নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে দেশ এখন উত্তাল, উত্তপ্ত। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নেমে পড়েছেন রাজপথে। দেশের নানা প্রান্তের, নানা পেশার মানুষও এই আন্দোলনের পক্ষে সমর্থন জানাচ্ছেন নানাভাবে। একটু দেরিতে হলেও দুই-চারজন ক্রিকেট তারকা নিজেদের প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছেন সামাজিক মাধ্যমে। কিন্তু একেবারেই নীরব ভূমিকায় দেশের সবচেয়ে বড় তারকা ক্রিকেটাররা।
নিজেদের বাণিজ্যিক প্রচারণা, দূতিয়ালি কিংবা পারফরম্যান্স নিয়ে নিয়মিত পোস্ট তো দেনই। জাতীয় যেকোনো ঘটনাতেও সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট দিয়ে থাকেন দেশের শীর্ষ তারকা ক্রিকেটাররা। কিন্তু তরুণ শিক্ষার্থীদের হাত ধরে চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে যখন সারা দেশে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে, তখন নীরব ভূমিকায় মাশরাফি বিন মুর্তজা, সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল কিংবা মাহমুদউল্লাহদের মতো দেশের বড় তারকা ক্রিকেটাররা। অথচ এঁদের নিজেদের আদর্শ ভাবেন অযুত-নিযুত তরুণেরা। বুধবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত সামাজিক মাধ্যমে আন্দোলন নিয়ে কোনো পোস্ট কিংবা, মন্তব্য দেখা যায়নি তাঁদের কাছ থেকে। এ নিয়ে ফেসবুকে হতাশা প্রকাশ করতে দেখা যাচ্ছে তাঁদের ভক্ত-সমর্থকদের।
মাশরাফি-সাকিব ক্রিকেট খেলতে খেলতেই রাজনীতিতে নাম লিখিয়েছেন। সরকার দলীয় সংসদ সদস্য হয়েছেন তাঁরা। মূলত ক্রিকেট থেকে পাওয়া যশ-খ্যাতিই তাঁদের রাজনীতিবিদ হতে সহায়তা করেছে। জাতির এই কঠিন সময়ে তাঁরা অবশ্য নীরব থাকছেন। ক্রিকেটার পরিচয় ছাপিয়ে মাশরাফি-সাকিব সরাসরি একটি রাজনৈতিক দলের নেতা বলে কৌশলগত কারণে তাঁদের নীরবতার কারণ না হয় বোঝা গেল। কিন্তু তামিম-মাহমুদউল্লাহর নামের পাশে তো এখনো কোনো রাজনৈতিক পরিচয় বসেনি। তামিমের হঠাৎ অবসর নিয়ে গত বছর সারা দেশে কী আলোচনার জন্ম দিয়েছিল। তাঁর প্রতি ক্রিকেটপ্রেমীদের সমর্থন ছিল দেখার মতো। সংকটময় মুহূর্তে নীরব ভূমিকায় তাঁর ভক্তদের খুব একটা খুশি হওয়ার কথা নয়।
কিছুটা ব্যতিক্রম মুশফিকুর রহিম। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সাবেক শিক্ষার্থী হিসেবে তিনি বর্তমান পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন, ব্যথিত। তিনি সহিংসতা, রক্তপাত দেখতে চান না তাঁর প্রিয় ক্যাম্পাসে। সংশ্লিষ্টদের প্রতি সমাধানের শান্তিপূর্ণ রাস্তা বের করার অনুরোধ মুশফিকের। ‘প্রাণের’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রক্তপাত দেখে কষ্ট হচ্ছে তাওহীদ হৃদয়ের। তিনি নিজের প্রতিক্রিয়া তুলে ধরেছেন ফেসবুকে। আন্দোলন নিয়ে পোস্ট দিয়েছেন শরীফুল ইসলাম, আফিফ হোসেন, নাঈম হাসান, তাসকিন আহমেদের মতো তরুণ ক্রিকেটাররা। সে তুলনায় সিনিয়র ক্রিকেটাররা নীরব, সতর্ক ও পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় আছেন।
আরও পড়ুন:
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে দেশ এখন উত্তাল, উত্তপ্ত। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নেমে পড়েছেন রাজপথে। দেশের নানা প্রান্তের, নানা পেশার মানুষও এই আন্দোলনের পক্ষে সমর্থন জানাচ্ছেন নানাভাবে। একটু দেরিতে হলেও দুই-চারজন ক্রিকেট তারকা নিজেদের প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছেন সামাজিক মাধ্যমে। কিন্তু একেবারেই নীরব ভূমিকায় দেশের সবচেয়ে বড় তারকা ক্রিকেটাররা।
