ক্রীড়া ডেস্ক

মিরপুরে গত মাসে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির উইকেট নিয়ে সমালোচনা তো কম হয়নি। সেই সিরিজে ব্যাটারদের রানের জন্য সংগ্রাম করতে হয়েছিল। এক মাস পর সেই মিরপুরেই যখন টেস্ট খেলছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড, তখন দেখা যাচ্ছে ভিন্ন চিত্র। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের ফল পেতে অপেক্ষা করতে হবে শেষ দিন পর্যন্ত।
সিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্টে আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারিয়েছিল নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। চার দিনে শেষ হওয়া টেস্ট জিতে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। মিরপুরে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট পাঁচ দিনে গড়ালেও শান্তর দলের জয় কেবল সময়ের অপেক্ষা। দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেটে ১৭৬ রানে চতুর্থ দিনের খেলা শেষ করেছে আয়ারল্যান্ড। সফরকারীদের জিততে এখনো ৩৩৩ রান করতে হবে।
২০১৮ সালে মিরপুরে টেস্টে জিম্বাবুয়েকে ২১৮ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। সাত বছর আগের এই টেস্টের কথা উল্লেখ করার কারণ একটাই। এই একবারই পাঁচ দিনে গড়িয়েছে মিরপুর টেস্ট ও বাংলাদেশ জিতেছে। আগামীকাল দ্বিতীয়বারের মতো ঘটতে যাচ্ছে এমন ঘটনা।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৭ ওভারে ১ উইকেটে ১৫৬ রানে আজ চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করে বাংলাদেশ। দিনের খেলা শুরুর চতুর্থ ওভারেই উইকেট হারায় স্বাগতিকেরা। ৪১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে সাদমান ইসলামকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন আইরিশ স্পিনার অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইন। ১১৯ বলে ৭ চারে করেন ৭৮ রান। তাতে ভেঙে যায় দ্বিতীয় উইকেটে সাদমান-মুমিনুলের ৫৪ রানের জুটি। চার নম্বরে নেমে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ফিরেছেন ১ রানে।
দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৪১.১ ওভারে ৩ উইকেটে ১৭৪ রান। পাঁচ নম্বরে নামেন বাংলাদেশের টেস্ট ইতিহাসে প্রথম শততম টেস্ট খেলতে নামা মুশফিক। ১৬ রানেই তিনি আউট হতে পারতেন। ৪৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ম্যাকব্রাইনকে স্লগ সুইপ করতে যান মুশফিক। ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে সহজ ক্যাচ হাতছাড়া করেন ক্যাড কারমাইকেল।
১৬ রানে জীবন পাওয়া মুশফিক করেছেন ৫৩ রান। চতুর্থ উইকেটে মুমিনুল-মুশফিক গড়েন ১৬৭ বলে ১২৩ রানের জুটি। ৬৯তম ওভারের শেষ বলে মুমিনুলকে (৮৭) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আয়ারল্যান্ডের লেগ স্পিনার গ্যাভিন হোয়ে। ৬৯ ওভারে ৪ উইকেটে ২৯৭ রানে পরিণত হওয়া বাংলাদেশ তখনই ইনিংস ঘোষণা করেছে। ২১১ রানের লিডসহ বাংলাদেশের স্কোর হয়েছে ৫০৮ রান।
৫০৯ রানের লক্ষ্যে নেমে ৭.৫ ওভারে ২৬ রানে ২ উইকেটে পরিণত হয় আয়ারল্যান্ড। দুই ওপেনার অ্যান্ড্রু বলবার্নি (১৩) ও পল স্টার্লিংকে (৯) ফেরান তাইজুল ইসলাম। তৃতীয় উইকেটে ৬৮ বলে ৫১ রানের জুটি গড়েন হ্যারি টেক্টর ও ক্যাড কারমাইকেল। ২০তম ওভারের প্রথম বলে কারমাইকেলকে (১৯) জুটি ভাঙেন হাসান মুরাদ।
৭৭ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে নামেন কার্টিস ক্যাম্ফার। চতুর্থ উইকেটে ৮৫ বলে ৪১ রানের জুটি গড়েন টেক্টর-কাম্ফার। ফিফটি করা টেক্টরকে (৫০) ফিরিয়ে এই জুটিও ভাঙেন হাসান মুরাদ। এরপর প্রথাগত টেস্ট মেজাজে খেলতে গিয়ে ৪৯.৫ ওভারে ৬ উইকেটে ১৬৩ রানে পরিণত হয় আয়ারল্যান্ড।
চতুর্থ দিনের শেষ ২৫ বল সাবধানে পার করেছেন ক্যাম্ফার ও অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইন। ক্যাম্ফার ৩৪ ও ম্যাকব্রাইন ১১ রানে ব্যাটিং করছেন। তাইজুল নিয়েছেন ৩ উইকেট। হাসান মুরাদ ও সৈয়দ খালেদ আহমেদ নিয়েছেন ২ ও ১ উইকেট।

