ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা দুটি দলই অপরাজিত হয়ে উঠেছে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে। বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে আজ বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে শিরোপার লড়াইয়ে মুখোমুখি হবে দল দুটি। ফাইনাল ম্যাচের আগে ভারতের দুশ্চিন্তা যেন একরকম বাড়িয়েই দিল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)।
ফাইনালের জন্য ম্যাচ পরিচালকদের নাম গত রাতে আইসিসি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে। ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা ফাইনালের ম্যাচ রেফারি রিচি রিচার্ডসন। ক্রিস্টোফার গাফানি ও রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ থাকছেন মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্বে। টিভি আম্পায়ার ও চতুর্থ আম্পায়ার রিচার্ড কেটেলবোরো ও রড টাকার। যার মধ্যে কেটেলবোরোকে ভারতীয় সমর্থকেরা যে ‘অপয়া’ মনে করেন। কারণ গত ১১ বছরে ভারতের ম্যাচে কেটেলবোরো থাকা মানেই আইসিসি ইভেন্টে দলটির একের পর এক হতাশার গল্প।
২০১৩ সালে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জেতে ভারত। ভারতীয় ক্রিকেট দলের ইতিহাসে এটাই সবশেষ কোনো আইসিসি শিরোপাজয়। পরবর্তী ১১ বছরে ভারত ৯ বার আইসিসি ইভেন্টের নকআউট রাউন্ডে হোঁচট খেয়েছে, যার ৮টিতেই আম্পায়ারিং প্যানেলে ছিলেন কেটেলবোরো। ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে ভারত হয়েছিল রানার্সআপ। এরপর ২০১৫ ও ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ভারত হেরেছিল অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের কাছে। আর ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিতে ভারতের পথচলা থামিয়ে দিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারতকে ১৮০ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পাকিস্তান। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে গত বছর ভারতকে কাঁদিয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতে অস্ট্রেলিয়া। সাদা বলের ক্রিকেটে ভারতের এই ছয়টি নকআউট পর্বের ম্যাচে মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন কেটেলবোরো।
২০২১ ও ২০২৩ সালে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ভারতকে কাঁদিয়েছিল নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া। দুই টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে টিভি আম্পায়ার ছিলেন কেটেলবোরো। একমাত্র গত বছর অ্যাডিলেডে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত-ইংল্যান্ড সেমিফাইনালে ছিলেন না তিনি। তিনি না থাকলেও ভারতকে ১০ উইকেটে উড়িয়ে দিয়েছিল ইংলিশরা। সেই ইংলিশদের গত পরশু গায়ানায় ৬৮ রানে হারিয়ে নিয়েছে মধুর প্রতিশোধ।
১৯৯২ সাল থেকে শুরু করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মিলে প্রথম সাতবার বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে থমকে গিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকার পথচলা। কখনো বৃষ্টির বাধা, কখনো হিসাব মেলাতে না পারায় ধরা খেত প্রোটিয়ারা। এইডেন মার্করামের নেতৃত্বাধীন দক্ষিণ আফ্রিকা এবার খুলল ফাইনালের গেরো। ত্রিনিদাদে পরশু আফগানিস্তানকে বিধ্বস্ত করে অষ্টমবারে সেমিফাইনালের জুজু কাটিয়েছে প্রোটিয়ারা। ৯ ম্যাচের ৯টিতে জিতে দক্ষিণ আফ্রিকার সামনে এখন প্রথমবার কোনো বিশ্বকাপ জয় হাতছানি দিচ্ছে। তাদের একমাত্র আইসিসি শিরোপা ১৯৯৮ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি-জয়।
ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা দুটি দলই অপরাজিত হয়ে উঠেছে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে। বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে আজ বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে শিরোপার লড়াইয়ে মুখোমুখি হবে দল দুটি। ফাইনাল ম্যাচের আগে ভারতের দুশ্চিন্তা যেন একরকম বাড়িয়েই দিল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)।
ফাইনালের জন্য ম্যাচ পরিচালকদের নাম গত রাতে আইসিসি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে। ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা ফাইনালের ম্যাচ রেফারি রিচি রিচার্ডসন। ক্রিস্টোফার গাফানি ও রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ থাকছেন মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্বে। টিভি আম্পায়ার ও চতুর্থ আম্পায়ার রিচার্ড কেটেলবোরো ও রড টাকার। যার মধ্যে কেটেলবোরোকে ভারতীয় সমর্থকেরা যে ‘অপয়া’ মনে করেন। কারণ গত ১১ বছরে ভারতের ম্যাচে কেটেলবোরো থাকা মানেই আইসিসি ইভেন্টে দলটির একের পর এক হতাশার গল্প।
