তাসনীম হাসান, ঢাকা

তামিম ইকবালের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্তের খবরটি তাঁর ভক্তদের কাছে ‘বিনা মেঘে বজ্রপাতের’ মতোই ছিল! যদিও গত কদিন ধরে এই বিষয়টিই ক্রিকেটাঙ্গনের অন্যতম আলোচিত ইস্যু ছিল।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) তামিমকে ‘অটোমেটিক চয়েস’ রেখেই বিশ্বকাপের দল পরিকল্পনা সাজাচ্ছিল। একই সঙ্গে আবার নির্বাচকেরাও এই অপেক্ষায়ও ছিলেন–তামিম কী চান। গত ১৭ মাস আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টি খেলেননি বাঁহাতি ওপেনার। এ পরিস্থিতিতে তিনি বিশ্বকাপে খেলতে চান কি, চান না দল ঘোষণার আগে সেই প্রশ্নের উত্তর জানাও জরুরি ছিল।
প্রায় দেড় বছর ধরে টি–টোয়েন্টি না খেলায় স্বাভাবিকভাবে তামিমের বিশ্বকাপের দলের পরিকল্পনায় থাকার কথা ছিল না। কিন্তু এক যুগেরও বেশি সময় ধরে দলের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে ওঠা একজন ক্রিকেটারকে যে হুট করে বাদ দেবেন, সেই পরিস্থিতিও ছিল না। এমন পরিস্থিতিতে তামিমের নিজে কিছু বলছেন কিনা, নির্বাচকদের সেদিকে তাকিয়ে থাকা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। এ জন্যই বিশ্বকাপের দল ঘোষণায় দেরি কি না, সেটি অবশ্য নির্বাচকেরা স্বীকার করেননি।
তবে নির্বাচকেরা উত্তরটা পেয়েছেন। আজ দুপুরে এক ভিডিওবার্তায় তামিম নিজেই ব্যাখ্যা করেছেন কেন টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে চান না। ‘ছোট একটা ঘোষণা ছিল’, জানিয়ে কথা বলা শুরু করেন তামিম। সেই ঘোষণাটা জানিয়েও দেন দ্রুত, ‘কিছুক্ষণ আগে আমাদের বোর্ড প্রেসিডেন্ট পাপন (নাজমুল হাসান) ভাই ও প্রধান নির্বাচক নান্নু (মিনহাজুল আবেদীন) ভাইকে ফোন করেছিলাম। আমি তাঁদের কিছু জিনিস শেয়ার করেছি। সেটি এখন আমি সবার সঙ্গে শেয়ার করতে চাই। আমি তাঁদের (পাপন ও নান্নু) বলেছি, আমার মনে হয় না টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে থাকা উচিত। আমি বিশ্বকাপের দলে থাকব না।’
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে তামিমের খেলার ধরন নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা অনেক দিন ধরেই। ভেতরে-ভেতরে কিছুটা হলেও তাঁর অসন্তুষ্টি ছিল এ নিয়ে। টি–টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকে নিজেকে দূরে রাখার একটা মানসিকতাও তাই তাঁর মধ্যে তৈরি হয়ে গেছে গত কিছুদিনে। গত ১৭ মাস আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টি ক্রিকেট না খেলা সেই ভাবনারই বহিঃপ্রকাশ হতে পারে। এমনও গুঞ্জন উঠেছিল, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটটাই ছেড়ে দিতে পারেন তামিম।
তামিমের বিশ্বকাপে খেলার প্রসঙ্গ নিয়ে গত তিন দিন বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান আকরাম খান, প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো ও অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহকে সংবাদমাধ্যমের সামনে দিতে হয়েছে প্রশ্নের উত্তর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ক্রিকেটভক্তরা এ নিয়ে বলছিলেন নানা কথা। সমালোচনার বড় অংশ জুড়ে ছিল, যিনি মার্চে নিউজিল্যান্ড সিরিজের টি-টোয়েন্টি দল থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন, জিম্বাবুয়েতে ওয়ানডে খেললেও খেলতে পারেননি টি-টোয়েন্টি, ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড সিরিজেও যিনি নেই; তিনি কেন হুট করে এসে অন্যের জায়গা নেবেন?
এমন পরিস্থিতিতে বিশ্বকাপের দলে থাকলে আরও বড় সমালোচনায় পড়তে হতো ওয়ানডে অধিনায়ক তামিমকে। এমন সমালোচনা বয়ে নিয়ে তামিম হয়তো বিশ্বকাপটা খেলতে চাননি। যদিও বিশ্বকাপ না খেলার পেছনে অন্য কারণের কথা জানিয়েছেন তামিম, ‘দুই-তিনটি কারণ আছে। আমার মনে হয় গেম টাইম অন্যতম প্রধান কারণ। আমি বেশ কয়েক দিন ধরে খেলছি না এই সংস্করণে। তবে চোট মনে হয় না অত বড় সমস্যা, মনে হয় বিশ্বকাপের আগেই ঠিক হয়ে যাব।’
গত দেড় বছরে তামিমের জায়গায় ওপেনিংয়ে মোহাম্মদ নাঈম, সৌম্য সরকার ও লিটন দাসকে খেলিয়েছে টিম ম্যানেজমেন্ট। বিশ্বকাপের দল ঘোষণার আগে তামিমের সঙ্গী হওয়া নিয়ে এই তিনজনের মধ্যেই চলছিল ‘লড়াই’। এখন তামিম নিজ থেকে সরে দাঁড়ায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা তিন তরুণের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে গেল। তামিমও চেয়েছিলেন তরুণদের নির্ভার করে দিতে, ‘যে বিষয়টা আমাকে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করেছে সেটি হলো, আমি গত ১৫–১৬টা টি–টোয়েন্টি খেলিনি। আমার জায়গায় যারা খেলেছিল, হঠাৎ করে এসে তাদের জায়গা নেওয়াটা ন্যায্য হবে না। হয়তো আমি বিশ্বকাপের দলে থাকতাম। কিন্তু আমার মনে কাছে মনে হয় না এটা ঠিক হতো।’
টি-টোয়েন্টিতে তামিমকে নিয়ে সমালোচনা হলেও বিশ্বকাপে এখনো তিনিই দেশের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রাহক। ২৩ টি–টোয়েন্টিতে ২৪.৪৭ গড়ে ৪৫৩ রান করেছেন তামিম। তবে স্ট্রাইক রেট খুব একটা আকর্ষণীয় নয়—১১৩.৪৬।
বিশ্বকাপের দল থেকে সরে দাঁড়ালেও তামিম জানিয়েছেন এখনই তিনি টি–টোয়েন্টি থেকে অবসর নিচ্ছেন না। তামিম অবসর না নেওয়ার কথা বললেও তাঁর টি–টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের পাশে একটা বড় প্রশ্নবোধক চিহ্ন বোধ হয় বসেই গেল।

