অস্ট্রেলিয়া ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে স্বর্ণা আক্তারের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়েই নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার সিক্স নিশ্চিত করেছিল বাংলাদেশ। লঙ্কানদের বিপক্ষে করেছিলেন ঝোড়ো ফিফটি। মিডল অর্ডারে নেমে ঝড় তোলায় স্বর্ণা ছিলেন সিদ্ধহস্ত। আইসিসির বিশ্বকাপ দলে জায়গা পেলেন বাংলাদেশের এই নারী ক্রিকেটার।
চ্যাম্পিয়ন ভারত ও রানার্সআপ ইংল্যান্ড-এই দুই দেশের ক্রিকেটারদের আধিপত্য রয়েছে আইসিসি ঘোষিত বিশ্বকাপ দলে। ভারত, ইংল্যান্ড-দুই দলেরই আছেন তিনজন করে ক্রিকেটার। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক শ্বেতা শেহরাওয়াত ও চ্যাম্পিয়ন দলের অধিনায়ক শেফালি ভার্মা আছেন এই দলে। শ্বেতা, শেফালি ছাড়া আরেক ভারতীয় ক্রিকেটার হলেন পরশভি চোপড়া। ইংল্যান্ডের অধিনায়ক গ্রেস স্ক্রিভেনস আইসিসির এই দলেরও নেতৃত্বে থাকছেন। স্ক্রিভেনস ছাড়া বাকি দুই ইংলিশ ক্রিকেটার হলেন হান্নাহ বেকার, এলি অ্যান্ডারসন। সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি ম্যাগি ক্লার্কও আছেন এই দলে। একজন করে ক্রিকেটার আছেন বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের। দ্বাদশ ক্রিকেটার হিসেবে জায়গা পেয়েছেন পাকিস্তানের আনোশা নাসির।
আইসিসি ২০২৩ নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল:
১। শ্বেতা সেহরাওয়াত (ভারত) :
৭ ম্যাচ; ২৯৭ রান; গড়: ৯৯; স্ট্রাইকরেট: ১৩৯.৪৩; সর্বোচ্চ: ৯২ *; ফিফটি: ৩
২। গ্রেস স্ক্রিভেনস (অধিনায়ক) (ইংল্যান্ড) :
৯ ম্যাচ, ৫৫০ রান, গড়: ৬৮.৭৫, স্ট্রাইকরেট: ১১২.২৪, সর্বোচ্চ: ১৫২, সেঞ্চুরি: ২, ফিফটি: ৩
৩। শেফালি ভার্মা (ভারত) :
৭ ম্যাচ; ১৭২ রান; গড়: ২৪.৫৭; স্ট্রাইকরেট: ১৯৩.২৫; সর্বোচ্চ: ৭৮; ফিফটি: ১
৪। জর্জিয়া প্লিমার (নিউজিল্যান্ড) :
৬ ম্যাচ; ১৫৫ রান; গড়: ৫১.৬৬, স্ট্রাইকরেট: ৯১.৫২, সর্বোচ্চ: ১১৩ *, সেঞ্চুরি: ১, ফিফটি: ৬
৫। দেওমি বিহঙ্গ (শ্রীলঙ্কা) :
৫ ম্যাচ; ১১৩ রান; গড়: ২২.৬০; স্ট্রাইকরেট: ১১৮.৯৪; সর্বোচ্চ: ৫৫; ফিফটি: ১; ৯ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৮০; সেরা বোলিং: ৩ / ১১
৬। স্বর্ণা আক্তার (বাংলাদেশ) :
৫ ম্যাচ; ১৫৩ রান; গড়: ৫১; স্ট্রাইকরেট: ১৫৭.৭৩; সর্বোচ্চ: ৫০* ফিফটি: ১
৭। কারাবো মেসো (দক্ষিণ আফ্রিকা) (উইকেটরক্ষক) :
৫ ম্যাচ; ৮০ রান; গড়: ২৬.৬৭; স্ট্রাইকরেট: ১০৩.৮৯; সর্বোচ্চ: ৩২*
৮। পরশভি চোপড়া (ভারত) :
৬ ম্যাচ; ১১ উইকেট; ইকোনমি: ৩.৬৬; সেরা বোলিং: ৪ / ৫
৯। হান্নাহ বেকার (ইংল্যান্ড)
