নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুযোগটা দারুণভাবে কাজে লাগাচ্ছেন তানজিম হাসান সাকিব। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যাঁর খেলতে যাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল, তিনিই প্রতিপক্ষ ব্যাটারদের ভড়কে দিচ্ছেন দারুণভাবে। নিয়মিত উইকেট নিয়ে বাংলাদেশকে এনে দিচ্ছেন স্বস্তি। বাংলাদেশের তরুণ পেসারকে নিয়ে ডেল স্টেইন শুনিয়েছেন প্রশংসার বাণী।
৪ ম্যাচে ৯ উইকেট নিয়ে গ্রুপ পর্ব শেষে যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি তানজিম সাকিব। বোলিং করেছেন ৪.৮০ ইকোনমিতে। দক্ষিণ আফ্রিকা ও নেপালের বিপক্ষে নিয়েছেন ৩ ও ৪ উইকেট। গ্রুপ পর্ব শেষে বাংলাদেশ দল সুপার এইট খেলতে এখন অ্যান্টিগায়। যে ফ্লাইটে গতকাল সেন্ট ভিনসেন্ট থেকে অ্যান্টিগায় যান স্টেইন, সেই ফ্লাইটে ছিলেন বাংলাদেশের সংবাদকর্মীরাও। সেন্ট ভিনসেন্ট বিমানবন্দরে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন এবারের বিশ্বকাপে ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজ করা স্টেইন।
তানজিম সাকিবের প্রসঙ্গে স্টেইন বলেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে ম্যাচে আমি মাঠে ধারাভাষ্যের কাজ করছিলাম, তখন কিছুটা কথা হয়েছে। তার গতি আছে। সুইং করতে পারে। ইয়র্কার, চেঞ্জ অব পেস সবই তার আছে। ওভার দ্য উইকেট বা রাউন্ড দ্য উইকেটেও দারুণ বোলিং করে।’
একজন পেসারের যে স্বভাবজাত আক্রমণাত্মক মনোভাব থাকে, সেটা দেখা যায় তানজিম সাকিবের ক্ষেত্রেও। সেন্ট ভিনসেন্টে গতকাল নেপাল অধিনায়ক রোহিত পাউডেলের সঙ্গে তাঁর (তানজিম সাকিব) লেগে যায়। স্টেইন তাঁর খেলোয়াড়ি জীবনেও ব্যাটারদের ব্যাটারের চোখে চোখ রেখে কথা বলছেন। প্রতিপক্ষকে এক বিন্দু ছাড় দেননি, আগ্রাসী চেহারায় বারবার হুমকি হয়েছেন ব্যাটারদের। এই চরিত্র তানজিমে দেখে মুগ্ধ স্টেইন বলেন, ‘নেপালের বিপক্ষে ম্যাচে তার আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখে সত্যি ভালো লেগেছে। অলরাউন্ড প্যাকেজ। শুধু উইকেট পাচ্ছে সে জন্য না। আমি তার আক্রমণাত্মক মনোভাব পছন্দ করি।’ বাংলাদেশের তরুণ পেসারের ইচ্ছা শুনে তাঁর নম্বর নিয়ে কথা বলা ও দেখা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন স্টেইন।
৪ ম্যাচে ৩ জয়ে সুপার এইটে উঠেছে বাংলাদেশ। তবে সেমিফাইনালে উঠতে হলে নাজমুল হোসেন শান্তদের পাড়ি দিতে হবে অনেক কঠিন পথ। সুপার এইটে বাংলাদেশের গ্রুপে রয়েছে প্রতিপক্ষ ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও আফগানিস্তান। বাংলাদেশের আরও অনেক দূর যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করেন স্টেইন। দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক পেসার বলেন, ‘বাংলাদেশের অবশ্যই সুযোগ আছে বিশ্বকাপ জেতার। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি না তারা জিতবে। আমার চিন্তায় অন্য দু–একটি দল। তবে সুযোগ তো আছেই। এটাই ক্রিকেটের সৌন্দর্য্য। সেমিফাইনালে উঠলে দুই জয় দূরে থাকবে।’
সুযোগটা দারুণভাবে কাজে লাগাচ্ছেন তানজিম হাসান সাকিব। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যাঁর খেলতে যাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল, তিনিই প্রতিপক্ষ ব্যাটারদের ভড়কে দিচ্ছেন দারুণভাবে। নিয়মিত উইকেট নিয়ে বাংলাদেশকে এনে দিচ্ছেন স্বস্তি। বাংলাদেশের তরুণ পেসারকে নিয়ে ডেল স্টেইন শুনিয়েছেন প্রশংসার বাণী।