তামিম ইকবালের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্তের খবরটি তাঁর ভক্তদের কাছে ‘বিনা মেঘে বজ্রপাতের’ মতোই ছিল! যদিও গত কদিন ধরে এই বিষয়টিই ক্রিকেটাঙ্গনের অন্যতম আলোচিত ইস্যু ছিল।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) তামিমকে ‘অটোমেটিক চয়েস’ রেখেই বিশ্বকাপের দল পরিকল্পনা সাজাচ্ছিল। একই সঙ্গে আবার নির্বাচকেরাও এই অপেক্ষায়ও ছিলেন–তামিম কী চান। গত ১৭ মাস আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টি খেলেননি বাঁহাতি ওপেনার। এ পরিস্থিতিতে তিনি বিশ্বকাপে খেলতে চান কি, চান না দল ঘোষণার আগে সেই প্রশ্নের উত্তর জানাও জরুরি ছিল।
প্রায় দেড় বছর ধরে টি–টোয়েন্টি না খেলায় স্বাভাবিকভাবে তামিমের বিশ্বকাপের দলের পরিকল্পনায় থাকার কথা ছিল না। কিন্তু এক যুগেরও বেশি সময় ধরে দলের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে ওঠা একজন ক্রিকেটারকে যে হুট করে বাদ দেবেন, সেই পরিস্থিতিও ছিল না। এমন পরিস্থিতিতে তামিমের নিজে কিছু বলছেন কিনা, নির্বাচকদের সেদিকে তাকিয়ে থাকা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। এ জন্যই বিশ্বকাপের দল ঘোষণায় দেরি কি না, সেটি অবশ্য নির্বাচকেরা স্বীকার করেননি।
তবে নির্বাচকেরা উত্তরটা পেয়েছেন। আজ দুপুরে এক ভিডিওবার্তায় তামিম নিজেই ব্যাখ্যা করেছেন কেন টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে চান না। ‘ছোট একটা ঘোষণা ছিল’, জানিয়ে কথা বলা শুরু করেন তামিম। সেই ঘোষণাটা জানিয়েও দেন দ্রুত, ‘কিছুক্ষণ আগে আমাদের বোর্ড প্রেসিডেন্ট পাপন (নাজমুল হাসান) ভাই ও প্রধান নির্বাচক নান্নু (মিনহাজুল আবেদীন) ভাইকে ফোন করেছিলাম। আমি তাঁদের কিছু জিনিস শেয়ার করেছি। সেটি এখন আমি সবার সঙ্গে শেয়ার করতে চাই। আমি তাঁদের (পাপন ও নান্নু) বলেছি, আমার মনে হয় না টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে থাকা উচিত। আমি বিশ্বকাপের দলে থাকব না।’
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে তামিমের খেলার ধরন নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা অনেক দিন ধরেই। ভেতরে-ভেতরে কিছুটা হলেও তাঁর অসন্তুষ্টি ছিল এ নিয়ে। টি–টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকে নিজেকে দূরে রাখার একটা মানসিকতাও তাই তাঁর মধ্যে তৈরি হয়ে গেছে গত কিছুদিনে। গত ১৭ মাস আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টি ক্রিকেট না খেলা সেই ভাবনারই বহিঃপ্রকাশ হতে পারে। এমনও গুঞ্জন উঠেছিল, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটটাই ছেড়ে দিতে পারেন তামিম।
তামিমের বিশ্বকাপে খেলার প্রসঙ্গ নিয়ে গত তিন দিন বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান আকরাম খান, প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো ও অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহকে সংবাদমাধ্যমের সামনে দিতে হয়েছে প্রশ্নের উত্তর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ক্রিকেটভক্তরা এ নিয়ে বলছিলেন নানা কথা। সমালোচনার বড় অংশ জুড়ে ছিল, যিনি মার্চে নিউজিল্যান্ড সিরিজের টি-টোয়েন্টি দল থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন, জিম্বাবুয়েতে ওয়ানডে খেললেও খেলতে পারেননি টি-টোয়েন্টি, ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড সিরিজেও যিনি নেই; তিনি কেন হুট করে এসে অন্যের জায়গা নেবেন?
এমন পরিস্থিতিতে বিশ্বকাপের দলে থাকলে আরও বড় সমালোচনায় পড়তে হতো ওয়ানডে অধিনায়ক তামিমকে। এমন সমালোচনা বয়ে নিয়ে তামিম হয়তো বিশ্বকাপটা খেলতে চাননি। যদিও বিশ্বকাপ না খেলার পেছনে অন্য কারণের কথা জানিয়েছেন তামিম, ‘দুই-তিনটি কারণ আছে। আমার মনে হয় গেম টাইম অন্যতম প্রধান কারণ। আমি বেশ কয়েক দিন ধরে খেলছি না এই সংস্করণে। তবে চোট মনে হয় না অত বড় সমস্যা, মনে হয় বিশ্বকাপের আগেই ঠিক হয়ে যাব।’
গত দেড় বছরে তামিমের জায়গায় ওপেনিংয়ে মোহাম্মদ নাঈম, সৌম্য সরকার ও লিটন দাসকে খেলিয়েছে টিম ম্যানেজমেন্ট। বিশ্বকাপের দল ঘোষণার আগে তামিমের সঙ্গী হওয়া নিয়ে এই তিনজনের মধ্যেই চলছিল ‘লড়াই’। এখন তামিম নিজ থেকে সরে দাঁড়ায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা তিন তরুণের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে গেল। তামিমও চেয়েছিলেন তরুণদের নির্ভার করে দিতে, ‘যে বিষয়টা আমাকে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করেছে সেটি হলো, আমি গত ১৫–১৬টা টি–টোয়েন্টি খেলিনি। আমার জায়গায় যারা খেলেছিল, হঠাৎ করে এসে তাদের জায়গা নেওয়াটা ন্যায্য হবে না। হয়তো আমি বিশ্বকাপের দলে থাকতাম। কিন্তু আমার মনে কাছে মনে হয় না এটা ঠিক হতো।’
টি-টোয়েন্টিতে তামিমকে নিয়ে সমালোচনা হলেও বিশ্বকাপে এখনো তিনিই দেশের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রাহক। ২৩ টি–টোয়েন্টিতে ২৪.৪৭ গড়ে ৪৫৩ রান করেছেন তামিম। তবে স্ট্রাইক রেট খুব একটা আকর্ষণীয় নয়—১১৩.৪৬।
বিশ্বকাপের দল থেকে সরে দাঁড়ালেও তামিম জানিয়েছেন এখনই তিনি টি–টোয়েন্টি থেকে অবসর নিচ্ছেন না। তামিম অবসর না নেওয়ার কথা বললেও তাঁর টি–টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের পাশে একটা বড় প্রশ্নবোধক চিহ্ন বোধ হয় বসেই গেল।
তাসনীম হাসান, ঢাকা