৬ ম্যাচ; ১০ উইকেট; ইকোনমি: ৩.৩৪; সেরা বোলিং: ৩ /৯
১০। এলি অ্যান্ডারসন (ইংল্যান্ড) :
৫ ম্যাচ; ৮ উইকেট; ইকোনমি: ৩.৭৫; সেরা বোলিং: ৫ / ১২
১১। ম্যাগি ক্লার্ক (অস্ট্রেলিয়া) :
৫ ম্যাচ; ১২ উইকেট; ইকোনমি: ৪.২০; সেরা বোলিং: ৩ / ১৫
দ্বাদশ ক্রিকেটার: আনোশা নাসির (পাকিস্তান)
৫ ম্যাচ; ১০ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৫০; সেরা বোলিং: ৩ / ৩২
অস্ট্রেলিয়া ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে স্বর্ণা আক্তারের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়েই নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার সিক্স নিশ্চিত করেছিল বাংলাদেশ। লঙ্কানদের বিপক্ষে করেছিলেন ঝোড়ো ফিফটি। মিডল অর্ডারে নেমে ঝড় তোলায় স্বর্ণা ছিলেন সিদ্ধহস্ত। আইসিসির বিশ্বকাপ দলে জায়গা পেলেন বাংলাদেশের এই নারী ক্রিকেটার।
চ্যাম্পিয়ন ভারত ও রানার্সআপ ইংল্যান্ড-এই দুই দেশের ক্রিকেটারদের আধিপত্য রয়েছে আইসিসি ঘোষিত বিশ্বকাপ দলে। ভারত, ইংল্যান্ড-দুই দলেরই আছেন তিনজন করে ক্রিকেটার। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক শ্বেতা শেহরাওয়াত ও চ্যাম্পিয়ন দলের অধিনায়ক শেফালি ভার্মা আছেন এই দলে। শ্বেতা, শেফালি ছাড়া আরেক ভারতীয় ক্রিকেটার হলেন পরশভি চোপড়া। ইংল্যান্ডের অধিনায়ক গ্রেস স্ক্রিভেনস আইসিসির এই দলেরও নেতৃত্বে থাকছেন। স্ক্রিভেনস ছাড়া বাকি দুই ইংলিশ ক্রিকেটার হলেন হান্নাহ বেকার, এলি অ্যান্ডারসন। সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি ম্যাগি ক্লার্কও আছেন এই দলে। একজন করে ক্রিকেটার আছেন বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের। দ্বাদশ ক্রিকেটার হিসেবে জায়গা পেয়েছেন পাকিস্তানের আনোশা নাসির।
আইসিসি ২০২৩ নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল:
১। শ্বেতা সেহরাওয়াত (ভারত) :
৭ ম্যাচ; ২৯৭ রান; গড়: ৯৯; স্ট্রাইকরেট: ১৩৯.৪৩; সর্বোচ্চ: ৯২ *; ফিফটি: ৩
২। গ্রেস স্ক্রিভেনস (অধিনায়ক) (ইংল্যান্ড) :
৯ ম্যাচ, ৫৫০ রান, গড়: ৬৮.৭৫, স্ট্রাইকরেট: ১১২.২৪, সর্বোচ্চ: ১৫২, সেঞ্চুরি: ২, ফিফটি: ৩
৩। শেফালি ভার্মা (ভারত) :
৭ ম্যাচ; ১৭২ রান; গড়: ২৪.৫৭; স্ট্রাইকরেট: ১৯৩.২৫; সর্বোচ্চ: ৭৮; ফিফটি: ১
৪। জর্জিয়া প্লিমার (নিউজিল্যান্ড) :
৬ ম্যাচ; ১৫৫ রান; গড়: ৫১.৬৬, স্ট্রাইকরেট: ৯১.৫২, সর্বোচ্চ: ১১৩ *, সেঞ্চুরি: ১, ফিফটি: ৬
৫। দেওমি বিহঙ্গ (শ্রীলঙ্কা) :
৫ ম্যাচ; ১১৩ রান; গড়: ২২.৬০; স্ট্রাইকরেট: ১১৮.৯৪; সর্বোচ্চ: ৫৫; ফিফটি: ১; ৯ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৮০; সেরা বোলিং: ৩ / ১১