৪ ম্যাচে ৯ উইকেট নিয়ে গ্রুপ পর্ব শেষে যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি তানজিম সাকিব। বোলিং করেছেন ৪.৮০ ইকোনমিতে। দক্ষিণ আফ্রিকা ও নেপালের বিপক্ষে নিয়েছেন ৩ ও ৪ উইকেট। গ্রুপ পর্ব শেষে বাংলাদেশ দল সুপার এইট খেলতে এখন অ্যান্টিগায়। যে ফ্লাইটে গতকাল সেন্ট ভিনসেন্ট থেকে অ্যান্টিগায় যান স্টেইন, সেই ফ্লাইটে ছিলেন বাংলাদেশের সংবাদকর্মীরাও। সেন্ট ভিনসেন্ট বিমানবন্দরে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন এবারের বিশ্বকাপে ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজ করা স্টেইন।
তানজিম সাকিবের প্রসঙ্গে স্টেইন বলেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে ম্যাচে আমি মাঠে ধারাভাষ্যের কাজ করছিলাম, তখন কিছুটা কথা হয়েছে। তার গতি আছে। সুইং করতে পারে। ইয়র্কার, চেঞ্জ অব পেস সবই তার আছে। ওভার দ্য উইকেট বা রাউন্ড দ্য উইকেটেও দারুণ বোলিং করে।’
একজন পেসারের যে স্বভাবজাত আক্রমণাত্মক মনোভাব থাকে, সেটা দেখা যায় তানজিম সাকিবের ক্ষেত্রেও। সেন্ট ভিনসেন্টে গতকাল নেপাল অধিনায়ক রোহিত পাউডেলের সঙ্গে তাঁর (তানজিম সাকিব) লেগে যায়। স্টেইন তাঁর খেলোয়াড়ি জীবনেও ব্যাটারদের ব্যাটারের চোখে চোখ রেখে কথা বলছেন। প্রতিপক্ষকে এক বিন্দু ছাড় দেননি, আগ্রাসী চেহারায় বারবার হুমকি হয়েছেন ব্যাটারদের। এই চরিত্র তানজিমে দেখে মুগ্ধ স্টেইন বলেন, ‘নেপালের বিপক্ষে ম্যাচে তার আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখে সত্যি ভালো লেগেছে। অলরাউন্ড প্যাকেজ। শুধু উইকেট পাচ্ছে সে জন্য না। আমি তার আক্রমণাত্মক মনোভাব পছন্দ করি।’ বাংলাদেশের তরুণ পেসারের ইচ্ছা শুনে তাঁর নম্বর নিয়ে কথা বলা ও দেখা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন স্টেইন।
৪ ম্যাচে ৩ জয়ে সুপার এইটে উঠেছে বাংলাদেশ। তবে সেমিফাইনালে উঠতে হলে নাজমুল হোসেন শান্তদের পাড়ি দিতে হবে অনেক কঠিন পথ। সুপার এইটে বাংলাদেশের গ্রুপে রয়েছে প্রতিপক্ষ ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও আফগানিস্তান। বাংলাদেশের আরও অনেক দূর যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করেন স্টেইন। দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক পেসার বলেন, ‘বাংলাদেশের অবশ্যই সুযোগ আছে বিশ্বকাপ জেতার। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি না তারা জিতবে। আমার চিন্তায় অন্য দু–একটি দল। তবে সুযোগ তো আছেই। এটাই ক্রিকেটের সৌন্দর্য্য। সেমিফাইনালে উঠলে দুই জয় দূরে থাকবে।’
প্রথমে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি, এরপর টেস্ট থেকে অবসর নিয়েছেন বিরাট কোহলি। তবু তাঁর ব্যাটিং, মাঠে প্রতিপক্ষ ব্যাটারদের উইকেটের সময় বুনো উল্লাস, স্লেজিং—বিভিন্ন কারণে ভারতীয় তারকা ব্যাটারকে এখনো মিস করেন অনেকেই।
১৯ মিনিট আগেএশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে ১৯৩৮ সালে বিশ্বকাপ খেলেছিল ইন্দোনেশিয়া। তখন অবশ্য ‘ডাচ ইস্ট ইন্ডিজ’ বলা হতো তাদের। নেদারল্যান্ডসের উপনিবেশ থেকে বেরিয়ে ১৯৪৫ সালে স্বাধীনতা অর্জনের পর কখনো বিশ্বকাপ খেলতে পারেনি। এবার স্বপ্ন পূরণের খুব কাছে দাঁড়িয়ে তারা।
১ ঘণ্টা আগে‘টাকার বৃষ্টি’ ঝরে বলেই ক্রিকেটার থেকে শুরু করে ধনকুবেররা পাখির চোখ করেন ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগকে (আইপিএল)। অর্থের ঝনঝনানিতে পরিপূর্ণ আইপিএল তাই হয়ে উঠেছে ভারতের সোনার ডিম পাড়া রাজহাঁস।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর রাইডার্স এবারের গ্লোবাল সুপার লিগে (জিএসএল) দারুণ খেললেও সৌম্য সরকার নেই ছন্দে। ব্যাটিংয়ে ধারাবাহিকভাবে পারফর্ম করতে পারছেন না তিনি। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটার এমন এক বিব্রতকর রেকর্ডে নাম লিখিয়েছেন, যেখানে পাশে পাচ্ছেন সাকিব আল হাসানকে।
২ ঘণ্টা আগে