তামিম ইকবালের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্তের খবরটি তাঁর ভক্তদের কাছে ‘বিনা মেঘে বজ্রপাতের’ মতোই ছিল! যদিও গত কদিন ধরে এই বিষয়টিই ক্রিকেটাঙ্গনের অন্যতম আলোচিত ইস্যু ছিল।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) তামিমকে ‘অটোমেটিক চয়েস’ রেখেই বিশ্বকাপের দল পরিকল্পনা সাজাচ্ছিল। একই সঙ্গে আবার নির্বাচকেরাও এই অপেক্ষায়ও ছিলেন–তামিম কী চান। গত ১৭ মাস আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টি খেলেননি বাঁহাতি ওপেনার। এ পরিস্থিতিতে তিনি বিশ্বকাপে খেলতে চান কি, চান না দল ঘোষণার আগে সেই প্রশ্নের উত্তর জানাও জরুরি ছিল।
প্রায় দেড় বছর ধরে টি–টোয়েন্টি না খেলায় স্বাভাবিকভাবে তামিমের বিশ্বকাপের দলের পরিকল্পনায় থাকার কথা ছিল না। কিন্তু এক যুগেরও বেশি সময় ধরে দলের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে ওঠা একজন ক্রিকেটারকে যে হুট করে বাদ দেবেন, সেই পরিস্থিতিও ছিল না। এমন পরিস্থিতিতে তামিমের নিজে কিছু বলছেন কিনা, নির্বাচকদের সেদিকে তাকিয়ে থাকা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। এ জন্যই বিশ্বকাপের দল ঘোষণায় দেরি কি না, সেটি অবশ্য নির্বাচকেরা স্বীকার করেননি।
তবে নির্বাচকেরা উত্তরটা পেয়েছেন। আজ দুপুরে এক ভিডিওবার্তায় তামিম নিজেই ব্যাখ্যা করেছেন কেন টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে চান না। ‘ছোট একটা ঘোষণা ছিল’, জানিয়ে কথা বলা শুরু করেন তামিম। সেই ঘোষণাটা জানিয়েও দেন দ্রুত, ‘কিছুক্ষণ আগে আমাদের বোর্ড প্রেসিডেন্ট পাপন (নাজমুল হাসান) ভাই ও প্রধান নির্বাচক নান্নু (মিনহাজুল আবেদীন) ভাইকে ফোন করেছিলাম। আমি তাঁদের কিছু জিনিস শেয়ার করেছি। সেটি এখন আমি সবার সঙ্গে শেয়ার করতে চাই। আমি তাঁদের (পাপন ও নান্নু) বলেছি, আমার মনে হয় না টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে থাকা উচিত। আমি বিশ্বকাপের দলে থাকব না।’
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে তামিমের খেলার ধরন নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা অনেক দিন ধরেই। ভেতরে-ভেতরে কিছুটা হলেও তাঁর অসন্তুষ্টি ছিল এ নিয়ে। টি–টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকে নিজেকে দূরে রাখার একটা মানসিকতাও তাই তাঁর মধ্যে তৈরি হয়ে গেছে গত কিছুদিনে। গত ১৭ মাস আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টি ক্রিকেট না খেলা সেই ভাবনারই বহিঃপ্রকাশ হতে পারে। এমনও গুঞ্জন উঠেছিল, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটটাই ছেড়ে দিতে পারেন তামিম।
তামিমের বিশ্বকাপে খেলার প্রসঙ্গ নিয়ে গত তিন দিন বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান আকরাম খান, প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো ও অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহকে সংবাদমাধ্যমের সামনে দিতে হয়েছে প্রশ্নের উত্তর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ক্রিকেটভক্তরা এ নিয়ে বলছিলেন নানা কথা। সমালোচনার বড় অংশ জুড়ে ছিল, যিনি মার্চে নিউজিল্যান্ড সিরিজের টি-টোয়েন্টি দল থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন, জিম্বাবুয়েতে ওয়ানডে খেললেও খেলতে পারেননি টি-টোয়েন্টি, ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড সিরিজেও যিনি নেই; তিনি কেন হুট করে এসে অন্যের জায়গা নেবেন?
এমন পরিস্থিতিতে বিশ্বকাপের দলে থাকলে আরও বড় সমালোচনায় পড়তে হতো ওয়ানডে অধিনায়ক তামিমকে। এমন সমালোচনা বয়ে নিয়ে তামিম হয়তো বিশ্বকাপটা খেলতে চাননি। যদিও বিশ্বকাপ না খেলার পেছনে অন্য কারণের কথা জানিয়েছেন তামিম, ‘দুই-তিনটি কারণ আছে। আমার মনে হয় গেম টাইম অন্যতম প্রধান কারণ। আমি বেশ কয়েক দিন ধরে খেলছি না এই সংস্করণে। তবে চোট মনে হয় না অত বড় সমস্যা, মনে হয় বিশ্বকাপের আগেই ঠিক হয়ে যাব।’
গত দেড় বছরে তামিমের জায়গায় ওপেনিংয়ে মোহাম্মদ নাঈম, সৌম্য সরকার ও লিটন দাসকে খেলিয়েছে টিম ম্যানেজমেন্ট। বিশ্বকাপের দল ঘোষণার আগে তামিমের সঙ্গী হওয়া নিয়ে এই তিনজনের মধ্যেই চলছিল ‘লড়াই’। এখন তামিম নিজ থেকে সরে দাঁড়ায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা তিন তরুণের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে গেল। তামিমও চেয়েছিলেন তরুণদের নির্ভার করে দিতে, ‘যে বিষয়টা আমাকে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করেছে সেটি হলো, আমি গত ১৫–১৬টা টি–টোয়েন্টি খেলিনি। আমার জায়গায় যারা খেলেছিল, হঠাৎ করে এসে তাদের জায়গা নেওয়াটা ন্যায্য হবে না। হয়তো আমি বিশ্বকাপের দলে থাকতাম। কিন্তু আমার মনে কাছে মনে হয় না এটা ঠিক হতো।’
টি-টোয়েন্টিতে তামিমকে নিয়ে সমালোচনা হলেও বিশ্বকাপে এখনো তিনিই দেশের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রাহক। ২৩ টি–টোয়েন্টিতে ২৪.৪৭ গড়ে ৪৫৩ রান করেছেন তামিম। তবে স্ট্রাইক রেট খুব একটা আকর্ষণীয় নয়—১১৩.৪৬।
বিশ্বকাপের দল থেকে সরে দাঁড়ালেও তামিম জানিয়েছেন এখনই তিনি টি–টোয়েন্টি থেকে অবসর নিচ্ছেন না। তামিম অবসর না নেওয়ার কথা বললেও তাঁর টি–টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের পাশে একটা বড় প্রশ্নবোধক চিহ্ন বোধ হয় বসেই গেল।

তামিম ইকবালের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্তের খবরটি তাঁর ভক্তদের কাছে ‘বিনা মেঘে বজ্রপাতের’ মতোই ছিল! যদিও গত কদিন ধরে এই বিষয়টিই ক্রিকেটাঙ্গনের অন্যতম আলোচিত ইস্যু ছিল।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) তামিমকে ‘অটোমেটিক চয়েস’ রেখেই বিশ্বকাপের দল পরিকল্পনা সাজাচ্ছিল। একই সঙ্গে আবার নির্বাচকেরাও এই অপেক্ষায়ও ছিলেন–তামিম কী চান। গত ১৭ মাস আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টি খেলেননি বাঁহাতি ওপেনার। এ পরিস্থিতিতে তিনি বিশ্বকাপে খেলতে চান কি, চান না দল ঘোষণার আগে সেই প্রশ্নের উত্তর জানাও জরুরি ছিল।