৬। স্বর্ণা আক্তার (বাংলাদেশ) :
৫ ম্যাচ; ১৫৩ রান; গড়: ৫১; স্ট্রাইকরেট: ১৫৭.৭৩; সর্বোচ্চ: ৫০* ফিফটি: ১
৭। কারাবো মেসো (দক্ষিণ আফ্রিকা) (উইকেটরক্ষক) :
৫ ম্যাচ; ৮০ রান; গড়: ২৬.৬৭; স্ট্রাইকরেট: ১০৩.৮৯; সর্বোচ্চ: ৩২*
৮। পরশভি চোপড়া (ভারত) :
৬ ম্যাচ; ১১ উইকেট; ইকোনমি: ৩.৬৬; সেরা বোলিং: ৪ / ৫
৯। হান্নাহ বেকার (ইংল্যান্ড)
৬ ম্যাচ; ১০ উইকেট; ইকোনমি: ৩.৩৪; সেরা বোলিং: ৩ /৯
১০। এলি অ্যান্ডারসন (ইংল্যান্ড) :
৫ ম্যাচ; ৮ উইকেট; ইকোনমি: ৩.৭৫; সেরা বোলিং: ৫ / ১২
১১। ম্যাগি ক্লার্ক (অস্ট্রেলিয়া) :
৫ ম্যাচ; ১২ উইকেট; ইকোনমি: ৪.২০; সেরা বোলিং: ৩ / ১৫
দ্বাদশ ক্রিকেটার: আনোশা নাসির (পাকিস্তান)
৫ ম্যাচ; ১০ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৫০; সেরা বোলিং: ৩ / ৩২
মেয়েদের ফিফা বিশ্বকাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন স্পেন। আজ ২০২৫ মেয়েদের ইউরোর ফাইনালও জিতলে বিশ্বের দ্বিতীয় দল হিসেবে টানা বিশ্বকাপ ও ইউরোর শিরোপা জিতবে তারা। মেয়েদের ফুটবলে বিরল এই কীর্তি আছে কেবল জার্মান মেয়েদেরই। ২০০৭ ও ২০০৯ সালে টানা এই দুটি শিরোপা জিতেছিল তারা। আজ মেয়েদের ইউরোর ফাইনালে ডিফেন্ডিং
৮ মিনিট আগেহেডিংলি ও এজবাস্টন টেস্টে রানের ফোয়ারা ছুটিয়ে কিছুটা ঝিমিয়ে পড়েছিলেন শুবমান গিল। লর্ডসে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে হাসেনি তাঁর ব্যাট। ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ডে প্রথম ইনিংসে করেন ১২ রান। ভারতের নবাগত টেস্ট অধিনায়ক হয়তো ভাবলেন, এভাবে আর কত! দলের প্রয়োজনের সময় ঠিকই জ্বলে উঠলেন তিনি।
২২ মিনিট আগেঅস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় এখন যেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ‘সোনার হরিণ’। তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে তো উইন্ডিজকে নাজেহাল করেছে অস্ট্রেলিয়া। এবার পছন্দের ফরম্যাট টি-টোয়েন্টিতেও ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেরে উঠছে না অজিদের সঙ্গে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত চলতি সিরিজে ঘরের মাঠে ক্যারিবীয়রা সাত ম্যাচের সাতটিতেই হেরেছে
১ ঘণ্টা আগেবয়স ৩৮ বছর পেরোলেও লিওনেল মেসিকে দেখে সেটা যে বোঝার উপায় নেই। গোলের পর গোল করে চলেছেন। সতীর্থদের দিয়েও করাচ্ছেন গোল। ছন্দে থাকা এই মেসিকে আজ পেল না ইন্টার মায়ামি। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি না থাকার অভাব হাড়ে হাড়ে টের পেল মায়ামি।
২ ঘণ্টা আগে