ক্রীড়া ডেস্ক
প্রথম দুই টেস্টে হেরে সিরিজ খোয়ালেও এখন শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটাররা মাথা উঁচু করে দেশে ফিরতে পারেন। ওভাল টেস্টে যে একদিন হাতে রেখে স্মরণীয় জয় পেয়েছে তারা! ইংল্যান্ডকে হারিয়েছে ৮ উইকেটে। এই জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়িয়ে সিরিজটাও ২-১ করে নিল লঙ্কানরা।
এ নিয়ে ইংল্যান্ডের মাটিতে চতুর্থ জয় পেল শ্রীলঙ্কা। সেই জয়টি এলো ১০ বছর পর। ২০১৪ সালে লিডসে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের নৈপুণ্যে আগের জয়টি পেয়েছিল তারা। লঙ্কান অলরাউন্ডারের পাশাপাশি সেই ম্যাচে খেলেছিলেন ওপেনার দিমুথ করুনারত্নে ও উইকেরক্ষক দীনেশ চান্দিমাল। এবার এক দশক পর পাওয়া জয়টিরও সাক্ষী হলেন এই তিন জন।
অবশ্য সিরিজের তৃতীয় টেস্টের জয়ের নায়ক পাতুম নিশানকা। ম্যাথুসকে নিয়ে ম্যাচের ইতি টানেন তিনি। ৫৩ রান নিয়ে চতুর্থ দিন শুরু করা লঙ্কান ওপেনার ব্যাট চালিয়েছেন ওয়ানডে মেজাজে। পেয়েছেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি। আগের সেঞ্চুরিটি ছিল ২০২১ সালে, তাঁর অভিষেক টেস্টে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে নিশানকা কেমন ব্যাট চালিয়েছেন সেটি তাঁর স্ট্রাইক রেটের দিকে তাকালেই বুঝবেন। ১২৪ বলে অপরাজিত ১২৭ রানের ইনিংস খেলার পথে ১৩ চার ও ২ ছয় মেরেছেন তিনি। স্ট্রাইক রেট—১০২.৪১।
২১৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে জয়ের আশা জাগিয়ে গতকাল তৃতীয় দিন পার করে শ্রীলঙ্কা। আজ জয়ের জন্য দরকার ছিল ১২৫ রান। হাতে ৯ উইকেট। লঙ্কানদের এমন সহজ সমীকরণের সামনে কিছুই করার ছিল ইংলিশ বোলারদের। তবে দিনের চতুর্থ ওভারের মধ্যে ৩০ রান নিয়ে ব্যাটিংয়ে নামা কুশল মেন্ডিসকে (৩৯) ফিরিয়ে কিছুটা আশা জাগিয়েছিলেন পেসার গাস অ্যাটকিনসন। কিন্তু সারাদিনে ১৫৩ বল খেলা হলেও উইকেট বলতে ওই একটিই। এরপর ম্যাথুসকে (৩২*) নিয়ে জয়ের বাকি কাজটা অনায়াসে সারেন নিশানকা।
প্রথম ইনিংসে ৬২ রানের লিড নিলেও ইংল্যান্ড ওভাল টেস্ট হারল দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যাটিং ব্যর্থতায়। ৩ উইকেটে ২২১ রানে প্রথম দিন পার করা ইংল্যান্ড প্রথম ইনিংসে পায় ৩২৫ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে দুই পেসার লাহিরু কুমারা ও বিশ্ব ফার্নান্দোর তোপে গতকাল গুটিয়ে ১৫৬ রানে। ম্যাচটি তখনই যেন হাতছাড়া হয়ে যায় স্বাগতিকদের। সঙ্গে ইংলিশরা গ্রীষ্ম মৌসুমও শেষ করল হার দিয়ে।
তবে দুর্দান্ত জয়ে রেকর্ডও গড়েছে শ্রীলঙ্কা। ইংল্যান্ডে টেস্টে এশিয়ার কোনো দলের এটিই সর্বোচ্চ রান করে জয়। আগেরটি ছিল পাকিস্তানের। ২০১০ সালে হেডিংলিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১৮০ রান তাড়া করে জিতেছিল পাকিস্তান।
ওভাল টেস্ট, সংক্ষিপ্ত স্কোর
ইংল্যান্ড: ৩২৫ ও ১৫৬
শ্রীলঙ্কা: ২৬৩ ও ২১৯ /২
ফল: শ্রীলঙ্কা ৮ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা: পাতুম নিশানকা।
সিরিজ: ইংল্যান্ড ২: ১ শ্রীলঙ্কা।
সিরিজসেরা: জো রুট।
প্রথম দুই টেস্টে হেরে সিরিজ খোয়ালেও এখন শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটাররা মাথা উঁচু করে দেশে ফিরতে পারেন। ওভাল টেস্টে যে একদিন হাতে রেখে স্মরণীয় জয় পেয়েছে তারা! ইংল্যান্ডকে হারিয়েছে ৮ উইকেটে। এই জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়িয়ে সিরিজটাও ২-১ করে নিল লঙ্কানরা।
এ নিয়ে ইংল্যান্ডের মাটিতে চতুর্থ জয় পেল শ্রীলঙ্কা। সেই জয়টি এলো ১০ বছর পর। ২০১৪ সালে লিডসে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের নৈপুণ্যে আগের জয়টি পেয়েছিল তারা। লঙ্কান অলরাউন্ডারের পাশাপাশি সেই ম্যাচে খেলেছিলেন ওপেনার দিমুথ করুনারত্নে ও উইকেরক্ষক দীনেশ চান্দিমাল। এবার এক দশক পর পাওয়া জয়টিরও সাক্ষী হলেন এই তিন জন।