প্রায় দেড় বছর ধরে টি–টোয়েন্টি না খেলায় স্বাভাবিকভাবে তামিমের বিশ্বকাপের দলের পরিকল্পনায় থাকার কথা ছিল না। কিন্তু এক যুগেরও বেশি সময় ধরে দলের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে ওঠা একজন ক্রিকেটারকে যে হুট করে বাদ দেবেন, সেই পরিস্থিতিও ছিল না। এমন পরিস্থিতিতে তামিমের নিজে কিছু বলছেন কিনা, নির্বাচকদের সেদিকে তাকিয়ে থাকা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। এ জন্যই বিশ্বকাপের দল ঘোষণায় দেরি কি না, সেটি অবশ্য নির্বাচকেরা স্বীকার করেননি।
তবে নির্বাচকেরা উত্তরটা পেয়েছেন। আজ দুপুরে এক ভিডিওবার্তায় তামিম নিজেই ব্যাখ্যা করেছেন কেন টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে চান না। ‘ছোট একটা ঘোষণা ছিল’, জানিয়ে কথা বলা শুরু করেন তামিম। সেই ঘোষণাটা জানিয়েও দেন দ্রুত, ‘কিছুক্ষণ আগে আমাদের বোর্ড প্রেসিডেন্ট পাপন (নাজমুল হাসান) ভাই ও প্রধান নির্বাচক নান্নু (মিনহাজুল আবেদীন) ভাইকে ফোন করেছিলাম। আমি তাঁদের কিছু জিনিস শেয়ার করেছি। সেটি এখন আমি সবার সঙ্গে শেয়ার করতে চাই। আমি তাঁদের (পাপন ও নান্নু) বলেছি, আমার মনে হয় না টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে থাকা উচিত। আমি বিশ্বকাপের দলে থাকব না।’
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে তামিমের খেলার ধরন নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা অনেক দিন ধরেই। ভেতরে-ভেতরে কিছুটা হলেও তাঁর অসন্তুষ্টি ছিল এ নিয়ে। টি–টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকে নিজেকে দূরে রাখার একটা মানসিকতাও তাই তাঁর মধ্যে তৈরি হয়ে গেছে গত কিছুদিনে। গত ১৭ মাস আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টি ক্রিকেট না খেলা সেই ভাবনারই বহিঃপ্রকাশ হতে পারে। এমনও গুঞ্জন উঠেছিল, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটটাই ছেড়ে দিতে পারেন তামিম।
তামিমের বিশ্বকাপে খেলার প্রসঙ্গ নিয়ে গত তিন দিন বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান আকরাম খান, প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো ও অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহকে সংবাদমাধ্যমের সামনে দিতে হয়েছে প্রশ্নের উত্তর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ক্রিকেটভক্তরা এ নিয়ে বলছিলেন নানা কথা। সমালোচনার বড় অংশ জুড়ে ছিল, যিনি মার্চে নিউজিল্যান্ড সিরিজের টি-টোয়েন্টি দল থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন, জিম্বাবুয়েতে ওয়ানডে খেললেও খেলতে পারেননি টি-টোয়েন্টি, ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড সিরিজেও যিনি নেই; তিনি কেন হুট করে এসে অন্যের জায়গা নেবেন?
এমন পরিস্থিতিতে বিশ্বকাপের দলে থাকলে আরও বড় সমালোচনায় পড়তে হতো ওয়ানডে অধিনায়ক তামিমকে। এমন সমালোচনা বয়ে নিয়ে তামিম হয়তো বিশ্বকাপটা খেলতে চাননি। যদিও বিশ্বকাপ না খেলার পেছনে অন্য কারণের কথা জানিয়েছেন তামিম, ‘দুই-তিনটি কারণ আছে। আমার মনে হয় গেম টাইম অন্যতম প্রধান কারণ। আমি বেশ কয়েক দিন ধরে খেলছি না এই সংস্করণে। তবে চোট মনে হয় না অত বড় সমস্যা, মনে হয় বিশ্বকাপের আগেই ঠিক হয়ে যাব।’
গত দেড় বছরে তামিমের জায়গায় ওপেনিংয়ে মোহাম্মদ নাঈম, সৌম্য সরকার ও লিটন দাসকে খেলিয়েছে টিম ম্যানেজমেন্ট। বিশ্বকাপের দল ঘোষণার আগে তামিমের সঙ্গী হওয়া নিয়ে এই তিনজনের মধ্যেই চলছিল ‘লড়াই’। এখন তামিম নিজ থেকে সরে দাঁড়ায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা তিন তরুণের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে গেল। তামিমও চেয়েছিলেন তরুণদের নির্ভার করে দিতে, ‘যে বিষয়টা আমাকে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করেছে সেটি হলো, আমি গত ১৫–১৬টা টি–টোয়েন্টি খেলিনি। আমার জায়গায় যারা খেলেছিল, হঠাৎ করে এসে তাদের জায়গা নেওয়াটা ন্যায্য হবে না। হয়তো আমি বিশ্বকাপের দলে থাকতাম। কিন্তু আমার মনে কাছে মনে হয় না এটা ঠিক হতো।’
টি-টোয়েন্টিতে তামিমকে নিয়ে সমালোচনা হলেও বিশ্বকাপে এখনো তিনিই দেশের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রাহক। ২৩ টি–টোয়েন্টিতে ২৪.৪৭ গড়ে ৪৫৩ রান করেছেন তামিম। তবে স্ট্রাইক রেট খুব একটা আকর্ষণীয় নয়—১১৩.৪৬।
বিশ্বকাপের দল থেকে সরে দাঁড়ালেও তামিম জানিয়েছেন এখনই তিনি টি–টোয়েন্টি থেকে অবসর নিচ্ছেন না। তামিম অবসর না নেওয়ার কথা বললেও তাঁর টি–টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের পাশে একটা বড় প্রশ্নবোধক চিহ্ন বোধ হয় বসেই গেল।

প্রথম তিন টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় ছিল অস্ট্রেলিয়া ও ভারত। সিরিজ জেতার জন্য তাই চতুর্থ ম্যাচটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে দুই দলের জন্য। যেখানে বাজিমাত করেছে সূর্যকুমার যাদবের দল। অজিদের ৪৮ রানে হারিয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল সফরকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে
আয়ারল্যান্ড সিরিজে মোহাম্মদ আশরাফুলের ব্যাটিং কোচ হওয়া নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন রুবেল হোসেন। সেই কটাক্ষের জবাব দিলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক। এসব নিয়ে চিন্তিত নন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
