দিন শেষে খালেদের ঝলক হয়তো কিছুটা আক্ষেপে পোড়াচ্ছে বাংলাদেশ দলকে। কারণ ওয়েস্ট ইন্ডিজের জন্য তারা যে লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছে, এই ঝলকেও আজ সেটি আটকে দেওয়া সহজ হবে না। ৭ উইকেট হাতে রেখে জয়ের জন্য উইন্ডিজের দরকার ৩৫ রান। এমন সমীকরণে কারোর মনে উঁকি দিতেই পারে—ইশ! দুই ইনিংস মিলিয়ে টপ অর্ডাররা যদি আর কিছু রান করে আসতে পারতেন!
দ্বিতীয় ইনিংসে তুলনামূলক ভালো ব্যাটিং করে ২৪৫ রান তুললেও প্রথম ইনিংসে ১০৩ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ। একটা জায়গায় অবশ্য মিল আছে, দুই ইনিংসেই পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন টপ অর্ডাররা। আরও একবার ব্যর্থতার বৃত্তে ঘুরপাক খেয়েছেন নাজমুল হাসান শান্ত, মুনিনুল হকরা। টপ অর্ডার ব্যাটারদের এমন পারফরম্যান্সকে কোচ রাসেল ডমিঙ্গো দুই শব্দে মূল্যায়ন করেছেন, ‘ভালো না।’ বাংলাদেশ কোচ মনে করেন, শান্ত-মুমিনুলরা আত্মবিশ্বাসহীনতায় ভুগছেন, ‘এই মুহূর্তে ছেলেদের আত্মবিশ্বাস তলানিতে। আমাদের বড় কিছু খেলোয়াড় মুমিনুল, শান্তসহ কিছু ছেলে আত্মবিশ্বাসহীনতায় ভুগছে। ক্রিকেটে আত্মবিশ্বাস অনেক বড় একটা ব্যাপার। কিন্তু এই মুহূর্তে তাদের ব্যাটিংয়ে সেটা নেই।’
দিন শেষে সংবাদ সম্মেলনে রাসেল ডমিঙ্গো জানিয়েছেন, ভুলগুলো কমানো গেলে স্কোরবোর্ডে আরও কিছু রান তোলা যেত। অ্যান্টিগা টেস্টে হার যে চোখ রাঙানি দিচ্ছে, সেটির উল্লেখযোগ্য কারণও এটি বলে মনে করেন ডমিঙ্গো, ‘দুই ইনিংসেই অনেক আলগা শট খেলে আউট হয়েছে ব্যাটাররা। ব্যাটিংয়ের সময় অনেকগুলো ভুল সিদ্ধান্তও ছিল। প্রথম ইনিংসে ১০৩, এটা আরও বেশি হতে পারত। দ্বিতীয় ইনিংসে ২৪৫, এটাও আরও বেশি হওয়ার দরকার ছিল। সারমর্ম করতে গেলে বলতে হয়, এক টেস্টে এতগুলো ভুল সিদ্ধান্ত ও বাজে শটই নির্দিষ্ট করে দায়ী।’
অ্যান্টিগা টেস্টের প্রথম তিন দিনে বাংলাদেশ ব্যাকফুটে থাকলেও বড় প্রাপ্তি বোলারদের পারফরম্যান্স। দেশের বাইরে পেসারদের এমন সাফল্যে ডমিঙ্গো তাই গর্বের কথাও লুকাননি। ইবাদত, খালেদদের প্রশংসা করে কোচ বলেছেন, ‘দুই ইনিংসেই বোলাররা দারুণ করেছে। যেটা প্রথম ইনিংসে আমরা দেখেছি, এই পিচে ওদের (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) ২৬০ রানে আটকে দেওয়া সত্যি দারুণ প্রচেষ্টা। গত দুই দিনে ছেলেদের বোলিং নিয়ে আমরা গর্বিত।’
দিন শেষে খালেদের ঝলক হয়তো কিছুটা আক্ষেপে পোড়াচ্ছে বাংলাদেশ দলকে। কারণ ওয়েস্ট ইন্ডিজের জন্য তারা যে লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছে, এই ঝলকেও আজ সেটি আটকে দেওয়া সহজ হবে না। ৭ উইকেট হাতে রেখে জয়ের জন্য উইন্ডিজের দরকার ৩৫ রান। এমন সমীকরণে কারোর মনে উঁকি দিতেই পারে—ইশ! দুই ইনিংস মিলিয়ে টপ অর্ডাররা যদি আর কিছু রান করে আসতে পারতেন!
দ্বিতীয় ইনিংসে তুলনামূলক ভালো ব্যাটিং করে ২৪৫ রান তুললেও প্রথম ইনিংসে ১০৩ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ। একটা জায়গায় অবশ্য মিল আছে, দুই ইনিংসেই পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন টপ অর্ডাররা। আরও একবার ব্যর্থতার বৃত্তে ঘুরপাক খেয়েছেন নাজমুল হাসান শান্ত, মুনিনুল হকরা। টপ অর্ডার ব্যাটারদের এমন পারফরম্যান্সকে কোচ রাসেল ডমিঙ্গো দুই শব্দে মূল্যায়ন করেছেন, ‘ভালো না।’ বাংলাদেশ কোচ মনে করেন, শান্ত-মুমিনুলরা আত্মবিশ্বাসহীনতায় ভুগছেন, ‘এই মুহূর্তে ছেলেদের আত্মবিশ্বাস তলানিতে। আমাদের বড় কিছু খেলোয়াড় মুমিনুল, শান্তসহ কিছু ছেলে আত্মবিশ্বাসহীনতায় ভুগছে। ক্রিকেটে আত্মবিশ্বাস অনেক বড় একটা ব্যাপার। কিন্তু এই মুহূর্তে তাদের ব্যাটিংয়ে সেটা নেই।’
দিন শেষে সংবাদ সম্মেলনে রাসেল ডমিঙ্গো জানিয়েছেন, ভুলগুলো কমানো গেলে স্কোরবোর্ডে আরও কিছু রান তোলা যেত। অ্যান্টিগা টেস্টে হার যে চোখ রাঙানি দিচ্ছে, সেটির উল্লেখযোগ্য কারণও এটি বলে মনে করেন ডমিঙ্গো, ‘দুই ইনিংসেই অনেক আলগা শট খেলে আউট হয়েছে ব্যাটাররা। ব্যাটিংয়ের সময় অনেকগুলো ভুল সিদ্ধান্তও ছিল। প্রথম ইনিংসে ১০৩, এটা আরও বেশি হতে পারত। দ্বিতীয় ইনিংসে ২৪৫, এটাও আরও বেশি হওয়ার দরকার ছিল। সারমর্ম করতে গেলে বলতে হয়, এক টেস্টে এতগুলো ভুল সিদ্ধান্ত ও বাজে শটই নির্দিষ্ট করে দায়ী।’
অ্যান্টিগা টেস্টের প্রথম তিন দিনে বাংলাদেশ ব্যাকফুটে থাকলেও বড় প্রাপ্তি বোলারদের পারফরম্যান্স। দেশের বাইরে পেসারদের এমন সাফল্যে ডমিঙ্গো তাই গর্বের কথাও লুকাননি। ইবাদত, খালেদদের প্রশংসা করে কোচ বলেছেন, ‘দুই ইনিংসেই বোলাররা দারুণ করেছে। যেটা প্রথম ইনিংসে আমরা দেখেছি, এই পিচে ওদের (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) ২৬০ রানে আটকে দেওয়া সত্যি দারুণ প্রচেষ্টা। গত দুই দিনে ছেলেদের বোলিং নিয়ে আমরা গর্বিত।’
৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৪ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড় হিসেবে রিকি পন্টিং কতটা সফল, সেটা বলবে তাঁর পরিসংখ্যান। রানের পর রান করে রেকর্ড গড়েছেন। তাঁর ক্যাবিনেটেও আছে একগাদা শিরোপা। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে খেলে অসংখ্য হারা ম্যাচ জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি।
৪ ঘণ্টা আগে