অবশ্য সিরিজের তৃতীয় টেস্টের জয়ের নায়ক পাতুম নিশানকা। ম্যাথুসকে নিয়ে ম্যাচের ইতি টানেন তিনি। ৫৩ রান নিয়ে চতুর্থ দিন শুরু করা লঙ্কান ওপেনার ব্যাট চালিয়েছেন ওয়ানডে মেজাজে। পেয়েছেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি। আগের সেঞ্চুরিটি ছিল ২০২১ সালে, তাঁর অভিষেক টেস্টে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে নিশানকা কেমন ব্যাট চালিয়েছেন সেটি তাঁর স্ট্রাইক রেটের দিকে তাকালেই বুঝবেন। ১২৪ বলে অপরাজিত ১২৭ রানের ইনিংস খেলার পথে ১৩ চার ও ২ ছয় মেরেছেন তিনি। স্ট্রাইক রেট—১০২.৪১।
২১৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে জয়ের আশা জাগিয়ে গতকাল তৃতীয় দিন পার করে শ্রীলঙ্কা। আজ জয়ের জন্য দরকার ছিল ১২৫ রান। হাতে ৯ উইকেট। লঙ্কানদের এমন সহজ সমীকরণের সামনে কিছুই করার ছিল ইংলিশ বোলারদের। তবে দিনের চতুর্থ ওভারের মধ্যে ৩০ রান নিয়ে ব্যাটিংয়ে নামা কুশল মেন্ডিসকে (৩৯) ফিরিয়ে কিছুটা আশা জাগিয়েছিলেন পেসার গাস অ্যাটকিনসন। কিন্তু সারাদিনে ১৫৩ বল খেলা হলেও উইকেট বলতে ওই একটিই। এরপর ম্যাথুসকে (৩২*) নিয়ে জয়ের বাকি কাজটা অনায়াসে সারেন নিশানকা।
প্রথম ইনিংসে ৬২ রানের লিড নিলেও ইংল্যান্ড ওভাল টেস্ট হারল দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যাটিং ব্যর্থতায়। ৩ উইকেটে ২২১ রানে প্রথম দিন পার করা ইংল্যান্ড প্রথম ইনিংসে পায় ৩২৫ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে দুই পেসার লাহিরু কুমারা ও বিশ্ব ফার্নান্দোর তোপে গতকাল গুটিয়ে ১৫৬ রানে। ম্যাচটি তখনই যেন হাতছাড়া হয়ে যায় স্বাগতিকদের। সঙ্গে ইংলিশরা গ্রীষ্ম মৌসুমও শেষ করল হার দিয়ে।
তবে দুর্দান্ত জয়ে রেকর্ডও গড়েছে শ্রীলঙ্কা। ইংল্যান্ডে টেস্টে এশিয়ার কোনো দলের এটিই সর্বোচ্চ রান করে জয়। আগেরটি ছিল পাকিস্তানের। ২০১০ সালে হেডিংলিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১৮০ রান তাড়া করে জিতেছিল পাকিস্তান।
ওভাল টেস্ট, সংক্ষিপ্ত স্কোর
ইংল্যান্ড: ৩২৫ ও ১৫৬
শ্রীলঙ্কা: ২৬৩ ও ২১৯ /২
ফল: শ্রীলঙ্কা ৮ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা: পাতুম নিশানকা।
সিরিজ: ইংল্যান্ড ২: ১ শ্রীলঙ্কা।
সিরিজসেরা: জো রুট।
২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা করেছে আয়োজক পাকিস্তান। তবে শেষ মুহূর্তে সাইম আইয়ুবকে ছাড়াই ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। আইসিসির নির্দেশনা অনুযায়ী টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত স্কোয়াড ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরিবর্তন করার সুযোগ রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেগলে আজ তৃতীয় দিনে খেলেছে শুধু বৃষ্টি। এতটাই বৃষ্টির দাপট ছিল যে শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনে খেলা হয়েছে কেবল ২৭ ওভার। তবে অস্ট্রেলিয়া এক ইনিংসে যে রানের পাহাড় গড়ছে, তাতেই লঙ্কানদের হিমশিম খাওয়ার মতো অবস্থা।
১০ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা ভারত এক অভ্যাসে পরিণত করেছে। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম দুইবারই ফাইনালে উঠল ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল। নিকি প্রসাদের নেতৃত্বাধীন দলটির ফাইনালে প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা।
১১ ঘণ্টা আগেনিত্যনতুন রেকর্ডে নাম লেখানো যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করেছেন। গোলের রেকর্ডের পাশাপাশি অন্যান্য রেকর্ডেও উঠে যায় তাঁর নাম। এবার যে রেকর্ড পর্তুগিজ ফুটবলার গড়েছেন তাতে আছেন শুধু নিজেই।
১২ ঘণ্টা আগে