১৯ ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) পাঁচ দল খেলবে এটা আগেই নিশ্চিত করেছে বিসিবি। কোন দলের মালিকানা কাদের সেটিও জানিয়ে দিয়েছে বোর্ড। তবে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট দল কোন নামে খেলবে তা জানানো হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে
ম্যাচের উত্তেজনা ছিল শেষ বল পর্যন্ত। জিততে পারতো যেকোনো দলই। এমন সমীকরণে শেষ হাসি হেসেছে নিউজিল্যান্ড। দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩ রানে হারিয়ে সিরিজে সমতা ফেরাল মিচেল সান্টনারের দল
৫ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

প্রথম তিন টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় ছিল অস্ট্রেলিয়া ও ভারত। সিরিজ জেতার জন্য তাই চতুর্থ ম্যাচটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে দুই দলের জন্য। যেখানে বাজিমাত করেছে সূর্যকুমার যাদবের দল। অজিদের ৪৮ রানে হারিয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল সফরকারীরা।
কুইন্সল্যান্ডের হেরিটেজ ব্যাংক স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়াকে হারাতে বেগ পেতে হয়নি ভারতের। গৌতম গম্ভীরের দলের করা ১৬৭ রানের জবাবে ১১৯ রানে গুটিয়ে গেছে স্বাগতিকরা। শেষ টি-টোয়েন্টিতে আগামী ৮ নভেম্বর গ্যাবাতে খেলতে নামবে দুই দল। সিরিজ বাঁচাতে চাইলে ম্যাচটি জিততেই হবে মিচেল মার্শের দলকে।
লক্ষ্য তাড়ায় মার্শ ও ম্যাথু শর্ট ছাড়া অস্ট্রেলিয়ার আর কোনো ব্যাটারই চাহিদা মেনে ব্যাট চালাতে পারেননি। উল্টো নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে বিপদ বাড়ায় তারা। তাই পুরো ২০ ওভার ব্যাট করতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। ১৮.২ ওভারে অলআউট হয় সাবেক চ্যাম্পিয়নরা।
তাদের হয়ে ২৪ বলে ৩০ রান করেন মার্শ। ২৫ রান আসে শর্টের ব্যাট থেকে। বাকিরা থেমেছেন ২০ এর নিচেই। ভারতের হয়ে এদিন মাত্র ১.২ ওভার বল করেন ওয়াশিংটন সুন্দর। ৩ রান খরচায় সমান উইকেট নেন সুন্দর। এছাড়া আকসার প্যাটেল ও শিভম দুবে সমান দুটি করে উইকেট ঝুলিতে পুরেন। দুজনেই দেন সমান ২০ রান করে।
যৌথ প্রচেষ্টায় লড়াকু পুঁজি পায় ভারত। সর্বোচ্চ ৪৬ রান এনে দেন শুবমান গিল। ২৮ রান করেন অভিষেক শর্মা। এছাড়া দুবে ২২, প্যাটেল ২১ ও সূর্যকুমারের অবদান ২০ রান। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল নাথান এলিস। ২১ রানের বিনিময়ে ৩ ব্যাটারকে ফেরান এই পেসার। ৩ উইকেট নিতে ৪৫ রান দেন অ্যাডাম জাম্পা।

প্রথম তিন টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় ছিল অস্ট্রেলিয়া ও ভারত। সিরিজ জেতার জন্য তাই চতুর্থ ম্যাচটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে দুই দলের জন্য। যেখানে বাজিমাত করেছে সূর্যকুমার যাদবের দল। অজিদের ৪৮ রানে হারিয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল সফরকারীরা।
কুইন্সল্যান্ডের হেরিটেজ ব্যাংক স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়াকে হারাতে বেগ পেতে হয়নি ভারতের। গৌতম গম্ভীরের দলের করা ১৬৭ রানের জবাবে ১১৯ রানে গুটিয়ে গেছে স্বাগতিকরা। শেষ টি-টোয়েন্টিতে আগামী ৮ নভেম্বর গ্যাবাতে খেলতে নামবে দুই দল। সিরিজ বাঁচাতে চাইলে ম্যাচটি জিততেই হবে মিচেল মার্শের দলকে।
লক্ষ্য তাড়ায় মার্শ ও ম্যাথু শর্ট ছাড়া অস্ট্রেলিয়ার আর কোনো ব্যাটারই চাহিদা মেনে ব্যাট চালাতে পারেননি। উল্টো নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে বিপদ বাড়ায় তারা। তাই পুরো ২০ ওভার ব্যাট করতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। ১৮.২ ওভারে অলআউট হয় সাবেক চ্যাম্পিয়নরা।
তাদের হয়ে ২৪ বলে ৩০ রান করেন মার্শ। ২৫ রান আসে শর্টের ব্যাট থেকে। বাকিরা থেমেছেন ২০ এর নিচেই। ভারতের হয়ে এদিন মাত্র ১.২ ওভার বল করেন ওয়াশিংটন সুন্দর। ৩ রান খরচায় সমান উইকেট নেন সুন্দর। এছাড়া আকসার প্যাটেল ও শিভম দুবে সমান দুটি করে উইকেট ঝুলিতে পুরেন। দুজনেই দেন সমান ২০ রান করে।
যৌথ প্রচেষ্টায় লড়াকু পুঁজি পায় ভারত। সর্বোচ্চ ৪৬ রান এনে দেন শুবমান গিল। ২৮ রান করেন অভিষেক শর্মা। এছাড়া দুবে ২২, প্যাটেল ২১ ও সূর্যকুমারের অবদান ২০ রান। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল নাথান এলিস। ২১ রানের বিনিময়ে ৩ ব্যাটারকে ফেরান এই পেসার। ৩ উইকেট নিতে ৪৫ রান দেন অ্যাডাম জাম্পা।

তামিম ইকবালের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্তের খবরটি তাঁর ভক্তদের কাছে ‘বিনা মেঘে বজ্রপাতের’ মতোই ছিল! যদিও গত কদিন ধরে এই বিষয়টিই ক্রিকেটাঙ্গনের অন্যতম আলোচিত ইস্যু ছিল।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২১
আয়ারল্যান্ড সিরিজে মোহাম্মদ আশরাফুলের ব্যাটিং কোচ হওয়া নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন রুবেল হোসেন। সেই কটাক্ষের জবাব দিলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক। এসব নিয়ে চিন্তিত নন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
১৯ ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) পাঁচ দল খেলবে এটা আগেই নিশ্চিত করেছে বিসিবি। কোন দলের মালিকানা কাদের সেটিও জানিয়ে দিয়েছে বোর্ড। তবে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট দল কোন নামে খেলবে তা জানানো হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে
ম্যাচের উত্তেজনা ছিল শেষ বল পর্যন্ত। জিততে পারতো যেকোনো দলই। এমন সমীকরণে শেষ হাসি হেসেছে নিউজিল্যান্ড। দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩ রানে হারিয়ে সিরিজে সমতা ফেরাল মিচেল সান্টনারের দল
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আয়ারল্যান্ড সিরিজে মোহাম্মদ আশরাফুলের ব্যাটিং কোচ হওয়া নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন রুবেল হোসেন। সেই কটাক্ষের জবাব দিলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক। এসব নিয়ে চিন্তিত নন তিনি।
চলতি মাসে নিজেদের মাঠে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি টেস্ট ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। আসন্ন সিরিজে লিটন দাস, মুশফিকুর রহিমদের ব্যাটিং কোচ হিসেবে সম্প্রতি আশরাফুলের নাম ঘোষণা করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এরপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দুটি পোস্টের মাধ্যমে আশরাফুলকে কটাক্ষ করেন রুবেল।
নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে পেজে রুবেল লেখেন, ‘দায় মুক্ত হলো ক্রিকেট বোর্ড।’ আশরাফুলকে ইঙ্গিত করে তাঁর আরেকটি পোস্ট ছিল এমন, ‘যে মাঠ একসময় বিশ্বাস হারিয়েছে, সেই মাঠেই আবার শিক্ষা দিতে আসা, জীবনটা আসলেই সিনেমা। সময় সত্যিই অদ্ভুত! যাদের একসময় উদাহরণ হিসেবে বাদ দেওয়া হয়েছিল, আজ তারা উদাহরণ দিতে এসেছে। শুনুন, নামের পাশে ‘কোচ’ লেখা মানে দায়িত্ব, গর্ব না।’ আশরাফুলকে নিয়ে পোস্ট করে তোপের মুখে পড়েন রুবেল। কমেন্ট বক্সে তাঁকে ধুয়ে দেয় সাধারণ মানুষ।
আজ বিসিবি অফিসে আসেন আশরাফুল। এরপর সংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘যার যার ব্যক্তিগত মতামত দিতেই পারে। এটা নিয়ে আমার বলার কিছুই নেই। সে আমার অধীনে খেলেছে। আমি তখন অধিনায়ক ছিলাম। সে মানুষ হিসেবেও ভালো। ওর মন্তব্য নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। আপনি যেটাই করতে যান না কেন, চাপ থাকবেই। ভালো ফলাফলের জন্য কাজ করতে গেলে আপনাকে চাপ সহ্য করতেই হবে।’
ক্রিকেট ক্যারিয়ারে কালো অধ্যায় পার করে এসেছেন আশরাফুল। সে চাপের কাছে কোচ হওয়ার পর রুবেলের এমন মন্তব্য খুবই ছোট মনে হচ্ছে তাঁর কাছে, ‘আমি যেহেতু ১৩ বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছি, তাই অনেক চাপ সহ্য করার অভিজ্ঞতা আছে আমার। আমার লাইফে যে ঘটনা ঘটেছিল, সেটা থেকেও কিন্তু ফিরে এসেছি। তাই এটা নিয়ে আসলে আমি এত চিন্তিত না। আমি যেটাই করি, অনেস্টলি করার চেষ্টা করি। আমার শতভাগ দেওয়ার চেষ্টা করি। এবারও সেটাই চেষ্টা করব।’

আয়ারল্যান্ড সিরিজে মোহাম্মদ আশরাফুলের ব্যাটিং কোচ হওয়া নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন রুবেল হোসেন। সেই কটাক্ষের জবাব দিলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক। এসব নিয়ে চিন্তিত নন তিনি।
চলতি মাসে নিজেদের মাঠে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি টেস্ট ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। আসন্ন সিরিজে লিটন দাস, মুশফিকুর রহিমদের ব্যাটিং কোচ হিসেবে সম্প্রতি আশরাফুলের নাম ঘোষণা করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এরপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দুটি পোস্টের মাধ্যমে আশরাফুলকে কটাক্ষ করেন রুবেল।
নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে পেজে রুবেল লেখেন, ‘দায় মুক্ত হলো ক্রিকেট বোর্ড।’ আশরাফুলকে ইঙ্গিত করে তাঁর আরেকটি পোস্ট ছিল এমন, ‘যে মাঠ একসময় বিশ্বাস হারিয়েছে, সেই মাঠেই আবার শিক্ষা দিতে আসা, জীবনটা আসলেই সিনেমা। সময় সত্যিই অদ্ভুত! যাদের একসময় উদাহরণ হিসেবে বাদ দেওয়া হয়েছিল, আজ তারা উদাহরণ দিতে এসেছে। শুনুন, নামের পাশে ‘কোচ’ লেখা মানে দায়িত্ব, গর্ব না।’ আশরাফুলকে নিয়ে পোস্ট করে তোপের মুখে পড়েন রুবেল। কমেন্ট বক্সে তাঁকে ধুয়ে দেয় সাধারণ মানুষ।
আজ বিসিবি অফিসে আসেন আশরাফুল। এরপর সংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘যার যার ব্যক্তিগত মতামত দিতেই পারে। এটা নিয়ে আমার বলার কিছুই নেই। সে আমার অধীনে খেলেছে। আমি তখন অধিনায়ক ছিলাম। সে মানুষ হিসেবেও ভালো। ওর মন্তব্য নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। আপনি যেটাই করতে যান না কেন, চাপ থাকবেই। ভালো ফলাফলের জন্য কাজ করতে গেলে আপনাকে চাপ সহ্য করতেই হবে।’
ক্রিকেট ক্যারিয়ারে কালো অধ্যায় পার করে এসেছেন আশরাফুল। সে চাপের কাছে কোচ হওয়ার পর রুবেলের এমন মন্তব্য খুবই ছোট মনে হচ্ছে তাঁর কাছে, ‘আমি যেহেতু ১৩ বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছি, তাই অনেক চাপ সহ্য করার অভিজ্ঞতা আছে আমার। আমার লাইফে যে ঘটনা ঘটেছিল, সেটা থেকেও কিন্তু ফিরে এসেছি। তাই এটা নিয়ে আসলে আমি এত চিন্তিত না। আমি যেটাই করি, অনেস্টলি করার চেষ্টা করি। আমার শতভাগ দেওয়ার চেষ্টা করি। এবারও সেটাই চেষ্টা করব।’

তামিম ইকবালের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্তের খবরটি তাঁর ভক্তদের কাছে ‘বিনা মেঘে বজ্রপাতের’ মতোই ছিল! যদিও গত কদিন ধরে এই বিষয়টিই ক্রিকেটাঙ্গনের অন্যতম আলোচিত ইস্যু ছিল।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২১