মিরপুরে গত মাসে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির উইকেট নিয়ে সমালোচনা তো কম হয়নি। সেই সিরিজে ব্যাটারদের রানের জন্য সংগ্রাম করতে হয়েছিল। এক মাস পর সেই মিরপুরেই যখন টেস্ট খেলছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড, তখন দেখা যাচ্ছে ভিন্ন চিত্র। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের ফল পেতে অপেক্ষা করতে হবে শেষ দিন পর্যন্ত।
সিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্টে আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারিয়েছিল নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। চার দিনে শেষ হওয়া টেস্ট জিতে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। মিরপুরে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট পাঁচ দিনে গড়ালেও শান্তর দলের জয় কেবল সময়ের অপেক্ষা। দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেটে ১৭৬ রানে চতুর্থ দিনের খেলা শেষ করেছে আয়ারল্যান্ড। সফরকারীদের জিততে এখনো ৩৩৩ রান করতে হবে।
২০১৮ সালে মিরপুরে টেস্টে জিম্বাবুয়েকে ২১৮ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। সাত বছর আগের এই টেস্টের কথা উল্লেখ করার কারণ একটাই। এই একবারই পাঁচ দিনে গড়িয়েছে মিরপুর টেস্ট ও বাংলাদেশ জিতেছে। আগামীকাল দ্বিতীয়বারের মতো ঘটতে যাচ্ছে এমন ঘটনা।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৭ ওভারে ১ উইকেটে ১৫৬ রানে আজ চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করে বাংলাদেশ। দিনের খেলা শুরুর চতুর্থ ওভারেই উইকেট হারায় স্বাগতিকেরা। ৪১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে সাদমান ইসলামকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন আইরিশ স্পিনার অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইন। ১১৯ বলে ৭ চারে করেন ৭৮ রান। তাতে ভেঙে যায় দ্বিতীয় উইকেটে সাদমান-মুমিনুলের ৫৪ রানের জুটি। চার নম্বরে নেমে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ফিরেছেন ১ রানে।
দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৪১.১ ওভারে ৩ উইকেটে ১৭৪ রান। পাঁচ নম্বরে নামেন বাংলাদেশের টেস্ট ইতিহাসে প্রথম শততম টেস্ট খেলতে নামা মুশফিক। ১৬ রানেই তিনি আউট হতে পারতেন। ৪৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ম্যাকব্রাইনকে স্লগ সুইপ করতে যান মুশফিক। ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে সহজ ক্যাচ হাতছাড়া করেন ক্যাড কারমাইকেল।
১৬ রানে জীবন পাওয়া মুশফিক করেছেন ৫৩ রান। চতুর্থ উইকেটে মুমিনুল-মুশফিক গড়েন ১৬৭ বলে ১২৩ রানের জুটি। ৬৯তম ওভারের শেষ বলে মুমিনুলকে (৮৭) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আয়ারল্যান্ডের লেগ স্পিনার গ্যাভিন হোয়ে। ৬৯ ওভারে ৪ উইকেটে ২৯৭ রানে পরিণত হওয়া বাংলাদেশ তখনই ইনিংস ঘোষণা করেছে। ২১১ রানের লিডসহ বাংলাদেশের স্কোর হয়েছে ৫০৮ রান।
৫০৯ রানের লক্ষ্যে নেমে ৭.৫ ওভারে ২৬ রানে ২ উইকেটে পরিণত হয় আয়ারল্যান্ড। দুই ওপেনার অ্যান্ড্রু বলবার্নি (১৩) ও পল স্টার্লিংকে (৯) ফেরান তাইজুল ইসলাম। তৃতীয় উইকেটে ৬৮ বলে ৫১ রানের জুটি গড়েন হ্যারি টেক্টর ও ক্যাড কারমাইকেল। ২০তম ওভারের প্রথম বলে কারমাইকেলকে (১৯) জুটি ভাঙেন হাসান মুরাদ।
৭৭ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে নামেন কার্টিস ক্যাম্ফার। চতুর্থ উইকেটে ৮৫ বলে ৪১ রানের জুটি গড়েন টেক্টর-কাম্ফার। ফিফটি করা টেক্টরকে (৫০) ফিরিয়ে এই জুটিও ভাঙেন হাসান মুরাদ। এরপর প্রথাগত টেস্ট মেজাজে খেলতে গিয়ে ৪৯.৫ ওভারে ৬ উইকেটে ১৬৩ রানে পরিণত হয় আয়ারল্যান্ড।
চতুর্থ দিনের শেষ ২৫ বল সাবধানে পার করেছেন ক্যাম্ফার ও অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইন। ক্যাম্ফার ৩৪ ও ম্যাকব্রাইন ১১ রানে ব্যাটিং করছেন। তাইজুল নিয়েছেন ৩ উইকেট। হাসান মুরাদ ও সৈয়দ খালেদ আহমেদ নিয়েছেন ২ ও ১ উইকেট।

অ্যান্ড্রু বলবার্নির উইকেট নিতেই তাইজুল ইসলাম গড়ে ফেললেন রেকর্ড। সাকিব আল হাসানকে ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী বনে গেলেন তাইজুল। এমন মাইলফলক অর্জনের পর তাইজুল হয়তো ভক্ত-সমর্থক, সতীর্থ থেকে শুরু করে পরিবার-পরিজনদের কাছ থেকে পেয়েছেন শুভেচ্ছাবার্তা।
২৩ মিনিট আগে
ইঙ্গিত দিয়েও বড় হতে পারেনি দুটি জুটি। তবু শক্ত অবস্থানে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু শুরুর দিকে দিশেহারা ভারত শেষ সেশনে এসে দেখাল দাপট। সেটাই গুয়াহাটি টেস্টের প্রথম দিনে আজ এগিয়ে রাখল স্বাগতিকদের।
১৩ ঘণ্টা আগে
ফিফটি করলেন সৌম্য সরকার, সেটিকে রূপ দিলেন সেঞ্চুরিতে। এরপর দেড় শ ছাড়িয়ে গেলেন এবং একসময় আশাও দেখালেন ডাবল সেঞ্চুরির। কিন্তু ডাবল সেঞ্চুরি পাননি। তাতে কী! আজ জাতীয় লিগে ময়মনসিংহের বিপক্ষে খুলনার হয়ে খেললেন ক্যারিয়ারসেরা ১৮৬ রানের ইনিংস।
১৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের যে চার জন বোলার টেস্ট ক্রিকেটে ১০০ কিংবা ততোধিক উইকেট নিয়েছেন, তাদের চারজনই স্পিনার। তারা হলেন সাকিব আল হাসান, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক। মিরাজকে বাদ দিলে বাকি তিনজনের মধ্যে রয়েছে মিল—তিনজনই বাঁহাতি।
১৫ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

অ্যান্ড্রু বলবার্নির উইকেট নিতেই তাইজুল ইসলাম গড়ে ফেললেন রেকর্ড। সাকিব আল হাসানকে ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী বনে গেলেন তাইজুল। এমন মাইলফলক অর্জনের পর তাইজুল হয়তো ভক্ত-সমর্থক, সতীর্থ থেকে শুরু করে পরিবার-পরিজনদের কাছ থেকে পেয়েছেন শুভেচ্ছাবার্তা। শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাকিবও। তাইজুল যেন রেকর্ডটাকে আরও সমৃদ্ধ করতে পারেন, এমনটাই চান সাকিব।
মিরপুরে গতকাল সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের চতুর্থ দিনে বলবার্নির উইকেটসহ আরও ২ উইকেট পেয়েছেন তাইজুল। ৫৭ টেস্টে ২৪৯ উইকেট নিয়ে ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী তিনি। এই তালিকায় দুইয়ে থাকা সাকিব নিয়েছেন ২৪৬ উইকেট। তাইজুলের এই কীর্তি নিয়ে যখন চারিদিকে এত আলোচনা, সাকিবও সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে (তাইজুল) অভিনন্দন জানিয়েছেন। নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে সাকিব লিখেছেন, ‘অভিনন্দন তাইজুল। তোমার ক্যারিয়ার যখন শেষ হবে, তখন ৪০০ টেস্ট উইকেট দেখতে চাই। শুভকামনা।’
টেস্টে বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে তাইজুল-সাকিবসহ চার বোলার ১০০-এর বেশি উইকেট নিয়েছেন। এই চার বোলারের চারজনই স্পিনার। যাঁদের মধ্যে তিন বোলার বাঁহাতি। মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে নিয়েছেন ২০৯ ও ১০০ উইকেট। এই তাইজুলকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং কোচ মোহাম্মদ আশরাফুল। আর জাতীয় দলে তো সতীর্থ হিসেবে দেখেছেন মোহাম্মদ রফিক ও সাকিব আল হাসানকে। তো এই তিন স্পিনারের মধ্যে কে সেরা কিংবা কীভাবে মূল্যায়ন করবেন? আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে গতকাল চতুর্থ দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসা আশরাফুল এমন এক প্রশ্নের জবাবে বললেন, ‘আমি বলব যার যার সময়ে তারাই সেরা। এখন তাইজুল খেলছে। এই মুহূর্তে সে-ই সেরা। রফিক ভাইয়ের সময় তিনি সেরা ছিলেন। আর সাকিব তো বিশ্বমানের।’
তাইজুলের সঙ্গে রফিকের একটা মিলের কথাও গতকাল চতুর্থ দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেছিলেন আশরাফুল। বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ বলেছিলেন, ‘তাইজুল এবং রফিক ভাইয়ের মিলটা আমার কাছে এক রকম লাগে যে, তারা সকালবেলা এসে শুরু (প্র্যাকটিস) করবে শেষ পর্যন্ত তা করে যাওয়ার চেষ্টা করবে। সাকিব ছিল পুরোপুরি ভিন্ন। সে চার ওভার বল করলেই তার মনে হতো, যথেষ্ট। সে হয়তো অনেকটা মস্তিষ্ক দিয়ে অনুশীলন করত।’
২০১৮ সালে মিরপুরে টেস্টে জিম্বাবুয়েকে ২১৮ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। সাত বছর আগের এই টেস্টের কথা উল্লেখ করার কারণ একটাই। এই একবারই পাঁচ দিনে গড়িয়েছে মিরপুর টেস্ট ও বাংলাদেশ জিতেছে। আজ দ্বিতীয়বারের মতো ঘটতে যাচ্ছে এমন ঘটনা। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আয়ারল্যান্ড ৬৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮৭ রান করেছে। জিততে সফরকারীদের এখনো ৩২২ রান করতে হবে।