নিজেদের বাণিজ্যিক প্রচারণা, দূতিয়ালি কিংবা পারফরম্যান্স নিয়ে নিয়মিত পোস্ট তো দেনই। জাতীয় যেকোনো ঘটনাতেও সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট দিয়ে থাকেন দেশের শীর্ষ তারকা ক্রিকেটাররা। কিন্তু তরুণ শিক্ষার্থীদের হাত ধরে চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে যখন সারা দেশে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে, তখন নীরব ভূমিকায় মাশরাফি বিন মুর্তজা, সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল কিংবা মাহমুদউল্লাহদের মতো দেশের বড় তারকা ক্রিকেটাররা। অথচ এঁদের নিজেদের আদর্শ ভাবেন অযুত-নিযুত তরুণেরা। বুধবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত সামাজিক মাধ্যমে আন্দোলন নিয়ে কোনো পোস্ট কিংবা, মন্তব্য দেখা যায়নি তাঁদের কাছ থেকে। এ নিয়ে ফেসবুকে হতাশা প্রকাশ করতে দেখা যাচ্ছে তাঁদের ভক্ত-সমর্থকদের।
মাশরাফি-সাকিব ক্রিকেট খেলতে খেলতেই রাজনীতিতে নাম লিখিয়েছেন। সরকার দলীয় সংসদ সদস্য হয়েছেন তাঁরা। মূলত ক্রিকেট থেকে পাওয়া যশ-খ্যাতিই তাঁদের রাজনীতিবিদ হতে সহায়তা করেছে। জাতির এই কঠিন সময়ে তাঁরা অবশ্য নীরব থাকছেন। ক্রিকেটার পরিচয় ছাপিয়ে মাশরাফি-সাকিব সরাসরি একটি রাজনৈতিক দলের নেতা বলে কৌশলগত কারণে তাঁদের নীরবতার কারণ না হয় বোঝা গেল। কিন্তু তামিম-মাহমুদউল্লাহর নামের পাশে তো এখনো কোনো রাজনৈতিক পরিচয় বসেনি। তামিমের হঠাৎ অবসর নিয়ে গত বছর সারা দেশে কী আলোচনার জন্ম দিয়েছিল। তাঁর প্রতি ক্রিকেটপ্রেমীদের সমর্থন ছিল দেখার মতো। সংকটময় মুহূর্তে নীরব ভূমিকায় তাঁর ভক্তদের খুব একটা খুশি হওয়ার কথা নয়।
কিছুটা ব্যতিক্রম মুশফিকুর রহিম। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সাবেক শিক্ষার্থী হিসেবে তিনি বর্তমান পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন, ব্যথিত। তিনি সহিংসতা, রক্তপাত দেখতে চান না তাঁর প্রিয় ক্যাম্পাসে। সংশ্লিষ্টদের প্রতি সমাধানের শান্তিপূর্ণ রাস্তা বের করার অনুরোধ মুশফিকের। ‘প্রাণের’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রক্তপাত দেখে কষ্ট হচ্ছে তাওহীদ হৃদয়ের। তিনি নিজের প্রতিক্রিয়া তুলে ধরেছেন ফেসবুকে। আন্দোলন নিয়ে পোস্ট দিয়েছেন শরীফুল ইসলাম, আফিফ হোসেন, নাঈম হাসান, তাসকিন আহমেদের মতো তরুণ ক্রিকেটাররা। সে তুলনায় সিনিয়র ক্রিকেটাররা নীরব, সতর্ক ও পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় আছেন।
আরও পড়ুন:
ঘরের মাঠে অভিষেকেই হামজা চৌধুরী পেয়েছেন গোলের দেখা। গতকাল জাতীয় স্টেডিয়ামে ভুটানের বিপক্ষে প্রথমার্ধের ৪৫ মিনিট খেলেছেন তিনি। তবু খেলায় তাঁর প্রভাবই বেশি ছিল। এটা যেমন মানছেন বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরা, তেমনি মানছেন ভুটানের কোচ আতসুশি নাকামুরাও।
৬ ঘণ্টা আগেভুটানকে ২-০ গোলে হারিয়ে গতকাল প্রস্তুতি সেরেছে বাংলাদেশ। তবে খুব যে আত্মতুষ্টিতে ভোগার সুযোগ নেই, সেটা জামাল ভূঁইয়া-হামজা চৌধুরীদের জানিয়ে দিল সিঙ্গাপুর। এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে লড়াইয়ের আগে নিজেদের দারুণভাবে ঝালিয়ে নিল তারা। ঘরের মাঠে আজ মালদ্বীপকে ৩-১ হারিয়েছে দলটি।
৮ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপে নিজেদের জায়গা আগেই পাকা করে রেখেছে আর্জেন্টিনা। তবে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাকি রয়েছে এখনো চার রাউন্ড। কাল বাংলাদেশ সময় সকাল ৭টায় চিলির মুখোমুখি বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। চিলির জাতীয় স্টেডিয়ামে হবে ম্যাচটি। এই ম্যাচ দিয়েই ৭ মাস পর জাতীয় দলের জার্সিতে দেখা যেতে পারে লিওনেল মেসিকে। যদিও শুরুর একাদশ
৯ ঘণ্টা আগেম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগে একবার গ্রেপ্তার হয়েছিলেন সচিত্র সেনানায়েকে। শ্রীলঙ্কার এই ক্রিকেটার তখন জামিনও পেয়েছিলেন। এমন ঘটনার দুই বছর না যেতেই পুরোনো অভিযোগে অভিযুক্ত হলেন সেনানায়েকে।
১০ ঘণ্টা আগে