প্রথম তিন টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় ছিল অস্ট্রেলিয়া ও ভারত। সিরিজ জেতার জন্য তাই চতুর্থ ম্যাচটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে দুই দলের জন্য। যেখানে বাজিমাত করেছে সূর্যকুমার যাদবের দল। অজিদের ৪৮ রানে হারিয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল সফরকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে
১৯ ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) পাঁচ দল খেলবে এটা আগেই নিশ্চিত করেছে বিসিবি। কোন দলের মালিকানা কাদের সেটিও জানিয়ে দিয়েছে বোর্ড। তবে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট দল কোন নামে খেলবে তা জানানো হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে
ম্যাচের উত্তেজনা ছিল শেষ বল পর্যন্ত। জিততে পারতো যেকোনো দলই। এমন সমীকরণে শেষ হাসি হেসেছে নিউজিল্যান্ড। দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩ রানে হারিয়ে সিরিজে সমতা ফেরাল মিচেল সান্টনারের দল
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১৯ ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) পাঁচ দল খেলবে এটা আগেই নিশ্চিত করেছে বিসিবি। কোন দলের মালিকানা কাদের সেটিও জানিয়ে দিয়েছে বোর্ড। তবে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট দল কোন নামে খেলবে তা জানানো হয়নি।
সেটাই আজ জানিয়ে দিল বিসিবি। ঢাকা ক্যাপিটালস, চট্টগ্রাম রয়্যালস, রাজশাহী ওয়ারিয়র্স, রংপুর রাইডার্স এবং সিলেট টাইটানস নামে পাঁচটি দল অংশ নেবে আসন্ন বিপিএলে। এই পাঁচ দল চূড়ান্ত করেছে বিসিবির গভর্নিং কাউন্সিল।
বিসিবির এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, নিবন্ধন ও মূল্যায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর আসন্ন বিপিএল টি-টোয়েন্টি মৌসুমে অংশগ্রহণের জন্য পাঁচটি ফ্র্যাঞ্চাইজির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে আসন্ন আসরের প্রস্তুতি পর্ব শিগগিরই শুরু হবে বলেও জানানো হয়েছে। টুর্নামেন্টের সূচি ও ভেন্যুর বিস্তারিত তথ্যও পরে জানিয়ে দেবে বিসিবি।

১৯ ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) পাঁচ দল খেলবে এটা আগেই নিশ্চিত করেছে বিসিবি। কোন দলের মালিকানা কাদের সেটিও জানিয়ে দিয়েছে বোর্ড। তবে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট দল কোন নামে খেলবে তা জানানো হয়নি।
সেটাই আজ জানিয়ে দিল বিসিবি। ঢাকা ক্যাপিটালস, চট্টগ্রাম রয়্যালস, রাজশাহী ওয়ারিয়র্স, রংপুর রাইডার্স এবং সিলেট টাইটানস নামে পাঁচটি দল অংশ নেবে আসন্ন বিপিএলে। এই পাঁচ দল চূড়ান্ত করেছে বিসিবির গভর্নিং কাউন্সিল।
বিসিবির এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, নিবন্ধন ও মূল্যায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর আসন্ন বিপিএল টি-টোয়েন্টি মৌসুমে অংশগ্রহণের জন্য পাঁচটি ফ্র্যাঞ্চাইজির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে আসন্ন আসরের প্রস্তুতি পর্ব শিগগিরই শুরু হবে বলেও জানানো হয়েছে। টুর্নামেন্টের সূচি ও ভেন্যুর বিস্তারিত তথ্যও পরে জানিয়ে দেবে বিসিবি।

তামিম ইকবালের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্তের খবরটি তাঁর ভক্তদের কাছে ‘বিনা মেঘে বজ্রপাতের’ মতোই ছিল! যদিও গত কদিন ধরে এই বিষয়টিই ক্রিকেটাঙ্গনের অন্যতম আলোচিত ইস্যু ছিল।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২১
প্রথম তিন টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় ছিল অস্ট্রেলিয়া ও ভারত। সিরিজ জেতার জন্য তাই চতুর্থ ম্যাচটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে দুই দলের জন্য। যেখানে বাজিমাত করেছে সূর্যকুমার যাদবের দল। অজিদের ৪৮ রানে হারিয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল সফরকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে
আয়ারল্যান্ড সিরিজে মোহাম্মদ আশরাফুলের ব্যাটিং কোচ হওয়া নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন রুবেল হোসেন। সেই কটাক্ষের জবাব দিলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক। এসব নিয়ে চিন্তিত নন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
ম্যাচের উত্তেজনা ছিল শেষ বল পর্যন্ত। জিততে পারতো যেকোনো দলই। এমন সমীকরণে শেষ হাসি হেসেছে নিউজিল্যান্ড। দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩ রানে হারিয়ে সিরিজে সমতা ফেরাল মিচেল সান্টনারের দল
৫ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ম্যাচের উত্তেজনা ছিল শেষ বল পর্যন্ত। জিততে পারতো যেকোনো দলই। এমন সমীকরণে শেষ হাসি হেসেছে নিউজিল্যান্ড। দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩ রানে হারিয়ে সিরিজে সমতা ফেরাল মিচেল সান্টনারের দল।
এর আগে ৫ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি–টোয়েন্টিতে ৭ রানের জয় তুলে নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে আগামী ৯ নভেম্বর মাঠে নামবে দুই দল।
ইডেন পার্কে নিউজিল্যান্ডের করা ২০৭ রানের জবাবে ২০৪ রানে থামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ ৩ ওভারে ৫২ রানের সমীকরণ ছিল সফরকারী দলের সামনে। রোভম্যান পাওয়েল ও ম্যাথু ফোর্ডের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে এই সমীকরণ প্রায় মিলিয়েই ফেলেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পেরে ওঠেনি তারা।