অ্যান্ড্রু বলবার্নির উইকেট নিতেই তাইজুল ইসলাম গড়ে ফেললেন রেকর্ড। সাকিব আল হাসানকে ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী বনে গেলেন তাইজুল। এমন মাইলফলক অর্জনের পর তাইজুল হয়তো ভক্ত-সমর্থক, সতীর্থ থেকে শুরু করে পরিবার-পরিজনদের কাছ থেকে পেয়েছেন শুভেচ্ছাবার্তা। শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাকিবও। তাইজুল যেন রেকর্ডটাকে আরও সমৃদ্ধ করতে পারেন, এমনটাই চান সাকিব।
মিরপুরে গতকাল সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের চতুর্থ দিনে বলবার্নির উইকেটসহ আরও ২ উইকেট পেয়েছেন তাইজুল। ৫৭ টেস্টে ২৪৯ উইকেট নিয়ে ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী তিনি। এই তালিকায় দুইয়ে থাকা সাকিব নিয়েছেন ২৪৬ উইকেট। তাইজুলের এই কীর্তি নিয়ে যখন চারিদিকে এত আলোচনা, সাকিবও সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে (তাইজুল) অভিনন্দন জানিয়েছেন। নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে সাকিব লিখেছেন, ‘অভিনন্দন তাইজুল। তোমার ক্যারিয়ার যখন শেষ হবে, তখন ৪০০ টেস্ট উইকেট দেখতে চাই। শুভকামনা।’
টেস্টে বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে তাইজুল-সাকিবসহ চার বোলার ১০০-এর বেশি উইকেট নিয়েছেন। এই চার বোলারের চারজনই স্পিনার। যাঁদের মধ্যে তিন বোলার বাঁহাতি। মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে নিয়েছেন ২০৯ ও ১০০ উইকেট। এই তাইজুলকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং কোচ মোহাম্মদ আশরাফুল। আর জাতীয় দলে তো সতীর্থ হিসেবে দেখেছেন মোহাম্মদ রফিক ও সাকিব আল হাসানকে। তো এই তিন স্পিনারের মধ্যে কে সেরা কিংবা কীভাবে মূল্যায়ন করবেন? আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে গতকাল চতুর্থ দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসা আশরাফুল এমন এক প্রশ্নের জবাবে বললেন, ‘আমি বলব যার যার সময়ে তারাই সেরা। এখন তাইজুল খেলছে। এই মুহূর্তে সে-ই সেরা। রফিক ভাইয়ের সময় তিনি সেরা ছিলেন। আর সাকিব তো বিশ্বমানের।’
তাইজুলের সঙ্গে রফিকের একটা মিলের কথাও গতকাল চতুর্থ দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেছিলেন আশরাফুল। বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ বলেছিলেন, ‘তাইজুল এবং রফিক ভাইয়ের মিলটা আমার কাছে এক রকম লাগে যে, তারা সকালবেলা এসে শুরু (প্র্যাকটিস) করবে শেষ পর্যন্ত তা করে যাওয়ার চেষ্টা করবে। সাকিব ছিল পুরোপুরি ভিন্ন। সে চার ওভার বল করলেই তার মনে হতো, যথেষ্ট। সে হয়তো অনেকটা মস্তিষ্ক দিয়ে অনুশীলন করত।’
২০১৮ সালে মিরপুরে টেস্টে জিম্বাবুয়েকে ২১৮ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। সাত বছর আগের এই টেস্টের কথা উল্লেখ করার কারণ একটাই। এই একবারই পাঁচ দিনে গড়িয়েছে মিরপুর টেস্ট ও বাংলাদেশ জিতেছে। আজ দ্বিতীয়বারের মতো ঘটতে যাচ্ছে এমন ঘটনা। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আয়ারল্যান্ড ৬৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮৭ রান করেছে। জিততে সফরকারীদের এখনো ৩২২ রান করতে হবে।

মিরপুরে গত মাসে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির উইকেট নিয়ে সমালোচনা তো কম হয়নি। সেই সিরিজে ব্যাটারদের রানের জন্য সংগ্রাম করতে হয়েছিল। এক মাস পর সেই মিরপুরেই যখন টেস্ট খেলছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড, তখন দেখা যাচ্ছে ভিন্ন চিত্র। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের ফল পেতে অপেক্ষা করতে হবে শেষ দিন
১৮ ঘণ্টা আগে
ইঙ্গিত দিয়েও বড় হতে পারেনি দুটি জুটি। তবু শক্ত অবস্থানে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু শুরুর দিকে দিশেহারা ভারত শেষ সেশনে এসে দেখাল দাপট। সেটাই গুয়াহাটি টেস্টের প্রথম দিনে আজ এগিয়ে রাখল স্বাগতিকদের।
১৩ ঘণ্টা আগে
ফিফটি করলেন সৌম্য সরকার, সেটিকে রূপ দিলেন সেঞ্চুরিতে। এরপর দেড় শ ছাড়িয়ে গেলেন এবং একসময় আশাও দেখালেন ডাবল সেঞ্চুরির। কিন্তু ডাবল সেঞ্চুরি পাননি। তাতে কী! আজ জাতীয় লিগে ময়মনসিংহের বিপক্ষে খুলনার হয়ে খেললেন ক্যারিয়ারসেরা ১৮৬ রানের ইনিংস।
১৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের যে চার জন বোলার টেস্ট ক্রিকেটে ১০০ কিংবা ততোধিক উইকেট নিয়েছেন, তাদের চারজনই স্পিনার। তারা হলেন সাকিব আল হাসান, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক। মিরাজকে বাদ দিলে বাকি তিনজনের মধ্যে রয়েছে মিল—তিনজনই বাঁহাতি।
১৫ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ইঙ্গিত দিয়েও বড় হতে পারেনি দুটি জুটি। তবু শক্ত অবস্থানে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু শুরুর দিকে দিশেহারা ভারত শেষ সেশনে এসে দেখাল দাপট। সেটাই গুয়াহাটি টেস্টের প্রথম দিনে আজ এগিয়ে রাখল স্বাগতিকদের।
কলকাতার মতো গুয়াহাটি ব্যাটারদের জন্য বধ্যভূমি ছিল না। প্রথম দিনে অবশ্য এই উইকেটে ৬ উইকেটে ২৪৭ রানের বেশি করতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। যশপ্রীত বুমরার বলে মাত্র ৪ রানে জীবন পান এইডেন মার্করাম। দ্বিতীয় স্লিপে সহজ ক্যাচ ছাড়েন লোকেশ রাহুল। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে রায়ান রিকেলটনের সঙ্গে ৮২ রানের জুটি গড়েন মার্করাম। সেশনের শেষ ওভারে তাঁকে (৩৮) বোল্ড করে ভারতকে ম্যাচে ফিরিয়ে আনেন বুমরা।
প্রথম সেশন শেষে চা-বিরতির কথা শুনে হয়তো অবাক লাগতে পারে। কিন্তু ১৪৮ বছরের ইতিহাসে এই টেস্ট এভাবেই চলছে। আগে চা-বিরতি, পরে মধ্যাহ্ণভোজ। দ্বিতীয় সেশনের শুরুতেই কুলদীপ যাদব রিকেলটনকে (৩৫) ফেরালেও বড় ধাক্কা খায়নি দক্ষিণ আফ্রিকা। টেম্বা বাভুমা (৪১_ ও ট্রিস্টান স্টাবস (৪৯) তৃতীয় উইকেটে গড়েন ৮৪ রানের জুটি। দুজনের সমন্বয় ভারতের বোলারদের পরিশ্রম বাড়িয়ে তোলে।
শেষ সেশনে ভারতের স্পিন আক্রমণ ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। ৪ উইকেটের মধ্যে কুলদীপ একার শিকার দুই উইকেট। বাকি উইকেট দুটো নেন মোহাম্মদ সিরাজ ও রবীন্দ্র জাদেজা। প্রোটিয়াদের হয়ে সেনুরান মুথুসামি ২৫ ও কাইল ভেরেইনা ১ রানে অপরাজিত আছেন।

ইঙ্গিত দিয়েও বড় হতে পারেনি দুটি জুটি। তবু শক্ত অবস্থানে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু শুরুর দিকে দিশেহারা ভারত শেষ সেশনে এসে দেখাল দাপট। সেটাই গুয়াহাটি টেস্টের প্রথম দিনে আজ এগিয়ে রাখল স্বাগতিকদের।
কলকাতার মতো গুয়াহাটি ব্যাটারদের জন্য বধ্যভূমি ছিল না। প্রথম দিনে অবশ্য এই উইকেটে ৬ উইকেটে ২৪৭ রানের বেশি করতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। যশপ্রীত বুমরার বলে মাত্র ৪ রানে জীবন পান এইডেন মার্করাম। দ্বিতীয় স্লিপে সহজ ক্যাচ ছাড়েন লোকেশ রাহুল। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে রায়ান রিকেলটনের সঙ্গে ৮২ রানের জুটি গড়েন মার্করাম। সেশনের শেষ ওভারে তাঁকে (৩৮) বোল্ড করে ভারতকে ম্যাচে ফিরিয়ে আনেন বুমরা।
প্রথম সেশন শেষে চা-বিরতির কথা শুনে হয়তো অবাক লাগতে পারে। কিন্তু ১৪৮ বছরের ইতিহাসে এই টেস্ট এভাবেই চলছে। আগে চা-বিরতি, পরে মধ্যাহ্ণভোজ। দ্বিতীয় সেশনের শুরুতেই কুলদীপ যাদব রিকেলটনকে (৩৫) ফেরালেও বড় ধাক্কা খায়নি দক্ষিণ আফ্রিকা। টেম্বা বাভুমা (৪১_ ও ট্রিস্টান স্টাবস (৪৯) তৃতীয় উইকেটে গড়েন ৮৪ রানের জুটি। দুজনের সমন্বয় ভারতের বোলারদের পরিশ্রম বাড়িয়ে তোলে।
শেষ সেশনে ভারতের স্পিন আক্রমণ ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। ৪ উইকেটের মধ্যে কুলদীপ একার শিকার দুই উইকেট। বাকি উইকেট দুটো নেন মোহাম্মদ সিরাজ ও রবীন্দ্র জাদেজা। প্রোটিয়াদের হয়ে সেনুরান মুথুসামি ২৫ ও কাইল ভেরেইনা ১ রানে অপরাজিত আছেন।

মিরপুরে গত মাসে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির উইকেট নিয়ে সমালোচনা তো কম হয়নি। সেই সিরিজে ব্যাটারদের রানের জন্য সংগ্রাম করতে হয়েছিল। এক মাস পর সেই মিরপুরেই যখন টেস্ট খেলছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড, তখন দেখা যাচ্ছে ভিন্ন চিত্র। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের ফল পেতে অপেক্ষা করতে হবে শেষ দিন
১৮ ঘণ্টা আগে
অ্যান্ড্রু বলবার্নির উইকেট নিতেই তাইজুল ইসলাম গড়ে ফেললেন রেকর্ড। সাকিব আল হাসানকে ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী বনে গেলেন তাইজুল। এমন মাইলফলক অর্জনের পর তাইজুল হয়তো ভক্ত-সমর্থক, সতীর্থ থেকে শুরু করে পরিবার-পরিজনদের কাছ থেকে পেয়েছেন শুভেচ্ছাবার্তা।
