নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যে জিতবে, তার হাতেই উঠবে ডিপিএল শিরোপা—মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আজ এই সমীকরণ নিয়েই খেলতে নেমেছে আবাহনী-মোহামেডান। আবাহনী নামছে হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের লক্ষ্য নিয়ে। চ্যাম্পিয়ন হতে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডানের বিপক্ষে ২৪১ রান করতে হবে আবাহনীকে।
আকস্মিক হার্ট অ্যাটাকের কারণে খেলার বাইরে তামিম ইকবাল। মুশফিকুর রহিম, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজরা চট্টগ্রামে ব্যস্ত জিম্বাবুয়ে সিরিজে। তাওহীদ হৃদয় মেজাজ হারানোর শাস্তি হিসেবে পেয়েছেন ৪ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা। একগাদা ক্রিকেটার ছাড়া শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে খেলতে নেমেছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ-রনি তালুকদারের মোহামেডান। দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন রনি তালুকদার। এরই মধ্যে ২৪১ রানের লক্ষ্যে নেমে ৮ রানে ১ উইকেট হারিয়েছে আবাহনী।
মিরপুরে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আবাহনী অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া মোহামেডানের দুই ওপেনার রনি ও তৌফিক খান তুষার দুর্দান্ত শুরু করেন। দলীয় ৫০ রানে ভেঙে যায় তাঁদের উদ্বোধনী জুটি। নবম ওভারের প্রথম বলে তুষারকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আবাহনীর বাঁহাতি পেসার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী। ১৮ বলে ২ চারে ১৬ রান করেন তুষার।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর রান তোলার গতি কমে যায় মোহামেডানের। উইকেটও হারাতে থাকে নিয়মিত বিরতিতে। ৩০ ওভারে ৪ উইকেটে ১২৪ রানে পরিণত হয় মোহামেডান। এরপর পঞ্চম উইকেটে ৯০ রানের জুটি গড়েন মাহমুদউল্লাহ ও আরিফুল ইসলাম। দুজনেই ফিফটি করেছেন। ৪৬তম ওভারের শেষ বলে মাহমুদউল্লাকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। ৬২ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় ৫০ রান করেন মাহমুদউল্লাহ।
শেষের দিকে সেভাবে রান তুলতে পারেনি মোহামেডান। ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৪০ রানে ইনিংস শেষ করেছে তারা। মাহমুদউল্লাহর মতো আরিফুলও করেন ৫০ রান। আরিফুল ৫৭ বলের ইনিংসে ৩ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। অধিনায়ক রনি ৪৭ বলে করেছেন ৪৫ রান। আবাহনীর মৃত্যুঞ্জয়, মোসাদ্দেক দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। একটি করে উইকেট পেয়েছেন এসএম মেহেরব হাসান, মাহফুজুর রহমান রাব্বি ও রিপন মন্ডল।
যে জিতবে, তার হাতেই উঠবে ডিপিএল শিরোপা—মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আজ এই সমীকরণ নিয়েই খেলতে নেমেছে আবাহনী-মোহামেডান। আবাহনী নামছে হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের লক্ষ্য নিয়ে। চ্যাম্পিয়ন হতে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডানের বিপক্ষে ২৪১ রান করতে হবে আবাহনীকে।
আকস্মিক হার্ট অ্যাটাকের কারণে খেলার বাইরে তামিম ইকবাল। মুশফিকুর রহিম, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজরা চট্টগ্রামে ব্যস্ত জিম্বাবুয়ে সিরিজে। তাওহীদ হৃদয় মেজাজ হারানোর শাস্তি হিসেবে পেয়েছেন ৪ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা। একগাদা ক্রিকেটার ছাড়া শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে খেলতে নেমেছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ-রনি তালুকদারের মোহামেডান। দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন রনি তালুকদার। এরই মধ্যে ২৪১ রানের লক্ষ্যে নেমে ৮ রানে ১ উইকেট হারিয়েছে আবাহনী।
মিরপুরে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আবাহনী অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া মোহামেডানের দুই ওপেনার রনি ও তৌফিক খান তুষার দুর্দান্ত শুরু করেন। দলীয় ৫০ রানে ভেঙে যায় তাঁদের উদ্বোধনী জুটি। নবম ওভারের প্রথম বলে তুষারকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আবাহনীর বাঁহাতি পেসার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী। ১৮ বলে ২ চারে ১৬ রান করেন তুষার।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর রান তোলার গতি কমে যায় মোহামেডানের। উইকেটও হারাতে থাকে নিয়মিত বিরতিতে। ৩০ ওভারে ৪ উইকেটে ১২৪ রানে পরিণত হয় মোহামেডান। এরপর পঞ্চম উইকেটে ৯০ রানের জুটি গড়েন মাহমুদউল্লাহ ও আরিফুল ইসলাম। দুজনেই ফিফটি করেছেন। ৪৬তম ওভারের শেষ বলে মাহমুদউল্লাকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। ৬২ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় ৫০ রান করেন মাহমুদউল্লাহ।
শেষের দিকে সেভাবে রান তুলতে পারেনি মোহামেডান। ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৪০ রানে ইনিংস শেষ করেছে তারা। মাহমুদউল্লাহর মতো আরিফুলও করেন ৫০ রান। আরিফুল ৫৭ বলের ইনিংসে ৩ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। অধিনায়ক রনি ৪৭ বলে করেছেন ৪৫ রান। আবাহনীর মৃত্যুঞ্জয়, মোসাদ্দেক দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। একটি করে উইকেট পেয়েছেন এসএম মেহেরব হাসান, মাহফুজুর রহমান রাব্বি ও রিপন মন্ডল।
৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১ ঘণ্টা আগেঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) অঘোষিত ফাইনালে আবাহনীর কাছে হেরে শিরোপা বঞ্চিত হলো মোহামেডান। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে ৬ উইকেটে হেরেছে তারা। আবাহনীর হ্যাটট্রিক শিরোপার বিপরীতে ১৫ বছর ধরে শিরোপাহীন থাকল মোহামেডান। ম্যাচ শেষে ঘটে গেল আরেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। হারের পর মেজাজ
৩ ঘণ্টা আগে১৩ বছরের এক ছেলে করন। গরিব অনাথ আশ্রমে থাকা এই বালকের একটি স্বপ্ন হচ্ছে বড় ক্রিকেটার হওয়া। দৈবভাবে কপিল দেবের একটি ব্যাট হাতে পায় করন। সেই ব্যাটেই ঝড় তোলে সে। মাত্র ১৩ বছর বয়সেই ৩ ইনিংসে ভারতের হয়ে করনের ব্যাটে আসে ৩৩৮ রান। সর্বোচ্চ অপরাজিত ১৭০ রানও করেন করন। এটা ছিল বলিউডের ‘চেইন কুলি কি মেইন কুলি’
৩ ঘণ্টা আগে