চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
ক্রীড়া ডেস্ক
২০০০ সালে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা জিতেছিল নিউজিল্যান্ড। ম্যাচটি হয়েছিল নাইরোবিতে। ২৫ বছর পর দুবাইয়ে আবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে মুখোমুখি ভারত-নিউজিল্যান্ড। ৪ উইকেটে জিতে এবার পুরোনো বদলা নিল ভারত।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারত প্রথম শিরোপা জিতেছিল ২০০২ সালে। সেবার ভারত-শ্রীলঙ্কা যুগ্মভাবে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। এই টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় শিরোপা ভারত জিতেছে ২০১৩ সালে স্বাগতিক ইংল্যান্ডকে হারিয়ে। দীর্ঘ ১২ বছর পর ভারত তৃতীয়বারের মতো জিতল চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা। যা টুর্নামেন্টের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দুইবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জিতেছে অস্ট্রেলিয়া।
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যে ভারতের আজ লক্ষ্য ছিল ২৫২ রান। দুবাইয়ে দুই ওপেনার গিল ও রোহিত ১১২ বলে ১০৫ রানের জুটি গড়েছেন। উদ্বোধনী এই জুটি ভেঙেছে মূলত গ্লেন ফিলিপসের নৈপুণ্যে। ১৯তম ওভারের চতুর্থ বলে মিচেল স্যান্টনারকে শর্ট এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে তুলে মারতে যান গিল। সুপারম্যানের মতো ডান দিকে উড়ে ছো মেরে ক্যাচটি লুফে নিয়েছেন ফিলিপস। ৫০ বলের ইনিংসে ১ ছক্কা মেরে ৩১ রান করেন গিল।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার ঠিক পরের ওভারে কোহলির উইকেট হারায় ভারত। ২০তম ওভারের প্রথম বলে ভারতীয় তারকা ব্যাটারকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন মাইকেল ব্রেসওয়েল। রান তাড়ায় ওস্তাদ কোহলি এবার ২ বলে ১ রান করে আউট হয়েছেন। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি। নিউজিল্যান্ডের স্পিনারদের ঘূর্ণিতে যখন ভারত হাঁসফাঁস করছে, তখন রোহিত নিজের উইকেটটা ছুড়ে এসেছেন। ২৭তম ওভারের প্রথম বলে রাচীন রবীন্দ্রকে উইকেট ছেড়ে রোহিত বেরিয়ে আসেন। নিউজিল্যান্ড উইকেটরক্ষক টম ল্যাথাম সহজেই স্টাম্পিং করেছেন। ৮৩ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৭৬ রান করেন রোহিত।
টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারকে হারিয়ে মুহূর্তেই বিনা উইকেটে ১০৫ রান থেকে ৩ উইকেটে ১২২ রানে পরিণত হয় ভারত। হঠাৎই খেই হারানো ভারত এরপর দিশা খুঁজে পায় অক্ষর প্যাটেল ও শ্রেয়াস আইয়ারের ব্যাটিংয়ে। চতুর্থ উইকেটে ৭৫ বলে ৬১ রানের জুটি গড়েন অক্ষর ও আইয়ার। ৩৯তম ওভারের চতুর্থ বলে আইয়ারকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন স্যান্টনার। ৪৪ রানে জীবন পাওয়া আইয়ার করেছেন ৪৮ রান। আরেক সেট ব্যাটার অক্ষরকে এরপর ফিরিয়েছেন ব্রেসওয়েল। ৪০ বলে ১ চার ও ১ ছক্কায় ২৯ রান করেন অক্ষর।
আইয়ার, অক্ষরের দ্রুত বিদায়ে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ৪১.৩ ওভারে ৫ উইকেটে ২০৩ রান। নিউজিল্যান্ডের সামান্যতম একটু সম্ভাবনা তৈরি হলেও সেটা শেষ করে দেন রাহুল ও হার্দিক পান্ডিয়া। ষষ্ঠ উইকেটে ৩৬ বলে ৩৮ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (রাহুল-পান্ডিয়া)। শেষ ১৫ বলে যখন ১১ রান দরকার, তখন পান্ডিয়াকে কট এন্ড বোল্ড করেন জেমিসন। তুলির শেষ আঁচড় রবীন্দ্র জাদেজা দিয়েছেন ৪৯তম ওভারের শেষ বলে ডিপ স্কয়ার লেগ দিয়ে উইলিয়াম ও’রুর্ককে চার মেরে। ৬ বল হাতে রেখে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়ের পর উল্লাসে ফেটে পড়ে ভারতীয় ডাগআউট।