২৩ মিনিট আগে
ফিফটি করলেন সৌম্য সরকার, সেটিকে রূপ দিলেন সেঞ্চুরিতে। এরপর দেড় শ ছাড়িয়ে গেলেন এবং একসময় আশাও দেখালেন ডাবল সেঞ্চুরির। কিন্তু ডাবল সেঞ্চুরি পাননি। তাতে কী! আজ জাতীয় লিগে ময়মনসিংহের বিপক্ষে খুলনার হয়ে খেললেন ক্যারিয়ারসেরা ১৮৬ রানের ইনিংস।
১৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের যে চার জন বোলার টেস্ট ক্রিকেটে ১০০ কিংবা ততোধিক উইকেট নিয়েছেন, তাদের চারজনই স্পিনার। তারা হলেন সাকিব আল হাসান, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক। মিরাজকে বাদ দিলে বাকি তিনজনের মধ্যে রয়েছে মিল—তিনজনই বাঁহাতি।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফিফটি করলেন সৌম্য সরকার, সেটিকে রূপ দিলেন সেঞ্চুরিতে। এরপর দেড় শ ছাড়িয়ে গেলেন এবং একসময় আশাও দেখালেন ডাবল সেঞ্চুরির। কিন্তু ডাবল সেঞ্চুরি পাননি। তাতে কী! আজ জাতীয় লিগে ময়মনসিংহের বিপক্ষে খুলনার হয়ে খেললেন ক্যারিয়ারসেরা ১৮৬ রানের ইনিংস।
আর তাঁর এই ইনিংসের সুবাদে খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ৬ উইকেটে ৩২৮ রান তুলেছে সৌম্যদের দল খুলনা।
দুর্দান্ত ব্যাট করেছেন সৌম্য। ৬৬ বলে ফিফটি ছুঁয়ে ১৩ চার এবং ২ ছক্কায় ১১৩ বলে সেঞ্চুরি করেছেন। আর আউট হওয়ার আগে ২২২ বলে ১৮৬ রান করেন। ২৪টি চার ও ৫টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। ক্যারিয়ারসেরা এই ইনিংস খেলার আগে সৌম্যের সেরা ইনিংস ছিল ১৫০ রানের, যা তিনি করেছিলেন ২০২১ সালের বিসিএলে। সৌম্যের বাইরে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন কালাম সিদ্দিকী আলিন।
সেঞ্চুরি করেছেন মার্শাল আইয়ুবও। তাঁর সেঞ্চুরির সুবাদে কক্সবাজার আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ঢাকার বিপক্ষে আগে ব্যাট করে ৭ উইকেটে ২৪৬ রান তুলেছে বরিশাল। ১৮৪ বলে ১১৮ রান করে অপরাজিত আছেন আইয়ুব। তাঁর ইনিংসটিতে আছে ১৫টি চার। আশিকুর রহমান শিবলি করেন ৬৪ রান।
বগুড়ায় জাকির হাসানের ৭৩ রানের ইনিংসে ভর করে চট্টগ্রামের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ২৫৫ রান তুলেছে সিলেট। জবাবে প্রথম দিনের খেলা শেষের আগে ১ উইকেট হারিয়ে ১৯ রান তুলেছে চট্টগ্রাম।
দিনের আরেক ম্যাচে রাজশাহী বিভাগী স্টেডিয়ামে রংপুরের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে অলআউট হওয়ার আগে স্বাগতিক রাজশাহী ২৬৮ রান তুলেছে। ৭২ বলে ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৪ রান করেন সাব্বির হোসেন। মুকিদুল মুগ্ধ নিয়েছেন ৫ উইকেট। জবাবে কোনো উইকেট না হারিয়ে প্রথম ইনিংসে ৩৭ রান তুলেছে রংপুর।

ফিফটি করলেন সৌম্য সরকার, সেটিকে রূপ দিলেন সেঞ্চুরিতে। এরপর দেড় শ ছাড়িয়ে গেলেন এবং একসময় আশাও দেখালেন ডাবল সেঞ্চুরির। কিন্তু ডাবল সেঞ্চুরি পাননি। তাতে কী! আজ জাতীয় লিগে ময়মনসিংহের বিপক্ষে খুলনার হয়ে খেললেন ক্যারিয়ারসেরা ১৮৬ রানের ইনিংস।
আর তাঁর এই ইনিংসের সুবাদে খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ৬ উইকেটে ৩২৮ রান তুলেছে সৌম্যদের দল খুলনা।
দুর্দান্ত ব্যাট করেছেন সৌম্য। ৬৬ বলে ফিফটি ছুঁয়ে ১৩ চার এবং ২ ছক্কায় ১১৩ বলে সেঞ্চুরি করেছেন। আর আউট হওয়ার আগে ২২২ বলে ১৮৬ রান করেন। ২৪টি চার ও ৫টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। ক্যারিয়ারসেরা এই ইনিংস খেলার আগে সৌম্যের সেরা ইনিংস ছিল ১৫০ রানের, যা তিনি করেছিলেন ২০২১ সালের বিসিএলে। সৌম্যের বাইরে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন কালাম সিদ্দিকী আলিন।
সেঞ্চুরি করেছেন মার্শাল আইয়ুবও। তাঁর সেঞ্চুরির সুবাদে কক্সবাজার আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ঢাকার বিপক্ষে আগে ব্যাট করে ৭ উইকেটে ২৪৬ রান তুলেছে বরিশাল। ১৮৪ বলে ১১৮ রান করে অপরাজিত আছেন আইয়ুব। তাঁর ইনিংসটিতে আছে ১৫টি চার। আশিকুর রহমান শিবলি করেন ৬৪ রান।
বগুড়ায় জাকির হাসানের ৭৩ রানের ইনিংসে ভর করে চট্টগ্রামের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ২৫৫ রান তুলেছে সিলেট। জবাবে প্রথম দিনের খেলা শেষের আগে ১ উইকেট হারিয়ে ১৯ রান তুলেছে চট্টগ্রাম।
