নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লক্ষ্যটা ৩০৪ রানের। সেই লক্ষ্যকেও মামুলি বানিয়ে বাংলাদেশকে হারিয়ে দিল জিম্বাবুয়ে। ১০ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটে জিতেছে স্বাগতিকেরা। সেই সঙ্গে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল জিম্বাবুয়ে। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৫ উইকেটে ৩০৭ রান করে তারা। এর আগে বাংলাদেশ চার ফিফটিতে ২ উইকেটে পায় ৩০৩ রানের সংগ্রহ।
বাংলাদেশের হাত থেকে মূলত জয় ছিনিয়ে নিয়েছেন ইনোসেন্ট কাইয়া ও সিকান্দার রাজা। দুজনে পেয়েছেন সেঞ্চুরি। অবশ্য শুরুতে দুই ওপেনারকে হারিয়ে বিপদে পড়েছিল জিম্বাবুয়ে। দলীয় ৬ রানে অধিনায়ক চাকাবা (২) ও তারিসাই মুসাকান্দাকে (৪) হারায় তারা। ওয়েসলি মাধহেভেরেও (১৯) বেশিক্ষণ টিকেননি।
এরপরই ১৯২ রানের জুটি গড়েন কাইয়া ও সিকান্দার। দুজনের পাল্টা আক্রমণে খেই হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশি বোলাররা। সঙ্গে ছিল সফরকারীরদের ক্যাচ মিস ও বাজে ফিল্ডিংয়ের মহড়া। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি উদযাপন করেন কাইয়া। আরেক যোদ্ধা রাজাও বসে থাকেননি। তুলে নেন চতুর্থ সেঞ্চুরি।
কাইয়া ১১০ রানে ফিরলেও ছক্কা মেরে ম্যাচ শেষ করেন রাজা। মিল্টন শুম্বাকে (১) নিয়ে ১৩৫ রানে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়েন রাজা। তার আগে তাঁকে সঙ্গ দেন লুক জংওয়ে (২৪)। ৯ বছর বাংলাদেশের বিপক্ষে একদিনের ক্রিকেটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে। তামিমদের বিপক্ষে ১৯ ম্যাচ আগে ২০১৩ সালে শেষবার জয়ের মুখ দেখেছিল তারা।
এর আগে হারারেতে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ধীরস্থির ব্যাটিংয়ে ওপেনিং জুটিতেই দলীয় তিন অঙ্কের ঘরে পা রাখে বাংলাদেশ। এই জুটি ভাঙে তামিমের বিদায়ে। ৮৮ বলে ৯ চারে ৬২ রানে বিদায় নেন তিনি। তার আগে অনন্য এক রেকর্ড গড়েন তামিম। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ওয়ানডেতে ৮ হাজার রানের মাইলফলকে পা রাখেন এই ড্যাশিং ওপেনার।
আরেক ওপেনার লিটন দাস ‘রিটায়ার্ড হার্ট’ না হলে হয়তো সেঞ্চুরির দেখাও পেয়ে যেতেন। ৩৪তম ওভারে সিকান্দার রাজার প্রথম বলে সিঙ্গেল নিতে গিয়ে ব্যথা অনুভব করেন তিনি। রানটা সম্পূর্ণ করেই শুয়ে পড়েন লিটন। কিছুক্ষণ শুশ্রূষার পর স্ট্রেচারে করে তাঁকে মাঠের বাইরে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। লিটনের ৮৯ বলে ৮১ রানের ইনিংসটি সাজানো ছিল ৯ চার ও ১ ছয়ে।
দুই ওপেনারের পর বাংলাদেশের হাল ধরেন এনামুল হক বিজয় ও মুশফিকুর রহিম। পাল্টা আক্রমণে দলকে বড় সংগ্রহের দিকে নিয়ে যান তাঁরা। দুজনের ৭৬ বলে ৯৬ রানের জুটি ভাঙে বিজয়ের বিদায়ে। স্বরূপে ফেরা এই ডানহাতি ব্যাটার নুয়াচিকে ছক্কা মারতে গিয়ে তালুবন্দী হন মুসকান্দার। শুরুতে দেখেশুনে ব্যাট চালালেও সময়ের সঙ্গে রানের গতি বাড়ান বিজয়। ৬২ বলে ৬ চার ৩ ছয়ে ৭৩ রানে থামেন তিনি। এরপর বাংলাদেশকে তিনশ’র ঘরে নিয়ে যান মুশফিক। ৪৯ বলে ৫২ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। শেষদিকে ১২ বলে ৩ চারে ২০ রানের ক্যামিও উপহার দেন মাহমুদউল্লাহ।
লক্ষ্যটা ৩০৪ রানের। সেই লক্ষ্যকেও মামুলি বানিয়ে বাংলাদেশকে হারিয়ে দিল জিম্বাবুয়ে। ১০ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটে জিতেছে স্বাগতিকেরা। সেই সঙ্গে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল জিম্বাবুয়ে। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৫ উইকেটে ৩০৭ রান করে তারা। এর আগে বাংলাদেশ চার ফিফটিতে ২ উইকেটে পায় ৩০৩ রানের সংগ্রহ।
বাংলাদেশের হাত থেকে মূলত জয় ছিনিয়ে নিয়েছেন ইনোসেন্ট কাইয়া ও সিকান্দার রাজা। দুজনে পেয়েছেন সেঞ্চুরি। অবশ্য শুরুতে দুই ওপেনারকে হারিয়ে বিপদে পড়েছিল জিম্বাবুয়ে। দলীয় ৬ রানে অধিনায়ক চাকাবা (২) ও তারিসাই মুসাকান্দাকে (৪) হারায় তারা। ওয়েসলি মাধহেভেরেও (১৯) বেশিক্ষণ টিকেননি।