২০১৩ সালে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জেতে ভারত। ভারতীয় ক্রিকেট দলের ইতিহাসে এটাই সবশেষ কোনো আইসিসি শিরোপাজয়। পরবর্তী ১১ বছরে ভারত ৯ বার আইসিসি ইভেন্টের নকআউট রাউন্ডে হোঁচট খেয়েছে, যার ৮টিতেই আম্পায়ারিং প্যানেলে ছিলেন কেটেলবোরো। ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে ভারত হয়েছিল রানার্সআপ। এরপর ২০১৫ ও ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ভারত হেরেছিল অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের কাছে। আর ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিতে ভারতের পথচলা থামিয়ে দিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারতকে ১৮০ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পাকিস্তান। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে গত বছর ভারতকে কাঁদিয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতে অস্ট্রেলিয়া। সাদা বলের ক্রিকেটে ভারতের এই ছয়টি নকআউট পর্বের ম্যাচে মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন কেটেলবোরো।
২০২১ ও ২০২৩ সালে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ভারতকে কাঁদিয়েছিল নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া। দুই টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে টিভি আম্পায়ার ছিলেন কেটেলবোরো। একমাত্র গত বছর অ্যাডিলেডে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত-ইংল্যান্ড সেমিফাইনালে ছিলেন না তিনি। তিনি না থাকলেও ভারতকে ১০ উইকেটে উড়িয়ে দিয়েছিল ইংলিশরা। সেই ইংলিশদের গত পরশু গায়ানায় ৬৮ রানে হারিয়ে নিয়েছে মধুর প্রতিশোধ।
১৯৯২ সাল থেকে শুরু করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মিলে প্রথম সাতবার বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে থমকে গিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকার পথচলা। কখনো বৃষ্টির বাধা, কখনো হিসাব মেলাতে না পারায় ধরা খেত প্রোটিয়ারা। এইডেন মার্করামের নেতৃত্বাধীন দক্ষিণ আফ্রিকা এবার খুলল ফাইনালের গেরো। ত্রিনিদাদে পরশু আফগানিস্তানকে বিধ্বস্ত করে অষ্টমবারে সেমিফাইনালের জুজু কাটিয়েছে প্রোটিয়ারা। ৯ ম্যাচের ৯টিতে জিতে দক্ষিণ আফ্রিকার সামনে এখন প্রথমবার কোনো বিশ্বকাপ জয় হাতছানি দিচ্ছে। তাদের একমাত্র আইসিসি শিরোপা ১৯৯৮ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি-জয়।
মেয়েদের ফিফা বিশ্বকাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন স্পেন। আজ ২০২৫ মেয়েদের ইউরোর ফাইনালও জিতলে বিশ্বের দ্বিতীয় দল হিসেবে টানা বিশ্বকাপ ও ইউরোর শিরোপা জিতবে তারা। মেয়েদের ফুটবলে বিরল এই কীর্তি আছে কেবল জার্মান মেয়েদেরই। ২০০৭ ও ২০০৯ সালে টানা এই দুটি শিরোপা জিতেছিল তারা। আজ মেয়েদের ইউরোর ফাইনালে ডিফেন্ডিং
৩৯ মিনিট আগেহেডিংলি ও এজবাস্টন টেস্টে রানের ফোয়ারা ছুটিয়ে কিছুটা ঝিমিয়ে পড়েছিলেন শুবমান গিল। লর্ডসে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে হাসেনি তাঁর ব্যাট। ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ডে প্রথম ইনিংসে করেন ১২ রান। ভারতের নবাগত টেস্ট অধিনায়ক হয়তো ভাবলেন, এভাবে আর কত! দলের প্রয়োজনের সময় ঠিকই জ্বলে উঠলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় এখন যেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ‘সোনার হরিণ’। তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে তো উইন্ডিজকে নাজেহাল করেছে অস্ট্রেলিয়া। এবার পছন্দের ফরম্যাট টি-টোয়েন্টিতেও ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেরে উঠছে না অজিদের সঙ্গে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত চলতি সিরিজে ঘরের মাঠে ক্যারিবীয়রা সাত ম্যাচের সাতটিতেই হেরেছে
২ ঘণ্টা আগেবয়স ৩৮ বছর পেরোলেও লিওনেল মেসিকে দেখে সেটা যে বোঝার উপায় নেই। গোলের পর গোল করে চলেছেন। সতীর্থদের দিয়েও করাচ্ছেন গোল। ছন্দে থাকা এই মেসিকে আজ পেল না ইন্টার মায়ামি। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি না থাকার অভাব হাড়ে হাড়ে টের পেল মায়ামি।
২ ঘণ্টা আগে