দিনের আরেক ম্যাচে রাজশাহী বিভাগী স্টেডিয়ামে রংপুরের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে অলআউট হওয়ার আগে স্বাগতিক রাজশাহী ২৬৮ রান তুলেছে। ৭২ বলে ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৪ রান করেন সাব্বির হোসেন। মুকিদুল মুগ্ধ নিয়েছেন ৫ উইকেট। জবাবে কোনো উইকেট না হারিয়ে প্রথম ইনিংসে ৩৭ রান তুলেছে রংপুর।

মিরপুরে গত মাসে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির উইকেট নিয়ে সমালোচনা তো কম হয়নি। সেই সিরিজে ব্যাটারদের রানের জন্য সংগ্রাম করতে হয়েছিল। এক মাস পর সেই মিরপুরেই যখন টেস্ট খেলছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড, তখন দেখা যাচ্ছে ভিন্ন চিত্র। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের ফল পেতে অপেক্ষা করতে হবে শেষ দিন
১৮ ঘণ্টা আগে
অ্যান্ড্রু বলবার্নির উইকেট নিতেই তাইজুল ইসলাম গড়ে ফেললেন রেকর্ড। সাকিব আল হাসানকে ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী বনে গেলেন তাইজুল। এমন মাইলফলক অর্জনের পর তাইজুল হয়তো ভক্ত-সমর্থক, সতীর্থ থেকে শুরু করে পরিবার-পরিজনদের কাছ থেকে পেয়েছেন শুভেচ্ছাবার্তা।
২৩ মিনিট আগে
ইঙ্গিত দিয়েও বড় হতে পারেনি দুটি জুটি। তবু শক্ত অবস্থানে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু শুরুর দিকে দিশেহারা ভারত শেষ সেশনে এসে দেখাল দাপট। সেটাই গুয়াহাটি টেস্টের প্রথম দিনে আজ এগিয়ে রাখল স্বাগতিকদের।
১৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের যে চার জন বোলার টেস্ট ক্রিকেটে ১০০ কিংবা ততোধিক উইকেট নিয়েছেন, তাদের চারজনই স্পিনার। তারা হলেন সাকিব আল হাসান, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক। মিরাজকে বাদ দিলে বাকি তিনজনের মধ্যে রয়েছে মিল—তিনজনই বাঁহাতি।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের যে চার জন বোলার টেস্ট ক্রিকেটে ১০০ কিংবা ততোধিক উইকেট নিয়েছেন, তাদের চারজনই স্পিনার। তারা হলেন সাকিব আল হাসান, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক। মিরাজকে বাদ দিলে বাকি তিনজনের মধ্যে রয়েছে মিল—তিনজনই বাঁহাতি।
আর রফিক ছাড়া সাকিব আল হাসান ও তাইজুল ইসলাম—দুজনই আড়াই শ টেস্ট উইকেটে মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে। লম্বা একটা সময় ধরে সাকিব আল হাসান জাতীয় দলের বাইরে থাকায় গতকাল সাকিবকে (২৪৬) ছাড়িয়ে বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ২৪৯ টেস্ট উইকেটের রেকর্ড গড়লেন তাইজুল ইসলাম।
এই তাইজুলকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং কোচ মোহাম্মদ আশরাফুল। আর জাতীয় দলে সতীর্থ হিসেবে দেখেছেন মোহাম্মদ রফিক ও সাকিব আল হাসানকে। তো এই তিন স্পিনারের মধ্যে কে সেরা কিংবা কীভাবে মূল্যায়ন করবেন? আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে চতুর্থ দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসা আশরাফুল এমন এক প্রশ্নের জবাবে বললেন, ‘আমি বলব যার যার সময়ে তারাই সেরা। এখন তাইজুল খেলছে, এই মুহূর্তে সে-ই সেরা। রফিক ভাইয়ের সময় তিনি সেরা ছিলেন। আর সাকিব তো বিশ্বমানের।’ এরপর তাইজুলের সঙ্গে রফিকের একটা মিলের কথাও বললেন আশরাফুল। আর সেই মিলটা হলো ব্যাটিং কোচের ভাষায়, ‘তাইজুল এবং রফিক ভাইয়ের মিলটা আমার কাছে এক রকম লাগে যে, তারা সকালবেলা এসে শুরু (প্র্যাকটিস) করবে শেষ পর্যন্ত তা করে যাওয়ার চেষ্টা করবে।’ এখানেই সাকিব ছিলেন আলাদা, ‘সাকিব ছিল পুরোপুরি ভিন্ন। সে চার ওভার বল করলেই তার মনে হতো, যথেষ্ট। সে হয়তো অনেকটা মস্তিষ্ক দিয়ে অনুশীলন করত।’
সাকিব যে সবার চেয়ে আলাদা ছিল সেটি পরিস্কার আশরাফুলের আরও একটা কথায়। সাকিব তাঁর ইমোশনকে ধরতে রাখতে পারতেন। আশরাফুলের ভাষায়, ‘সাকিব কেন র্যাঙ্কিংয়ে লম্বা একটা সময় এক নম্বর অলরাউন্ডার ছিল। সে তার ইমোশনটা ধরে রাখতে পারত। আর সে কারণেই ভালো করলেও নরমাল (স্বাভাবিক), খারাপ করলেও নরমাল থাকতে পারত।’