এরপরই ১৯২ রানের জুটি গড়েন কাইয়া ও সিকান্দার। দুজনের পাল্টা আক্রমণে খেই হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশি বোলাররা। সঙ্গে ছিল সফরকারীরদের ক্যাচ মিস ও বাজে ফিল্ডিংয়ের মহড়া। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি উদযাপন করেন কাইয়া। আরেক যোদ্ধা রাজাও বসে থাকেননি। তুলে নেন চতুর্থ সেঞ্চুরি।
কাইয়া ১১০ রানে ফিরলেও ছক্কা মেরে ম্যাচ শেষ করেন রাজা। মিল্টন শুম্বাকে (১) নিয়ে ১৩৫ রানে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়েন রাজা। তার আগে তাঁকে সঙ্গ দেন লুক জংওয়ে (২৪)। ৯ বছর বাংলাদেশের বিপক্ষে একদিনের ক্রিকেটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে। তামিমদের বিপক্ষে ১৯ ম্যাচ আগে ২০১৩ সালে শেষবার জয়ের মুখ দেখেছিল তারা।
এর আগে হারারেতে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ধীরস্থির ব্যাটিংয়ে ওপেনিং জুটিতেই দলীয় তিন অঙ্কের ঘরে পা রাখে বাংলাদেশ। এই জুটি ভাঙে তামিমের বিদায়ে। ৮৮ বলে ৯ চারে ৬২ রানে বিদায় নেন তিনি। তার আগে অনন্য এক রেকর্ড গড়েন তামিম। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ওয়ানডেতে ৮ হাজার রানের মাইলফলকে পা রাখেন এই ড্যাশিং ওপেনার।
আরেক ওপেনার লিটন দাস ‘রিটায়ার্ড হার্ট’ না হলে হয়তো সেঞ্চুরির দেখাও পেয়ে যেতেন। ৩৪তম ওভারে সিকান্দার রাজার প্রথম বলে সিঙ্গেল নিতে গিয়ে ব্যথা অনুভব করেন তিনি। রানটা সম্পূর্ণ করেই শুয়ে পড়েন লিটন। কিছুক্ষণ শুশ্রূষার পর স্ট্রেচারে করে তাঁকে মাঠের বাইরে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। লিটনের ৮৯ বলে ৮১ রানের ইনিংসটি সাজানো ছিল ৯ চার ও ১ ছয়ে।
দুই ওপেনারের পর বাংলাদেশের হাল ধরেন এনামুল হক বিজয় ও মুশফিকুর রহিম। পাল্টা আক্রমণে দলকে বড় সংগ্রহের দিকে নিয়ে যান তাঁরা। দুজনের ৭৬ বলে ৯৬ রানের জুটি ভাঙে বিজয়ের বিদায়ে। স্বরূপে ফেরা এই ডানহাতি ব্যাটার নুয়াচিকে ছক্কা মারতে গিয়ে তালুবন্দী হন মুসকান্দার। শুরুতে দেখেশুনে ব্যাট চালালেও সময়ের সঙ্গে রানের গতি বাড়ান বিজয়। ৬২ বলে ৬ চার ৩ ছয়ে ৭৩ রানে থামেন তিনি। এরপর বাংলাদেশকে তিনশ’র ঘরে নিয়ে যান মুশফিক। ৪৯ বলে ৫২ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। শেষদিকে ১২ বলে ৩ চারে ২০ রানের ক্যামিও উপহার দেন মাহমুদউল্লাহ।
প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে উন্মাদনার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছেই। বিশেষ করে হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর অনেক প্রবাসী ফুটবলার এখন আলোচনায়। কানাডা প্রবাসী সমিত সোমের পাশাপাশি এবার কিউবা মিচেলকে খেলানোর চেষ্টায় রয়েছে বাফুফে।
৯ ঘণ্টা আগেআগামীকাল (২০ এপ্রিল) সিলেটে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্ট। সিরিজের সম্প্রচার স্বত্ব নিয়ে বেশ ভোগান্তির মধ্যে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে এ ভোগান্তির অবসান ঘটিয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের ম্যাচ সরাসরি দেখানোর
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ১৫ সদস্যের বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছে। আগামীকাল ঢাকা থেকে কলম্বোর উদ্দেশে রওনা দেবেন যুবারা। সফরে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ছয় ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন দল।
১০ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার পর থেকে আগ্রহ বেড়েছে ফুটবল নিয়ে। প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে অন্যরকম উন্মাদনা কাজ করছে সমর্থকদের। হামজার প্রভাব শুধু ফুটবলেই নয় পড়েছে অন্যান্য খেলাতেও। দেশের বাইরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের বাংলাদেশের হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নিতে সকল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে