নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তাওহীদ হৃদয় ও শামীম হোসেনের দারুণ এক জুটিতে আফগানদের বিপক্ষে দুর্বোধ্য হয়ে ওঠা ম্যাচটা জেতে বাংলাদেশ। যদিও শেষ ওভারে তৈরি হয়েছিল আরেক নাটকীয়তা। করিম জানাতের করা ওই ওভারে জিততে প্রয়োজন ছিল ৬ রান।
প্রথম বলে চার মেরে জয়টা এক নিশ্বাস দূরে নিয়ে আসেন মেহেদী হাসান মিরাজ। কিন্তু এরপরই তিন বলে-মিরাজ, তাসকিন ও নাসুম আউট হলে ম্যাচটা কঠিন অবস্থায় রূপ নেয়। কিন্তু মাঠে নেমেই চার মেরে সব শঙ্কা দূর করে বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত করেন শরীফুল ইসলাম।
সিলেটে কাল আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। সিরিজ জেতারও সুযোগ আছে স্বাগতিকদের সামনে। এর আগে ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে আজ আবারও প্রথম টি-টোয়েন্টির সেই নাটকীয়তার প্রসঙ্গ উঠে এল। তবে শরিফুলের বিশ্বাস ছিল, পঞ্চম বলে যদি তিনি বাউন্ডারি (চার) নাও মারতে পারতেন, তবু হৃদয়কে যদি শেষ বলে স্ট্রাইক দিলে, সে ম্যাচ শেষ করে আসত।
শরীফুল ভেবেছিলেন, তাঁকে হয়তো ব্যাটিং নাও করা লাগতে পারে। খুলে ফেলেছিলেন এক পায়ের প্যাডও। সংবাদ সম্মেলনে বললেন, ‘১ ওভারে ৬ রান লাগে। মিরাজ ভাই যখন চার মারে তখন আমি প্রায় নিশ্চিত ছিলাম যে আমরা জিতে যাব, আমি মোস্তাফিজ ভাই, নাসুম ভাই রিল্যাক্স। একটা প্যাডও খুলে ফেলছিলাম। যখন মিরাজ ভাই আউট হলো তখন আবার প্যাড পরতে লাগলাম, তাসকিন ভাই আউট হওয়ার পর আস্তে আস্তে নিচে গেলাম। নাসুম ভাই নামল উনি আউট হয়ে গেল।’
কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের আস্থা ছিল শরীফুলের ওপর। ওই সময় কোচের বার্তা প্রসঙ্গে শরীফুল জানালেন, ‘আমি যাচ্ছিলাম, কোচ আমাকে বলল, তুমি পারবা। শুধু ব্যাটে বলে সংযোগ করবা সহজ হয়ে যাবে। যখন আমি মাঠে নামছি, হৃদয়ও বলছিল এটা কোনো বিষয় না, কোনো চাপ না। দুই বলে দুই রান হবে, না লাগলেও তুমি দৌড় দিবে। বিশ্বাস রাখো হবে। পরে আল্লাহর রহমতে হয়ে গেছে।’
শরীফুলের বিশ্বাস ছিল হৃদয়ের ওপর, ‘হ্যাঁ হৃদয় থিতু ব্যাটার ছিল। তারপরও ওর সঙ্গে অনেকগুলো ম্যাচ খেলেছিলাম অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপসহ অনেক ম্যাচ খেলছি। ওর ওপর একটা বিশ্বাস ছিল আমি যদি নাও লাগাতে পারি ও যদি স্ট্রাইক পেত শেষ করত। ওর ওপর বিশ্বাস ছিল।’
তাওহীদ হৃদয় ও শামীম হোসেনের দারুণ এক জুটিতে আফগানদের বিপক্ষে দুর্বোধ্য হয়ে ওঠা ম্যাচটা জেতে বাংলাদেশ। যদিও শেষ ওভারে তৈরি হয়েছিল আরেক নাটকীয়তা। করিম জানাতের করা ওই ওভারে জিততে প্রয়োজন ছিল ৬ রান।
প্রথম বলে চার মেরে জয়টা এক নিশ্বাস দূরে নিয়ে আসেন মেহেদী হাসান মিরাজ। কিন্তু এরপরই তিন বলে-মিরাজ, তাসকিন ও নাসুম আউট হলে ম্যাচটা কঠিন অবস্থায় রূপ নেয়। কিন্তু মাঠে নেমেই চার মেরে সব শঙ্কা দূর করে বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত করেন শরীফুল ইসলাম।
সিলেটে কাল আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। সিরিজ জেতারও সুযোগ আছে স্বাগতিকদের সামনে। এর আগে ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে আজ আবারও প্রথম টি-টোয়েন্টির সেই নাটকীয়তার প্রসঙ্গ উঠে এল। তবে শরিফুলের বিশ্বাস ছিল, পঞ্চম বলে যদি তিনি বাউন্ডারি (চার) নাও মারতে পারতেন, তবু হৃদয়কে যদি শেষ বলে স্ট্রাইক দিলে, সে ম্যাচ শেষ করে আসত।
শরীফুল ভেবেছিলেন, তাঁকে হয়তো ব্যাটিং নাও করা লাগতে পারে। খুলে ফেলেছিলেন এক পায়ের প্যাডও। সংবাদ সম্মেলনে বললেন, ‘১ ওভারে ৬ রান লাগে। মিরাজ ভাই যখন চার মারে তখন আমি প্রায় নিশ্চিত ছিলাম যে আমরা জিতে যাব, আমি মোস্তাফিজ ভাই, নাসুম ভাই রিল্যাক্স। একটা প্যাডও খুলে ফেলছিলাম। যখন মিরাজ ভাই আউট হলো তখন আবার প্যাড পরতে লাগলাম, তাসকিন ভাই আউট হওয়ার পর আস্তে আস্তে নিচে গেলাম। নাসুম ভাই নামল উনি আউট হয়ে গেল।’
কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের আস্থা ছিল শরীফুলের ওপর। ওই সময় কোচের বার্তা প্রসঙ্গে শরীফুল জানালেন, ‘আমি যাচ্ছিলাম, কোচ আমাকে বলল, তুমি পারবা। শুধু ব্যাটে বলে সংযোগ করবা সহজ হয়ে যাবে। যখন আমি মাঠে নামছি, হৃদয়ও বলছিল এটা কোনো বিষয় না, কোনো চাপ না। দুই বলে দুই রান হবে, না লাগলেও তুমি দৌড় দিবে। বিশ্বাস রাখো হবে। পরে আল্লাহর রহমতে হয়ে গেছে।’
শরীফুলের বিশ্বাস ছিল হৃদয়ের ওপর, ‘হ্যাঁ হৃদয় থিতু ব্যাটার ছিল। তারপরও ওর সঙ্গে অনেকগুলো ম্যাচ খেলেছিলাম অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপসহ অনেক ম্যাচ খেলছি। ওর ওপর একটা বিশ্বাস ছিল আমি যদি নাও লাগাতে পারি ও যদি স্ট্রাইক পেত শেষ করত। ওর ওপর বিশ্বাস ছিল।’
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
৭ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
৮ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
৯ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
১০ ঘণ্টা আগে