সব পরিস্থিতিতেই সাকিবের ‘নরমাল’ থাকার গুণটা দলীয় ব্যাটাররা রপ্ত করতে পারলেই আখেরে ক্রিকেটার এবং দলের লাভ হবে বলেই মনে করেন আশরাফুল। টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশ এই যে এক ম্যাচ ভালো খেলেই পরের ম্যাচে আবার খারাপ করেন—এর কারণটাও দলীয় ব্যাটারদের সব পরিস্থিতিতে স্বাভাবিক থাকতে না পারার ব্যর্থতা বলে মনে করেন আশরাফুল।

বাংলাদেশের যে চার জন বোলার টেস্ট ক্রিকেটে ১০০ কিংবা ততোধিক উইকেট নিয়েছেন, তাদের চারজনই স্পিনার। তারা হলেন সাকিব আল হাসান, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক। মিরাজকে বাদ দিলে বাকি তিনজনের মধ্যে রয়েছে মিল—তিনজনই বাঁহাতি।
আর রফিক ছাড়া সাকিব আল হাসান ও তাইজুল ইসলাম—দুজনই আড়াই শ টেস্ট উইকেটে মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে। লম্বা একটা সময় ধরে সাকিব আল হাসান জাতীয় দলের বাইরে থাকায় গতকাল সাকিবকে (২৪৬) ছাড়িয়ে বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ২৪৯ টেস্ট উইকেটের রেকর্ড গড়লেন তাইজুল ইসলাম।
এই তাইজুলকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং কোচ মোহাম্মদ আশরাফুল। আর জাতীয় দলে সতীর্থ হিসেবে দেখেছেন মোহাম্মদ রফিক ও সাকিব আল হাসানকে। তো এই তিন স্পিনারের মধ্যে কে সেরা কিংবা কীভাবে মূল্যায়ন করবেন? আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে চতুর্থ দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসা আশরাফুল এমন এক প্রশ্নের জবাবে বললেন, ‘আমি বলব যার যার সময়ে তারাই সেরা। এখন তাইজুল খেলছে, এই মুহূর্তে সে-ই সেরা। রফিক ভাইয়ের সময় তিনি সেরা ছিলেন। আর সাকিব তো বিশ্বমানের।’ এরপর তাইজুলের সঙ্গে রফিকের একটা মিলের কথাও বললেন আশরাফুল। আর সেই মিলটা হলো ব্যাটিং কোচের ভাষায়, ‘তাইজুল এবং রফিক ভাইয়ের মিলটা আমার কাছে এক রকম লাগে যে, তারা সকালবেলা এসে শুরু (প্র্যাকটিস) করবে শেষ পর্যন্ত তা করে যাওয়ার চেষ্টা করবে।’ এখানেই সাকিব ছিলেন আলাদা, ‘সাকিব ছিল পুরোপুরি ভিন্ন। সে চার ওভার বল করলেই তার মনে হতো, যথেষ্ট। সে হয়তো অনেকটা মস্তিষ্ক দিয়ে অনুশীলন করত।’
সাকিব যে সবার চেয়ে আলাদা ছিল সেটি পরিস্কার আশরাফুলের আরও একটা কথায়। সাকিব তাঁর ইমোশনকে ধরতে রাখতে পারতেন। আশরাফুলের ভাষায়, ‘সাকিব কেন র্যাঙ্কিংয়ে লম্বা একটা সময় এক নম্বর অলরাউন্ডার ছিল। সে তার ইমোশনটা ধরে রাখতে পারত। আর সে কারণেই ভালো করলেও নরমাল (স্বাভাবিক), খারাপ করলেও নরমাল থাকতে পারত।’
সব পরিস্থিতিতেই সাকিবের ‘নরমাল’ থাকার গুণটা দলীয় ব্যাটাররা রপ্ত করতে পারলেই আখেরে ক্রিকেটার এবং দলের লাভ হবে বলেই মনে করেন আশরাফুল। টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশ এই যে এক ম্যাচ ভালো খেলেই পরের ম্যাচে আবার খারাপ করেন—এর কারণটাও দলীয় ব্যাটারদের সব পরিস্থিতিতে স্বাভাবিক থাকতে না পারার ব্যর্থতা বলে মনে করেন আশরাফুল।

মিরপুরে গত মাসে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির উইকেট নিয়ে সমালোচনা তো কম হয়নি। সেই সিরিজে ব্যাটারদের রানের জন্য সংগ্রাম করতে হয়েছিল। এক মাস পর সেই মিরপুরেই যখন টেস্ট খেলছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড, তখন দেখা যাচ্ছে ভিন্ন চিত্র। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের ফল পেতে অপেক্ষা করতে হবে শেষ দিন
১৮ ঘণ্টা আগে
অ্যান্ড্রু বলবার্নির উইকেট নিতেই তাইজুল ইসলাম গড়ে ফেললেন রেকর্ড। সাকিব আল হাসানকে ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী বনে গেলেন তাইজুল। এমন মাইলফলক অর্জনের পর তাইজুল হয়তো ভক্ত-সমর্থক, সতীর্থ থেকে শুরু করে পরিবার-পরিজনদের কাছ থেকে পেয়েছেন শুভেচ্ছাবার্তা।
২৩ মিনিট আগে
ইঙ্গিত দিয়েও বড় হতে পারেনি দুটি জুটি। তবু শক্ত অবস্থানে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু শুরুর দিকে দিশেহারা ভারত শেষ সেশনে এসে দেখাল দাপট। সেটাই গুয়াহাটি টেস্টের প্রথম দিনে আজ এগিয়ে রাখল স্বাগতিকদের।
১৩ ঘণ্টা আগে
ফিফটি করলেন সৌম্য সরকার, সেটিকে রূপ দিলেন সেঞ্চুরিতে। এরপর দেড় শ ছাড়িয়ে গেলেন এবং একসময় আশাও দেখালেন ডাবল সেঞ্চুরির। কিন্তু ডাবল সেঞ্চুরি পাননি। তাতে কী! আজ জাতীয় লিগে ময়মনসিংহের বিপক্ষে খুলনার হয়ে খেললেন ক্যারিয়ারসেরা ১৮৬ রানের ইনিংস।
১৫ ঘণ্টা আগে