এর আগে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে নিউজিল্যান্ড ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৫১ রান করেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৩ রান করেন ড্যারিল মিচেল। ১০১ বলের ইনিংসে ৩ চার মেরেছেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন ব্রেসওয়েল। সাত নম্বরে নেমে ইনিংসের শেষ বল পর্যন্ত খেলেছেন তিনি। ৪০ বলের ইনিংসে ৩ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন ব্রেসওয়েল। ভারতের বরুণ চক্রবর্তী, কুলদীপ যাদব নিয়েছেন দুটি করে উইকেট। দুজনেই ১০ ওভার বোলিং করেছেন। বরুণ ও কুলদীপ খরচ করেন ৪৫ ও ৪০ রান। কেইন উইলিয়ামসনকে (১১) ইনিংস বড় করার আগেই ফিরিয়েছেন কুলদীপ। উইলিয়ামসন চোট পাওয়ায় পরে আর ফিল্ডিং করেননি।
২০০০ সালে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা জিতেছিল নিউজিল্যান্ড। ম্যাচটি হয়েছিল নাইরোবিতে। ২৫ বছর পর দুবাইয়ে আবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে মুখোমুখি ভারত-নিউজিল্যান্ড। ৪ উইকেটে জিতে এবার পুরোনো বদলা নিল ভারত।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারত প্রথম শিরোপা জিতেছিল ২০০২ সালে। সেবার ভারত-শ্রীলঙ্কা যুগ্মভাবে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। এই টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় শিরোপা ভারত জিতেছে ২০১৩ সালে স্বাগতিক ইংল্যান্ডকে হারিয়ে। দীর্ঘ ১২ বছর পর ভারত তৃতীয়বারের মতো জিতল চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা। যা টুর্নামেন্টের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দুইবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জিতেছে অস্ট্রেলিয়া।
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যে ভারতের আজ লক্ষ্য ছিল ২৫২ রান। দুবাইয়ে দুই ওপেনার গিল ও রোহিত ১১২ বলে ১০৫ রানের জুটি গড়েছেন। উদ্বোধনী এই জুটি ভেঙেছে মূলত গ্লেন ফিলিপসের নৈপুণ্যে। ১৯তম ওভারের চতুর্থ বলে মিচেল স্যান্টনারকে শর্ট এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে তুলে মারতে যান গিল। সুপারম্যানের মতো ডান দিকে উড়ে ছো মেরে ক্যাচটি লুফে নিয়েছেন ফিলিপস। ৫০ বলের ইনিংসে ১ ছক্কা মেরে ৩১ রান করেন গিল।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার ঠিক পরের ওভারে কোহলির উইকেট হারায় ভারত। ২০তম ওভারের প্রথম বলে ভারতীয় তারকা ব্যাটারকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন মাইকেল ব্রেসওয়েল। রান তাড়ায় ওস্তাদ কোহলি এবার ২ বলে ১ রান করে আউট হয়েছেন। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি। নিউজিল্যান্ডের স্পিনারদের ঘূর্ণিতে যখন ভারত হাঁসফাঁস করছে, তখন রোহিত নিজের উইকেটটা ছুড়ে এসেছেন। ২৭তম ওভারের প্রথম বলে রাচীন রবীন্দ্রকে উইকেট ছেড়ে রোহিত বেরিয়ে আসেন। নিউজিল্যান্ড উইকেটরক্ষক টম ল্যাথাম সহজেই স্টাম্পিং করেছেন। ৮৩ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৭৬ রান করেন রোহিত।
টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারকে হারিয়ে মুহূর্তেই বিনা উইকেটে ১০৫ রান থেকে ৩ উইকেটে ১২২ রানে পরিণত হয় ভারত। হঠাৎই খেই হারানো ভারত এরপর দিশা খুঁজে পায় অক্ষর প্যাটেল ও শ্রেয়াস আইয়ারের ব্যাটিংয়ে। চতুর্থ উইকেটে ৭৫ বলে ৬১ রানের জুটি গড়েন অক্ষর ও আইয়ার। ৩৯তম ওভারের চতুর্থ বলে আইয়ারকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন স্যান্টনার। ৪৪ রানে জীবন পাওয়া আইয়ার করেছেন ৪৮ রান। আরেক সেট ব্যাটার অক্ষরকে এরপর ফিরিয়েছেন ব্রেসওয়েল। ৪০ বলে ১ চার ও ১ ছক্কায় ২৯ রান করেন অক্ষর।
আইয়ার, অক্ষরের দ্রুত বিদায়ে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ৪১.৩ ওভারে ৫ উইকেটে ২০৩ রান। নিউজিল্যান্ডের সামান্যতম একটু সম্ভাবনা তৈরি হলেও সেটা শেষ করে দেন রাহুল ও হার্দিক পান্ডিয়া। ষষ্ঠ উইকেটে ৩৬ বলে ৩৮ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (রাহুল-পান্ডিয়া)। শেষ ১৫ বলে যখন ১১ রান দরকার, তখন পান্ডিয়াকে কট এন্ড বোল্ড করেন জেমিসন। তুলির শেষ আঁচড় রবীন্দ্র জাদেজা দিয়েছেন ৪৯তম ওভারের শেষ বলে ডিপ স্কয়ার লেগ দিয়ে উইলিয়াম ও’রুর্ককে চার মেরে। ৬ বল হাতে রেখে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়ের পর উল্লাসে ফেটে পড়ে ভারতীয় ডাগআউট।
এর আগে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে নিউজিল্যান্ড ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৫১ রান করেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৩ রান করেন ড্যারিল মিচেল। ১০১ বলের ইনিংসে ৩ চার মেরেছেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন ব্রেসওয়েল। সাত নম্বরে নেমে ইনিংসের শেষ বল পর্যন্ত খেলেছেন তিনি। ৪০ বলের ইনিংসে ৩ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন ব্রেসওয়েল। ভারতের বরুণ চক্রবর্তী, কুলদীপ যাদব নিয়েছেন দুটি করে উইকেট। দুজনেই ১০ ওভার বোলিং করেছেন। বরুণ ও কুলদীপ খরচ করেন ৪৫ ও ৪০ রান। কেইন উইলিয়ামসনকে (১১) ইনিংস বড় করার আগেই ফিরিয়েছেন কুলদীপ। উইলিয়ামসন চোট পাওয়ায় পরে আর ফিল্ডিং করেননি।
কিছুদিন আগেই ক্রিকেট ছেড়েছেন নিকোলাস পুরান। এবার ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন অলরাউন্ডার আন্দ্রে রাসেল। একের পর এক এভাবে ক্রিকেটারদের জাতীয় দল ছেড়ে যাওয়াকে ভালো চোখে দেখছেন না ব্রায়ান লারা। এর জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ডকেই (সিডব্লুআই) দুষছেন ক্যারিবিয়ান এই ক্রিকেট কিংবদন্তি।
৩৪ মিনিট আগেঅগোছাল ফুটবলের কারণে শুরুতে অচেনা লাগছিল বাংলাদেশকে। কোচ পিটার বাটলারও তাই একাদশে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হন ৩১ মিনিটের মধ্যে। জড়তা কাটিয়ে মেয়েরাও খুঁজে পান ছন্দ। ভুটানকে ৩-০ গোলে হারিয়ে অক্ষত রাখেন টুর্নামেন্টে অপরাজিত থাকার ধারা।
১ ঘণ্টা আগেম্যাচের শুরু থেকে অপেক্ষা বাংলাদেশ গোল কখন দেবে। কারণ আগের তিন ম্যাচেই প্রথমার্ধে গোলের দেখা পেয়ে যায় পিটার বাটলারের দল। তাও শুরুর দিকে। গোলের দেখা মিলেছে আজও। সেজন্য অপেক্ষা করতে হয় ৩৩ মিনিট। সেই এক গোলে এগিয়ে ভুটানের বিপক্ষে প্রথমার্ধ শেষ করে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেদুজনের শুরুটা হয়েছে একই বছরে। এরপর থেকে তাদের নিয়ে তুলনায় তর্কে বেঁধে যান অনেকেই। এবার সেই প্রশ্নই রাখা হয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ কিংবদন্তি ব্রায়ান লারার কাছে। শেন ওয়ার্ন নাকি মুত্তিয়া মুরালিধরণ, তাঁর চোখে কে সেরা? টেস্টে ১১৯৫৩ রান করা লারা অবশ্য ওয়ার্নকেই এগিয়ে রাখলেন। তবে এটাও মুরালির মতো...
৩ ঘণ্টা আগে