কাইল জেমিসনের করা ১৮তম ওভারে ২২ রান তোলেন পাওয়েল ও ফোর্ড। পরের ওভারে ১৪ রান দেন জ্যাকব ডাফি। শেষ ওভারে অতিথিদের করতে হতো ১৬ রান। জেমিসনের করা প্রথম বলে চার মেরে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন ফোর্ড। পরের বলে রান নিতে পারেননি। ওভারস্টেপিংয়ের কারণে তৃতীয় বলটি নো হয়। সেই সঙ্গে বাউন্ডারি মারেন ফোর্ড। তৃতীয় বলে এক রান নিয়ে প্রান্ত বদল করেন তিনি। পরের বলে উড়িয় মারতে গিয়ে আউট হন পাওয়েল। পঞ্চম বল থেকে এক রান নেন ক্রিজে আসা আকিল হুসাইন। শেষ বলে ৫ রান দরকার ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে খুশি করতে পারেননি ফোর্ড।
বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ৯৩ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে বসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এই ধাক্কা সামলে পাওয়েল, রোমারিও শেফার্ড, ফোর্ডদের ব্যাটে আমা বেঁচে ছিল তাদের। ক্যারিবীয়দের হয়ে ১৬ বলে সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেন পাওয়েল। সমান বলে ৩৪ রান এনে দেন রোমারিও শেফার্ড। ২৯ রানে অপরাজিত থাকেন ফোর্ড। ১৩ বল খেলেন তিনি।
ম্যাচ হারলেও একটি রেকর্ড গড়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ ৫ ওভারে ৮৭ রান করেছে তারা। টি–টোয়েন্টিতে আইসিসির পূর্ণ সদস্য দেশের মধ্যে রান তাড়ায় শেষ ৫ ওভারে এটা সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড।
এর আগে নিউজিল্যান্ডের হয়ে ২৮ বলে ৭৮ রানের টর্নেডো ইনিংস খেলেন মার্ক চাপম্যান। ৩৯ রান আসে টিম রবিনসনের ব্যাট থেকে। ২৮ রান করেন ড্যারেল মিচেল।

ম্যাচের উত্তেজনা ছিল শেষ বল পর্যন্ত। জিততে পারতো যেকোনো দলই। এমন সমীকরণে শেষ হাসি হেসেছে নিউজিল্যান্ড। দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩ রানে হারিয়ে সিরিজে সমতা ফেরাল মিচেল সান্টনারের দল।
এর আগে ৫ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি–টোয়েন্টিতে ৭ রানের জয় তুলে নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে আগামী ৯ নভেম্বর মাঠে নামবে দুই দল।
ইডেন পার্কে নিউজিল্যান্ডের করা ২০৭ রানের জবাবে ২০৪ রানে থামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ ৩ ওভারে ৫২ রানের সমীকরণ ছিল সফরকারী দলের সামনে। রোভম্যান পাওয়েল ও ম্যাথু ফোর্ডের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে এই সমীকরণ প্রায় মিলিয়েই ফেলেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পেরে ওঠেনি তারা।
কাইল জেমিসনের করা ১৮তম ওভারে ২২ রান তোলেন পাওয়েল ও ফোর্ড। পরের ওভারে ১৪ রান দেন জ্যাকব ডাফি। শেষ ওভারে অতিথিদের করতে হতো ১৬ রান। জেমিসনের করা প্রথম বলে চার মেরে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন ফোর্ড। পরের বলে রান নিতে পারেননি। ওভারস্টেপিংয়ের কারণে তৃতীয় বলটি নো হয়। সেই সঙ্গে বাউন্ডারি মারেন ফোর্ড। তৃতীয় বলে এক রান নিয়ে প্রান্ত বদল করেন তিনি। পরের বলে উড়িয় মারতে গিয়ে আউট হন পাওয়েল। পঞ্চম বল থেকে এক রান নেন ক্রিজে আসা আকিল হুসাইন। শেষ বলে ৫ রান দরকার ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে খুশি করতে পারেননি ফোর্ড।
বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ৯৩ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে বসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এই ধাক্কা সামলে পাওয়েল, রোমারিও শেফার্ড, ফোর্ডদের ব্যাটে আমা বেঁচে ছিল তাদের। ক্যারিবীয়দের হয়ে ১৬ বলে সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেন পাওয়েল। সমান বলে ৩৪ রান এনে দেন রোমারিও শেফার্ড। ২৯ রানে অপরাজিত থাকেন ফোর্ড। ১৩ বল খেলেন তিনি।
ম্যাচ হারলেও একটি রেকর্ড গড়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ ৫ ওভারে ৮৭ রান করেছে তারা। টি–টোয়েন্টিতে আইসিসির পূর্ণ সদস্য দেশের মধ্যে রান তাড়ায় শেষ ৫ ওভারে এটা সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড।
এর আগে নিউজিল্যান্ডের হয়ে ২৮ বলে ৭৮ রানের টর্নেডো ইনিংস খেলেন মার্ক চাপম্যান। ৩৯ রান আসে টিম রবিনসনের ব্যাট থেকে। ২৮ রান করেন ড্যারেল মিচেল।

তামিম ইকবালের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্তের খবরটি তাঁর ভক্তদের কাছে ‘বিনা মেঘে বজ্রপাতের’ মতোই ছিল! যদিও গত কদিন ধরে এই বিষয়টিই ক্রিকেটাঙ্গনের অন্যতম আলোচিত ইস্যু ছিল।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২১
প্রথম তিন টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় ছিল অস্ট্রেলিয়া ও ভারত। সিরিজ জেতার জন্য তাই চতুর্থ ম্যাচটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে দুই দলের জন্য। যেখানে বাজিমাত করেছে সূর্যকুমার যাদবের দল। অজিদের ৪৮ রানে হারিয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল সফরকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে
আয়ারল্যান্ড সিরিজে মোহাম্মদ আশরাফুলের ব্যাটিং কোচ হওয়া নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন রুবেল হোসেন। সেই কটাক্ষের জবাব দিলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক। এসব নিয়ে চিন্তিত নন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
১৯ ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) পাঁচ দল খেলবে এটা আগেই নিশ্চিত করেছে বিসিবি। কোন দলের মালিকানা কাদের সেটিও জানিয়ে দিয়েছে বোর্ড। তবে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট দল কোন নামে খেলবে তা জানানো হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে