চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী হয়েও শহীদ আফ্রিদি ও বীরেন্দ্র শেবাগদের সৌভাগ্য হয়েছিল সতীর্থ হয়ে খেলার। সেই ভাগ্য হয়নি এখনো ভারত-পাকিস্তানের বর্তমান সময়ের ক্রিকেটারদের। তবে আগামী বছর এমন সুযোগ আসতে পারে বিরাট কোহলি ও বাবর আজমদের। এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি) আফ্রো-এশিয়া কাপ আবারও যে চালুর উদ্যোগ নিয়েছে।
এর আগেও দুই দলের খেলোয়াড়েরা সতীর্থ হয়ে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন আফ্রো-এশিয়া কাপের কারণে। কিন্তু মাঝে দুই দেশের রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ও সম্প্রচারসংক্রান্ত ঝামেলার প্রভাবে এই টুর্নামেন্ট বন্ধ হয়ে যায়। সর্বশেষ ২০০৭ সালে এই টুর্নামেন্ট হয়েছিল। আগামী বছর এই টুর্নামেন্ট আবার আয়োজন করতে চায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি)। এসিসি এবারের টুর্নামেন্ট টি-টোয়েন্টি সংস্করণে আয়োজন করতে চায়।
এসিসির বাণিজ্য ও আয়োজন বিভাগের প্রধান প্রভাকরণ থানরাজ বলেছেন, ‘আমরা বোর্ডগুলোর কাছ থেকে এখনো সম্মতি পাইনি। তাদের মতামতের ওপর ভিত্তি করেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের পরিকল্পনায় আছে, এশিয়া একাদশের হয়ে যেন ভারত-পাকিস্তানের সেরা খেলোয়াড়েরাই খেলেন। পরিকল্পনা চূড়ান্ত হওয়ার পরেই স্পনসরশিপ ও সম্প্রচার বিষয়ে কাজ করব। এটি সত্যিই একটি বড় আয়োজন হবে।’
অন্যদিকে, আফ্রিকান ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এসিএ) ও টুর্নামেন্টটির প্রধান নির্বাহী কমিটির সদস্য সুমোদ দামোদর বলেছেন, ‘টুর্নামেন্টটি ভক্তদের জন্য দারুণ কিছু হবে, যেখানে একই দলে ভারত ও পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের দেখতে পারবে। আর খেলোয়াড়দের একসঙ্গে খেলায় দুই দেশের সম্পর্ক যেন ভালো হয়—এই সুযোগ কাজে লাগাতে চাইব। আমি নিশ্চিত যে খেলোয়াড়েরাও এমনটি চাইবে এবং রাজনীতিকে খেলা থেকে দূরে রাখবে। দুই দলের খেলোয়াড়দের একই দলে খেলতে দেখা অসাধারণ হবে।’
বিশ্ব ক্রিকেটে সবচেয়ে জনপ্রিয় দ্বৈরথ ভারত-পাকিস্তান। কিন্তু সেই দ্বৈরথে এখন ভাটা পড়েছে দুই দেশের রাজনৈতিক বৈরিতার কারণে। অনেক দিন ধরেই এই দুই দলের দ্বিপক্ষীয় সিরিজও হয় না। সর্বশেষ ২০১২-১৩ সালে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে।
চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী হয়েও শহীদ আফ্রিদি ও বীরেন্দ্র শেবাগদের সৌভাগ্য হয়েছিল সতীর্থ হয়ে খেলার। সেই ভাগ্য হয়নি এখনো ভারত-পাকিস্তানের বর্তমান সময়ের ক্রিকেটারদের। তবে আগামী বছর এমন সুযোগ আসতে পারে বিরাট কোহলি ও বাবর আজমদের। এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি) আফ্রো-এশিয়া কাপ আবারও যে চালুর উদ্যোগ নিয়েছে।
এর আগেও দুই দলের খেলোয়াড়েরা সতীর্থ হয়ে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন আফ্রো-এশিয়া কাপের কারণে। কিন্তু মাঝে দুই দেশের রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ও সম্প্রচারসংক্রান্ত ঝামেলার প্রভাবে এই টুর্নামেন্ট বন্ধ হয়ে যায়। সর্বশেষ ২০০৭ সালে এই টুর্নামেন্ট হয়েছিল। আগামী বছর এই টুর্নামেন্ট আবার আয়োজন করতে চায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি)। এসিসি এবারের টুর্নামেন্ট টি-টোয়েন্টি সংস্করণে আয়োজন করতে চায়।
এসিসির বাণিজ্য ও আয়োজন বিভাগের প্রধান প্রভাকরণ থানরাজ বলেছেন, ‘আমরা বোর্ডগুলোর কাছ থেকে এখনো সম্মতি পাইনি। তাদের মতামতের ওপর ভিত্তি করেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের পরিকল্পনায় আছে, এশিয়া একাদশের হয়ে যেন ভারত-পাকিস্তানের সেরা খেলোয়াড়েরাই খেলেন। পরিকল্পনা চূড়ান্ত হওয়ার পরেই স্পনসরশিপ ও সম্প্রচার বিষয়ে কাজ করব। এটি সত্যিই একটি বড় আয়োজন হবে।’
অন্যদিকে, আফ্রিকান ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এসিএ) ও টুর্নামেন্টটির প্রধান নির্বাহী কমিটির সদস্য সুমোদ দামোদর বলেছেন, ‘টুর্নামেন্টটি ভক্তদের জন্য দারুণ কিছু হবে, যেখানে একই দলে ভারত ও পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের দেখতে পারবে। আর খেলোয়াড়দের একসঙ্গে খেলায় দুই দেশের সম্পর্ক যেন ভালো হয়—এই সুযোগ কাজে লাগাতে চাইব। আমি নিশ্চিত যে খেলোয়াড়েরাও এমনটি চাইবে এবং রাজনীতিকে খেলা থেকে দূরে রাখবে। দুই দলের খেলোয়াড়দের একই দলে খেলতে দেখা অসাধারণ হবে।’
বিশ্ব ক্রিকেটে সবচেয়ে জনপ্রিয় দ্বৈরথ ভারত-পাকিস্তান। কিন্তু সেই দ্বৈরথে এখন ভাটা পড়েছে দুই দেশের রাজনৈতিক বৈরিতার কারণে। অনেক দিন ধরেই এই দুই দলের দ্বিপক্ষীয় সিরিজও হয় না। সর্বশেষ ২০১২-১৩ সালে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে।
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
২ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
৪ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
৪ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৫ ঘণ্টা আগে