাসান আলীর বলে, আগের বলেই যিনি এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে দারুণ এক বাউন্ডারি মেরেছিলেন। লিটন-হৃদয়ের ৩২ বলে ৪৯ রানের জুটির পর ১৮তম ওভারে আব্বাস আলী শামীম হোসেন (৮) ও হৃদয়কে (২৫) ফিরিয়ে দেন। ৯ বলে ১৫ রান করে অপরাজিত থাকেন জাকের আলী। হাসান আলী ও আব্বাস আফ্রিদি নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।
আগে ব্যাটিং করে আগের দুই ম্যাচে হেসেখেলে জিতেছে পাকিস্তান। গতকাল পরে ব্যাটিং করেও সহজ জয় তুলে নিয়ে তারা ধবলধোলাই করেছে বাংলাদেশকে। বাংলাদেশের দেওয়া ১৯৭ রানের লক্ষ্য মোহাম্মদ হারিসের সেঞ্চুরির সুবাদে ১৬ বল এবং ৭ উইকেট হাতে রেখে জিতে যায় পাকিস্তান।
১৯৬ রানের স্কোর গড়ার পর জয়ের জন্য দরকার ছিল ভালো বোলিং। সেই ‘ভালো বোলিং’টাই করতে পারেনি বাংলাদেশ। বোলিংয়ে শুরুটা অবশ্য আশাজাগানিয়াই হয়েছিল। ফর্মে থাকা ওপেনার সাহিবজাদা ফারহানকে (১) প্রথম ওভারেই ফিরিয়ে দিয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। উজ্জীবিত হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ শিবির। কিন্তু এরপর সফরকারী বোলার-ফিল্ডারদের হতাশ করে সিয়াম আইয়ুব ও মোহাম্মদ হারিস ৫৩ বলে গড়েন ৯২ রানের জুটি। ইনিংসে দশম ওভারে তানজিদ হাসান সাকিব সিয়াম আইয়ুবকে ফিরিয়ে দিলে ভাঙে এই জুটি। ফিফটি থেকে ৫ রান দূরে আইয়ুব আউট হয়ে গেলেও মোহাম্মদ হারিস ২৫ বলে ফিফটি ছুঁয়ে ব্যাট করতে থাকেন।
হারিসের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়েই প্রয়োজনীয় রানরেটের চেয়ে বেশি রান তুলতে থাকে পাকিস্তান। ১৩তম ওভারে মিরাজ ১৩ বলে ২৬ রান করা হাসান নওয়াজকেও তুলে নিলেও কক্ষচ্যুত করা যায়নি পাকিস্তানকে। দলকে লক্ষ্যচ্যুত হতে দেননি হারিস। ২৩২.৬০ স্ট্রাইকরেটে করেছেন অপরাজিত ১০৭ রান। আগা সালমানের (১৫*) সঙ্গে নিয়ে হারিস চতুর্থ উইকেটে ২৭ বলে ৬০ রান তুললে ১৭.২ ওভারেই জিতে যায় পাকিস্তান (১৯৭/৩)।
এর আগে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টসে হেরে আগে ব্যাট করে ৬ উইকেটে ১৯৬ রান তোলে বাংলাদেশ। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি পাকিস্তানের বিপক্ষে এটাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর। আগের সর্বোচ্চ ছিল ১৭৫। ২০১২ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাল্লেকেলেতে এই রান পাকিস্তানের বিপক্ষে তুলেছিল বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের রেকর্ড স্কোর গড়ার পথে অবদান ওপেনিং জুটির। প্রথম দুই ম্যাচের একটিতে ওপেনিংয়ে জুটিতে এসেছিল ১৪ ও ৪৪ রান। কাল সিরিজের শেষ শেষ টি-টোয়েন্টিতে জ্বলে উঠলেন দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমন। ৬৪ বল খেলে গড়লেন ১১০ রানের জুটি। তাতেই সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে ১৬৪ ও ১৪৪ করা বাংলাদেশ গতকাল তোলে ১৯৬ রান।
দলের রেকর্ড এই স্কোরে বড় অবদান আমিরাত সিরিজে সেঞ্চুরি করা পারভেজ হোসেন ইমনের। ৬টি চার ও ৩টি ছয়ে ২৭ বলে ফিফটি ছুঁয়ে ইমন আউট হয়েছেন ৬৬ রান করে। তাঁর ৩৪টি বলের ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ১৯৪.১১।
ইনিংসের ১১তম ওভারে ফাহিম আশরাফের বলে ৩২ বলে ৪৪ রান করে তানজিম আউট হয়ে গেলে ভাঙে ওপেনিং জুটি। পরের ওভারেই শাদাব খানের বলে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে ৩৪ বলে ৪ ছক্কা ও ৭ চারে ৬৬ রান করা ইমনও ফিরে যান।
দুই ওপেনার আউট হয়ে গেলে কমে আসে রানের গতি। তিনে নামা লিটন দাস ও চারে নামা তাওহীদ হৃদয় চেষ্টা চালিয়ে যান, কিন্তু শুরুতে ছন্দ আর ধরে রাখা যায়নি। হৃদয় অবশ্য ২৫ বলে ৩৮ রান করে আউট হয়ে যান।
১৫তম ওভারে দল তুলে ফেলে ১৫০ রান। ১৬তম ওভারে বোলিংয়ে এসে আব্বাস আফ্রিদি মিতব্যয়ী ওভার করেন। সেটাই ছিল বাউন্ডারিবিহীন প্রথম ওভার। এরপর লিটনও (২২) ফেরেন হাসান আলীর বলে, আগের বলেই যিনি এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে দারুণ এক বাউন্ডারি মেরেছিলেন। লিটন-হৃদয়ের ৩২ বলে ৪৯ রানের জুটির পর ১৮তম ওভারে আব্বাস আলী শামীম হোসেন (৮) ও হৃদয়কে (২৫) ফিরিয়ে দেন। ৯ বলে ১৫ রান করে অপরাজিত থাকেন জাকের আলী। হাসান আলী ও আব্বাস আফ্রিদি নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।
বাফুফের সংবাদ সম্মেলন কক্ষে আজ গিজগিজ করছিল সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে। অনেককে জায়গা না পেয়ে মাটিতেই বসতে হয়েছে। এমন দৃশ্য আগে কখনো দেখেননি জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। ফুটবল উন্মাদনার এই সময়ে ভালো লাগার পাশাপাশি খারাপ লাগার অনুভূতিও ছিল তাঁর। খানিক পরে জামাল আর কোচ কাবরেরাকেও একটু অন্যরকম অভিজ্ঞতা
১৩ মিনিট আগেরোলাঁ গারোঁয় আরাইনা সাবালেঙ্কা হয়ে উঠেছেন রীতিমতো অপ্রতিরোধ্য! টেনিসের বিশ্বের এক নম্বর খেলোয়াড় ফ্রেঞ্চ ওপেনে কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত টানা পাঁচ ম্যাচে কোনো সেটে হারেননি। আজ নারী এককে শেষ আটের লড়াইয়ে কিছুটা প্রতিরোধেরমুখে পড়তে হয়েছিল বেলারুশ তারকাকে। তবে শেষ পর্যন্ত বাধা টপকে অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন চীন
২ ঘণ্টা আগেআইপিএলে নতুন চ্যাম্পিয়ন পাওয়ার অপেক্ষা মাত্র কয়েক ঘণ্টায়। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে আজ ১৮তম আইপিএলের ফাইনালে মুখোমুখি হবে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু-পাঞ্জাব কিংস। বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হতে যাওয়া এই ম্যাচে বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগের্যাঙ্কিংয়ের ৩৯ ধাপ এগিয়ে থাকা ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতে রুখে চমকে দিয়েছে বাংলাদেশ নারী দল। গোলশূন্য সেই ড্রয়ের ম্যাচ আফঈদা খন্দকার-মারিয়া মান্দারাদের জুগিয়েছে বাড়তি আত্মবিশ্বাস। ত্রিদেশীয় প্রীতি টুর্নামেন্টের শেষ ম্যাচে আজ স্বাগতিক জর্ডানকে হারাতে উন্মুখ বাংলাদেশ। আম্মানের কিং আব্দুল্লাহ
৮ ঘণ্টা আগে